শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৫৮, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ

মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ

আমি প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার মালদ্বীপের দক্ষিণের চারটি দ্বীপ—ভিলিগিলি, মা’মেনধু, নিলান্ধু এবং ধান্ধুতে কৃষকদের খোঁজখবর নিতে ও বিভিন্ন কার্যক্রম তদারকি করতে যেতাম। এভাবে নিয়মিত যাতায়াত করতে গিয়ে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য আমার নজরে আসে—প্রতি ২-৩ মাস অন্তর মালদ্বীপের রাজধানী মালে থেকে একটি মাঝারি আকারের সামরিক জাহাজ এই দ্বীপগুলোতে আগমন করত।

এই জাহাজে করে আনা হয় চাল, আটা বা ময়দা, মসুর ডাল, চিনি এবং সয়াবিন তেলসহ দ্বীপবাসীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু খাদ্যসামগ্রী। জাহাজটি দ্বীপের জেটির পাশে এসে নোঙর করে, এবং সেনাবাহিনীর কর্মীরা পেশাদার দক্ষতায় সমস্ত মালামাল জেটিতে নামিয়ে ফেলেন। এরপর এগুলো প্রতিটি দ্বীপের দায়িত্বপ্রাপ্ত দ্বীপপ্রধানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়।

এরপর দ্বীপ অফিসের একটি সংগঠিত টিম এই খাদ্যসামগ্রীগুলো দ্বীপের প্রতিটি পরিবারকে সমানভাবে ভাগ করে দেয়। পরিবারের আর্থিক অবস্থা বিবেচ্য নয়—ধনী-গরিব নির্বিশেষে সকলেই সমান পরিমাণে পণ্য পায়। বরাদ্দকৃত এই পণ্যসামগ্রী সাধারণত প্রতিটি পরিবারের সদস্যদের জন্য পর্যাপ্ত ছিল, অন্ততপক্ষে এক মাসের ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট হতো।

জেটির পাশে খোলা একটি প্রশস্ত স্থানে প্রতিটি পরিবারের জন্য আলাদাভাবে পণ্যের স্তূপ তৈরি করে রাখা হয়। দৃশ্যটি অনেকটা আমাদের দেশের ঈদুল আজহার সময় গরুর মাংসের সমবন্টনের মতো—যেখানে প্রত্যেক পরিবার একটি করে ভাগ পায়। কেউ কারো ভাগে হস্তক্ষেপ করে না, কোনো হট্টগোল নেই, নেই কোনো অনিয়ম। কারণ, প্রতিটি ভাগ সমান এবং উন্মুক্ত স্থানে রাখা হয়—গুদামে নয়—ফলে সবকিছু স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান থাকে।

সাধারণত নারীরাই বেশি আগ্রহ নিয়ে এই পণ্য নিতে আসতেন, অনেক সময় একসাথে দল বেঁধে আসতেন তারা। প্রতিটি পরিবার থেকে একজন নারী বা পুরুষ এসে ৫-৬ ধরনের খাদ্যসামগ্রীর একটি ভাগ নিয়ে যেতেন। যেহেতু প্রতিটি ভাগ একই রকম, তাই ভালো-মন্দ বাছাইয়েরও কোনো দরকার পড়ত না। নির্ধারিত একটি দিক থেকে কিউ ধরে সবাই হুইল ব্যারোতে করে নিজেদের ভাগ বাড়িতে নিয়ে যেতেন।

যদি কখনো পণ্য বিতরণের দিনে বৃষ্টি হতো, তবে বড় ত্রিপলের নিচে পণ্যগুলোকে সাময়িকভাবে নিরাপদে রাখা হতো। বৃষ্টি থামলে তবেই তা ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে দেওয়া হতো। এই নিয়ম সকলের জন্যই সমানভাবে প্রযোজ্য ছিল—সরকারি কর্মকর্তা, এমনকি দ্বীপপ্রধান এবং আতলপ্রধানও তাদের নিজ নিজ হুইল ব্যারো নিয়ে এসে একটিমাত্র ভাগ গ্রহণ করতেন। এই উপহার মালদ্বীয় নাগরিকদের জন্যই সীমাবদ্ধ ছিল।

তবে ভিলিগিলি দ্বীপে আমি একটি ব্যতিক্রম লক্ষ্য করি—দ্বীপের সবচেয়ে এক ধনী ব্যক্তি, যার কথা আপনারা আগেই জেনেছেন, কখনোই তার বরাদ্দকৃত খাদ্যসামগ্রী নেন না। দ্বীপ অফিসও এ বিষয়ে জানেন এবং তার জন্য কোনো প্রস্তুতি রাখেন না। এটি নিঃসন্দেহে তার পক্ষ থেকে একটি সংবেদনশীল সামাজিক বার্তা।

এই খাদ্যসামগ্রী সম্পূর্ণভাবে মালদ্বীপ সরকারের পক্ষ থেকে উপহারস্বরূপ প্রদান করা হয়। কেবল এই চারটি দ্বীপেই নয় বরং মালদ্বীপের প্রতিটি দ্বীপেই একইভাবে সরকারের পক্ষ থেকে এই মানবিক ও সমানাধিকার ভিত্তিক বিতরণ ব্যবস্থা বজায় রাখা হয়েছে।

এই অভিজ্ঞতা আমাকে গভীরভাবে মুগ্ধ করেছে। যেখানে আমাদের অনেক দেশে সরকারি সুবিধা বিতরণে অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্ব দেখা যায়, সেখানে মালদ্বীপের মতো একটি ছোট দ্বীপরাষ্ট্রে এমন স্বচ্ছতা, সমতা এবং মর্যাদাপূর্ণ ব্যবস্থাপনা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এটি ছিল সরকারের পক্ষ থেকে জনগণের প্রতি এক বিরল মানবিক উদ্যোগ, যা দীর্ঘদিন আমার স্মৃতিতে গেঁথে থাকবে।

শান্তির দ্বীপে আইন, বিশ্বাস ও সহনশীলতার সহাবস্থান
২০০৬ সালের দিকে গাফফু আলিফু (GA) অ্যাটলে পুলিশের উপস্থিতি ছিল সীমিত, তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো এখানেও ধাপে ধাপে তাদের পরিসর বিস্তৃত হচ্ছিল। মালদ্বীপ পুলিশ সার্ভিস ২০০৪ সালে একটি স্বতন্ত্র বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর থেকেই দেশের প্রত্যন্ত দ্বীপগুলোতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ধীরে ধীরে অবকাঠামো গড়ে তুলতে থাকে। সেই ধারাবাহিকতায় GA অ্যাটলের প্রশাসনিক কেন্দ্র ভিলিগিলি দ্বীপে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি পূর্ণাঙ্গ পুলিশ স্টেশন, যেখান থেকে গোটা অ্যাটলের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করা হতো। (সূত্র: উইকিপিডিয়া)

মাত্র ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য নিয়ে গঠিত এই স্টেশন ছিল যেন এক বিশ্বাসভিত্তিক প্রশাসনিক কাঠামোর প্রতিচ্ছবি। মা’মেনধু, নিলান্ধু, ধান্ধু এবং কোলামাফুশির মতো দ্বীপগুলোতে তখনো স্থায়ী পুলিশ স্টেশন ছিল না, তবে ভিলিগিলি থেকে পুলিশ সদস্যরা প্রয়োজনে সেখানে গিয়ে দায়িত্ব পালন করতেন। বিশেষ করে কোলামাফুশির মতো কিছু দ্বীপে জনসংখ্যার ভিত্তিতে অস্থায়ী একটি ছোট পুলিশ পোস্টও ছিল বলে শুনেছি। 

তবে সবচেয়ে বিস্ময়কর ও ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা ছিল ভিলিগিলির পুলিশের কর্মকাঠামো ও সামাজিক বাস্তবতা। এই দ্বীপে আমি কখনোই কোনো পুলিশ সদস্যকে অস্ত্র বহন করতে দেখিনি। এমনকি গ্রেপ্তারকৃত কোনো ব্যক্তি চাইলেই থানার হেফাজত থেকে সাময়িকভাবে বের হয়ে পরিবারের সঙ্গে দেখা করে নিজ উদ্যোগে আবার থানায় ফিরে যেতেন। এক কথায়, এখানে পুলিশ ও জনগণের মধ্যে ছিল এক গভীর পারস্পরিক আস্থা। আমাদের উপমহাদেশের দৃষ্টিভঙ্গিতে যা সত্যিই অকল্পনীয়।

এই সমাজে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও পারস্পরিক সম্মান এতটাই গভীর ছিল যে, কেউ কাউকে অবহেলা করে কারও বাড়িতে ঢুকত না। প্রতিটি বাড়ির বাইরেই বিনা ভয়ে পড়ে থাকত জুতা, খেলনা, ব্যাগ বা অন্যান্য ব্যক্তিগত সামগ্রী—চুরির আশঙ্কা ছিলনা বললেই চলে।

এই প্রেক্ষাপটেই একদিন গাফফু ধালুর থিনাধু (Thinadhoo) দ্বীপের এক ভিন্নধর্মী মানুষের সঙ্গে ভিলিগিলিতে দেখা হয়েছিল। তিনি একসময় অপরাধে জড়িয়ে পড়ে আদালতের রায়ে দণ্ডিত হয়েছিলেন। এখন তিনি মুক্ত, তবে আদালতের নির্দেশে নিজ দ্বীপে ফিরতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে GA অ্যাটলের অন্য একটি দ্বীপে কাজ করছেন এবং সেখানেই বসবাস করছেন। তার কথাবার্তা থেকে অনুভব করলাম—তিনি অতীতের ভুল স্বীকার করেছেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সমাজে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছেন।

এই পুরো অভিজ্ঞতা আমাকে বারবার ভাবতে বাধ্য করেছে—মালদ্বীপের মতো একটি শান্তিপূর্ণ দ্বীপরাষ্ট্রে কীভাবে আইন, মানবিকতা ও বিশ্বাসের এক অসাধারণ ভারসাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে শাস্তির মাঝেও রয়েছে মানবিক সহমর্মিতা, আবার নিরাপত্তা বজায় রাখতে অস্ত্র নয়, ভরসা ও সহনশীলতাই মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এ যেন সত্যিকার অর্থে এক সমাজের আত্মিক উন্নতির প্রতিচ্ছবি।

একটি অচেনা উপহার: রমজানের সৌহার্দ্য
সেদিন ছিল এক সাধারণ সকাল, কিন্তু তার মাঝে লুকিয়ে ছিল এক অসাধারণ বিস্ময়। ঘুম থেকে উঠে দরজা খুলতেই চোখে পড়ল একটি মাঝারি আকারের সাদা বস্তা—আমাদের ভিলিগিলির বাসার প্রধান দরজার সামনে রাখা। কৌতূহলী হয়ে বস্তাটি খুলে দেখি, ভেতরে সুন্দর ও টাটকা খেজুর—প্রায় পাঁচ কেজির মতো। হালকা সুগন্ধ ছড়াচ্ছে খেজুরগুলো থেকে। এক মুহূর্তের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেলাম—এত পরিমাণ খেজুর! কিন্তু কে রেখে গেল?

আমি তৎক্ষণাৎ আমাদের বাড়ির মালিককে  ফোন  করে জানতে চাইলাম, "এই খেজুরগুলো কি আপনি রেখেছেন? না কি কেউ রেখে গেছে?"
তিনি মুচকি হেসে বললেন, “না না, এটা একজন স্থানীয় লোকের উপহার। সে নিজের নাম প্রকাশ না করেই পুরো দ্বীপের অনেক বাসিন্দাকে এমন বস্তা উপহার দিয়েছেন। আমরাও পেয়েছি। রমজান মাস আসছে তো, সেই উপলক্ষেই সে এই খেজুর বিতরণ করেছে।”

পাশের এক প্রতিবেশীও জানালেন, “এই খেজুর এক ধরনের সাদকাহ বা গোপন দান। দ্বীপে এমন কিছু হৃদয়বান মানুষ আছেন, যারা নিজের পরিচয় না দিয়ে মানুষের মাঝে ভালোবাসা ছড়িয়ে দেন।” তারা আরও নিশ্চিত করলেন—“খেজুরগুলো ভালো ও নিরাপদ। নিশ্চিন্তে খেতে পারো।”  টাটকা ও ঝলমলে খেজুরগুলো দেখে মেয়ে আর বউয়ের মুখে যেন আনন্দের আলো ফুটে উঠল।

আমার হৃদয়টা এক ধরনের অপার্থিব প্রশান্তিতে ভরে উঠল। এক অচেনা, অদেখা মানুষের এমন নিঃস্বার্থ ভালোবাসা ও ধর্মীয় সহানুভূতি—এ যেন রমজানের আসল সৌন্দর্য। আমি মনে মনে গভীর কৃতজ্ঞতায় বললাম, “সুকুরিয়া”—ধন্যবাদ সেই অজানা দানবীরকে, যার উপহার শুধু খেজুর নয় বরং এই বিদেশ বিভুঁইয়ে এক আত্মিক স্পর্শ, এক অভাবনীয় সৌহার্দ্যের অনুভব।

আযানের ছন্দে চলে সময়: মালদ্বীপে নামাজ ও জীবনের সুশৃঙ্খল ঐক্য
মালদ্বীপের নামাজপ্রীতির অনন্য সংস্কৃতি: পুরো মালদ্বীপ জুড়ে আজানের ধ্বনি যেন এক অদৃশ্য কমান্ডের মতো কাজ করত। মুহূর্তের মধ্যেই দোকানপাট, বাজার, অফিস—সবকিছু বন্ধ হয়ে যেত। না, কেউ তাড়া দিত না, জোর করত না; এটি ছিল স্বাভাবিক নিয়মের মতো। সবাই নিজ উদ্যোগে কাজ থামিয়ে নামাজের জন্য প্রস্তুত হতো। নামাজ শেষে আবারও দোকানের ঝাঁপ খুলত, যেন কিছুই থেমে ছিল না—কিন্তু মানুষের মুখে থাকত এক শান্তির আলো। এই দৃশ্যগুলো আমাকে বারবার মুগ্ধ করেছে। 

ধর্মীয় দায়িত্বকে এমন সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলার সঙ্গে পালন করার যে সংস্কৃতি, তা মালদ্বীপে দেখেই প্রথমবার গভীরভাবে অনুভব করি। এক অনন্য সামাজিক ছন্দ, যেখানে ধর্ম, দৈনন্দিনতা আর শ্রদ্ধাবোধ একসাথে মিশে গেছে নিখুঁতভাবে। শুক্রবারের জুমার নামাজের অভিজ্ঞতাও ছিল ব্যতিক্রমী। 
মসজিদে কোনো স্থায়ী ইমামের ব্যবস্থা ছিল না। বরং প্রতিটি দ্বীপে স্থানীয় প্রশাসন—আইল্যান্ড অফিস—সরকারি কর্মীদের মধ্য থেকে প্রতি শুক্রবারের জন্য একজনকে ইমামের দায়িত্বে নিযুক্ত করত। সেই নিযুক্ত ব্যক্তি মসজিদের মিম্বরে উঠে মালদ্বীপ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ফ্যাক্সে পাঠানো খুতবা পাঠ করতেন। খুতবার বাইরে তিনি কোনো অতিরিক্ত বক্তব্য দিতেন না। এই দায়িত্ব পালনের বিনিময়ে তিনি নির্ধারিত সম্মানীও পেতেন। পরবর্তী শুক্রবারে আবার অন্য একজনের দায়িত্ব পড়ত। মসজিদের ভেতরে বা বাইরে কোথাও কোনো দানবাক্সও ছিল না।

এই নিয়মতান্ত্রিক ও প্রশাসননির্ভর ধর্মচর্চা মালদ্বীপের সমাজব্যবস্থার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। এটি আমাকে নতুনভাবে ভাবতে শেখায়—ধর্ম কেবল ব্যক্তিগত বিশ্বাসের বিষয় নয়, বরং সুশৃঙ্খল সামাজিক অনুশীলনও হতে পারে। এই অধ্যায়টি আমার কর্মজীবনের এক অনন্য মোড় হয়ে উঠেছিল—যেখানে দায়িত্ববোধ, নিঃসঙ্গতা, পেশাদারিত্ব আর মানুষের গল্প একসাথে মিলেমিশে গিয়েছিল সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো। প্রতিটি দিন ছিল এক নতুন যাত্রা, প্রতিটি মুখ একেকটি গল্প। কখনো কষ্ট, কখনো করুণা, আবার কখনো নিঃশব্দ আনন্দ—সব মিলিয়ে এক গভীর আত্ম-অন্বেষণের সময়।

আজও যখন সেই দ্বীপগুলোর কথা মনে পড়ে, ঢেউয়ের মৃদু শব্দ এবং নামাজ শেষে মানুষের মুখে ফুটে থাকা শান্তি আমাকে মনে করিয়ে দেয়—জীবনের সত্যিকারের নাবিক হওয়ার মানে হলো নিঃসঙ্গতার মাঝেও অন্যের সুখ খুঁজে পাওয়া, দায়িত্বের সাথে সহানুভূতি এবং মানুষের সঙ্গে আন্তরিক সংযোগ বজায় রাখা। সেই দ্বীপগুলো আমাকে শিখিয়েছে, বাস্তব জীবনের শিক্ষা কখনো কেবল পাঠ্যপুস্তক বা নিয়মে সীমাবদ্ধ থাকে না; বরং মানুষের চোখে, তাদের স্বাভাবিক আচার-ব্যবহার এবং শান্তির মাঝে, প্রতিটি ক্ষুদ্র মুহূর্তেই নিহিত থাকে জীবনের গভীরতম শিক্ষা।

লেখক: উন্নয়নকর্মী। ইমেইল: [email protected]


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল