শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৮, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ২০:৪১, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, রাষ্ট্রপতির ছবি থাকবে কি থাকবে না, সেটা নিয়ে সরকার যত ব্যস্ত, তার চেয়ে যদি বাংলাদেশের ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশনটা ঠিক করার দিকে সরকার মনোযোগী হতো, মানুষের নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যাপারে সরকার মনোযোগী হতো, তাহলে আমার মনে হয় দেশটা আরেকটু রাইট ট্র্যাকে যেত।

বুধবার জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মাসুদ কামালের সঞ্চালনায় ‘অন্য মঞ্চে’র অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

রুমিন ফারহানা বলেন, গত এক বছরে রাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ রাখা, মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা ১৫ বছর যে বিভাজনের চাষ হয়েছে সেটাকে বন্ধ করা, ল অ্যান্ড অর্ডারকে স্থীতিশীল করা, প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা এদিকে মনোযোগ না দিয়ে সরকার অন্যান্য অনেক নিচে গিয়ে ছোট ছোট ব্যাপারে মনোযোগ দিয়েছে। ধরুন, এই যে রাষ্ট্রপতির পোর্ট্রেট ব্যাপারটাই ধরুন।

এই পোর্ট্রেট সরানো কেন হলো, আমরা কেউ জানি না। আপনি জানেন না। আমি জানি না, রাজনৈতিক দলগুলো জানে কি না আমি জানি না। এই যে কেউ না জানলেও চুপে চুপে একটা মৌখিক নির্দেশ দেওয়া হলো, এটার অর্থটা কী? যদি ‘নো পোর্ট্রেট’ নীতি নিয়ে থাকে তাহলে সেটা প্রজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের জানাও।

তাহলে কারো পোর্ট্রেট থাকবে না, ওয়েল, এনাফ। আর কোনো পলিটিক্যাল পার্টি যদি সেটাকে সাপোর্ট করে তাহলে আমি আশা করব সেই পলিটিক্যাল পার্টিও যখন ভবিষ্যতে ক্ষমতায় যদি যায় তাহলে তারাও নো পোর্ট্রেট নীতি নেবে। ডেফিনেটলি আমরা সেটা আশা করব।

তিনি বলেন, আমরা এখন পিস মিল বেসিসে কাজ করছি। মানে যেটা সামনে আসছে ওটা নিয়ে কাজ করছি। কিন্তু সরকারের আসল যে গুরু দায়িত্বটা ছিল, ৫ আগস্ট ২০২৪ সাল থেকে আজকে ২৫ সালের আগস্ট মাস অলমোস্ট শেষ হতে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত সেই আসল জায়গাগুলোতে আমরা হাত দিতে দেখলাম না। রাষ্ট্রপতির ছবি থাকবে কি থাকবে না, সেটা নিয়ে সরকার যত ব্যস্ত, তার চেয়ে যদি বাংলাদেশের ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশনটা ঠিক করার দিকে সরকার মনোযোগী হতো, যদি মানুষের নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যাপারে সরকার মনোযোগী হতো, যদি একজন ভালো উপদেষ্টাকে স্বরাষ্ট্রের দায়িত্ব দেওয়া হতো। যদি নির্বাচন সামনে রেখে কিভাবে তারা রোডম্যাপ তৈরি করবে সেটা নিয়ে মানুষের সামনে একটা ক্লিয়ার পিকচার দিত। যদি রাজনৈতিক পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের ব্যাপারে আরেকটু জোর দিত এবং যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের ব্যাপারে একটা ফয়সালা করতে পারত। তাহলে আমার মনে হয়, দেশটা আরেকটু বোধহয় রাইট ট্র্যাকে যেত।

তিনি আরও বলেন, আপনি যদি সাধারণ মানুষের দিকে কান পাতেন, যারা কোনো পলিটিক্স করে না, তারা কিন্তু ভীত এবং তারা বলেন, দ্রুত একটা পলিটিক্যাল গভর্মেন্ট আসুক। সেই গভর্মেন্ট যেমনই হোক ‘ইজ বেটার দেন আনইলেক্টেড গভর্মেন্ট’। আমরা তো দেখলাম, রাজনৈতিক নেতাদের শাসনও ৫৩ বছর দেখলাম, আবার আমরা অরাজনৈতিক বিশ্ববিখ্যাত অতি উচ্চশিক্ষিত মানুষের শাসনও এই এক বছরে দেখলাম। মানুষ তো তার কম্পেয়ার নিজেরা নিজেদেরটা করতে পারে।

রুমিন ফারহানা বলেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে কি না এটা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করার অনেক কারণ আছে। নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে এক ধরনের প্রত্যাশা অপেক্ষা ও উচ্ছ্বাস আছে। বাংলাদেশের মানুষ ১৭ বছর কোনো ভোট দিতে পারেনি। এত বছর পর একটা নির্বাচন হবে সেটার যে একটা আমেজ চারপাশে থাকার কথা, আমরা কিন্তু সেই আমেজ এখনো লক্ষ করছি না। যদিও ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্পষ্টই বলেছেন যে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই নির্বাচন হবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হবে। প্রথমে বলেছেন প্রথম দিকে, তারপরে বলেছেন, রমজানের আগেই নির্বাচন হবে। মানে মধ্যভাগের মধ্যে নির্বাচন হয়ে যাবে। কিন্তু মানুষ এই কথাটি বিশ্বাস করছে না। 

তিনি বলেন, এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, কেন করছে না? করছে না তার অনেকগুলো কারণ আছে। আপনি জানেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া যেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো দফায় দফায় বসছে। ঐকমত্যে পৌঁছবার চেষ্টা করছে। কিন্তু অনেকগুলো ব্যাপারে তারা যেমন একমত হয়েছে, আবার বেশ কিছু ব্যাপারে তাদের মধ্যে অনৈক্য খুব স্পষ্ট। এবং কোনো কোনো পলিটিক্যাল পার্টি যদি সেই অনৈক্যকে পুঁজি করে নির্বাচনটিকে পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে, সেখানে খুব একটা অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আমি আরো খোলাখুলি বলি। ফর এক্সাম্পল, জামায়াত পিআর পদ্ধতির নির্বাচন চাইছে। এনসিপি এখনো নিবন্ধন পায়নি। অন্যদিকে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই ঘোষণা করেছেন, এনসিপি তার দল। তার দল বলতে তিনি একটি দল তৈরি করতে বলেছেন ছাত্রদের, যার ফলশ্রুতিতে এনসিপি গঠিত হয়েছে। এবং এনসিপির সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যে ঘনিষ্ঠতা সেটা এখন নতুন করে আর বলবার কিছু নাই। কিন্তু এনসিপির নিবন্ধন এখনো হয় নাই।

রুমিন ফারহানা বলেন, আবার জামায়াত চাইছে, পিআর পদ্ধতির নির্বাচনটি কিভাবে হবে সেটা নিয়েও কিন্তু এখন পর্যন্ত খুব ঐকমত্যে আসা গেছে, এটি বলা যাবে না। আপনি যদি গ্রাউন্ড রিয়েলিটির কথা চিন্তা করেন, মাঠের পরিস্থিতির দিকে তাকান, আপনি দেখবেন, এমন এমন একটা দিন যায় না যেদিন কোথাও না কোথাও কেউ না কেউ মবের মাধ্যমে কিংবা কোনো না কোনোভাবে মানে পলিটিক্যাল হত্যাকাণ্ড কিংবা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, ব্যবসায়ীরা টাকা-পয়সার জন্য হত্যাকাণ্ড কোথাও না কোথাও হচ্ছে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যতটুকু স্মুথ হলে একটা নির্বাচন বাংলাদেশে হতে পারে আমি কখনোই আশা করব না, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা ইংল্যান্ডের মতো বা ফিনল্যান্ডের মতো বা পশ্চিমের দেশগুলোর মতো হবে। তবে বাংলাদেশের মানদণ্ড অনুযায়ী নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেমন হওয়া উচিত তেমন না।

তিনি বলেন, আজকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, ঢাকায় মব কিছুটা কমলেও যদিও উনি মবজাস্টিস শব্দটা বলেছেন, এই জাস্টিস শব্দটা নিয়ে আমার ভীষণ আপত্তি আছে। আমি জাস্টিস বলব না। এই মবের সহিংসতা ঢাকায় কিছুটা কমলেও ঢাকার আশপাশে এবং দেশের অন্যান্য জায়গায় মব কিন্তু চলমান আছে। মানুষের মধ্যে যে একটা ভীতি একটা আশঙ্কা এগুলো দূর হচ্ছে এবং নির্বাচন যত এগিয়ে আসতে থাকবে, তত কিন্তু আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। 

তিনি বলেন, আমি আপনাকে আরেকটা বাস্তবতা বলি। ধরুন, জামায়াত আর এনসিপিকে যদি আমরা একপাশে সরিয়েও রাখি, মোটামুটি ৩০০টা আসনের প্রতিটি আসনে বিএনপির পাঁচ থেকে ১০ জন নেতা আছেন যারা নমিনেশন প্রত্যাশী। যেই মুহূর্তে একজনকে নমিনেশন দেওয়া হবে সেই মুহূর্তে দুজন-তিনজন স্বতন্ত্রে দাঁড়িয়ে যাবে। বাকিরা এক ধরনের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সেই জায়গা থেকেও আমরা করছি। সেই জায়গা থেকেও তৈরি হতে পারে। তারপরে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসবে কি আসবে না। এটা নিয়ে কিন্তু দুই রকমের মত আপনি দেখবেন দেশে প্রচলিত আছে। মানে একটা গ্রুপ অব পিপল বলছে যে আওয়ামী লীগ কোনো পলিটিক্যাল পার্টি না। আওয়ামী লীগ হচ্ছে, এমন একটা দল যেটাকে আমরা মাফিয়া বা গ্যাংস্টারের মতো, মানে গ্রুপ অব পিপল যাদের নির্বাচনে আসা না আসায় আসলে কিছু যায় আসে না। কিন্তু আরেকটা মত হচ্ছে যে না, আওয়ামী লীগ পুরাতন রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগকে ছাড়া যদি আপনি নির্বাচনে যান দ্যাট উইল বি রিপিটেশন অব ১৪ অর ২০২৪টা যদি বাদও রাখি, ১৪ এবং ২৪ এর ইলেকশনের রিপিটেশন হবে।

এতগুলো ভিন্ন ভিন্ন অ্যাসপেক্ট যখন মাঠে ক্রিয়াশীল থাকে, তখন আপনি কিভাবে একটা স্মুথ ইলেকশন আশা করেন? আপনি দেখুন, আমি আজকে লক্ষ করছিলাম, অন্ততপক্ষে সরকারের তরফে চারজন, আমি যদি ভুল না করি দুজন উপদেষ্টা এবং দুজন সরকারের রীতি নির্ধারণী মহলের তারা বারবার কিরা-কসম কেটে বলতেছে, ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে। কোন দল কী বলল কোন দল নির্বাচনে আসল বা না আসল তাতে কিচ্ছু যায় আসে না। সরকার ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করেছে। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। অর্থাৎ তারা নিজেরাও জানে যে কতটা ভলেটাইল একটা সিচুয়েশন এখন বাংলাদেশে প্রিভেল করছে। তারা নিজেরাও কিন্তু খুব একটা কনফিডেন্ট না যে কেমন ইলেকশন। বাট তারা রিপিটেডলি কথাটা বলছে।

আপনি যখন একটা কথা বারংবার বলবেন, তখন ওটা আপনার নিজের প্রতি আস্থাহীনতারই একটা বহিঃপ্রকাশ। না হলে একই কথা আসলে বারবার বলার দরকার নাই। এবং বাংলাদেশ বিশ্বের সম্ভবত অল্প কয়েকটা দেশের একটা যেখানে নির্বাচন আসলেই অবাধ-সুষ্ঠ-নিরপেক্ষ এবং স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো ইলেকশন কোনোদিন হয় নাই। আমরা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ইলেকশন দেব। এইসব উদ্ভট এবং বাজে কথা নির্বাচনের আগে যুক্ত করা হয়। আরে ভাই, নির্বাচন মানেই তো ফ্রি ফেয়ার ইনক্লুসিভ অ্যান্ড নিউট্রাল হওয়ার কথা। তো এটাকে আবার এতগুলো বিশেষণ দিতে হয় কেন? আমি তো এটাও বুঝি না।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
সর্বশেষ খবর
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন