শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৬, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়

ডেনমার্কের যুবরাজ ছাড়া যেমন ‘হ্যামলেট’ নাটক কল্পনা করা যায় না, তেমনি জন মেইনার্ড কেইনসকে (১৮৮৩-১৯৪৬) বাদ দিয়ে অর্থনৈতিক মন্দায় সরকারি ব্যয়ের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা অনেকটা অর্থহীন। কেইনস ছাড়া দ্বিতীয় কোনো অর্থনীতিবিদ তাঁর নীতি-উপদেশ দিয়ে রাজনীতিবিদদের ওপর এত প্রবল প্রভাব ফেলেছেন বলে জানা নেই। বিশ্বখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের মতে, ‘কেইনস সবচেয়ে তীক্ষ এবং পরিষ্কার বোদ্ধা। যখন তাঁর সঙ্গে (কেইনসের সঙ্গে) যুক্তি প্রদর্শন করতাম, মনে হতো যেন জীবনটা আমি হাতে নিয়েছি এবং প্রায়ই নিজেকে বোকা ঠাহর করে বের হতাম।’

দুই

ত্রিশ শতকের মহামন্দা কাটিয়ে ওঠার পথ খুঁজতে যখন বিশ্বের সেরা সেরা মাথা মহাব্যস্ত, তখন ব্রিটেনের ট্রেজারি (অর্থ মন্ত্রণালয়) ধৈর্য ধরার সুপারিশ এবং আশ্বস্ত করেছিল যে দীর্ঘ মেয়াদে সব ঠিক হয়ে যাবে। এই কথা শুনে কেইনস খেপে গিয়ে বলেছিলেন, ‘দীর্ঘ মেয়াদে আমরা সবাই মৃত। সুতরাং যা করতে হবে, স্বল্প মেয়াদে করতে হবে।’ কেইনসের ক্যাপসুল ফর্মুলা এলো, সরকারি কিংবা বেসরকারি ব্যয় বাড়াও এবং সেটিই হচ্ছে মন্দার বিপক্ষে প্রয়োগ করার মতো মহৌষধ। এর কারণ খুব সহজেই অনুমেয়, অর্থনৈতিক মন্দা তখনই ঘটে, যখন পণ্য ও সেবার মোট চাহিদা মোট আয়ের চেয়ে কম হয়। কেইনস সাবধান করে দিয়ে খানা ও ব্যবসার অপর্যাপ্ত চাহিদার কথা বলেছেন। তারা যদি যথেষ্ট ক্রয় না করে, মালিক কর্মচারী ছাঁটাই করে দেবেন এবং উৎপাদন হ্রাস করবেন। কেইনসীয় মতবাদে সরকারের ভূমিকা খুব বেশি। কর হ্রাস করে অথবা বেশি ব্যয় করে সরকার সরাসরি অর্থনীতির ডুবন্ত জাহাজকে রক্ষা করতে পারে। এটিই হচ্ছে মন্দার বিপরীতে কেইনসের ক্যাপসুল প্রেসক্রিপশন। কেইনস বলতেন, অর্থনীতিবিদদের দন্ত চিকিৎসকের মতো প্রায়োগিক হতে হবে; রোগী-নির্বিশেষে একই দাঁত খোঁচালে কজন আর দন্ত চিকিৎসকের হেলানো চেয়ারে হাঁ করে বসে থাকবে?

তিন

অর্থনৈতিক মন্দা ও রিসিশনের মধ্যে একটু পার্থক্য আছে। মন্দা (ডিপ্রেশন) হচ্ছে সেই অবস্থা, যখন অব্যাহতভাবে এবং দীর্ঘ সময় ধরে সবকিছুই নিম্নমুখী হয়। অর্থাৎ যখন উৎপাদন, কেনাকাটা, কর্মসংস্থান ইত্যাদিতে ব্যাপক ধস নামে। আর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সাময়িক স্থবিরতা (রিসিশন) হচ্ছে মোট উৎপাদন আয় এবং কর্মসংস্থানে তাৎপর্যপূর্ণ হ্রাস, বিশেষত ছয় মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত, যখন অর্থনীতির অনেক খাতে বহুবিস্তৃত সংকোচন প্রত্যক্ষ করা যায়। রিসিশন অর্থনৈতিক মন্দারই অপেক্ষাকৃত একটি নমনীয় ধরন, যদিও এটি মন্দার বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। এই পার্থক্য সম্পর্কে সাবেক এবং প্রয়াত মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের একটি কৌতুকপূর্ণ কথা আছে। ১৯৮০ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের সঙ্গে ভোটযুদ্ধে নেমে তিনি বলেছিলেন, ‘রিসিশন হচ্ছে, যখন আপনার প্রতিবেশী তার চাকরি হারায়, আর ডিপ্রেশন হচ্ছে, যখন আপনি আপনার চাকরি হারান। রিকভারি হচ্ছে, যখন জিমি কার্টার তাঁর চাকরি হারান।’

চার

যা হোক, পুনরুক্তি যদিও, লর্ড মেইনার্ড কেইনস খুব সংক্ষেপে মন্দার মর্মার্থ তুলে ধরেছেন এভাবে : খানা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবার অপর্যাপ্ত চাহিদার কারণে ব্যবসায়ী চাকরি থেকে ছাঁটাই করেন এবং উৎপাদন কমিয়ে দেন। যেহেতু খানাগুলো বেশি করে পণ্য কেনে, সামগ্রিক চাহিদা সম্প্রসারণে খানার ভূমিকা বেশ বড় থাকে। একটি খানা কতটুকু ব্যয় করবে, তা নির্ভর করে খুব তাৎপর্যপূর্ণ উপাদান পরিবারের আকার, রুচি ও প্রত্যাশার ওপর। তবে আয় হচ্ছে চাহিদার প্রধান চালক। আয় বাড়লে খানা বেশি কিনবে, আয় কমলে কম কিনবে। কেইনস ধরে নিয়েছেন যে যখনই কারো হাতে একটি অতিরিক্ত ডলার বা টাকা আসে, সে অতিরিক্ত ডলারের বা টাকার বেশির ভাগ খরচ করবে এবং বাকিটা সঞ্চয় করবে। কেইনস এটিকে বলেছেন প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা। শুধু ভোক্তা কেন, যন্ত্রপাতি ও মজুদে বিনিয়োগ করে ব্যবসায়ীমহলও সার্বিক চাহিদায় অবদান রাখে। বিনিয়োগ নির্ভর করে মূলত প্রত্যাশা, সুদের হার, আস্থা, আবহাওয়া এবং রাজনীতি- এই সবকিছুর ওপর। মোটকথা, পূর্ণ কর্মসংস্থানসমেত একটি শক্তিশালী অর্থনীতি পেতে হলে খানাগুলোকে যথেষ্ট ভোগ ব্যয় করতে হবে এবং একই সঙ্গে ব্যবসায়ীমহলকে পণ্য বিক্রিতে যথেষ্ট বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে বিক্রির পরিমাণ উৎপাদনের সমান হয়। অতএব কেইনসীয় অর্থনীতি তত্ত্বে বা কেইনসীয় মতবাদের দুটি মৌলিক উপাদান হচ্ছে, (ক) ব্যক্তি অর্থনীতি পূর্ণ কর্মসংস্থানে না-ও পৌঁছাতে পারে এবং (খ) সরকারি ব্যয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে এই ব্যবধান দূর করতে পারে।

পাঁচ

ব্যক্তির ব্যয় কিভাবে অর্থনীতিকে ব্যাধিমুক্ত করে? নিজের ব্যয় নিজের জন্য, সরকারি ব্যয় সবার জন্য। ব্যয়ের একটি অর্থনীতি তো আছেই এবং সে জন্যই প্রতিবছর সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি পায়। সরকারি ব্যয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে বেশ বড় ভূমিকা রাখে; যেমন- রাস্তাঘাট নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ মালপত্র পরিবহনে সুযোগ করে দেয়; বিদ্যুৎ প্লান্টের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ ঘটিয়ে উৎপাদনমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা সম্ভব হয়; শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় মানুষের উৎপাদিকা শক্তি বৃদ্ধি করত মানবপুঁজি সংঘটনে সহায়তা দেয়। অন্যদিকে আছে দেশ রক্ষা ও আইন-শৃঙ্খলা, সিভিল প্রশাসন, গবেষণা ও উন্নয়ন ইত্যাদি খাতে ব্যয়, যেসব কর্মকাণ্ডে ব্যক্তি খাত নানা কারণে খুব একটা এগিয়ে আসে না বলে সরকারকে ব্যয় বৃদ্ধির দায়িত্ব নিতে হয়। বলা দরকার যে এসব ব্যয় সাধারণত তাৎক্ষণিক কোনো উৎপাদন বৃদ্ধি ঘটায় না, তবে মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদে জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে এবং উৎপাদনের উপকরণগুলোর প্রান্তিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে।

যদি কোনো ব্যক্তি বা খানা তার সবটুকু আয় খরচ করে ফেলে, সে ক্ষেত্রে প্রান্তিক ভোগপ্রবণতার মান হবে ১। অর্থাৎ ১ টাকার অতিরিক্ত আয় সমান ১ টাকার অতিরিক্ত ব্যয়। ধরা যাক, ‘ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ফ্রেন্ডস কোং’ কারখানায় একটি অতিরিক্ত রুম বানাতে গিয়ে ১০০ ডলার খরচ করল। তাহলে মোট ব্যয় বাড়ল ১০০ ডলার। মিস্ত্রি, নকশাবিদ ও অন্যান্য রসদ ক্রয়ের পেছনে। প্রশ্ন হলো, যাদের কাছে ১০০ ডলার গেল, তারা বাড়িতে এসে ওই ডলার দিয়ে কী করে? নিশ্চয় কিছু না কিছু কেনাকাটা করে এবং বাকিটা সঞ্চয় করে। যারা এই দ্রব্যগুলো বিক্রি করে, তাদের আয় বেড়ে যায় এবং তারাও অতিরিক্ত আয় নানা কাজে ব্যয় করে থাকে।

ছয়

বুঝতে কষ্ট হয় না যে প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা যত বেশি হবে, গুণক তত বেশি হবে। আর প্রান্তিক সঞ্চয়প্রবণতা যত বেশি হবে, গুণক তত কম হবে। এই সূত্র ধরে যে কারণেই হোক, বিনিয়োগ একটু কমলেই মানুষের আয় কমে যাবে, চাহিদা হ্রাস পাবে এবং অর্থনীতিতে বিরাট চাপ সৃষ্টি হবে। যদি মানুষ অতিরিক্ত আয়ের এক-তৃতীয়াংশ সঞ্চয় করে (তার মানে দুই-তৃতীয়াংশ ব্যয় করে), তাহলে গুণক হবে ৩। আর সে ক্ষেত্রে যদি কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা বাংলাদেশের সরকার পাঁচ কোটি টাকার বিনিয়োগ হ্রাস করে, তাহলে জাতীয় আয় কমে যাবে ১৫ কোটি টাকার। সুতরাং চাহিদার ঘাটতি যদি সাময়িক অর্থনৈতিক স্থবিরতার কারণ হয়, তাহলে এই রোগের ওষুধ হলো সরকারি বা বেসরকারি ব্যয় বাড়ানো। এভাবে যদি প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা দেওয়া থাকে, তাহলে গুণক সম্পর্কে ধারণা নিয়ে কত টাকা অর্থনীতিতে ঢাললে উৎপাদন ও বিক্রির ঘাটতি পূরণ হবে, তা-ও জানা যায়। এ ক্ষেত্রে বিশেষত সরকারি ব্যয় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। 

ধরা যাক, বাংলাদেশে চাহিদার ঘাটতি ১২ কোটি টাকার পরিমাণ স্থবিরতা জন্ম দেয় এবং এ দেশে হিসাবকৃত প্রান্তিক ভোগপ্রবণতা দুই-তৃতীয়াংশ, তাহলে অর্থগুণক হবে ৩ এবং যার মানে চার কোটি টাকার সরকারি ব্যয় কর্মসূচি অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে এই ব্যবধান ঘোচাতে সাহায্য করতে পারে। সুতরাং এটি কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা নয় যে মন্দা বা রিসিশনের সময় সরকার নানা উপায়ে সম্প্রসারণমূলক রাজস্ব ও মুদ্রানীতির ওপর ভর করে। বলা বাহুল্য, এখন সময় এসেছে সম্প্রসারণমূলক মুদ্রানীতির। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি প্রবৃদ্ধি হ্রাস  করে। তবে অবশ্যই দুর্নীতি ও অপচয়ের ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। আফটার অল, মাথা ব্যথার জন্য তো আর মাথা কেটে ফেলে দেওয়া যায় না।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
সর্বশেষ খবর
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ
মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)
সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের
গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা