শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৮, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

গণ অভ্যুত্থান ও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু দেশের মানুষ শান্তি পেল না। দিনদিন অশান্তি  বরং বাড়ছে। সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন করার গুরুদায়িত্ব নিয়ে এ সরকার ক্ষমতাসীন হয়েছে। এর মধ্যে জুলাই ঘোষণা এবং জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের বদলে অনৈক্য তৈরি হচ্ছে। সবাই সবাইকে ল্যাং মারার চেষ্টা করছে। মুখে জনগণের সেবার কথা বললেও সবাই চায় ক্ষমতা। যারা ক্ষমতায় যাওয়ার যোগ্য তারাও চায়; যারা যোগ্য নয়, তারাও চায়। আবার যারা দেশটাই চায়নি তারাও স্বাধীন দেশের ক্ষমতা চায়। মনে হচ্ছে এখন ক্ষমতা দখলের সুবর্ণ সুযোগ। এ অবস্থায় নির্বাচনের ঝুঁকি বাড়ছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এ মুহূর্তে নির্বাচন খুবই জরুরি। ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন দরকার নেই, এমন অবস্থান নিয়েছে বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এদিকে দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা ত্রাহি ত্রাহি। দেশে এখন যা হচ্ছে, তা সকল পর্যায়ের মানুষের সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, কর্মসংস্থান, সামাজিক শৃঙ্খলা, সামাজিক নিরাপত্তা, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, গণমাধ্যমের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতায় প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য চাপা কষ্ট বিরাজ করছে।

বর্তমানে দেশে প্রধান যেসব সমস্যা তার সমাধানের একমাত্র পথ প্রতিশ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে আয়োজনের অনুমতি দিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন একটি রোডম্যাপও ঘোষণা করেছে। তার পরেও শতভাগ আস্থা পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ রাজনৈতিক দলের একটি গ্রুপ এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে নির্বাচন হতে দেবে না। সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির (পিআর) মাধ্যমে তারা নির্বাচনের আগেই সংসদে নিজেদের আসন নিশ্চিত করতে চায়। রাজনীতি ও নির্বাচনের পুরোনো বন্দোবস্ত ছিল নির্বাচনের আগে জোটগতভাবে আসন ভাগাভাগি করা। অর্থাৎ জোটভুক্ত দলগুলোর মধ্যে কোন দল কয়টি আসনে নির্বাচন করবে, বড় দল ছোট দলকে কয়টি আসনে ছাড় দেবে। এ ব্যবস্থায় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া শতভাগ নিশ্চিত ছিল না। নতুন বন্দোবস্তে পিআর পদ্ধতিতে সেই ঝুঁকি আর থাকছে না। দলের পক্ষ থেকে সংসদে আসন নিশ্চিত হবেই। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যে অবস্থায় উপনীত হয়েছে, তাতে  জনগণ মন্‌জুরুল ইসলামআস্তে আস্তে সবই বুঝতে পারছে। দেশের মালিক জনগণের কাছে এটা স্পষ্ট হচ্ছে যে তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার ভাগবাঁটোয়ারা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য যতই চেষ্টা করা হচ্ছে, অনৈক্য তত বেশি বাড়ছে। শুধু অনৈক্য নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে নির্লজ্জভাবে। এমন অনৈক্যের পরিণাম কী হতে পারে, তা গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান স্পষ্ট করেই বলেছিলেন। তিনি সেদিন দেশবাসীকে সতর্ক করেছিলেন। ওই দিন রাওয়া কনভেনশন হলে ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেছিলেন, ‘আমি আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলবেন যে সতর্ক করিনি, আপনারা যদি নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ ভুলে একসঙ্গে কাজ না করতে পারেন, নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি-কাটাকাটি করেন; এ দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে।’ নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টাকে সহযোগিতার বিষয়ে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আমি প্রথমেই বলেছিলাম ১৮ মাসের মধ্যে একটা ইলেকশন। আমার মনে হয় সরকার সেদিকেই ধাবিত হচ্ছে। ড. ইউনূস যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এ দেশটাকে ইউনাইটেড রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন উনি। উনাকে আমাদের সাহায্য করতে হবে। উনি যেন সফল হতে পারেন।’ সামরিক বাহিনীর প্রতি অকারণে বিদ্বেষ না ছড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আমাদের প্রতি আক্রমণ করবেন না। উপদেশ দিন, আমরা অবশ্যই ভালো উপদেশ গ্রহণ করব। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই এবং দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’ তাঁর সেই বক্তব্যের পর ছয় মাস অতিক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু সেই আশঙ্কামুক্ত আমরা হতে পারছি না। নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি আরও বাড়ছে। ড. ইউনূস নির্বাচনের দিকে হাঁটলেও তাঁর আদরের বিপ্লবীরা তাঁকে পেছন দিকে টানছে। বিপ্লবীরা সরকারের দিকে আঙুল তুলে কথা বলছে। গত মঙ্গলবারও সেনাপ্রধান আবার একইভাবে নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে সার্বিক সহযোগিতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তার পরেও দেশের সাধারণ মানুষের হৃৎস্পন্দন কেন যেন স্বাভাবিক হচ্ছে না। আমাদের দেশমাতৃকার অতন্দ্র প্রহরী সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে একটি মহল ও নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির নেতারা নানান হুমকিধমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এ প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান গত মঙ্গলবার বলেছেন, ‘এসব মন্তব্যে অখুশি হওয়ার কিছু নেই। যারা এসব করছে তাদের বয়স কম, আমাদের সন্তানের বয়সি। তারা বড় হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে, তখন নিজেরাই লজ্জিত হবে।’ সেনাপ্রধান দায়িত্বশীল মানুষ, তিনি তাঁর অবস্থান থেকে অধীনদের প্রতি অভিভাবকসুলভ বক্তব্য দিয়েছেন। তবে দেশবাসী যা বোঝার বুঝেছে। দেশের সচেতন জনগণ মনে করে, মুখ আছে বলেই সবকিছু বলা উচিত নয়। সশস্ত্র বাহিনী আমাদের গর্ব। সবকিছুরই একটা মাত্রা থাকা উচিত।

দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক অবস্থা শোচনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। শহরের লোকজন মেকি ভাব নিয়ে ভালো থাকার ভান করছে। প্রান্তিক মানুষের অবস্থা খুবই শঙ্কিল। গত ১৫ তারিখে ঋণের চাপে, খাবারের অভাবে চরম হতাশায় চারজন লোক আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনা জাতির জন্য কতটা গ্লানিকর তা শুধু বিবেকবানেরাই অনুধাবন করতে পারছেন। রাজশাহীর পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামনশিকড় গ্রামের ঋণগ্রস্ত মিনারুল ইসলামের সুইসাইড নোট পড়লে চোখ ভিজে যায়।

মৃত্যুর আগে একটি সুইসাইড নোটে মিনারুল লিখেছেন, ‘আমি মিনারুল নিচের যেসব লেখা লিখব, সব আমার নিজের কথা। লিখে যাচ্ছি এ কারণে, আমরা চারজন আজ রাতে মারা যাব। এই মরার জন্য কারও কোনো দোষ নেই। কারণ, লিখে না গেলে বাংলার পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে। আমি মিনারুল প্রথমে আমার বউকে মেরেছি। তারপর আমার মাহিনকে মেরেছি। তারপর আমার মিথিলাকে মেরেছি। তারপর আমি নিজে গলায় ফাঁস দিয়ে মরেছি।’ দ্বিতীয় সুইসাইড নোটে তিনি লিখেছেন, ‘আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম। এ কারণে যে, আমি একা যদি মরে যাই, তাহলে আমার বউ, ছেলেমেয়ে কার আশায় বেঁচে থাকবে? কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। এত কষ্ট আর মেনে নিতে পারছি না। তাই আমাদের বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম, সেই ভালো হলো।’ না খেয়ে, ঋণের দায়ে এভাবে চারজন লোক পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে এটা কারও কাম্য নয়। এমন মৃত্যু গোটা জাতিকে কষ্ট দিয়েছে। মিনারুল যে কাজটি করেছেন, সেটা অন্যায় ও পাপ। আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন মিনারুল জেনেশুনেই এমন অন্যায় ও পাপের কাজ করেছেন। গত এক বছরে সারা দেশে শত শত মানুষ মিনারুলে পরিণত হয়েছেন। মিনারুলের পরিস্থিতি সহ্যের বাইরে চলে গিয়েছিল, অন্যরা হয়তো এখনো সহ্য করার চেষ্টা করছেন। যিনি সারা জীবন বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করেছেন, এখন দারিদ্র্যমোচনে তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে আলোচিত। সেই খ্যাতিমান মানুষ যখন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান তখন তাঁর দেশের মানুষই না খেয়ে ঋণের দায়ে আত্মাহুতি দিচ্ছে, এটা ভাবলেও লজ্জা লাগে, গ্লানিবোধ হয়।

বিখ্যাত আইনজ্ঞ গাজী শামছুর রহমানের বক্তব্য আমার খুব প্রিয় ছিল। তাঁর প্রতিটি কথা ছিল শিক্ষণীয়। দবির ও খবিরের নাম উল্লেখ করে তাঁর আইনি ব্যাখ্যা এখনো মনে গেঁথে আছে। তাঁরই সুযোগ্য সন্তান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত একজন পানিসম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ। তাঁর বক্তব্য শুনলেও বিস্মিত হতে হয় এই ভেবে যে তিনি এত কিছু জানেন কীভাবে! এক সেমিনারের বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, ‘দেশের কতটা উন্নতি হচ্ছে, কী পরিমাণ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলছে, অর্থনৈতিকভাবে দেশ কতটা সুস্থ আছে তা বোঝা যায় খবরের কাগজের বিজ্ঞাপন পড়লে।’ তার পর থেকে আমিও খবরের কাগজে খবরের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনের দিকে চোখ রেখেছি। বিজ্ঞাপন দেখে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, অর্থনৈতিক গতিশীলতা বোঝার চেষ্টা করছি। গত এক বছর দেশের উন্নয়ন এবং আর্থিক খাতের জন্য ছিল চরম দুঃসময়। খবরের কাগজ দেখলেই স্পষ্ট হয় যে কোনো বিজ্ঞাপন নেই। ব্যবসাবাণিজ্য নেই। মানুষের হাতে নগদ টাকা নেই। ব্যাংকে টাকা নেই। গত এক বছরে ৫ শতাধিক শিল্পকারখানা বন্ধ ও রুগ্ণ হয়ে গেছে। শিল্পোদ্যোক্তা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র আমানতকারী, শেয়ারবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা পথে বসে গেছেন। সবার পিঠ দেয়ালে ঠেকেছে। গণমাধ্যমগুলোর অবস্থাও খুব খারাপ। কারণ দেশের সব গণমাধ্যমই বিজ্ঞাপননির্ভর। ব্যবসাবাণিজ্য না থাকলে, দেশের অর্থনীতি খারাপ থাকলে বিজ্ঞাপন থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। গণমাধ্যম টিকে থাকার লড়াইও এখন সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এর মধ্যে সরকার আবার কিছু কিছু গণমাধ্যমের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। পরোক্ষভাবে গলা টিপে শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করছে। যেমন ৫ আগস্ট ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি। ওই দিন সরকার ২ পৃষ্ঠার বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সরকারের খাতায় প্রচারসংখ্যায় শীর্ষে থাকা পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ বেশ কয়েকটি প্রথম সারির পত্রিকায় ওই ক্রোড়পত্রটি দেয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়। অথচ ঢাকা থেকে প্রকাশিত ৭০ এবং ঢাকার বাইরে থেকে প্রকাশিত ১০০ পত্রিকায় সেই ক্রোড়পত্র প্রদান করা হয়েছে। কী কারণে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিশেষ ক্রোড়পত্র দেওয়া হয়নি এর কোনো উত্তর জানা নেই। তবে এটা বিস্ময় ও বেদনাদায়ক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সবাইকে এ বঞ্চনা আহত ও ক্ষুব্ধ করেছে। সব ক্ষেত্রে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার কথা গলা ফাটিয়ে বলা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তা কি দৃষ্টিকটুভাবে লঙ্ঘিত হয়নি?

রাষ্ট্রের কয়েকটি স্থানের তথ্যের কখনো মৃত্যু হয় না। এগুলো হলো গণমাধ্যম, গোয়েন্দা সংস্থা ও থানা। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে এ তিনটির সঙ্গে যারা যেমন আচরণ করবে, এর সমুচিত জবাব কোনো না কোনো সময় তাদের পেতেই হবে। এটাই ইতিহাসের শিক্ষা। গণমাধ্যমের সঙ্গে এখন যারা যেমন আচরণ করছেন, তারা শিগগিরই যথোপযুক্ত প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষা করুন। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও থানায় ব্যক্তির পরিবর্তন হয় কিন্তু তথ্যের ফাইলে পরিবর্তন হয় না। সময়মতো সেই ফাইল কথা বলে। পতিত সরকারের ১৭ বছর নানান চাপে ও প্রভাবে যারা গণমাধ্যম, গোয়েন্দা সংস্থা ও থানাগুলো নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন তারা এখন বুঝতে পারছেন কত ধানে কত চাল! আর এখন যারা এ তিনটিকে নানাভাবে চাপে রেখে ব্যবহার করছেন তাদেরও অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি
সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা