শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৮, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

গণ অভ্যুত্থান ও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু দেশের মানুষ শান্তি পেল না। দিনদিন অশান্তি  বরং বাড়ছে। সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন করার গুরুদায়িত্ব নিয়ে এ সরকার ক্ষমতাসীন হয়েছে। এর মধ্যে জুলাই ঘোষণা এবং জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের বদলে অনৈক্য তৈরি হচ্ছে। সবাই সবাইকে ল্যাং মারার চেষ্টা করছে। মুখে জনগণের সেবার কথা বললেও সবাই চায় ক্ষমতা। যারা ক্ষমতায় যাওয়ার যোগ্য তারাও চায়; যারা যোগ্য নয়, তারাও চায়। আবার যারা দেশটাই চায়নি তারাও স্বাধীন দেশের ক্ষমতা চায়। মনে হচ্ছে এখন ক্ষমতা দখলের সুবর্ণ সুযোগ। এ অবস্থায় নির্বাচনের ঝুঁকি বাড়ছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এ মুহূর্তে নির্বাচন খুবই জরুরি। ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন দরকার নেই, এমন অবস্থান নিয়েছে বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এদিকে দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা ত্রাহি ত্রাহি। দেশে এখন যা হচ্ছে, তা সকল পর্যায়ের মানুষের সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, কর্মসংস্থান, সামাজিক শৃঙ্খলা, সামাজিক নিরাপত্তা, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, গণমাধ্যমের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতায় প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য চাপা কষ্ট বিরাজ করছে।

বর্তমানে দেশে প্রধান যেসব সমস্যা তার সমাধানের একমাত্র পথ প্রতিশ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে আয়োজনের অনুমতি দিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন একটি রোডম্যাপও ঘোষণা করেছে। তার পরেও শতভাগ আস্থা পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ রাজনৈতিক দলের একটি গ্রুপ এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে নির্বাচন হতে দেবে না। সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির (পিআর) মাধ্যমে তারা নির্বাচনের আগেই সংসদে নিজেদের আসন নিশ্চিত করতে চায়। রাজনীতি ও নির্বাচনের পুরোনো বন্দোবস্ত ছিল নির্বাচনের আগে জোটগতভাবে আসন ভাগাভাগি করা। অর্থাৎ জোটভুক্ত দলগুলোর মধ্যে কোন দল কয়টি আসনে নির্বাচন করবে, বড় দল ছোট দলকে কয়টি আসনে ছাড় দেবে। এ ব্যবস্থায় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া শতভাগ নিশ্চিত ছিল না। নতুন বন্দোবস্তে পিআর পদ্ধতিতে সেই ঝুঁকি আর থাকছে না। দলের পক্ষ থেকে সংসদে আসন নিশ্চিত হবেই। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যে অবস্থায় উপনীত হয়েছে, তাতে  জনগণ মন্‌জুরুল ইসলামআস্তে আস্তে সবই বুঝতে পারছে। দেশের মালিক জনগণের কাছে এটা স্পষ্ট হচ্ছে যে তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার ভাগবাঁটোয়ারা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য যতই চেষ্টা করা হচ্ছে, অনৈক্য তত বেশি বাড়ছে। শুধু অনৈক্য নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে নির্লজ্জভাবে। এমন অনৈক্যের পরিণাম কী হতে পারে, তা গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান স্পষ্ট করেই বলেছিলেন। তিনি সেদিন দেশবাসীকে সতর্ক করেছিলেন। ওই দিন রাওয়া কনভেনশন হলে ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেছিলেন, ‘আমি আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলবেন যে সতর্ক করিনি, আপনারা যদি নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ ভুলে একসঙ্গে কাজ না করতে পারেন, নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি-কাটাকাটি করেন; এ দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে।’ নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টাকে সহযোগিতার বিষয়ে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আমি প্রথমেই বলেছিলাম ১৮ মাসের মধ্যে একটা ইলেকশন। আমার মনে হয় সরকার সেদিকেই ধাবিত হচ্ছে। ড. ইউনূস যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এ দেশটাকে ইউনাইটেড রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন উনি। উনাকে আমাদের সাহায্য করতে হবে। উনি যেন সফল হতে পারেন।’ সামরিক বাহিনীর প্রতি অকারণে বিদ্বেষ না ছড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আমাদের প্রতি আক্রমণ করবেন না। উপদেশ দিন, আমরা অবশ্যই ভালো উপদেশ গ্রহণ করব। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই এবং দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’ তাঁর সেই বক্তব্যের পর ছয় মাস অতিক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু সেই আশঙ্কামুক্ত আমরা হতে পারছি না। নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি আরও বাড়ছে। ড. ইউনূস নির্বাচনের দিকে হাঁটলেও তাঁর আদরের বিপ্লবীরা তাঁকে পেছন দিকে টানছে। বিপ্লবীরা সরকারের দিকে আঙুল তুলে কথা বলছে। গত মঙ্গলবারও সেনাপ্রধান আবার একইভাবে নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে সার্বিক সহযোগিতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তার পরেও দেশের সাধারণ মানুষের হৃৎস্পন্দন কেন যেন স্বাভাবিক হচ্ছে না। আমাদের দেশমাতৃকার অতন্দ্র প্রহরী সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে একটি মহল ও নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির নেতারা নানান হুমকিধমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এ প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান গত মঙ্গলবার বলেছেন, ‘এসব মন্তব্যে অখুশি হওয়ার কিছু নেই। যারা এসব করছে তাদের বয়স কম, আমাদের সন্তানের বয়সি। তারা বড় হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে, তখন নিজেরাই লজ্জিত হবে।’ সেনাপ্রধান দায়িত্বশীল মানুষ, তিনি তাঁর অবস্থান থেকে অধীনদের প্রতি অভিভাবকসুলভ বক্তব্য দিয়েছেন। তবে দেশবাসী যা বোঝার বুঝেছে। দেশের সচেতন জনগণ মনে করে, মুখ আছে বলেই সবকিছু বলা উচিত নয়। সশস্ত্র বাহিনী আমাদের গর্ব। সবকিছুরই একটা মাত্রা থাকা উচিত।

দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক অবস্থা শোচনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। শহরের লোকজন মেকি ভাব নিয়ে ভালো থাকার ভান করছে। প্রান্তিক মানুষের অবস্থা খুবই শঙ্কিল। গত ১৫ তারিখে ঋণের চাপে, খাবারের অভাবে চরম হতাশায় চারজন লোক আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনা জাতির জন্য কতটা গ্লানিকর তা শুধু বিবেকবানেরাই অনুধাবন করতে পারছেন। রাজশাহীর পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামনশিকড় গ্রামের ঋণগ্রস্ত মিনারুল ইসলামের সুইসাইড নোট পড়লে চোখ ভিজে যায়।

মৃত্যুর আগে একটি সুইসাইড নোটে মিনারুল লিখেছেন, ‘আমি মিনারুল নিচের যেসব লেখা লিখব, সব আমার নিজের কথা। লিখে যাচ্ছি এ কারণে, আমরা চারজন আজ রাতে মারা যাব। এই মরার জন্য কারও কোনো দোষ নেই। কারণ, লিখে না গেলে বাংলার পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে। আমি মিনারুল প্রথমে আমার বউকে মেরেছি। তারপর আমার মাহিনকে মেরেছি। তারপর আমার মিথিলাকে মেরেছি। তারপর আমি নিজে গলায় ফাঁস দিয়ে মরেছি।’ দ্বিতীয় সুইসাইড নোটে তিনি লিখেছেন, ‘আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম। এ কারণে যে, আমি একা যদি মরে যাই, তাহলে আমার বউ, ছেলেমেয়ে কার আশায় বেঁচে থাকবে? কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। এত কষ্ট আর মেনে নিতে পারছি না। তাই আমাদের বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম, সেই ভালো হলো।’ না খেয়ে, ঋণের দায়ে এভাবে চারজন লোক পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে এটা কারও কাম্য নয়। এমন মৃত্যু গোটা জাতিকে কষ্ট দিয়েছে। মিনারুল যে কাজটি করেছেন, সেটা অন্যায় ও পাপ। আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন মিনারুল জেনেশুনেই এমন অন্যায় ও পাপের কাজ করেছেন। গত এক বছরে সারা দেশে শত শত মানুষ মিনারুলে পরিণত হয়েছেন। মিনারুলের পরিস্থিতি সহ্যের বাইরে চলে গিয়েছিল, অন্যরা হয়তো এখনো সহ্য করার চেষ্টা করছেন। যিনি সারা জীবন বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করেছেন, এখন দারিদ্র্যমোচনে তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে আলোচিত। সেই খ্যাতিমান মানুষ যখন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান তখন তাঁর দেশের মানুষই না খেয়ে ঋণের দায়ে আত্মাহুতি দিচ্ছে, এটা ভাবলেও লজ্জা লাগে, গ্লানিবোধ হয়।

বিখ্যাত আইনজ্ঞ গাজী শামছুর রহমানের বক্তব্য আমার খুব প্রিয় ছিল। তাঁর প্রতিটি কথা ছিল শিক্ষণীয়। দবির ও খবিরের নাম উল্লেখ করে তাঁর আইনি ব্যাখ্যা এখনো মনে গেঁথে আছে। তাঁরই সুযোগ্য সন্তান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত একজন পানিসম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ। তাঁর বক্তব্য শুনলেও বিস্মিত হতে হয় এই ভেবে যে তিনি এত কিছু জানেন কীভাবে! এক সেমিনারের বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, ‘দেশের কতটা উন্নতি হচ্ছে, কী পরিমাণ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলছে, অর্থনৈতিকভাবে দেশ কতটা সুস্থ আছে তা বোঝা যায় খবরের কাগজের বিজ্ঞাপন পড়লে।’ তার পর থেকে আমিও খবরের কাগজে খবরের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনের দিকে চোখ রেখেছি। বিজ্ঞাপন দেখে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, অর্থনৈতিক গতিশীলতা বোঝার চেষ্টা করছি। গত এক বছর দেশের উন্নয়ন এবং আর্থিক খাতের জন্য ছিল চরম দুঃসময়। খবরের কাগজ দেখলেই স্পষ্ট হয় যে কোনো বিজ্ঞাপন নেই। ব্যবসাবাণিজ্য নেই। মানুষের হাতে নগদ টাকা নেই। ব্যাংকে টাকা নেই। গত এক বছরে ৫ শতাধিক শিল্পকারখানা বন্ধ ও রুগ্ণ হয়ে গেছে। শিল্পোদ্যোক্তা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র আমানতকারী, শেয়ারবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা পথে বসে গেছেন। সবার পিঠ দেয়ালে ঠেকেছে। গণমাধ্যমগুলোর অবস্থাও খুব খারাপ। কারণ দেশের সব গণমাধ্যমই বিজ্ঞাপননির্ভর। ব্যবসাবাণিজ্য না থাকলে, দেশের অর্থনীতি খারাপ থাকলে বিজ্ঞাপন থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। গণমাধ্যম টিকে থাকার লড়াইও এখন সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এর মধ্যে সরকার আবার কিছু কিছু গণমাধ্যমের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। পরোক্ষভাবে গলা টিপে শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করছে। যেমন ৫ আগস্ট ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি। ওই দিন সরকার ২ পৃষ্ঠার বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সরকারের খাতায় প্রচারসংখ্যায় শীর্ষে থাকা পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ বেশ কয়েকটি প্রথম সারির পত্রিকায় ওই ক্রোড়পত্রটি দেয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়। অথচ ঢাকা থেকে প্রকাশিত ৭০ এবং ঢাকার বাইরে থেকে প্রকাশিত ১০০ পত্রিকায় সেই ক্রোড়পত্র প্রদান করা হয়েছে। কী কারণে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিশেষ ক্রোড়পত্র দেওয়া হয়নি এর কোনো উত্তর জানা নেই। তবে এটা বিস্ময় ও বেদনাদায়ক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সবাইকে এ বঞ্চনা আহত ও ক্ষুব্ধ করেছে। সব ক্ষেত্রে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার কথা গলা ফাটিয়ে বলা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তা কি দৃষ্টিকটুভাবে লঙ্ঘিত হয়নি?

রাষ্ট্রের কয়েকটি স্থানের তথ্যের কখনো মৃত্যু হয় না। এগুলো হলো গণমাধ্যম, গোয়েন্দা সংস্থা ও থানা। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে এ তিনটির সঙ্গে যারা যেমন আচরণ করবে, এর সমুচিত জবাব কোনো না কোনো সময় তাদের পেতেই হবে। এটাই ইতিহাসের শিক্ষা। গণমাধ্যমের সঙ্গে এখন যারা যেমন আচরণ করছেন, তারা শিগগিরই যথোপযুক্ত প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষা করুন। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও থানায় ব্যক্তির পরিবর্তন হয় কিন্তু তথ্যের ফাইলে পরিবর্তন হয় না। সময়মতো সেই ফাইল কথা বলে। পতিত সরকারের ১৭ বছর নানান চাপে ও প্রভাবে যারা গণমাধ্যম, গোয়েন্দা সংস্থা ও থানাগুলো নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন তারা এখন বুঝতে পারছেন কত ধানে কত চাল! আর এখন যারা এ তিনটিকে নানাভাবে চাপে রেখে ব্যবহার করছেন তাদেরও অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
সর্বশেষ খবর
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে
জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে

নগর জীবন