শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫৫, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

কেমন বাংলাদেশ চাই

কাদের গনি চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
কেমন বাংলাদেশ চাই

চব্বিশের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ থেকে মুক্তি পেয়েছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বিগত ১৬ বছর শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনে সোনার বাংলাকে পরিণত করা হয়েছিল মৃত্যু উপত্যাকায়। ফ্যাসিস্ট শাহীর ভয়ঙ্কর সময়ে দেশের মানুষ ছিল অধিকার হারা। দেশে গণতন্ত্র ছিল না। মানবাধিকার ছিল না। আইনের শাসন ছিল না। ভোটাধিকার ছিল না। বাকস্বাধীনতা ছিল না। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ছিল না। ন্যায়বিচারের ব্যাংক হয়ে হয়ে পড়েছিল দেউলিয়া। মানবতার কোষাগার শূন্য হয়ে পড়েছিল। ছিল না স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি।

পেশাজীবী ও বুদ্ধিজীবীরাও রেহাই পাননি শেখ হাসিনার নিষ্ঠুর শাসন থেকে। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক আফতাব আহমদ, সাংবাদিক ফরহাদ খাঁ দম্পতি, অ্যাডভোকেট এইউ আহমদ, ব্যাংকার বিএম সাকের হোসাইনসহ অসংখ্য পেশাজীবীকে হত্যা করা হয়েছিল। শেখ হাসিনার ১৫ বছরে জীবন দিতে হয়েছিল ৬৮ জন সাংবাদিককে। পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৫৭ জন দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়। শাপলা চত্বরে ব্রাশফায়ারে অনেক আলেমকে হত্যা করা হয়। গুম-খুন ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, কৃষিবিদ, শিক্ষক, ব্যাংকার থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক কর্মী কেউ রেহাই পায়নি নিষ্ঠুরতা থেকে।

চাকরি, পদোন্নতি হতো দলীয় বিবেচনায়। ভিন্নমতের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাস্তিমূলক বদলি, পদোন্নতি বঞ্চিত ও চাকরিচ্যুতি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই এবং র‌্যাব গোপন টর্চার সেল আয়নাঘর তৈরি করে সেখানে ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর চালাতো বর্বর নির্যাতন।

ভোটাধিকার হরণ, ভিন্নমত দলন, বিনাবিচারে মানুষ হত্যা, গুম, খুন, ক্রসফায়ার-নির্যাতন-নিপীড়ন, গায়েবি মামলা, দুর্নীতি, লুটপাট, বিদেশে পাচার, সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, ব্যাংকের ভল্টে সোনা জালিয়াতি, বিমানবন্দরের ভল্ট থেকে সোনা চুরি, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারি, ব্যাংক লুট, শোষণ-বঞ্চনা এমনভাবে বেড়ে ছিল যে, দেশ মনুষ্য বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে।

এমনি পরিস্থিতিতে বিরোধী রাজনৈতিক জোটের পক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এক দফার ডাক দেন। এরই মধ্যে বৈষম্যের বিরুদ্ধে ছাত্ররা তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। ছাত্রদের পক্ষে এসে দাঁড়ায় পেশাজীবীরা। রাজপথে নেমে আসে অভিভাবক ও রাজনৈতিক কর্মীরাও। হাসিনার নির্দেশে গুলি চালানোর নির্দেশ আসলো। পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি নির্বিচারে গুলি চালালো ছাত্রদের বুকে। সারি সারি লাশ পড়ে থাকলো রাস্তায়। হাসপাতালগুলোর বেড এমনকি মেঝ পর্যন্ত পরিপূর্ণ হয়ে যায় আহত ও গুলিবিদ্ধ ছাত্র দ্বারা। তারপরও ছাত্ররা থামলো না। বিমান থেকেও চালানো হলো গুলি। একজন নয়, দু'জন নয়- চৌদ্দ'শ ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হলো। দমানো গেলো না ছাত্রদের। দাসত্বের শৃঙ্খল ভাঙ্গার এক অভাবনীয় গণঅভ্যুত্থান দেখলো বাংলাদেশ। দেড় যুগ ধরে নিপীড়িত মানুষের ক্ষোভের বারুদ বিস্ফোরিত হলো চব্বিশের জুলাই-আগস্টে। পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। উল্লাসে ঢাকার রাজপথে নেমে আসে কোটি জনতা।

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জিত হয়েছিল। ৫৩ বছর পর স্বাধীন ভূখণ্ডে দাঁড়িয়ে বুকে মাথায় লাল সবুজের গর্বিত পতাকা নিয়ে আরো এক বিজয় অর্জন করলো তেজোদীপ্ত তারুণ্য। তাদের দৃঢ় প্রত্যয়ে পাশে এসে দাঁড়ানো পেশাজীবীসহ স্বতস্ফূর্ত জনতার অকুণ্ঠ সমর্থন জন্ম দিল এক উজ্জ্বল ‘চব্বিশ’ এর। জনগণ যার নাম দিয়েছে ‘দ্বিতীয় বিজয়’।

এই দ্বিতীয় বিজয় হতাশ জাতির মাঝে আশার আলো জাগিয়েছে। মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। বেড়েছে জনপ্রত্যাশাও। 

আমাদের প্রত্যাশার কথা যদি বলি, আমরা চাই এমন একটি দেশ যেখানে দুর্নীতি, হানাহানি, গুম, খুন, রাহাজানি, ক্রসফায়ার, ধর্ষণ, নাগরিক নির্যাতনের জন্য থাকবে না আয়নাঘর। থাকবে না বৈষম্য, দারিদ্র, বেকারত্ব, বাজার সিন্ডিকেট, ক্ষমতার অপব্যবহার। থাকবে না মব জাস্টিস। আমরা একটা কল্যাণমূলক রাষ্ট্র চাই। যে রাষ্ট্র সকল নাগরিকের কল্যাণে কাজ করবে।

আমরা সেই রাষ্ট্র চাই যেখানে সকল নাগরিক সমঅধিকার ভোগ করবেন। কোনো বৈষম্য থাকবে না। চাকরির ক্ষেত্রে দলীয় বিবেচনায় নয়, মেধারভিত্তিতে নিয়োগ পদোন্নতি হবে। আমরা এমন একটা রাষ্ট্র চাই- যার মালিক হবেন দেশের জনগণ। আমরা নীতিভিত্তিক রাষ্ট্র চাই, নেতাভিত্তিক নয়। যে রাজনৈতিক দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে হবে। এক ব্যক্তির ইচ্ছায় নয়, জনগণের ইচ্ছায় যেন দেশ পরিচালিত হবে। আমরা চাই জনগণই ভোট দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। দিনের ভোট রাতে হবে না। হবে না ডামি নির্বাচন। প্রহসনের নির্বাচন কিংবা কারচুপির নির্বাচনের মাধ্যমে জনরায় কেড়ে নেওয়া হবে না।

নতুন বাংলাদেশকে আমরা স্বাবলম্বী দেখতে চাই। সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির অবসান চাই। একটা শোষণমুক্ত সমাজ চাই। রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত প্রশাসন চাই। আমরা সর্বত্র ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন চাই। আমরা আর কোনো বিচারপতির মুখে শুনতে চাই না ‘ট্রুথ ইজ নো ডিফেন্স’।

আমরা এমন এক দেশ চাই, যেখানে নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধ, জাতি-ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, মতাদর্শ নির্বিশেষে সবাই নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রের কাছে সর্বোচ্চ মর্যাদা পাবে।সাংবিধানিকভাবে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের স্বীকৃতি ও অধিকার সুরক্ষা পাবে। সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষকে সম্মান করবে সর্বোচ্চ সেবা দেবেন। মোর্দা কথা আমরা দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক এবং ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ দেখতে চাই। যে বাংলাদেশ হবে মানবিক।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে সংস্কার চাই। এ বাহিনী যেন রাজনৈতিক দলের আজ্ঞাবহ বা দলীয় ঠেঙ্গাতে বাহিনীতে পরিণত না হয়। এমন এক রাষ্ট্র কল্পনা করি, যেখানে নৈতিকতা, মানবিকতা, ন্যায়বিচার, সমতা এবং স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হবে। নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে। সমাজে দারিদ্র্যের শিকার কেউ হবে না, সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত হবে।

সরকারের ভূমিকা হবে নমনীয়, প্রয়োজনমতো কঠোরতা ও মানবিকতা প্রদর্শন। বিরোধী দলকে শোষণ না করে, সব দলের মূল লক্ষ্য হবে রাষ্ট্রের উন্নয়ন। একটি শক্তিশালী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সংবিধানের মাধ্যমে জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ বা অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে বৈষম্য দূর হবে। বিনা খরচে মানসম্মত শিক্ষা ও সহজলভ্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে। কথায় কথায় ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি বন্ধ করতে হবে।

সম্পদের সুষম বণ্টন, সামাজিক নিরাপত্তা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে অর্থনৈতিক সমতা আনা হবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে। নারীর ক্ষমতায়ন এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের কল্যাণে কাজ করার প্রতিশ্রুতি থাকবে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শান্তিপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক নীতি থাকবে। আমরা আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি দেখতে চাই না।

আমরা আশা করি, সুশৃঙ্খল ও সমৃদ্ধতায় আমাদের এই দেশ হবে এমন এক আইডল, যা দেখে পিছিয়ে পড়া অন্য দেশগুলো শিক্ষা নেবে। বাংলাদেশের দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকাবে। আমাদের এই মাতৃভূমিতে একজন লোকও না খেয়ে থাকবে না। রাস্তায় ধূলোয় মলিন দিন কাটাবে না কোনো শিশু, কেউ কাউকে ধোঁকা দেবে না, দেশের টাকা বিদেশে পাচার করবে না। অন্যের ক্ষতি করবে না। অন্যের দুঃখে ব্যথিত হবে, পাশে দাঁড়াবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে।

নারীদের জন্য চাই মায়ার চাদরে ঘেরা অকৃত্রিম প্রেমের বাংলাদেশ। যেখানে আর লজ্জিত ও লাঞ্ছিত হবে না একজন মা- বোন। ঘরে বাইরে, চাকরিস্থলে তারা নিরাপদ থাকবেন।

বৃদ্ধ বাবা মায়ের জন্য চাই বিশুদ্ধ মায়া ও শ্রদ্ধার বাংলাদেশ। যেখানে কেউ আর নিজেদের বৃদ্ধ বাবা-মাকে বোঝা মনে করবে না। বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয় নিতে হবে না কোনো বাবা মাকে।

দীর্ঘদিন বাংলাদেশ বিভেদ আর বিভক্তির মধ্য দিয়ে গিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়েও ছিল টানাপোড়ন। অন্যায়-অনিয়ম, লুটপাট, সন্ত্রাস, মূল্যস্ফীতি, ভোট চুরি, ক্ষমতার অপব্যবহার ছিল নিত্যদিনের চিত্র। অতীত ও পুরনো দিনকে প্রত্যাখ্যান করে ছাত্র জনতা নতুন বাংলাদেশের সূত্রপাত করেছে।

আজ আমাদের সবচেয়ে বড় দরকার নিজেকে পাল্টানো। আমরা সবাই বাংলাদেশের পরিবর্তন চাই কিন্তু নিজের পরিবর্তন করতে নারাজ। ব্যক্তি বা নাগরিক কেমন হওয়া উচিত এটা সবাই জানি মোটামুটি। এবার শুধু জানলেই হবে না বরং মানতে হবে আমাদের। সততা, দেশপ্রেম, নৈতিকতা, শৃঙ্খলা আর ভালোবাসার মানদণ্ডে এগিয়ে থাকতে হবে প্রতিটি নাগরিককে। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি মব জাস্টিস আর অন্যায়কে না বলার সাহস থাকতে হবে প্রতিটি নাগরিকের। নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে, তাহলেই সামগ্রিক পরিবর্তন সহজ হবে।

দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন করতে হবে। এত দিন দুষ্টরা ছিল রাষ্ট্র ও সমাজের কর্ণধার। আর এই মুহূর্তে দুষ্টদের দমন করে শিষ্টের লালন করতে হবে সবাইকে। অপরাধী যেই হোক তার বিচার নিশ্চিতের পাশাপাশি বিনা দোষে কাউকে  ‍ন্যূনতম কষ্ট যেন না পেতে হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি বিবেককে জাগ্রত রেখে তারপর সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতে হবে। 

সিস্টেম বা নীতির পরিবর্তন আনতে হবে। এত দিন নেতার পরিবর্তন হলেও নীতির পরিবর্তন দেখিনি। এবার নীতির পরিবর্তন এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। ক্ষমতার রাজনীতি নয় বরং কল্যাণের রাজনীতি দেখতে চাই। রাতে ভোট চুরি করে আর দিনের বেলায় ভোট সুষ্ঠু হয়েছে এই মর্মে বক্তব্য শুনতে চাই না আর। নিজ দলের বিরুদ্ধে ভেটো দিলে এমপি পদ স্থগিত করার মতো বাজে সিস্টেমগুলোর পরিবর্তন চাই। রাষ্ট্রের সকলস্তরে সুশাসন, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, ভ্রাতৃত্বের বাংলাদেশ চাই।

চাই ক্ষমতার সুষম বণ্টন। কেউ দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির মাঝে ক্ষমতার ভারসাম্য চাই। পারিবারিক কোটায় রাজনীতিকে সীমাবদ্ধ করা চলবে না। রাষ্ট্রের সাংবিধানিক প্রতিটি প্রতিষ্ঠান সচল করা এবং সেখানে দায়িত্বশীল সবার স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

আমরা চাই সব কিছুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ নতুন এক বাংলা। যেখানে রাজনীতিতে থাকবে স্বকীয়তা, অর্থনীতি হবে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জীবনযাপন হবে স্বাধীন ও জবাবদিহির এক অনন্য অসাধারণ জীবনমানের।

একটা বনের স্বাধীন পাখিকে খাঁচায় বন্দী করে রেখে যতই আদর আপ্যায়ন করা হোক না কেন এই অবকাঠামোগত উন্নয়ন আর জামাই আদর পাখির কাছে পছন্দ হবে না। মুক্ত-স্বাধীন পাখিটি চায় খোলা আকাশে উড়ার স্বাধীনতা।

আমরা অবকাঠামোগত দিক দিয়ে উন্নত হচ্ছি ঠিকই, কিন্ত সেই সাথে বিসর্জন দিতে হচ্ছে ওই পাখিটির মতো খোলা আকাশে উড়ার স্বাধীনতা! আমরা গণতন্ত্র চাই। আমরা ভোটাধিকার ফেরত চাই। আমরা চাই জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই দেশ পরিচালনা করুক।

সর্বশেষ তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ চাই। তরুণদের জন্য অপার সম্ভাবনাময়ী বাংলাদেশ। তরুণরাই যেন আমাদের টেনে নিয়ে যায় স্বপ্নের দেশে।

লেখক : সদস্য সচিব, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এবং মহাসচিব, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)।

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সর্বশেষ খবর
ট্রেনের ছাদে ছিনতাই চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার
ট্রেনের ছাদে ছিনতাই চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সড়কের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সড়কের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলাশয়ের কচুরিপানা পরিষ্কার করলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
মোংলায় জলাশয়ের কচুরিপানা পরিষ্কার করলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস: পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৩ নির্দেশনা
৪৯তম বিসিএস: পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৩ নির্দেশনা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের অর্থনীতি স্বস্তিতে থাকলেও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি স্বস্তিতে থাকলেও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ায় বিনিয়োগের নতুন গন্তব্য বাংলাদেশ : গভর্নর
দক্ষিণ এশিয়ায় বিনিয়োগের নতুন গন্তব্য বাংলাদেশ : গভর্নর

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিডনিতে বাংলাদেশ পূজা অ্যাসোসিয়েশনের দুর্গোৎসবে মিলনমেলা
সিডনিতে বাংলাদেশ পূজা অ্যাসোসিয়েশনের দুর্গোৎসবে মিলনমেলা

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল
এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৪১ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৪১ জন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া যেমন থাকবে
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া যেমন থাকবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে আলোচনা সভা
নারায়ণগঞ্জে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার মিসিসাগায় সাহিত্য উৎসব
কানাডার মিসিসাগায় সাহিত্য উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উজবেকিস্তান নতুন প্রধান কোচ ইতালির কানাভারো
উজবেকিস্তান নতুন প্রধান কোচ ইতালির কানাভারো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসির সাবেক কর্মকর্তাদের কাছে জালিয়াতির অভিজ্ঞতা শুনে ‘গ্যাপস’ পূরণ করতে চান সিইসি
ইসির সাবেক কর্মকর্তাদের কাছে জালিয়াতির অভিজ্ঞতা শুনে ‘গ্যাপস’ পূরণ করতে চান সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় সাংবাদিকদের এক ছাতার নিচে আনার উদ্যোগ
শার্শায় সাংবাদিকদের এক ছাতার নিচে আনার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতশবাজিসহ গ্রেফতার ৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতশবাজিসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে স্বামীর সামনে স্ত্রীর প্রাণ কেড়ে নিলো ‘টমটম’
সিলেটে স্বামীর সামনে স্ত্রীর প্রাণ কেড়ে নিলো ‘টমটম’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার দুই বছরে নিহত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার দুই বছরে নিহত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫
ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ বক্স গ্রেফতার
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ বক্স গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় ৬ লাশে আগুন : ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশে আগুন : ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি
৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা