শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

আতিকুর রহমান রুমন
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে খুব কম নেতাই আছেন, যাঁরা দীর্ঘ নির্বাসনেও জনতার হৃদয়ে থেকেছেন সংগ্রামের প্রতীক হয়ে। তারেক রহমান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান। শুধু রাজনৈতিক উত্তরাধিকারেই নয়, নিজের যোগ্যতা ও দৃঢ়তায় আজ দেশের আপামর মানুষের কাছে হয়ে উঠেছেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জাতীয় মর্যাদা রক্ষা ও ভবিষ্যতের নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় আশ্বাস। 

দীর্ঘ ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রবাসে থেকেও তিনি হার মানেননি রাজপথে না থেকেও রাজপথের প্রতিটি আন্দোলনের অনুপ্রেরণা হয়েছেন। তাঁর ডাকেই সংগঠিত হয়েছে লাখো কর্মী, জেগে উঠেছে ছাত্রসমাজ, তীব্র প্রতিবাদে কেঁপে উঠেছে স্বৈরাচারের ভিত। 

অন্যদিকে, গত দেড় দশক বাংলাদেশ ছিল ফ্যাসিবাদ, দুর্নীতি ও বিদেশি স্বার্থরক্ষার এক দীর্ঘ অন্ধকারে নিমজ্জিত যেখানে শেখ হাসিনা ক্ষমতার লোভে জাতির স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত করেছেন। ঠিক এই অন্ধকারের মাঝেই তারেক রহমানের দৃঢ় বিশ্বাস, সুদূরদৃষ্টি ও অবিচল সংগ্রাম আজ জাতির জন্য হয়ে উঠেছে মুক্তির একমাত্র অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা। 

বাংলাদেশের বর্তমান ক্রান্তিকালে, যখন দেশ নতুন পথের সন্ধানে, তখন জনমানসে একটি প্রত্যাশা ক্রমেই দৃঢ় হচ্ছে তারেক রহমানের নেতৃত্বেই শুরু হবে স্বাধীন, সমৃদ্ধ ও মর্যাদাবান বাংলাদেশের নতুন অধ্যায়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনকাল ছিল এক গভীর অন্ধকারের সময়, যেখানে জনগণের অধিকারকে নির্মমভাবে পিষে দেওয়া হয়েছিল ক্ষমতার স্টিমরোলারের নিচে। অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে তিনি আঁকড়ে ধরেছিলেন আঞ্চলিক পরাশক্তি ভারতের বন্ধুত্ব। 

বিনিময়ে ভারতকে দিয়েছেন এমন সব সুবিধা, যা দেশের সার্বভৌমত্বকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। সীমান্তে বারবার বাংলাদেশি নাগরিকদের রক্ত ঝরলেও, তিনি নীরব থেকেছেন; বরং নানা চুক্তি ও সমঝোতার মাধ্যমে ভারতকে একতরফা সুবিধা দিয়েছেন ট্রানজিট, সমুদ্রবন্দর ব্যবহার, জলসম্পদে প্রাধান্য, এমনকি নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক নীতিতেও দিল্লির প্রভাব বিস্তারের সুযোগ। 

এ দেশের কৃষক যখন তিস্তা নদীর পানির জন্য হাহাকার করেছে, তখনও শেখ হাসিনা ভারতের মন জোগানোর রাজনীতিতে ব্যস্ত ছিলেন। দেশের শিল্প, বাণিজ্য ও জ্বালানি খাতকে ভারতের ওপর নির্ভরশীল করে তোলার মাধ্যমে তিনি শুধু অর্থনীতিকেই দুর্বল করেননি, বরং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে ঠেলে দিয়েছেন। জাতীয় নিরাপত্তা, কূটনীতি ও অভ্যন্তরীণ নীতির প্রতিটি স্তরে ভারতীয় প্রভাব এমনভাবে প্রবেশ করেছে, যেন বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র নয় বরং প্রতিবেশী পরাশক্তির একটি প্রভাবাধীন প্রদেশ। 

২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠিত হওয়ার পরপরই প্রতিবেশী দেশ ভারতকে ট্রানজিট দেওয়ার বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসে। তখন স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা সরকারের মন্ত্রী ও আমলাদের মুখে মুখে শোনা যেত “ভারতকে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক কিংবা দুবাইয়ের মতো।”

কিন্তু বাস্তবতা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। দেশের অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের সতর্ক বার্তাকে উপেক্ষা করে ২০১০ সালের নভেম্বর মাসে হাসিনা সরকার ভারতের সঙ্গে ট্রানজিট চুক্তি স্বাক্ষর করে। ধাপে ধাপে ভারত শুধু সড়ক নয়, রেল ট্রানজিটও আদায় করে নেয়। এর ফলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গসহ অন্যান্য রাজ্যের পণ্য এখন বাংলাদেশের সড়ক, রেল এবং জলপথ ব্যবহার করে আখাউড়া-আশুগঞ্জ হয়ে ত্রিপুরা, আসাম ও মেঘালয়ে পৌঁছাচ্ছে। 

এখানেই শেষ নয় ভারতকে বাংলাদেশের চারটি নদীপথ ব্যবহারেরও অনুমতি দেওয়া হয়। এতে কলকাতা ও মুর্শিদাবাদ সরাসরি বাংলাদেশের পূর্ব দিক হয়ে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পায়। কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায় এই ট্রানজিট দিয়ে কি বাংলাদেশ সত্যিই সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক বা দুবাইয়ের মতো সমৃদ্ধ হয়েছে? সোজা উত্তর না, হয়নি।

ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার ফলে ১৬ বছরে বাংলাদেশ আয় করেছে মাত্র ৩৭ লাখ টাকা, অথচ কেবল ট্রানজিটের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যয়েই খরচ হয়েছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ, যে ট্রানজিটকে উন্নয়নের সোনার হরিণ বলা হয়েছিল, তা শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের জন্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এক বিশাল আর্থিক ক্ষতির বোঝা এবং জাতীয় স্বার্থ বিসর্জনের প্রতীক। 

শেখ হাসিনা যেভাবে ভারতের স্বার্থ রক্ষায় নিজ দেশের জনগণের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েছেন, তা ইতিহাসে এক বিশ্বাসঘাতকতার উদাহরণ হয়ে থাকবে। ক্ষমতার লোভে আঞ্চলিক শক্তির কাছে দেশের সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দেওয়া এবং জনগণের ন্যায্য অধিকার উপেক্ষা করার যে দৃষ্টান্ত তিনি স্থাপন করেছেন, তা থেকে মুক্তি পাওয়া বাংলাদেশের জন্য হবে দীর্ঘ ও কঠিন সংগ্রামের পথ। 

বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার আগমন ছিল এক প্রতিশোধের আগুনে দগ্ধ নারীর যাত্রা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গ্রহণের পর লন্ডনে প্রথম সফরেই বিবিসির খ্যাতিমান সাংবাদিক জন রেনারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি অকপটে স্বীকার করেছিলেন রাজনীতি তার ভালো লাগে না, কিন্তু পিতা, মাতা ও ভাইদের হত্যার প্রতিশোধ নিতেই তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। সেই প্রতিশোধপরায়ণ মানসিকতা পরবর্তীতে রাষ্ট্র পরিচালনার প্রতিটি পদক্ষেপে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। 

ক্ষমতা কুক্ষিগত করাই ছিল শেখ হাসিনার মূল লক্ষ্য, আর সেই সঙ্গে তিনি শুরু করেন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা যেখানে দেশের স্বার্থ সর্বদা ছিল শেষ প্রাধান্যে, আর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক স্বার্থ ছিল সবার ওপর। ভবিষ্যতে যদি ক্ষমতার পালাবদল ঘটে, তাহলে বিদেশে আশ্রয় নেওয়ার পথও তিনি আগেই সুসংহত করে রাখেন। পরিবারের সদস্যদের বিদেশি নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা ছিল সেই দূরদর্শী পরিকল্পনারই অংশ। আর বিদেশে বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য দেশের সম্পদ লুটপাটে তার পরিবার ও ঘনিষ্ঠ অনুসারীরা সব সময়ই ছিল সক্রিয়। 

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্যমতে, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার দেশ থেকে পাচার করেছে প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা (দৈনিক সমকাল, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪)। শুধু গত পাঁচ বছরের পাচারের অঙ্কই জাতীয় বাজেটের চেয়ে বেশি। এই অর্থ দিয়ে ৮৭টি পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব ছিল। 

২০০৯ সালে সরকারের ঋণ স্থিতি ছিল ২ লাখ ৭৬ হাজার কোটি টাকা। ২০২৪ সালে শেখ হাসিনার পতনের সময় সেই ঋণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ লাখ কোটি টাকায়। মাথাপিছু ঋণও বেড়ে দাঁড়িয়েছে দেড় লাখ টাকা। এই ঋণের বড় অংশই এসেছে বিদেশি ও দেশি উৎস থেকে, যার বিশাল অংশ লুটপাট হয়েছে মেগা প্রকল্পের নামে। 

শেখ হাসিনার শাসনামলে মেগা প্রকল্পে মেগা দুর্নীতির চিত্র:

পদ্মা সেতু: উইকিপিডিয়া সূত্রে জানা যায়, মাত্র ৬.১৫ কিমি দীর্ঘ পদ্মা সেতু নদীর ওপর নির্মিত, সিঙ্গেল রেললাইন, তৈরিতে সময় লেগেছে ৭ বছর ৬ মাস ২৬ দিন এবং খরচ ৩.৬ বিলিয়ন ডলার। সেখানে রাশিয়ার ক্রিমিয়া সেতুর দৈর্ঘ ১৮.১ কিলোমিটার, উত্তাল ব্লাক সির ওপর নির্মিত, ডবল রেল লাইন, তৈরিতে সময় লেগেছে মাত্র ৩ বছর এবং খরচ ৩.৭ বিলিয়ন ডলার। এই চিত্রে পদ্মা সেতুতে কি পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে সেটা সহজেই অনুমেয়। 

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র: গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখানে শেখ হাসিনা একাই আত্মসাৎ করেছে ৫৯ হাজার কোটি টাকা। (ঢাকা পোস্ট, ১৮ আগস্ট ২০২৪)।

কর্ণফুলী টানেল: প্রতিদিন গড়ে ২৭ লাখ টাকার লোকসান, যার পেছনে অপরিকল্পিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সিদ্ধান্ত দায়ী। (ইত্তেফাক, ২৮ অক্টোবর ২০২৪)।

সড়ক ও অবকাঠামো খাত: বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত তো বটেই, এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায়ও বাংলাদেশে মহাসড়ক নির্মাণের ব্যয় কয়েক গুণ বেশি। ফলে মহাসড়ক নির্মাণ ব্যয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষ দেশে পরিণত হয়েছে। (প্রথম আলো, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫)।

বাংলাদেশে সড়ক নির্মাণ ব্যয় ভারত ও চীনের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি প্রধান কারণ ছিল দুর্নীতি ও দরপত্রে প্রতিযোগিতার অভাব। ফ্লাইওভার নির্মাণে সীমাহীন দুর্নীতি বাংলাদেশের ব্যয় বিশ্বের শীর্ষে বিগত ৩১ মে, ২০১৬ তারিখে দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, “বাংলাদেশে ফ্লাইওভার নির্মাণ ব্যয় আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় ভয়াবহভাবে বেশি। 

বাংলাদেশে কিলোমিটার প্রতি ফ্লাইওভার নির্মাণ ব্যয়:

ঢাকা ফ্লাইওভার: ৩১৬ কোটি টাকা, মৌচাক-মালিবাগ ফ্লাইওভার: ১৩৫ কোটি টাকা, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার: ১৮০ কোটি টাকা। 

অন্যান্য দেশের তুলনা:

মুম্বাইয়ের ইস্টার্ন ফ্রি হাইওয়ে: ৮৮ কোটি টাকা, কলকাতার পরমা ফ্লাইওভার: ৪৮ কোটি টাকা, চীন ও মালয়েশিয়া : ৮০-৯০ কোটি টাকা। 

এই পরিসংখ্যান প্রমাণ করে, বাংলাদেশে ফ্লাইওভার নির্মাণ প্রকল্পগুলো শুধু ব্যয়বহুলই নয়, বরং সীমাহীন দুর্নীতি ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকারি অর্থ লোপাটের একটি বড় উদাহরণ। রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় ও জাতীয় সম্পদের ক্ষতিসাধনের গুরুতর অভিযোগে বারবার অভিযুক্ত হয়েছেন শেখ হাসিনা।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তথ্য অনুযায়ী, শুধু ‘মুজিব শতবর্ষ’ উদযাপনকে ঘিরেই শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল নির্মাণে অপচয় করা হয়েছে অন্তত ৪ হাজার কোটি টাকা। সারা দেশে ১০ হাজারেরও বেশি ম্যুরাল ও মূর্তি নির্মাণে এই বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়, যা জনকল্যাণমূলক খাতে বিনিয়োগের পরিবর্তে রাজনৈতিক প্রচার ও ব্যক্তিপূজার উদ্দেশ্যে অপব্যবহৃত হয়েছে। 

গত দেড় দশকে দেশের সর্বাধিক অর্থনৈতিক লুটপাটের কেন্দ্রে ছিল শেখ পরিবার। দেশের প্রতিটি কোণ থেকে জনগণের অর্থ সংগ্রহ ও ব্যক্তিগত স্বার্থে দখল করা হয়েছে। দেশের জনগণের টাকা লুটপাট করে শেখ পরিবার ও দলীয় নেতা-কর্মীরা বিদেশে পাচার করেছেন, অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়ি ও গাড়ি অর্জন করেছেন। পাশাপাশি অনেকেই বিদেশি নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন। 

ব্যাংক খাত আওয়ামী সরকারের আমলে পরিণত হয় লুটপাটের কেন্দ্রবিন্দুতে। নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স, খেলাপি ঋণ, হলমার্ক-বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারিÑ সবখানেই দুর্নীতি। এছাড়া বিভিন্ন অফশোর অ্যাকাউন্ট, দ্বীপ ক্রয়, এবং বিদেশে সম্পত্তি কেনার মাধ্যমে অর্থ পাচার করা হয়। 

শেখ হাসিনা সরকারের মেগা দুর্নীতি ও অবাধ লুটপাট বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কয়েক দশক পিছিয়ে দিয়েছে। বাজারে লাগামহীন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ভ্যাট ও করের অতিরিক্ত চাপ এবং জীবনযাত্রার ব্যয়ের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস তুলেছে যা আজও অব্যাহত। 

দীর্ঘ স্বৈরশাসনের পুরো সময়জুড়ে শেখ হাসিনা ভোটাধিকার ও বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছেন, বিরোধী দল ও ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর চালিয়েছেন গুম, বিচার-বহির্ভূত হত্যা ও পুলিশি দমনপীড়ন। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ঋণের নামে ব্যাংক লুণ্ঠন, সরকার ঘনিষ্ঠদের সীমাহীন দুর্নীতি ও অর্থপাচার, সচিবালয় থেকে বিচার বিভাগ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক দলীয়করণ, ভারতের কাছে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি সবকিছু মিলিয়ে জনঅসন্তোষ তুঙ্গে পৌঁছায়। 

শুধুমাত্র সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটাব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলনই আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতন ঘটায়নি; বরং এই আন্দোলনের সাফল্যের পেছনে ছিল মানুষের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ ও বঞ্চনার প্রতিক্রিয়া। 

২০২৪-এর গণআন্দোলনের বিজয়ে বিএনপির অবদান অনস্বীকার্য। টানা ১৬ বছর শেখ হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া বিএনপি হয়তো এককভাবে চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি, কিন্তু রাজপথ সবসময় আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত রেখেছিল। সেই প্রস্তুতিই ছাত্রসমাজ ও জনতাকে বিএনপির ছায়াতলে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে দাঁড়াতে সাহস জুগিয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করেছে। 

ফ্যাসিস্ট সরকারের দীর্ঘ দুঃশাসনে সবচেয়ে ভয়াবহ নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং এর লাখ লাখ নেতা-কর্মী। হামলা-মামলা, খুন-গুমসহ কোনো অত্যাচারই বাদ যায়নি। তবুও বিএনপির নেতা-কর্মী, সাধারণ ছাত্র ও জনতাকে ঐক্যবদ্ধ করে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান ঘটাতে এবং স্বৈরশাসক শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অন্যতম ভূমিকা পালন করেন। 

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ ও তীব্র প্রতিরোধের মুখে ভারতে পালিয়ে যান স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে প্রায় ১৬ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশ স্বৈরশাসনের কবল থেকে মুক্তি পায়। গত ১৬ বছরের শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশে মানবাধিকার নামক শব্দটি যেন নির্বাসিত ছিল। জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে রাজনীতিতে আসা বিএনপি এবং জিয়া পরিবারকে এই সময়ে দিতে হয়েছে অসীম ত্যাগ ও আত্মদান। বিশেষ করে জিয়া পরিবার ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বিএনপি ছিল সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত ও নিপীড়িত। 

শেখ হাসিনার আমলে বিএনপির ১,৫৫১ নেতা-কর্মীকে বিচার-বহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে, গুম হয়েছেন ৪২৩ জন। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দেড় লাখেরও বেশি মামলা হয়েছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে, যেখানে আসামির তালিকায় ছিল প্রায় ৬০ লাখ মানুষ। শুধু ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে প্রাণ হারান ৪২২ জন বিএনপি নেতা-কর্মী। 

নিপীড়নের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আঘাত এসেছে জিয়া পরিবারের ওপর। জনগণের ভোটে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে স্বামীর স্মৃতিবিজড়িত ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। সাজানো মামলায় ফরমায়েশি রায় দিয়ে বছরের পর বছর তাঁকে কারাগারে বন্দি রাখা হয়। নিষ্ঠুর এই নিপীড়নের বোঝা বইতে গিয়ে বেগম জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র মরহুম আরাফাত রহমান কোকো এক বুক অভিমান নিয়ে অকালেই ঝরে পড়েন। বড়ভাই তারেক রহমান ১৭ বছরেরও বেশি সময় প্রবাসে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেনপ্রিয় ছোট ভাইয়ের শেষ মুখটিও তিনি দেখতে পারেননি। গ্রেপ্তারের পর তাঁর ওপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন, যা তাঁকে জীবন-মৃত্যুর সীমানায় ঠেলে দিয়েছিল। 

এক কথায়, শেখ হাসিনার শাসন জিয়া পরিবারের পারিবারিক জীবনকে ধ্বংস করে দিয়েছে এবং বিএনপিকে করেছে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি নিপীড়িত রাজনৈতিক শক্তি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, শেখ হাসিনার ভারতে লজ্জাজনক পলায়নের পর, দেশের ক্ষমতাগ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। তবে এক বছরেরও বেশি সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরেও এই অরাজনৈতিক ও অভিজ্ঞতার ঘাটতি থাকা সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় দৃঢ় দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। অর্থনীতি পুনর্গঠন, বিচার ব্যবস্থার সংস্কার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, মব ভায়োলেন্স দমন এবং মৌলিক কাঠামোগত সংস্কারের ক্ষেত্রে তাদের অদক্ষতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। দেশব্যাপী বিশ্লেষক ও পর্যবেক্ষকদের ধারণা, সফলতার তুলনায় ব্যর্থতার পাল্লাই প্রকৃষ্টভাবে ভারী। 

২৪-এর গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত করে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করার পেছনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অনস্বীকার্য। আজ দেশের আপামর জনসাধারণ মনে করছেন দেশের এই ক্রান্তিকালে অভিজ্ঞ, দূরদর্শী ও ঝানু রাজনীতিবিদ জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বই বাংলাদেশকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে পারে। 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জন্মেছেন এক ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারে। তাঁর পিতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা; আর মা বেগম খালেদা জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন। জন্মসূত্রেই বিরল সৌভাগ্যের অধিকারী এই নেতা শৈশব থেকেই রাষ্ট্র পরিচালনা ও রাজনৈতিক কৌশল প্রত্যক্ষভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি দেখেছেন কীভাবে দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান বিপর্যস্ত দেশকে চড়াই-উতরাই পেরিয়ে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়েছেন। 

১৯৮৯ সালে বগুড়ায় দলের প্রাথমিক সদস্যপদ গ্রহণের মাধ্যমে তারেক রহমানের আনুষ্ঠানিক রাজনৈতিক পথচলা শুরু হয়। সেখান থেকে শুরু করে তিনি নিরলসভাবে দলের সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে কাজ করে গেছেন। ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে দেশব্যাপী প্রচারণায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে আধুনিক ও কার্যকর প্রচার কৌশল প্রণয়নে কেন্দ্রীয় ভূমিকা রেখে আলোচনায় আসেন। সেদিনই প্রমাণ হয় তিনি বিএনপির জন্য এক অমিত সম্ভাবনাময় নেতা। 

তবে তাঁর রাজনৈতিক যাত্রা সহজ ছিল না। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির জরুরি অবস্থার পর ৩ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়ার গ্রেপ্তারের কয়েক মাস আগে, ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে তৎকালীন ওয়ান-ইলেভেন সরকার। কারাগারে তাঁকে অকথ্য নির্যাতনের শিকার হতে হয়, যার উদ্দেশ্য ছিল তাঁর জীবন শেষ করে দেওয়া। কিন্তু ভাগ্য ও কোটি মানুষের দোয়া তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে। ৭ মার্চ ২০০৭ থেকে ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮ পর্যন্ত কারাভোগের পর ১১ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্য যান তারেক রহমান। নির্বাসনেও থেমে থাকেননি স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে অটল অবস্থান নিয়ে লড়াই চালিয়ে গেছেন এবং জনতার স্বপ্নকে জীবিত রেখেছেন। 

তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শনের অন্যতম ভিত্তি হলো শিষ্টাচার, প্রতিপক্ষের প্রতি সম্মান এবং ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা। মহান নেতাদের এ গুণাবলিই ইতিহাসে তাঁদের অমরত্ব দিয়েছে; আর এই বৈশিষ্ট্যই তাঁকে একজন আদর্শবান রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। 

আজ প্রায় অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে রাজনীতির পঙ্কিল পথে নিজেকে অটল রেখে এগিয়ে চলেছেন তিনি। দেশের বর্তমান ক্রান্তিকালে যখন দক্ষ, অভিজ্ঞ ও লড়াকু নেতৃত্বের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, তখন বিএনপির নেতা হিসেবে তারেক রহমানই হচ্ছেন সেই আশার প্রতীক, যিনি দেশকে বিপর্যয়ের হাত থেকে উদ্ধার করতে পারেন। বাংলাদেশের মানুষ এখন কথার রাজনীতি নয়, পরিবর্তন চায় আর সেই পরিবর্তন ঘটুক বিএনপির হাত ধরে এই প্রত্যাশাই জনমানসে প্রবল। 

চলতি বছরে গত ৭ আগস্ট এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তাঁর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির জানান জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান। তবে এটি শুধু একজন নেতার দেশে প্রত্যাবর্তন নয়; এটি বাংলাদেশের হারানো সম্ভাবনা ও মর্যাদার পুনর্জন্মের প্রতিশ্রুতি। দেশজুড়ে এখন শুরু হয়েছে উত্তেজনার ক্ষণগণনা ২০ কোটি মানুষের আকাক্সক্ষা, এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর দল বিএনপির বিজয় এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পাবে তার যোগ্য প্রধানমন্ত্রী।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহবায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
সর্বশেষ খবর
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি ও আগুন
যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি ও আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে যাচ্ছে সর্বকুল
বিদেশ যেতে যাচ্ছে সর্বকুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!

সম্পাদকীয়

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা ছাত্রের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা ছাত্রের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ভাইবোনদের বিরুদ্ধে
গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ভাইবোনদের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবিতে বইছে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে বইছে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম