শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা

মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল
অনলাইন ভার্সন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বর্তমানে ইংল্যান্ড সফর করছেন। তিনি রাজা চার্লসের কাছ থেকে সম্মানসূচক পদক গ্রহণ করেছেন। এ ছাড়া সফরে তিনি ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন। 

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ভেতর দিয়ে একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বব্যাপী ‘নোবেলজয়ী’ হিসেবে সুপরিচিত। তাঁর নোবেলপ্রাপ্তির পেছনে দুজন ব্যক্তির ভূমিকা আমার স্বচক্ষে দেখার সুযোগ হয়েছিল। একজন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া, অন্যজন ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রিন্স চার্লস, বর্তমানে যিনি রাজা তৃতীয় চার্লস।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বদান্যতায় বাংলাদেশ সরকারের একজন কূটনীতিক হিসেবে লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত। আমি ছিলাম হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব।

২০০৫ সালে রানি এলিজাবেথ কমনওয়েলথভুক্ত দেশের কূটনীতিকদের জন্য বাকিংহাম প্যালেসে একটি গার্ডেন পার্টির আয়োজন করেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তৎকালীন হাইকমিশনার মোফাজ্জল করিম, ডেপুটি হাইকমিশনার ড. সাইফুল ইসলাম খান ও আমি দ্বিতীয় সচিব হিসেবে সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলাম।

রাজকীয় রীতি অনুযায়ী প্রথমে রানি এলিজাবেথ, এরপর তাঁর স্বামী ফিলিপস এবং প্রিন্স চার্লস সারিবদ্ধভাবে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত/হাইকমিশনারদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন। তাঁদের নিজ নিজ দেশের বিষয়ে আলাপ করেন।
রানি এলিজাবেথ ও তাঁর স্বামী অনেকটা সৌজন্যতা করেই আমাদের সামনে দিয়ে গেলেন। এরপর এলেন প্রিন্স চার্লস। বাংলাদেশে তখন বন্যা চলছিল। প্রিন্স চার্লস বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজখবর নিলেন।

বাংলাদেশের প্রতি তাঁর সমবেদনার কথা উল্লেখ করলেন।
বন্যা প্রসঙ্গ শেষ হতেই তিনি অকস্মাৎ বলে উঠলেন, What are you doing about Dr. Younus?

এ কথা শুনে আমরা তিনজনই অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। আসলে বুঝতেই পারিনি তিনি কোন ড. ইউনূসের কথা বলছেন? আর প্রিন্স চার্লস বাংলাদেশের কোনো একজন একক ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলবেন, এটি তো আমাদের ধারণার মধ্যেই ছিল না। কিন্তু তাঁকে তো জিজ্ঞেস করা যায় না যে আপনি কার কথা বলছেন? আমাদের এমন ভ্যাবাচেকা অবস্থার মধ্যে তিনি বলে উঠলেন, I & Hilary are trying for Younus’s nobel prize. Your government should come forward. হিলারি ক্লিন্টনের নাম উচ্চারণ করায় আমরা বুঝতে পারলাম তিনি আজকের ড. ইউনূসের কথা বলছেন। আমাদের এই আলাপচারিতার আগে হিলারি ক্লিন্টনকে বাংলাদেশে এনে ড. ইউনূস বেশ হৈচৈ ফেলে দিয়েছিলেন।

প্রিন্স চার্লস চলে যাওয়ার পর হাইকমিশনার আমাদের দুজনের সঙ্গে আলাপ করে প্রিন্স চার্লসের এ কথার গুরুত্ব সত্বর সরকারকে জানানোর কথা বললেন। বাকিংহাম প্যালেস থেকে আমরা সোজা চলে গেলাম বাংলাদেশ হাইকমিশনে।

ডিপ্লোমেটিক প্রটোকল অনুযায়ী হাইকমিশনার বিষয়টি রিপোর্ট করবেন পররাষ্ট্রসচিবকে। আমি যেহেতু ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট ছিলাম না, আমার আবেগের জায়গা থেকে আমি হাইকমিশনারকে বললাম, আপনি বিষয়টি সরাসরি প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে জানান। প্রটোকল অনুযায়ী তিনি সেটিও করতে ইতস্তত বোধ করলেন। তখন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ছিলেন ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী। আমাকে অনেক স্নেহ করতেন। আমার সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। আমি তাঁকে ফোন করে হাইকমিশনারের সঙ্গে কথা বলিয়ে দিলাম।

ড. কামাল সিদ্দিকী বললেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে তিনি এ বিষয়ে হাইকমিশনারকে অবহিত করবেন। সম্ভবত সেই দিন কিংবা পরদিন ড. কামাল সিদ্দিকী হাইকমিশনারকে জানালেন, প্রধানমন্ত্রীকে তিনি অবহিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রথম reaction হলো, ‘বাংলাদেশের একজন মানুষ নোবেল পাবে, এটি তো আমাদের জাতির জন্য গর্বের বিষয়। আমাদের সরকার ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তির জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’

ড. কামাল সিদ্দিকী প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে কী কথা হয়েছে তার একটি হুবহু বর্ণনা প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব বরাবর পাঠানোর নির্দেশ দিলেন। সেই মোতাবেক হাইকমিশনার সেটি করলেন।

আগেই বলেছি, আমি ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট না। কাজেই এর পরে কী হয়েছে, তা আমার আর জানার কথা ছিল না। আর নোবেল যেহেতু সুইডেন থেকে দেওয়া হয়, কাজেই লন্ডন মিশনের কাজের আওতায় এটি পড়ে না।

এদিকে বাকিংহাম প্যালেসের এই ঘটনার পর বাংলাদেশ হাইকমিশন ও সুইডেনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে বেশ পরিবর্তন ঘটে। লন্ডনস্থ বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোফাজ্জল করিম চাকরি শেষে দেশে ফিরে যান। সুইডেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাবিহ উদ্দিন আহমেদকে লন্ডনে হাইকমিশনার হিসেবে বদলি করা হয়। আমি লন্ডন হাইকমিশনেই ছিলাম।

তখনো সুইডেনে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেওয়া হয়নি। চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন লন্ডন হাইকমিশনে আমার সাবেক সহকর্মী, বর্তমানে রুমানিয়ার রাষ্ট্রদূত শাহনাজ গাজী।

২০০৫ সালের শেষার্ধে আমি পরিবারসহ বেড়াতে গিয়েছিলাম সুইডেনে। রাষ্ট্রদূত শাহনাজ গাজীর বাড়িতে ছিলাম। রাতে খাবার টেবিলে তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, সুইডেনে তো আমাদের দূতাবাসের কাজ কম। তো আপনি কী নিয়ে ব্যস্ত থাকেন?

জবাবে তিনি যা জানালেন, আমাকে তা নিয়ে গেল বাকিংহাম প্যালেসে। তিনি বললেন, ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তির বিষয়টি খালেদা জিয়া সরকারের টপ প্রায়োরিটি। আমাদের সেভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ড. ইউনূসকে নিয়ে নোবেল কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করতে হয়। ঢাকায় রিপোর্ট করতে হয়। ড. ইউনূস নিজেও সুইডেন সফর করেছেন এবং আরো করবেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে।

শাহনাজ গাজীর কথার মর্মার্থ হলো, ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তির assignment হলো পুরো বাংলাদেশের ইজ্জতের ব্যাপার। বিষয়টি যতনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের, তার চেয়ে বেশি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের এবং স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার।

শাহনাজ গাজীর সঙ্গে আমার আলাপচারিতা এখানেই শেষ। আমিও আর এ বিষয়ে খবর রাখিনি।

পরবর্তী সময়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন ২০০৬ সালে।

তাঁর নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তির বিষয়ে খালেদা জিয়া এত বেশি সিরিয়াস ছিলেন যে সুইডেনে নিযুক্ত পরবর্তী রাষ্ট্রদূত আজিজুল হক যখন সুইডেনের রাজার কাছে তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেন, তিনি তখন ড. ইউনূসের নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশ সরকারের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন প্রকাশ করেন এবং সুইডেনের রাজার সহযোগিতা কামনা করেন।

এভাবেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস নোবেল বিজয়ী হয়ে বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছেন। কিন্তু এত বড় অর্জনের পেছনের দুজন কারিগর খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা স্বচক্ষে দেখার সুযোগ আমার হয়েছে। নিশ্চিতভাবে খালেদা জিয়া করেছেন দেশের টানে, প্রিন্স চার্লস হয়তো করেছেন বন্ধুত্বের টানে। দেশপ্রেম ও বন্ধুত্ব উভয়ই জাগরূক থাকুক।

লেখক : সাবেক দ্বিতীয় সচিব, বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন; ব্যারিস্টার-অ্যাট-ল; সর্বশেষ নির্বাচিত সম্পাদক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি; নির্বাচিত সদস্য ও এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
সর্বশেষ খবর
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজকে স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে : অশ্বিন
সিরাজকে স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে : অশ্বিন

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকুন্দিয়ায় আনন্দ মিছিলে বিএনপি নেতার মৃত্যু
পাকুন্দিয়ায় আনন্দ মিছিলে বিএনপি নেতার মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে জামায়াতের গণমিছিল
নীলফামারীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে জামায়াতের গণমিছিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা ও আলোচনা
ব্রিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা ও আলোচনা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১৯
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১৯

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নীলফামারীতে শহীদ রুবেলের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
নীলফামারীতে শহীদ রুবেলের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে জামায়াত-বিএনপির পৃথক বিজয় মিছিল
গোপালগঞ্জে জামায়াত-বিএনপির পৃথক বিজয় মিছিল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭ নিয়ে যতো গুঞ্জন, কি কি থাকছে ফোনটিতে?
আইফোন ১৭ নিয়ে যতো গুঞ্জন, কি কি থাকছে ফোনটিতে?

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশের গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের সাহসিকতার প্রতি সম্মান জানালো ইইউ
বাংলাদেশের গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের সাহসিকতার প্রতি সম্মান জানালো ইইউ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালের বারান্দায় পড়ে ছিল বাস হেলপারের মরদেহ
হাসপাতালের বারান্দায় পড়ে ছিল বাস হেলপারের মরদেহ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের কবর জিয়ারত
কিশোরগঞ্জে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের কবর জিয়ারত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালিত
গোপালগঞ্জে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ সেরা হিসেবে সিরাজকে পছন্দ ছিল ইংলিশ কোচ ম্যাককালামের
সিরিজ সেরা হিসেবে সিরাজকে পছন্দ ছিল ইংলিশ কোচ ম্যাককালামের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ সালেই দুবাইয়ের আকাশে উড়বে উড়ন্ত ট্যাক্সি
২০২৬ সালেই দুবাইয়ের আকাশে উড়বে উড়ন্ত ট্যাক্সি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫৫২
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫৫২

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানুষ এবার জামায়াতকে ক্ষমতায় দেখতে চায়: মাসুদ সাঈদী
মানুষ এবার জামায়াতকে ক্ষমতায় দেখতে চায়: মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে জামায়াতের গণমিছিল
লক্ষ্মীপুরে জামায়াতের গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আম্পায়ারকে ‘ওয়াইড’ দেখানোয় ডেভিডকে শাস্তি
আম্পায়ারকে ‘ওয়াইড’ দেখানোয় ডেভিডকে শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের বছর পূর্তিতে পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাজ্যের
বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের বছর পূর্তিতে পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাজ্যের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির পুনর্জন্মের দিন ৫ আগস্ট: প্রধান উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির পুনর্জন্মের দিন ৫ আগস্ট: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
রাজবাড়ীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের কবরে শ্রদ্ধা
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের কবরে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় ফ্রান্সের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় ফ্রান্সের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সমতায় সিরিজ শেষ
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সমতায় সিরিজ শেষ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা