শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৮, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

আজ ৫ আগস্ট। ফ্যাসিবাদী মুক্তির প্রথম বর্ষপূর্তি। গত বছরের এই দিনে হাজারো ছাত্র-তরুণের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছিল। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট শাসনের অবসান হয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিল নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের। বৈষম্যমুক্তির স্বপ্নে মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। কিন্তু গত এক বছরে সেই স্বপ্ন বিবর্ণ। আশাহত আর হতাশার বেদনায় আক্রান্ত মানুষ আজ। জাতি এই সংকটকালে আপনার দিকে তাকিয়ে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা। জাতি আজ আপনার এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। আপনার একটি ঘোষণা গোটা জাতিকে দিতে পারে স্বস্তি। নতুন স্বপ্ন দেখার সাহস। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপনি একজন মহান ব্যক্তিত্ব, বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব। আপনি শান্তিতে নোবেলজয়ী। আপনার সাফল্য অপরিসীম। আপনার জীবনে কোনো ব্যর্থতার গ্লানি নেই। আপনি ব্যক্তিগত লোভের ঊর্ধ্বে মানব কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ এক জীবন্ত কিংবদন্তি। আর সে কারণেই গত বছর আপনাকে সবাই ঐক্যবদ্ধ দলমত নির্বিশেষে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দিয়েছিল। দুঃসময়ে আপনি কাণ্ডারি হিসেবে জাতিকে পথ দেখিয়েছেন। আজ বাংলাদেশ স্বৈরাচার মুক্তির এক বছর পূর্ণ করেছে আপনার নেতৃত্বে। এ সময় ভালোমন্দ মিলিয়ে আমাদের অনেক অভিজ্ঞতা, কিন্তু একটি বিষয়ে জনগণ নিশ্চিত, আপনার আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। আপনি দেশটাকে বদলে দিতে চান। দেশে একটি সুন্দর সুশাসনের বাংলাদেশ বিনির্মাণে আপনার আগ্রহ এবং চেষ্টার কোনো কমতি নেই। এ সময় আপনি নিরন্তর পরিশ্রম করে গেছেন বাংলাদেশকে ধ্বংসস্তূপের হাত থেকে তুলে একটি সঠিক পথে নিয়ে যেতে। কিন্তু গত এক বছর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাধি দেখা দিয়েছে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, দখলদারিত্ব। চাঁদাবাজির ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে সর্বত্র। চাঁদাবাজি কোথায় নেই? একজন মানুষের শেষ ঠিকানা কবর থেকে শুরু করে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। নদীর ঘাট, বাসস্ট্যান্ড থেকে শুরু করে সড়ক, মহাসড়ক। সরকারি অফিস-আদালত কোথায় নেই চাঁদাবাজি? ছোট ছোট মুদির দোকান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিল্প স্থাপনা, বাণিজ্য কেন্দ্র-সর্বত্র আজ চাঁদাবাজির আতঙ্ক। সর্বত্র চাঁদাবাজির এক ভয়ংকর বিস্তৃতি জাতিকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলেছে। চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষ যেন অসহায়। কেউ শান্তিতে নেই। এখন মানুষ আতঙ্কে জীবনযাপন করছে। আপনি ঘরে শান্তিতে থাকতে পারবেন না, চাঁদাবাজদের দ্বারা আক্রান্ত হবেন। এ শঙ্কায় আপনার কাটবে বিনিদ্র রজনি। আপনি কর্মক্ষেত্রে নিরাপদে থাকতে পারবেন না, চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য আপনার কর্মজীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলবে। আপনি ঘর থেকে বেরিয়ে কোথাও নিরাপদে যেতে পারবেন না। পরিবহন চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য আপনার যাত্রাপথকে করে তুলবে দুর্বিষহ। চাঁদাবাজি এখন এক মহামারির মতো বিস্তৃত হয়েছে। চাঁদাবাজি যেন এখন করোনাভাইরাসের চেয়েও ব্যাপক বিস্তৃত।

বাংলাদেশে গত এক বছরে সবচেয়ে বড় ব্যাধির নাম চাঁদাবাজি। চাঁদাবাজির কারণেই মব সন্ত্রাস হচ্ছে, দখলদারিত্ব হচ্ছে। বিভিন্ন ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ হয়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল করে নিচ্ছে। জোর করে ফসলের জমির মাটি কেটে দেওয়া হচ্ছে ইটের ভাটায়। এটিও চাঁদাবাজির আরেকটি ভয়ংকর রূপ। এরকম অবস্থা যদি বাংলাদেশে চলতে থাকে, তাহলে একসময় বাংলাদেশে কৃষিজমি থাকবে না। দুর্ভিক্ষে মানুষ মারা যাবে। এভাবে যদি চাঁদাবাজি চলতে থাকে, তাহলে মানুষ ঘর থেকে বের হবে না। বাংলাদেশে সব কর্মচাঞ্চল্য বন্ধ হয়ে যাবে। এভাবে যদি চাঁদাবাজি চলতে থাকে, তাহলে এ দেশের কোনো মানুষ নিরাপদে থাকবে না। চাঁদাবাজির এই ভয়ংকর ব্যাধিতে বিপর্যস্ত জনজীবন। কেউ শান্তিতে নেই। একেবারে নিরন্ন রিকশাচালক থেকে শুরু করে একজন শিল্পপতি প্রত্যেকেই এখন চাঁদাবাজিতে আক্রান্ত, ক্ষতবিক্ষত, বিপর্যস্ত। আর এখান থেকে উদ্ধারের একটাই পথ, তা হলো চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আজ বাংলাদেশের জন্য একটি অনন্য দিন। বাংলাদেশ আজ জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন করছে। আমরা ফ্যাসিস্টকে বিদায় দিয়েছি। বাঙালিদের কাছে অসাধ্য কিছু নেই। আমরা যদি ফ্যাসিস্ট শাসনের অবসান ঘটাতে পারি, তাহলে কেন চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব না? এ কাজটি আপনিই পারেন। কারণ আপনি জাতির অভিভাবক। আপনি জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক। আপনার একটি নির্দেশনার ফলে পুরো দেশের ভাগ্য বদলে যেতে পারে। আজকের দিনে অন্তত একটি আদেশ আপনি দিন, চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ হবে, কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না। চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ করা হবে পক্ষপাতহীনভাবে। চাঁদাবাজের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় দেখা হবে না। তার একটাই পরিচয়, সে দেশের শত্রু। জনগণের শান্তি বিনষ্টকারী, দেশের উন্নয়নবিরোধী।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আপনার কথা সবাই মানে। গোটা জাতি আপনাকে শ্রদ্ধা করে, বিশ্বাস করে। আপনার ওপর মানুষ আস্থা রাখে। আর এ কাজটি যদি আপনি করতে পারেন, এ একটি সিদ্ধান্ত নিলে বাংলাদেশ বদলে যাবে। আমরা জানি যে, যারা চাঁদাবাজ তারা সুবিধাভোগী মতলববাজ, দুষ্টু প্রকৃতির লোক। তারা কোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থক হতে পারে না। কোনো রাজনৈতিক দল যদি তাদের গ্রহণ করে, সেটি ওই রাজনৈতিক দলের ভুল এবং ব্যর্থতা। সব রাজনৈতিক দলকে আপনি অঙ্গীকার করতে বলুন। তারা যেন এই অঙ্গীকার করে যে, তারা কোনো চাঁদাবাজ, দখলদার এবং সন্ত্রাসীদের দলে জায়গা দেবে না। চাঁদাবাজদের সামাজিকভাবে, জাতীয়ভাবে এবং রাজনৈতিকভাবে বয়কট করা হবে। এটি আপনার পক্ষেই সম্ভব। আজকের এই দিনে আপনি জুলাই ঘোষণাপত্র দেবেন। আজকে আপনি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন। নির্বাচন, গণতন্ত্র মানুষের আকাঙ্ক্ষা, কিন্তু সবকিছু অর্থহীন হয়ে যাবে যদি বাংলাদেশের ব্যবসাবাণিজ্য কর্মচাঞ্চল্য বন্ধ হয়ে যায়। চাঁদাবাজির কারণে আজ দেশের অর্থনীতির চাকা স্তব্ধ।

চাঁদাবাজি আজ যে ভয়ংকর দানবে পরিণত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিকলাঙ্গ হওয়ার অবস্থা। আপনি নিশ্চয়ই সব জানেন, বোঝেন। চারপাশের সব খবর আপনার কাছে আছে। যারা অতীতে দুর্বৃত্ত ছিল, যারা অতীতে সন্ত্রাসী ছিল, যারা অতীতে চাঁদাবাজ ছিল তারা এখন রং বদলেছে। নতুন মোড়কে তারা আরও ভয়ংকরভাবে চাঁদাবাজি করছে। আর অসহায় হলো সাধারণ মানুষ। ব্যবসায়ীরা আজ বিপর্যস্ত। তারা চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ। কেউ মুখ খুলতে পারছেন না। এখন আপনার দিকে সবাই তাকিয়ে আছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস, আপনি বিশ্বশান্তির পথপ্রদর্শক। আপনি বিশ্বে তারুণ্যের জাগরণের বিপ্লবী বীর। আপনি পারেন চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথ দেখাতে। আপনার একটা ছোট্ট সিদ্ধান্ত এবং একটা ছোট্ট নির্দেশনা এ জাতিকে মুক্ত করতে পারে চাঁদাবাজদের হাত থেকে। আপনি জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক। আজ থেকে দেশের নির্বাচনের আমেজ শুরু হবে। রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের পক্ষে-বিপক্ষে যাবে। রাজনৈতিক মত-পথের নানারকম বিভক্তি আমরা দেখব। চাঁদাবাজরা রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। কিন্তু আপনি যদি একটি শপথ আজকের দিনে সব রাজনৈতিক দলকে করান, তারা চাঁদাবাজদের প্রত্যাখ্যান করবে, তাহলে এ দেশের জন্য আজকের দিনটি হবে ঐতিহাসিক। আজকে আপনি যে মহাসম্মিলন করবেন সেখানে সব রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা থাকবেন, থাকবেন জুলাই বিপ্লবের বীরযোদ্ধারা। তাদের সামনে যদি আপনি এই একটি শপথ করান, তাহলে দেশ বহুদূর এগিয়ে যাবে। এ দেশের জনগণ শঙ্কামুক্ত হবে। এ দেশের অর্থনীতি রাহুমুক্ত হবে। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আপনার কঠোরতম অবস্থান এবং ঘোষণা। আপনাকে দেবে অমরত্ব।

শুধু ঘোষণা নয়, আপনি চাঁদাবাজের ব্যাপারে কঠোর আইন করুন। বাংলাদেশে অনেক কঠোর আইন করা হয়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। নারী নির্যাতন, ধর্ষণের জন্য মৃত্যুদণ্ডের মতো শাস্তি দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে সন্ত্রাস দমনের জন্য কঠোর আইন করা হয়েছে। কিন্তু চাঁদাবাজদের ব্যাপারেও সেরকম একটি কঠোর আইন আপনি তৈরি করেন একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে। আপনি যেহেতু জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক, সবাই আপনাকে মানে, সম্মান করে সেজন্য আপনি যখন এ অধ্যাদেশটি করবেন, তখন সবাই মান্য করবে। তবে শুধু অধ্যাদেশ জারি করে নয়, এ অধ্যাদেশ বা আইন যেন অক্ষরে অক্ষরে সবাই মানে, সেটি আপনি বাস্তবায়ন করবেন। এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। এ দেশের মানুষ আপনাকে সারাজীবন স্মরণ করবে। কারণ আমরা যদি বাংলাদেশের সমস্যার গভীরে যাই, আমরা যদি দেখি কেন গণতন্ত্র থেকে বিচ্যুত হয়েছি? কেন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো আমাদের বুকে চেপে বসেছিল? কেন আমাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে? কেন আমরা বারবার প্রতারিত হয়েছি? তার উত্তর হবে একটাই, তা হলো চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস এবং দুর্বৃত্তদের কারণে। এসব চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী এবং দুর্বৃত্ত সব সময় ক্ষমতা কেন্দ্রের চারপাশে এসে ভিড় করেছে। তারা ক্ষমতা কেন্দ্রের প্রভাব খাটিয়ে দুর্নীতি করেছে, চাঁদাবাজি করেছে, বিদেশে অর্থ পাচার করেছে। এদের প্রতিহত করার দিন আজ। আমরা গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। আসুন আজ আমরা নতুন বাংলাদেশের শপথ নিই। নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের শপথ হোক চাঁদাবাজভুক্ত, দুর্বৃত্ত, সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ। সেজন্য আপনাকে কঠোর হতে হবে। আমরা দেখেছি যে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আপনার কঠোর অবস্থান। আপনি সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী এবং দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে ঐক্যের ডাক দিন। আপনার নেতৃত্বে আমরা আজকের দিনে শপথ নিই, চাঁদা যে চাইবেন, তিনি অপরাধী এবং কেউ চাঁদা দেবে না। চাঁদাবাজদের ব্যাপারে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবে। এটি যদি আমরা করতে পারি তাহলেই স্বৈরাচার মুক্তির স্বপ্ন পূরণ হবে। না হলে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে আমাদের সব স্বপ্ন, আশা-আকাঙ্ক্ষা বিলীন হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ