শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৮, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

আজ ৫ আগস্ট। ফ্যাসিবাদী মুক্তির প্রথম বর্ষপূর্তি। গত বছরের এই দিনে হাজারো ছাত্র-তরুণের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছিল। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট শাসনের অবসান হয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিল নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের। বৈষম্যমুক্তির স্বপ্নে মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। কিন্তু গত এক বছরে সেই স্বপ্ন বিবর্ণ। আশাহত আর হতাশার বেদনায় আক্রান্ত মানুষ আজ। জাতি এই সংকটকালে আপনার দিকে তাকিয়ে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা। জাতি আজ আপনার এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। আপনার একটি ঘোষণা গোটা জাতিকে দিতে পারে স্বস্তি। নতুন স্বপ্ন দেখার সাহস। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপনি একজন মহান ব্যক্তিত্ব, বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব। আপনি শান্তিতে নোবেলজয়ী। আপনার সাফল্য অপরিসীম। আপনার জীবনে কোনো ব্যর্থতার গ্লানি নেই। আপনি ব্যক্তিগত লোভের ঊর্ধ্বে মানব কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ এক জীবন্ত কিংবদন্তি। আর সে কারণেই গত বছর আপনাকে সবাই ঐক্যবদ্ধ দলমত নির্বিশেষে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দিয়েছিল। দুঃসময়ে আপনি কাণ্ডারি হিসেবে জাতিকে পথ দেখিয়েছেন। আজ বাংলাদেশ স্বৈরাচার মুক্তির এক বছর পূর্ণ করেছে আপনার নেতৃত্বে। এ সময় ভালোমন্দ মিলিয়ে আমাদের অনেক অভিজ্ঞতা, কিন্তু একটি বিষয়ে জনগণ নিশ্চিত, আপনার আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। আপনি দেশটাকে বদলে দিতে চান। দেশে একটি সুন্দর সুশাসনের বাংলাদেশ বিনির্মাণে আপনার আগ্রহ এবং চেষ্টার কোনো কমতি নেই। এ সময় আপনি নিরন্তর পরিশ্রম করে গেছেন বাংলাদেশকে ধ্বংসস্তূপের হাত থেকে তুলে একটি সঠিক পথে নিয়ে যেতে। কিন্তু গত এক বছর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাধি দেখা দিয়েছে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, দখলদারিত্ব। চাঁদাবাজির ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে সর্বত্র। চাঁদাবাজি কোথায় নেই? একজন মানুষের শেষ ঠিকানা কবর থেকে শুরু করে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। নদীর ঘাট, বাসস্ট্যান্ড থেকে শুরু করে সড়ক, মহাসড়ক। সরকারি অফিস-আদালত কোথায় নেই চাঁদাবাজি? ছোট ছোট মুদির দোকান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিল্প স্থাপনা, বাণিজ্য কেন্দ্র-সর্বত্র আজ চাঁদাবাজির আতঙ্ক। সর্বত্র চাঁদাবাজির এক ভয়ংকর বিস্তৃতি জাতিকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলেছে। চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষ যেন অসহায়। কেউ শান্তিতে নেই। এখন মানুষ আতঙ্কে জীবনযাপন করছে। আপনি ঘরে শান্তিতে থাকতে পারবেন না, চাঁদাবাজদের দ্বারা আক্রান্ত হবেন। এ শঙ্কায় আপনার কাটবে বিনিদ্র রজনি। আপনি কর্মক্ষেত্রে নিরাপদে থাকতে পারবেন না, চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য আপনার কর্মজীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলবে। আপনি ঘর থেকে বেরিয়ে কোথাও নিরাপদে যেতে পারবেন না। পরিবহন চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য আপনার যাত্রাপথকে করে তুলবে দুর্বিষহ। চাঁদাবাজি এখন এক মহামারির মতো বিস্তৃত হয়েছে। চাঁদাবাজি যেন এখন করোনাভাইরাসের চেয়েও ব্যাপক বিস্তৃত।

বাংলাদেশে গত এক বছরে সবচেয়ে বড় ব্যাধির নাম চাঁদাবাজি। চাঁদাবাজির কারণেই মব সন্ত্রাস হচ্ছে, দখলদারিত্ব হচ্ছে। বিভিন্ন ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ হয়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল করে নিচ্ছে। জোর করে ফসলের জমির মাটি কেটে দেওয়া হচ্ছে ইটের ভাটায়। এটিও চাঁদাবাজির আরেকটি ভয়ংকর রূপ। এরকম অবস্থা যদি বাংলাদেশে চলতে থাকে, তাহলে একসময় বাংলাদেশে কৃষিজমি থাকবে না। দুর্ভিক্ষে মানুষ মারা যাবে। এভাবে যদি চাঁদাবাজি চলতে থাকে, তাহলে মানুষ ঘর থেকে বের হবে না। বাংলাদেশে সব কর্মচাঞ্চল্য বন্ধ হয়ে যাবে। এভাবে যদি চাঁদাবাজি চলতে থাকে, তাহলে এ দেশের কোনো মানুষ নিরাপদে থাকবে না। চাঁদাবাজির এই ভয়ংকর ব্যাধিতে বিপর্যস্ত জনজীবন। কেউ শান্তিতে নেই। একেবারে নিরন্ন রিকশাচালক থেকে শুরু করে একজন শিল্পপতি প্রত্যেকেই এখন চাঁদাবাজিতে আক্রান্ত, ক্ষতবিক্ষত, বিপর্যস্ত। আর এখান থেকে উদ্ধারের একটাই পথ, তা হলো চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আজ বাংলাদেশের জন্য একটি অনন্য দিন। বাংলাদেশ আজ জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন করছে। আমরা ফ্যাসিস্টকে বিদায় দিয়েছি। বাঙালিদের কাছে অসাধ্য কিছু নেই। আমরা যদি ফ্যাসিস্ট শাসনের অবসান ঘটাতে পারি, তাহলে কেন চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব না? এ কাজটি আপনিই পারেন। কারণ আপনি জাতির অভিভাবক। আপনি জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক। আপনার একটি নির্দেশনার ফলে পুরো দেশের ভাগ্য বদলে যেতে পারে। আজকের দিনে অন্তত একটি আদেশ আপনি দিন, চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ হবে, কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না। চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ করা হবে পক্ষপাতহীনভাবে। চাঁদাবাজের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় দেখা হবে না। তার একটাই পরিচয়, সে দেশের শত্রু। জনগণের শান্তি বিনষ্টকারী, দেশের উন্নয়নবিরোধী।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আপনার কথা সবাই মানে। গোটা জাতি আপনাকে শ্রদ্ধা করে, বিশ্বাস করে। আপনার ওপর মানুষ আস্থা রাখে। আর এ কাজটি যদি আপনি করতে পারেন, এ একটি সিদ্ধান্ত নিলে বাংলাদেশ বদলে যাবে। আমরা জানি যে, যারা চাঁদাবাজ তারা সুবিধাভোগী মতলববাজ, দুষ্টু প্রকৃতির লোক। তারা কোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থক হতে পারে না। কোনো রাজনৈতিক দল যদি তাদের গ্রহণ করে, সেটি ওই রাজনৈতিক দলের ভুল এবং ব্যর্থতা। সব রাজনৈতিক দলকে আপনি অঙ্গীকার করতে বলুন। তারা যেন এই অঙ্গীকার করে যে, তারা কোনো চাঁদাবাজ, দখলদার এবং সন্ত্রাসীদের দলে জায়গা দেবে না। চাঁদাবাজদের সামাজিকভাবে, জাতীয়ভাবে এবং রাজনৈতিকভাবে বয়কট করা হবে। এটি আপনার পক্ষেই সম্ভব। আজকের এই দিনে আপনি জুলাই ঘোষণাপত্র দেবেন। আজকে আপনি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন। নির্বাচন, গণতন্ত্র মানুষের আকাঙ্ক্ষা, কিন্তু সবকিছু অর্থহীন হয়ে যাবে যদি বাংলাদেশের ব্যবসাবাণিজ্য কর্মচাঞ্চল্য বন্ধ হয়ে যায়। চাঁদাবাজির কারণে আজ দেশের অর্থনীতির চাকা স্তব্ধ।

চাঁদাবাজি আজ যে ভয়ংকর দানবে পরিণত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিকলাঙ্গ হওয়ার অবস্থা। আপনি নিশ্চয়ই সব জানেন, বোঝেন। চারপাশের সব খবর আপনার কাছে আছে। যারা অতীতে দুর্বৃত্ত ছিল, যারা অতীতে সন্ত্রাসী ছিল, যারা অতীতে চাঁদাবাজ ছিল তারা এখন রং বদলেছে। নতুন মোড়কে তারা আরও ভয়ংকরভাবে চাঁদাবাজি করছে। আর অসহায় হলো সাধারণ মানুষ। ব্যবসায়ীরা আজ বিপর্যস্ত। তারা চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ। কেউ মুখ খুলতে পারছেন না। এখন আপনার দিকে সবাই তাকিয়ে আছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস, আপনি বিশ্বশান্তির পথপ্রদর্শক। আপনি বিশ্বে তারুণ্যের জাগরণের বিপ্লবী বীর। আপনি পারেন চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথ দেখাতে। আপনার একটা ছোট্ট সিদ্ধান্ত এবং একটা ছোট্ট নির্দেশনা এ জাতিকে মুক্ত করতে পারে চাঁদাবাজদের হাত থেকে। আপনি জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক। আজ থেকে দেশের নির্বাচনের আমেজ শুরু হবে। রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের পক্ষে-বিপক্ষে যাবে। রাজনৈতিক মত-পথের নানারকম বিভক্তি আমরা দেখব। চাঁদাবাজরা রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। কিন্তু আপনি যদি একটি শপথ আজকের দিনে সব রাজনৈতিক দলকে করান, তারা চাঁদাবাজদের প্রত্যাখ্যান করবে, তাহলে এ দেশের জন্য আজকের দিনটি হবে ঐতিহাসিক। আজকে আপনি যে মহাসম্মিলন করবেন সেখানে সব রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা থাকবেন, থাকবেন জুলাই বিপ্লবের বীরযোদ্ধারা। তাদের সামনে যদি আপনি এই একটি শপথ করান, তাহলে দেশ বহুদূর এগিয়ে যাবে। এ দেশের জনগণ শঙ্কামুক্ত হবে। এ দেশের অর্থনীতি রাহুমুক্ত হবে। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আপনার কঠোরতম অবস্থান এবং ঘোষণা। আপনাকে দেবে অমরত্ব।

শুধু ঘোষণা নয়, আপনি চাঁদাবাজের ব্যাপারে কঠোর আইন করুন। বাংলাদেশে অনেক কঠোর আইন করা হয়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। নারী নির্যাতন, ধর্ষণের জন্য মৃত্যুদণ্ডের মতো শাস্তি দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে সন্ত্রাস দমনের জন্য কঠোর আইন করা হয়েছে। কিন্তু চাঁদাবাজদের ব্যাপারেও সেরকম একটি কঠোর আইন আপনি তৈরি করেন একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে। আপনি যেহেতু জাতীয় ঐকমত্যের প্রতীক, সবাই আপনাকে মানে, সম্মান করে সেজন্য আপনি যখন এ অধ্যাদেশটি করবেন, তখন সবাই মান্য করবে। তবে শুধু অধ্যাদেশ জারি করে নয়, এ অধ্যাদেশ বা আইন যেন অক্ষরে অক্ষরে সবাই মানে, সেটি আপনি বাস্তবায়ন করবেন। এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। এ দেশের মানুষ আপনাকে সারাজীবন স্মরণ করবে। কারণ আমরা যদি বাংলাদেশের সমস্যার গভীরে যাই, আমরা যদি দেখি কেন গণতন্ত্র থেকে বিচ্যুত হয়েছি? কেন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো আমাদের বুকে চেপে বসেছিল? কেন আমাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে? কেন আমরা বারবার প্রতারিত হয়েছি? তার উত্তর হবে একটাই, তা হলো চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস এবং দুর্বৃত্তদের কারণে। এসব চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী এবং দুর্বৃত্ত সব সময় ক্ষমতা কেন্দ্রের চারপাশে এসে ভিড় করেছে। তারা ক্ষমতা কেন্দ্রের প্রভাব খাটিয়ে দুর্নীতি করেছে, চাঁদাবাজি করেছে, বিদেশে অর্থ পাচার করেছে। এদের প্রতিহত করার দিন আজ। আমরা গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। আসুন আজ আমরা নতুন বাংলাদেশের শপথ নিই। নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের শপথ হোক চাঁদাবাজভুক্ত, দুর্বৃত্ত, সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ। সেজন্য আপনাকে কঠোর হতে হবে। আমরা দেখেছি যে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আপনার কঠোর অবস্থান। আপনি সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী এবং দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে ঐক্যের ডাক দিন। আপনার নেতৃত্বে আমরা আজকের দিনে শপথ নিই, চাঁদা যে চাইবেন, তিনি অপরাধী এবং কেউ চাঁদা দেবে না। চাঁদাবাজদের ব্যাপারে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবে। এটি যদি আমরা করতে পারি তাহলেই স্বৈরাচার মুক্তির স্বপ্ন পূরণ হবে। না হলে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে আমাদের সব স্বপ্ন, আশা-আকাঙ্ক্ষা বিলীন হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কথামালা ও কবিতায় জুলাই স্মরণ
কথামালা ও কবিতায় জুলাই স্মরণ
ছুটি
ছুটি
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
ছাত্রের লাশে ভাঙে স্বৈরশক্তি
ছাত্রের লাশে ভাঙে স্বৈরশক্তি
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
গণভবনে বহিঃপ্রকাশ পুঞ্জীভূত ক্ষোভের
গণভবনে বহিঃপ্রকাশ পুঞ্জীভূত ক্ষোভের
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
জুলাই ঘোষণাপত্র আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র আজ
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
সর্বশেষ খবর
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়