শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৫, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

ইউরোপের ডায়েরি-০১

মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
অনলাইন ভার্সন
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে ফ্রান্সের পথে

নিউরোইন্টারভেনশন নিউরোলজির একটি বিশেষায়িত শাখা। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়ার পাশাপাশি মাথা না কেটে মস্তিষ্কের অপারেশন করাই এই বিভাগের কাজ। এমবিবিএস পাস করার পর থেকেই আমার আগ্রহ জন্মায় ইন্টারভেনশনে কাজ করার। অনেক ভেবে-চিন্তে সিদ্ধান্ত নেই নিউরোইন্টারভেনশন নিয়ে কাজ করব। এ কারণে নিউরোলজি সাবজেক্ট কে বাছাই করি। নিউরোলজির এমডি কোর্সের শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় যারা নিউরোইন্টারভেনশন নিয়ে কাজ করেন তাদের সাথে যোগাযোগ করি। এমডি পাশের জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণার বিষয়ও নেই নিউরোইন্টারভেনশন কেন্দ্রিক। পাস করার পর একজন অধ্যাপকের কাছে কাজ শিখতে যাই। কিন্তু উনি যে ঘৃণ্য আচরণ করলেন তা আমাকে পিছিয়ে দেয়ার পরিবর্তে আরোও উদ্যোমী করলো। কিন্তু কোন সুযোগ পাচ্ছিলাম না। পরে নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শিরাজী শফিকুল ইসলাম স্যারের সাথে একটা অনুষ্ঠানে দেখা হয়, কথা হয়। আমার আগ্রহের কথা জানালাম। উনিও খুশি হলেন। আমাকে নিনসে যোগাযোগ করতে বললেন। স্যারের সাথে নিনসে দেখা করলাম। স্যার ও আমার শ্বশুরের সহায়তায় নিনসে পোস্টিংয়ের পর আমাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক শরীফ উদ্দিন খান ও অধ্যাপক কাজী মহিবুর রহমান স্যার বেশ সাপোর্ট করেছেন।

নিনসে জয়েন করার পর ভয় ছিল ডিপার্টমেন্ট থেকে কখনো সরিয়ে দেয় কিনা। এজন্য এত বেশি পরিশ্রম করতাম যে সবাই যেন মনে করে এ কামলাকে সরালে ডিপার্টমেন্ট ঝামেলায় পড়বে। লক্ষ্য যদি ঠিক থাকে ও কাজে সততা থাকে তাহলে আল্লাহ সাহায্য করেন। ডিপার্টমেন্টে ডা. শিরাজী স্যার আমাকে ছেলের মত আগলে রেখেছেন।

করোনার সময় ২০২২ সালে জাপানে যাওয়ার সুযোগ হলো। নিউরোইন্টারভেনশন নিয়ে বড় আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম। সেটাই আমার প্রথম দেশের বাইরে একাডেমিক যাত্রা। বিশ্বের নামকরা নিউরোইন্টারভেনশনিস্টদের সাথে সাক্ষাৎ। অনেকটা স্বপ্নের মত লাগছিল। সেখানেই পরিচয় প্যারিসের বিখ্যাত হাসপাতাল বিসেট হাসপাতালে নিউরোইন্টারভেনশনের অধ্যাপক লরেন্ট স্পিলের সাথে। তার সাথে কথা বললাম আমি তোমার সাথে ফেলোশিপ করতে চাই। উনি রাজী হলেন। বললেন যোগাযোগ করতে। আমি দেশে এসে ডিপার্টমেন্টে কথা বললাম। কিন্তু কোন কারণে না বলে দেয়া হলো। কাজেই প্রফেসর লরেন্টের সাথে আর যোগাযোগ করা হলো না। ডিপার্টমেন্টের কথা মতো প্যারিসের অন্য প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ করলাম। উনি রাজি হলেন।

ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর ইন্টারভেনশনাল এন্ড থেরাপিউটিক নিউরোরেডিওলজি (WFITN) আমাদের মতো দেশের তরুণদের প্রশিক্ষণের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। এ সংস্থার প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক তানাকা। উনি জাপানের মানুষ। খুব ভালো। জাপানে ওনার সাথে অনেক কথা হয়েছে। আমার স্কলারশিপের ব্যাপারে আলাপ হয়েছে। উনি হেল্প করার কথা বলেছিলেন। স্কলারশিপের জন্য আবেদন করলাম। কিন্তু সমস্যা বাধলো অন্যখানে। ওই সময় ওই সংস্থার এডুকেশন গ্রান্টের চেয়ারম্যান ছিলেন ভারতের অধ্যাপক শাকের হোসাইন। উনি আমাকে দিবেন না তা আমি বুঝতে পেরেছিলাম। ১ বছরের বেশি সময় পার হলেও কোন সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন না। অবশেষে আমি অধ্যাপক তানাকার সাথে যোগাযোগ করি। উনি আমাকে জানালেন সেপ্টেম্বরে মিটিংয়ের ব্যবস্থা করবেন।

এদিকে অধ্যাপক শাকের হোসাইন আমাকে নিয়ে নোংরা খেলা খেলেন। আমাদের ডিপার্টমেন্টের এক অধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করে জানান যে আমাকে অভিনন্দন জানাতে। আমি স্কলারশিপ পেয়েছি। তার কথা মত আমাদের দেশীয় একটি কনফারেন্সে ঘোষণা দেয়া হলো আমি স্কলারশিপ পেয়েছি। ৭ দিন পর মেইল পাই। তাতে লেখা আমার আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। ৭ দিন সারাক্ষণ মন খারাপ থাকতো। একজন প্রফেসর এতো নিচু মানসিকতার হতে পারেন তা অধ্যাপক শাকির হুসেনকে না দেখলে বুঝতাম না। খুব আহত হয়েছিলাম কিন্তু ভেঙে পড়ি নাই। আমি নিজেকে চিনি। আমি যেটা চাই শত আঘাতেও আমাকে টলানো যায় না। এবার ডিপার্টমেন্টের বাইরে গিয়ে নিজের মতো দেশের বাইরে যোগাযোগ শুরু করলাম। অধ্যাপক লরেন্ট স্পিলের সাথে ই-মেইলে যোগাযোগ হলো।

গত বছর স্ট্রোকের ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য ইস্তাম্বুলে যাই। সেখানেই একটি আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অধ্যাপক লরেন্ট স্পিলের সাথে কথা বলি। উনি অফার লেটার সাথে সাথে পাঠিয়ে দেন। আমি এপ্রিলের ১ তারিখে জয়েন করার কথা জানিয়ে দেই। 

ভিসা পেতে সমস্যা

অধ্যাপক লরেন্ট স্পিল আমাকে যে অফার লেটার দেন, তাতে লিখা ছিল এপ্রিল-জুলাই, ২০২৫ ফেলোশিপ প্রোগ্রামে আমি যাব। দিন গুনলে হয় ৯১ দিন। এ কারণে যিনি ভিসার কাগজ প্রসেসিং করে দিয়েছিলেন উনি লং স্টে ভিসা মানে ৬ মাস-১ বছরের ভিসার কাগজ জমা দেন। সরকারি পাসপোর্ট হওয়ায় আমাকে আগে থেকে দূতাবাসে ভাইভার ডেট নিতে হয় নাই। ফেব্রুয়ারিতে দূতাবাসে আমার কাগজ জমা দিতে গেলাম। আমার সরকারি পাসপোর্টে ৯০ দিনের বেশি ভিসা দেওয়ার নিয়ম নাই। অনেকক্ষণ ধরে আমার কাগজপত্র পরীক্ষা করে জানালো আমাকে জানাবে।  ২ সপ্তাহ পর হঠাৎ করে ইমেইল পেলাম আবার নতুন করে শর্ট স্টে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ই-মেইলে আমার সাথে অধ্যাপক লরেন্ট স্পিলকে কপি দেওয়া হয়েছে। অধ্যাপক স্পিল যোগাযোগে খুব ধীর গতির। আমি মনে মনে ভাবলাম, উনি ১ মাসের আগের ই-মেইলের উত্তর দিবেন না। কিন্তু আমাকে চমকে দিয়ে উনি ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে ফিরতি ই-মেইলে অফার লেটার পরিবর্তন করে দিলেন। আমি পরের দিনই আবার ভিসার জন্য আবেদন করলাম। ২ সপ্তাহ পর হাতে পেলাম সিনজেন ভিসা।

উচ্চ দামে টিকেট

আমি ২১ এপ্রিলে হাসপাতাল বিসেটে যোগদান করবো অধ্যাপকের সাথে, এমনটাই কথা ছিল। ভিসা পাওয়ার পর হাতে মাত্র ২ সপ্তাহ সময়। টিকিটের দাম আকাশ ছোঁয়া। ১ লাখ ২০ হাজার টাকার টিকিট আড়াই লাখ টাকায় কিনে উড়াল দেই। অনেকটা সময় পিছিয়ে গেছি। আর পিছিয়ে যেতে ইচ্ছুক নই।

শুরু হলো যাত্রা

২১ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে প্যারিসের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করি। ১৪ ঘণ্টার যাত্রা করে যখন প্যারিসে পৌঁছি, তখন সন্ধ্যা ৯টা বাজে। বাইরে তখনো ঝলমলে রোদ। অবাক হলাম। ট্যাক্সি ভাড়া করে গেলাম বাংলাদেশি প্রবাসী আজাদ ভাইয়ের বাসায়। অসম্ভব ভালো মনের মানুষ তিনি। রাতের খাবার খেয়ে এশার নামাজের জন্য অপেক্ষা করি। সাড়ে ১১টায় এশার নামাজ পড়ে ঘুমাতে যাই। পরের দিন সকাল ৮টায় হাসপাতালে যেতে হবে।

বিসেট হাসপাতালে শুরু হলো কাজ

পরের দিন উঠে আজাদ ভাইয়ের বানানো পরোটা মজা করে খেয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেই। সাথে আছেন আজাদ ভাই। প্যারিসে কিছু চিনি না। উনি সাথে আছেন। ১ ঘণ্টা মেট্রোরেলে ভ্রমণ করে হাসপাতালে যাই। বিশাল বড় হাসপাতাল। প্রফেসর লরেন্ট স্পিলের মোবাইলে ফোন দিলে উনি ঠিকানা বলে দেন। দরজায় পৌঁছে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিল। প্রফেসর নিজে দরজা খুলে ভেতরে নিয়ে যান। ডিপার্টমেন্ট ঘুরে দেখান। অপারেশনের ক্যাথল্যাবে নিয়ে যান। উত্তেজনায় আমার হাত-পা কাঁপছিল। কত দিনের স্বপ্ন ধরা দিয়েছে আজ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন