শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১২, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৪, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

মানজুর হোছাঈন মাহি
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যখন গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয়, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি অংশ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল, শিক্ষকদের বড় একটি অংশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেয়, কিংবা নিশ্চুপ থাকে। এমনকি ১ আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনও পরিহার করতে বলেছিলেন নীল দলের শিক্ষকরা। অন্যদিকে হামলা, নির্যাতন ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে তখন শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠন শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে সমাবেশ, পদযাত্রা, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করে সরকারের দমননীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়।

১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের উদ্যোগে হয় ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশ’। সমাবেশে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনে জড়িতদের বিচারের দাবি জানানো হয়। ১৯ জুলাই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, হত্যা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নিন্দা জানিয়ে পদযাত্রা ও মানববন্ধন করেন সাদা দলের শিক্ষকরা। এ ছাড়া ২৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারের খোঁজে ডিবি কার্যালয়ে যায় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজিমউদ্দীন খানের নেতৃত্বে ১২ শিক্ষকের একটি প্রতিনিধিদল।

২৯ জুলাই ও ১ আগস্ট অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে আবারও শিক্ষক নেটওয়ার্কের আয়োজনে সমাবেশে শিক্ষার্থীদের সব দাবির প্রতি সমর্থন জানানো হয় এবং গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তিসহ পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়। ৩০ জুলাই সরকার ও ঢাবি প্রশাসনের পদত্যাগসহ ১১ দফা দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সাদা দল। ৩১ জুলাই ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচিতে সাদা দলের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা হাইকোর্ট মোড়ের দিকে মিছিল নিয়ে গেলে পুলিশ তাঁদের শিশু একাডেমির সামনে আটকে দেয়। এই মিছিলে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন এবং সেখানে সাদা দলের শিক্ষকরা বত্তৃদ্ধতা করেন।

এদিন এক শিক্ষার্থীকে পুলিশের হাত থেকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হন লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক শেহরীন আমিন ভূঁইয়া। ৪ আগস্ট ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজ’ ব্যানারে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ছাত্র-জনতা হত্যাযজ্ঞ, গণনির্যাতন ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সমাবেশ হয়। পরদিন ৫ আগস্ট রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ইউট্যাবের শোভাযাত্রা ও সংহতি সমাবেশে স্বৈরাচারী সরকারের পদত্যাগের দাবি জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ সিদ্দিকী বলেন, “গত বছর ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগতদের সহায়তায় বর্বর হামলার পরদিন রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের মৃত্যু আমাকে চুপ করে থাকতে দেয়নি। নৈতিক দায়িত্ব থেকেই আমি প্রতিবাদে শামিল হই।

১৭ জুলাই ‘ইউনিভার্সিটি টিচার্স নেটওয়ার্ক’-এর নেতৃত্বে আমরা অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করি এবং বেআইনিভাবে আটক দুই শিক্ষার্থীকে শাহবাগ থানা থেকে মুক্ত করি।” তিনি আরো বলেন, “গত ১৫ বছরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে চূড়ান্ত দলীয়করণ করলেও নগণ্যসংখ্যক শিক্ষক সব সময় নিরপেক্ষ ও ন্যায়ের পক্ষে থেকেছেন। শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ও নির্যাতনের পরিপ্রেক্ষিতে নৈতিক দায়িত্ববোধই আমাকে আন্দোলনে শামিল হতে বাধ্য করে। যদিও শিক্ষকদের অংশগ্রহণ ছিল খুবই সীমিত, এই মানবিক প্রতিবাদ দেশে-বিদেশে আন্দোলনের পক্ষে ব্যাপক আলোড়ন তোলে। শিক্ষক নেটওয়ার্কের পাশাপাশি উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গঠিত ‘শিক্ষক সমাজ’ও এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন বা হত্যার ঘটনা যখন ঘটে, তখন একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে শিক্ষকদের পক্ষে নীরব থাকা কঠিন। শিক্ষকরা তাঁদের শিক্ষার্থীদের নিজের সন্তানের মতো দেখেন। যখন তাঁরা চোখের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন বা অবিচার দেখেন, তখন তাঁদের মধ্যে একটি আবেগঘন প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে, এটা স্বাভাবিক। এই আবেগ এবং নৈতিক অবস্থান থেকে অনেক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও শিক্ষকদের একাংশ শিক্ষার্থীদের সমর্থনে সোচ্চার ছিল। এটি কোনো নতুন ঘটনা নয়, বরং নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ানোর একটি ধারাবাহিক ঐতিহ্য।’

শিক্ষার্থীদের পক্ষে সীমিত শিক্ষকের অংশগ্রহণের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য সাহস প্রয়োজন, যা সবাই প্রকাশ করতে পারে না। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য শিক্ষকদের নানা রকম মূল্য দিতে হয়—চাকরির নিরাপত্তা, সামাজিক অবস্থান, এমনকি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ঝুঁকি। এই ঝুঁকি অনেকের জন্যই দুর্বহ। দ্বিতীয়ত, শিক্ষকসমাজের বেশির ভাগ মধ্যবিত্ত শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। এই শ্রেণির মানুষ সাধারণত ক্ষমতা সম্পর্কে সমালোচনা করতে ততটা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। তাঁদের জীবিকা, বাসস্থান এবং অন্যান্য মৌলিক অধিকার পাওয়ার জন্য প্রায়ই তদবির বা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের প্রয়োজন হয়। এই বাস্তবতা তাঁদের মেরুদণ্ড সোজা রেখে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ন করে।’

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা
আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা

১ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের
জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা
অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা
হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন
আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’
মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার
অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে
বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে
হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন