শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

স্বৈরাচার পতনের ৫ আগস্ট আজ

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

♦ মুক্তির আনন্দ দেশজুড়ে, সবার মুখে ছিল বিজয়ের স্লোগান ♦ বেলা ১১টার দিকে বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে গণভবন ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ♦ তরুণদের চোখে ছিল ন্যায়-সাম্যভিত্তিক, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

আজ ৫ আগস্ট, মুক্তির দিন। দীর্ঘ পনেরো বছরের আওয়ামী লীগ সরকারের স্বৈরাচারী শাসনের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার দিন। ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত সেই বিজয়ের দিন ফিরে এসেছে। গত বছর আজকের এই দিনে আপামর ছাত্র-জনতা বিজয়োল্লাসে জাতীয় পতাকা হাতে ঘর ছেড়ে পথে নেমে এসেছিলেন।

বেলা ৩টা, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। সেনাপ্রধানের ভাষণের অপেক্ষা না করে মুক্তির আনন্দে বেরিয়ে পড়ে দেশের সর্বশ্রেণির মানুষ। প্রতিটি গলির মুখ থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল। ছোট্ট শিশু। কলেজ ড্রেস পরা বালক-বালিকা। কপালে পতাকা বাঁধা তরুণ। মসজিদের ইমাম। পাড়ার সবজি বিক্রেতা। সাদা চুলে মেহেদি পরা বৃদ্ধ। একে একে সেই মিছিলে শরিক হচ্ছেন সবাই। গন্তব্য রাজপথ। সবার মুখে বিজয়ের স্লোগান! দেশমাতৃকার নাম বাংলাদেশ! বাংলাদেশ!

দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপ্রতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্র-জনতাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেছেন, ‘বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-শ্রমিক-জনতা সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলে ২০২৪ সালের এই দিনে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে।’ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বাণীতে বলেছেন, ‘জুলাই আমাদের নতুন করে আশার আলো- একটি ন্যায় ও সাম্যভিত্তিক, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছে।’

ছাত্র-জনতার রাজপথে নেমে আসার এই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের শুরুটা হয়েছিল ২০২৪ সালের জুলাইয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন থেকে। তারা তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের চাকরিতে কোটা সংরক্ষণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে স্লোগান তোলে- কোটা না মেধা! মেধা, মেধা! মেধাবী শিক্ষার্থীদের সেই স্লোগান ধীরে ধীরে এক দফায় পরিণত হয়। সবার মুখে একই কথা- এক দফা, এক দাবি/ হাসিনা তুই কবে যাবি!

জুলাইজুড়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ক্রমশ দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, মক্তব, মাদরাসা- সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা রাজপথে নেমে আসে। ১৬ জুলাই দুপুরে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকা আবু সাঈদকে লক্ষ্য করে গুলি করে পুলিশ। হাসপাতালে নেওয়া হলে মারা যান তিনি। নিরস্ত্র আবু সাঈদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। প্রায় একই সময়ে চট্টগ্রামে শাহাদাতবরণ করেন ছাত্রদল নেতা ওয়াসিম! হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার হয় সাধারণ মানুষ। কোটা সংস্কার আন্দোলন তখন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপান্তরিত হতে থাকে। বাড়তে থাকে শহীদের সংখ্যা।

তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩ আগস্ট শিক্ষার্থীদের আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের জন্য গণভবনের দরজা খোলা। ওই প্রস্তাব নাকচ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে নির্বিচার গুলি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এবং ৯ দফা দাবিতে ৩ আগস্ট সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। ওই দুপুরের আগেই বিভিন্ন এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন ছাত্র-জনতা। বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতিতে সরকার পতনের এক দফা ঘোষণা করেন তখনকার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন সফল করতে ছাত্র-জনতার প্রতি ১৫টি নির্দেশনা দেওয়া হয় ওই সমাবেশ থেকে। শহীদ মিনারে সমাবেশের পাশাপাশি ৩ আগস্ট বিকালে ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবরে সংগীতশিল্পীদের প্রতিবাদী সমাবেশ থেকেও সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।

জুলাই হত্যাকাণ্ড সামরিক বাহিনীতেও প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। ৩ আগস্ট ঢাকায় সেনা সদরে নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ (সেনা কর্মকর্তাদের মতবিনিময়) হয়। ওই মতবিনিময়ে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বিভিন্ন পর্যায়ের সেনা কর্মকর্তাদের বক্তব্য শোনেন। ওই দিন সেনা কর্মকর্তারা স্পষ্ট জানিয়ে দেন, তারা ছাত্র-জনতার বুকে গুলি চালাতে পারবেন না। মতবিনিময় অনুষ্ঠানে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের জনগণের আস্থার প্রতীক। জনগণের স্বার্থে এবং রাষ্ট্রের যে কোনো প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে।

অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিন ৪ আগস্ট সারা দেশ থেকে একের পর এক মৃত্যুর খবর আসতে থাকে। এক দফা দাবি আদায়ে ৬ আগস্ট মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচির যে ঘোষণা দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা তা এগিয়ে এনে ৫ আগস্ট বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়া হয়। ৫ আগস্ট সকাল থেকেই রাজধানীর প্রবেশপথগুলোতে ব্যারিকেড দেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সেই ব্যারিকেড ভেঙে ছাত্র-জনতা এগোতে থাকেন। বেলা ১১টার পর থেকে ঢাকার পথে ঢল নামে মানুষের। কারফিউ ভঙ্গ করে বিভিন্ন স্থান থেকে আসতে শুরু করেন তারা। একপর্যায়ে শাহবাগ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। দুপুরে গণমাধ্যমে খবর পাঠানো হয়, জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন সেনাপ্রধান।

শেখ হাসিনার পলায়ন : আওয়ামী লীগ সরকারের তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে দেশ ছেড়েছেন বলে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপি ব্রেকিং নিউজ হিসেবে প্রচার করে। বেলা ১১টার দিকে দেশ ছাড়েন বলে বিবিসির প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়। সেনাবাহিনী সূত্রে বিবিসি জানতে পেরেছে, ৫ আগস্ট বেলা ১১টার মধ্যেই শেখ হাসিনা গণভবন ছেড়ে গেছেন। সেখান থেকে বাংলাদেশের হেলিকপ্টারে করে ত্রিপুরার আগরতলা পৌঁছেন। এরপর ভারতের বিমানবাহিনীর একটি বিশেষ বিমানে চেপে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দিল্লি পৌঁছান। এরই মধ্যে চালু হয় ইন্টারনেট। ছড়িয়ে পড়ে শেখ হাসিনার পলায়নের খবর। বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে দেশের মানুষ। শুরু হয়ে যায় ‘পলাইছে রে পলাইছে, শেখ হাসিনা পলাইছে’ স্লোগান। লাখো বিক্ষুব্ধ জনতা ততক্ষণে পৌঁছে যায় গণভবনে। সেখানে লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়ে মুক্ত বাতাসে স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করে সংগ্রামী জনতা। রাস্তায় রাস্তায় শুরু হয় উন্মত্ত জনতার আনন্দোচ্ছ্বাস। গোটা বাংলাদেশ পরিণত হয় এক উৎসবের নগরীতে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
সর্বশেষ খবর
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৯১ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৯১ জন নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতি পুনর্গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান ড. ইউনূসের
জাতি পুনর্গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান ড. ইউনূসের

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালান্ডের জোড়া গোলে সিটির বড় জয়
হালান্ডের জোড়া গোলে সিটির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরেই বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প ও কিম
চলতি বছরেই বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প ও কিম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এখন জানি বড় টুর্নামেন্টে কিভাবে ম্যাচ জিততে হয়: জ্যোতি
আমরা এখন জানি বড় টুর্নামেন্টে কিভাবে ম্যাচ জিততে হয়: জ্যোতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু
মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ
ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস
জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা