শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৪, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

দেড় বছরের মধ্যে যেন দেশে নির্বাচন হয় সেই ব্যবস্থা করার স্পষ্ট বার্তা ছিল সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের। সেটি ছিল গেল সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে। এর বাংলা ভার্সনে কোনো কোনো গণমাধ্যমের তরজমা ছিল ১৮ মাস। দেড় বছর মানে ১৮ মাস হলেও বছরের চেয়ে ‘মাস’ বেশি কমিউনিকেটিভ বিবেচনায় রাজনৈতিক মহলে তাঁর বার্তাটি ম্যাজিকের মতো কাজে দেয়।

বড় রকমের একটা জিজ্ঞাসার জবাব মেলে তাঁর কথায়। কবে কখন নির্বাচন—এই প্রশ্নের মোটামুটি একটা সড়কচিত্র দেখা দেওয়ায় তপ্ত রাজনীতিকে তা কিছুটা শীতল পরশ দেয়। সেই দৃষ্টে দেড় বছর বা ১৮ মাসের মধ্যে বলতে তা আগামী মার্চ মনে করা যায়।
সাক্ষাৎকারটিতে এ কথাও ছিল, ‘যা-ই হোক না কেন’ সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাবে সেনাবাহিনী।

একই সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করবে না—এই প্রতিশ্রুতিও ছিল। সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার সমান্তরালে ঐতিহাসিক সহযোগিতাও করে যাচ্ছে বাহিনীটি। রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ না করার ওয়াদাও রাখছে। বাড়তি হিসেবে ভূমিকা রাখছে দেশের গণতন্ত্রায়ণে।

গত আগস্টের শুরুতে হাসিনার বিরুদ্ধে ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ও সেনাবাহিনী বাধা দেয়নি। এতে শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যায়। এনে দেয় জাতীয় ঐক্য ও গণতন্ত্রের বাতাবরণ। এর মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনী ও বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের ভূমিকা শুধু স্বাধীন বাংলাদেশে নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও নতুন পালক যোগ করে। তা অতীত ও বর্তমানের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ ইতিহাসেরও পাঠ-পঠন হয়ে থাকবে।

হবে গবেষণাও। তখন সেনাপ্রধান সেই ভূমিকা না নিলে কেবল আরো প্রাণহানিসহ গৃহযুদ্ধ নয়, এর চেয়েও বেশি কিছু হয়ে যেতে পারত। ঘুরছিল স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাতের সমূহ শনির শঙ্কাও।

সেই বিবেচনায় দেশ, জাতি, গণতন্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি জাতীয় ঐক্যের পক্ষে কোরামিনের কাজ করেছেন এই সেনাপ্রধান। সাক্ষাৎকারটিতে ধৈর্যের প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে আজ বড় ব্যত্যয়। তিনি নিজে ধৈর্যের চূড়ান্ত নমুনা দেখিয়ে যাচ্ছেন। নানা উসকানিতেও ধৈর্য হারাচ্ছেন না। তাঁকে এবং সেনাবাহিনীর ধৈর্যচ্যুতি ঘটানোর মতো হেন কুকর্ম-উসকানি নেই, যা গত সাত-আট মাসে না করা হয়েছে। যার কোনো কোনোটি অকথ্য পর্যায়ের। এসবের উদ্দেশ্যই ছিল প্রথমত সেনাবাহিনীকে জনতার বা রাজনীতিকদের মুখোমুখি করা। দ্বিতীয়ত, সেনা-জনতার ইস্পাতকঠিন জাতীয় ঐক্যে বিভেদ ঘটানো। সব ষড়যন্ত্র-কুমন্ত্রণাই ভণ্ডুল হয়ে গেছে জেনারেল ওয়াকারের ধী, মেধা, উপলব্ধি, পেশাদারির গুণে। শান্তিকামী বিভিন্ন মহলের মধ্যে তাঁকে নিয়ে আরেকটি উচ্চাশার পারদ জাগছে। নির্বাচন নিয়ে রাজনীতিকরা ক্রমেই মতভিন্নতায় ভুগছেন। অবিশ্বাস দানা বাঁধছে। আবার অনৈক্য ভর করছে। নির্বাচন প্রশ্নে চলমান এই অনাকাঙ্ক্ষিত বিতর্ক ও জাতীয় ঐক্য বানচালের ষড়যন্ত্রের রাশ টেনে ধরার একটি উদ্যোগও নিতে পারেন সেনাপ্রধান। নির্বাচন যেন ১৮ মাসের মধ্যে হয় সেই ভূমিকা রাখার কথা তো তিনি দিয়েছেনই।

চৌকস সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের চব্বিশের ম্যাজিক রক্তপাত থেকে বাঁচিয়ে দেশকে একটি পথরেখা দিয়েছে। তাঁর ক্ষমতালিপ্সা নেই, তা-ও প্রমাণ হয়েছে। চাইলে এ ক্ষমতার লিপ্সা চরিতার্থ করার পর্যাপ্ত সুযোগ ছিল। এখনো আছে। কিন্তু তিনি সেই পথের পথিক নন। প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসও ক্ষমতার মোহমুক্ত। প্রধান উপদেষ্টা পরিচয়ের বাইরেও তাঁর যশ-খ্যাতি দুনিয়াজোড়া। ক্ষমতার সাধ থাকলে তা সেই ওয়ান-ইলেভেনেই পারতেন। এখনো তিনি যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতার এই ভার থেকে মুক্ত হয়ে আপন জগতে ফিরতে চান বলে বারবার জানাচ্ছেন। কিন্তু নির্বাচন আয়োজনে দেরির কারণে অবান্তর কথা রটছে। এগুলো যত না কথা, তার চেয়ে বেশি কুকথা। সেনাপ্রধান ও সরকারপ্রধান দুজনকেই এসব কুকথা হজম করতে হচ্ছে।

সরকারপ্রধানের ওয়াদা ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের। আর সেনাপ্রধানের ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করার টাইম ফ্রেমে হিসাব করলে দাঁড়ায় আগামী মার্চে। দুজনের কথার মাঝে ফের নেই। জোর করেও তফাত আবিষ্কার করা কঠিন। তার পরও বিবাদ-বিভেদ বাঁধানো, নতুন গণ্ডগোল পাকানোর অপচেষ্টায় কমতি নেই। আট মাস আগে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল, সেখানে এখন আবার মরীচিকার স্তর। অবান্তর কথার খই ফোটানোর ধুম, যা সুন্দর আগামীর পথরেখাকে পিছু টানছে। এ বিষয়ে সতর্কতা প্রশ্নে কিংবদন্তি হয়ে আছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার। ধৈর্য না থাকলে, ঐক্য রক্ষা না হলে পস্তাতে হবে, লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ারে তা তিনি আগেই বলে রেখেছেন। সতর্ক করেননি বলে পরে যেন তাঁকে দোষ দেওয়া না হয়, সেই বার্তা দিয়েছেন।

তাঁর জায়গা থেকে তিনি আর কী করতে পারেন? আর কী করার আছে তাঁর? অনেকে মনে করেন, এখনো চাইলে করণীয় আছে তাঁর। জুলাই-আগস্টে দেশজুড়ে নিষ্পত্তিহীন প্রশ্ন ছিল—এসব কী হচ্ছে, সামনে কী হবে? দেশটা কোথায় যাবে? অনেকেই রাজনীতি-অর্থনীতিসহ গোটা দেশের ভবিষ্যৎ আল্লাহর ওপর হাওলা করে দিয়েছিলেন। মনে করা হচ্ছিল, বান্দার হাতে আর কিছু নেই। কঠিন ওই সময়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার তপ্ত মাঠকে এমন একটি ফয়সালায় স্বস্তি দেবেন, তা অনেকের ধারণার মধ্যেও ছিল না। এখনকার অনৈক্য-অস্থির পরিস্থিতি দুঃখজনক সত্য। কিন্তু জুলাই-আগস্ট পরিস্থিতির মতো তপ্ত নয়। যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন আয়োজনে নিশ্চয়ই তাঁর ভূমিকা রাখার অবকাশ রয়েছে বলে প্রত্যাশা অনেকের। সেই সঙ্গে অপেক্ষাও।

বিশ্বায়নের যুগে রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতি, নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্বকে আলাদা করা যায় না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সেনাবাহিনীর ভূমিকা সব সময়ই প্রাসঙ্গিক। কখনো কখনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতেও। ২০২৪ সালে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সেনাবাহিনী যেভাবে অংশীজন হয়েছে, তা সংগত কারণেই বাহিনীটির ওপর প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে। সেনাপ্রধান ওয়াকারের ওপর ভরসার পারদটি তাই উচ্চমুখী। হিরো হয়েও তিনি যে হিরোইজম চর্চা করছেন না, এটিও এক তাৎপর্য। দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের বাইরে রাখার সুবিবেচনা যেন একান্তই তাঁর। একটি দায়িত্বশীল ও পেশাদার সেনাবাহিনীর গণতন্ত্রের পক্ষে এমন অবস্থান তাঁকে শুধু জীবন্ত কিংবদন্তিই করেনি, বাহিনীর মর্যাদাও বাড়িয়েছে। আর সঠিক সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে দেশের গণতন্ত্রের পথকে করেছে প্রশস্ত। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে গণতন্ত্র কতটা সুসংহত হবে, তা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নির্ভর করে। তাই বলে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব শেষ হয়ে গেছে, তা নয়। চব্বিশে এমন ভূমিকার সুবাদে গণতন্ত্রায়ণ ও নির্বাচনে সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের করণীয় অনেক কিছু রয়েছে। তা করছেও।

সামগ্রিক অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা নিয়ে এখনো মাঠে আছে সেনাবাহিনী। আর আছে বলেই সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে রক্ষা। জননিরাপত্তা, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনাগুলোকে রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ সেনাবাহিনী যেভাবে করে যাচ্ছে, তা বিবেকবানরা উপলব্ধি করছেন মর্মে মর্মে। ঘটা করে এসবের কোনো প্রচার নেই। সেনাবাহিনী প্রচারে অভ্যস্তও নয়। মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, বিভিন্ন চিহ্নিত অপরাধী ও নাশকতামূলক কাজের ইন্ধনদাতা-পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তারের পুলিশি কাজও করে চলছে সেনাবাহিনী। ক্ষতবিক্ষত, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া পুলিশকে কাজে ফেরানো এখনো কঠিন কাজ। অন্যান্য বাহিনী একটু একটু করে পেশাদার হয়ে উঠছে। তাদের স্বাভাবিক করে তুলতে বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে সেনাবাহিনীকে। দেশপ্রেম ও আস্থার ফল এখানেই।

বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের লক্ষ্যে নেওয়া পদক্ষেপ সম্পর্কে সেনাবাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা উঠে এসেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘসহ বিশ্বসভার সদস্যদের প্রতিক্রিয়ায়ও। সেনাবাহিনী সেদিন শুধু রাজনৈতিক ফয়সালায় ভূমিকা রাখেনি, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায়ও দেশপ্রেমের স্বাক্ষর রেখেছে। এমনকি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন সময়ে আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থাও করেছে। দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। গুরুতর আহত কয়েকজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশেও পাঠিয়েছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পর এখন সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনেও সেনাবাহিনীর অভিযাত্রার এত আকাঙ্ক্ষা।

সেনাবাহিনীর সময়োপযোগী পদক্ষেপের সমান্তরালে সেনাপ্রধানের কিছু মন্তব্য তাঁর বাহিনীর সদস্যদের আরো আশাবাদী করে তুলেছে। সেনাবাহিনী রাজনৈতিকভাবে কোনো হস্তক্ষেপ করবে না উল্লেখ করে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আমি এমন কিছু করব না, যা আমার সেনাবাহিনীর জন্য ক্ষতিকর হয়। আমি একজন পেশাদার সৈনিক। আমি আমার সেনাবাহিনীকে পেশাদার রাখতে চাই।’ সরকারের প্রয়োজন অনুযায়ী সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, নতুন স্বপ্নের বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখার কথাও বলেছেন জেনারেল ওয়াকার। জাতির পরম আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠার সঙ্গে দেশ গঠনেও নিরবচ্ছিন্ন ভূমিকার একটি নতুন দৃশ্যায়ন ঘটল এবার। এবারের পটপরিবর্তনের পর দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে কী রকমের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি হয়েছে, কত সড়ক-মহাসড়কে অবরোধ হয়েছে, কত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে, সরকারি সংস্থা অথবা অফিসসংক্রান্ত জটিলতা হয়েছে, অনেকেরই এসংক্রান্ত ধারণা নেই। সেনা সদস্যরা সেগুলো ফয়সালা করেছেন। টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে অপ্রীতিকর ঘটনার সমাধানও করেছেন। বড়দিন, পূজা, মাহফিল, ওরস, রাসমেলা, নবান্ন উৎসবসহ গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজন শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনে দায়িত্ব পালন করেছেন। কাজগুলো সচরাচর পুলিশের। কিন্তু পুলিশবাহিনীর দুর্গতির কারণে সেনাবাহিনীকে চালাতে হয়েছে এসব কর্মধারা। সশস্ত্র বাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব পদবির কর্মকর্তারা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে কাজ করছেন কোনো হাঁকডাক বা শোডাউন ছাড়াই। তাঁরা মাঠে না থাকলে দৃশ্যপট কেমন হতো, তা এখনো কারো কারো উপলব্ধির বাইরে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থানে আহতরা পেলেন অনুদানের চেক
গণঅভ্যুত্থানে আহতরা পেলেন অনুদানের চেক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্বিচার গ্রেফতার-বহিস্কারের ভিকটিম ইউএস সিটিজেনরাও
ট্রাম্পের নির্বিচার গ্রেফতার-বহিস্কারের ভিকটিম ইউএস সিটিজেনরাও

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

৫৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এসআই হিসেবে ৫৯৯ জনকে প্রাথমিকভাবে নিয়োগের সুপারিশ
এসআই হিসেবে ৫৯৯ জনকে প্রাথমিকভাবে নিয়োগের সুপারিশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-ভারতের মধ্যে সংঘাত চায় না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাকিস্তান-ভারতের মধ্যে সংঘাত চায় না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুবি বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ
কুবি বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানা-টিউলিপসহ ৫৩ জনের গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন ১২ মে
শেখ হাসিনা-রেহানা-টিউলিপসহ ৫৩ জনের গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন ১২ মে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে ২৮-২৯ জুন ইসলামিক কনভেনশন
নিউইয়র্কে ২৮-২৯ জুন ইসলামিক কনভেনশন

২০ মিনিট আগে | পরবাস

বাফুফের নিবন্ধন পেল কাউনিয়া ফুটবল একাডেমি
বাফুফের নিবন্ধন পেল কাউনিয়া ফুটবল একাডেমি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাঠকের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিডনিতে ‘রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়নে প্রবাসীদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা
সিডনিতে ‘রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়নে প্রবাসীদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ
খুলনায় অসহায় শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাবার বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাবিতে ভর্তি যুদ্ধের ক্লান্তি ঘোচাতে ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যত্রতত্র ময়লা না ফেলার আহ্বান ডিএনসিসি প্রশাসকের
যত্রতত্র ময়লা না ফেলার আহ্বান ডিএনসিসি প্রশাসকের

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেনীতে দুই মাদক কারবারি আটক
ফেনীতে দুই মাদক কারবারি আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই উপদেষ্টার সাবেক এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
দুই উপদেষ্টার সাবেক এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী বাংলাদেশি লেনিন
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী বাংলাদেশি লেনিন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের সুযোগ দেওয়া হবে না’
‘বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের সুযোগ দেওয়া হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাবাকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ সন্তানদের বিরুদ্ধে
বাবাকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ সন্তানদের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর আলম ধানমন্ডি থেকে গ্রেফতার
কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর আলম ধানমন্ডি থেকে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বীরগঞ্জে স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরের ৬২ রাইস মিলের লাইসেন্স বাতিলের নির্দেশ
যশোরের ৬২ রাইস মিলের লাইসেন্স বাতিলের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গবেষণা হতে হবে ফলপ্রসূ ও বিশ্বমানের: অধ্যাপক আমানুল্লাহ
গবেষণা হতে হবে ফলপ্রসূ ও বিশ্বমানের: অধ্যাপক আমানুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নানা আয়োজনে বর্ষবরণ উদযাপন করলেন মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
নানা আয়োজনে বর্ষবরণ উদযাপন করলেন মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, হাসপাতালে ভর্তি
১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ
পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০
ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ
মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি

রকমারি

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা