শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিগত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মহান গণ-অভ্যুত্থানের পর আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অর্থাৎ সার্বিক দিক থেকে বাংলাদেশ বর্তমানে এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছে। দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা, বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সুচিন্তিত এবং ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তই এখন এই সংগ্রামী জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের বদ্ধমূল ধারণা। এ দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অন্যান্য সংগঠনের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই আমাদের যাবতীয় সংকট মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে এবং দেখাতে পারে মুক্তি ও সমৃদ্ধির পথ। এ কথা ঠিক যে দল-মত-নির্বিশেষে এ দেশের সবাই বিশ্বাস করে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও কারচুপিমুক্ত নির্বাচনই পারে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার উপহার দিতে।


সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা পাবে, যেখানে প্রকৃত অর্থে নাগরিকদের মানবাধিকারসহ আইনের শাসন নিশ্চিত হবে।
এখন শুধু একটি প্রশ্নই বারবার ঘুরেফিরে আসছে আর তা হচ্ছে, কখন অনুষ্ঠিত হবে সেই কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন? চলতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যে, নাকি আগামী বছর জুনের মধ্যে? এ ব্যাপারে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অভিমত হচ্ছে, কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র মেরামত কিংবা জাতীয় জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কিছু সংস্কার অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে, যা না হলে দেশ আবার এক চরম নৈরাজ্য, অপশাসন, দুর্নীতি এবং অচলাবস্থার দিকে ফিরে যাবে, যেখান থেকে গঠনশীল রাজনীতি, সমৃদ্ধিশালী অর্থনীতি কিংবা একটি কাঙ্ক্ষিত স্থিতিশীল সমাজব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। সে কারণেই দল-মত-নির্বিশেষে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে গঠন করা হয়েছিল ছয়টি সংস্কার কমিশন, যারা এখন তাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবাবলি নিয়ে প্রস্তুত বলে জানা গেছে। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন সংস্কার কমিশন তাদের বিভিন্ন সুপারিশ নিয়ে দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে খুব শিগগির বসবে এবং মতবিনিময় করবে।


এবং সে প্রক্রিয়ায়ই নির্ধারিত হবে ঠিক কখন জাতীয় নির্বাচন চূড়ান্তভাবে অনুষ্ঠান করা সম্ভব হবে। তার আগেও নয়, পরেও নয়।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে নির্বাচনের ব্যাপারে একটি গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কারো একক সিদ্ধান্তে যেমন জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি আগানো যাবে না, তেমনি পেছানোও যাবে না।


এ ক্ষেত্রে বিএনপি কিংবা জামায়াতে ইসলামী বিগত ১৬ বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের হাতে কিভাবে নিগৃহীত হয়েছে কিংবা ক্ষমতায় আসতে পারেনি, সেটি বিবেচ্য বিষয় নয়, সর্বাধিক আলোচিত বিষয় হচ্ছে, সে ধরনের পরিস্থিতি যেন ভবিষ্যতে জাতির ওপর আবার চেপে বসতে না পারে। কোনোভাবেই যেন দেশে আবার ফ্যাসিবাদ কিংবা চরম আধিপত্যবাদের পুনরুত্থান না ঘটতে পারে, সে ব্যাপারে যথাযথ সাংবিধানিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নতুবা জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থান এবং ছাত্র-জনতা, নারী-পুরুষ-শিশু-নির্বিশেষে এ দেশের নাগরিকদের অকাতরে জীবনদান সম্পূর্ণ বৃথা যাবে। এ ক্ষেত্রে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মহান গণ-অভ্যুত্থানের নেতাদের বক্তব্য অত্যন্ত পরিষ্কার। তাঁদের মতে, তাঁরা দেশকে আবার আগের অরাজক পরিস্থিতি কিংবা দুঃশাসনের দিকে ঠেলে দিতে চান না।

দেশ ও জাতি চায় সব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার। অন্যদিকে বিএনপি নেতারা মনে করেন, অবিলম্বে দেশে নির্বাচন দেওয়া প্রয়োজন। নির্বাচিত দল ক্ষমতায় এসে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করবে। কিন্তু সংগ্রামী তরুণ ছাত্র-জনতার মতে, দেশে ত্বরিত নির্বাচন দেওয়ার মতো পরিবেশ-পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। আগে জরুরি সংস্কার প্রস্তাবগুলো গৃহীত ও বাস্তবায়িত হোক, তারপর দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও কারচুপিমুক্ত একটি নির্বাচন অর্থবহ হবে। সেই প্রক্রিয়া ছাড়া শুধু কারো ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন দেওয়া যুক্তিসংগত হবে না।
বিএনপি নেতা তারেক রহমান সম্প্রতি লন্ডন থেকে একটি ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁরা ক্ষমতায় গেলে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনা কিংবা পরিবর্তন আনা হবে। একটি নির্বাচিত সংসদে সেই সংস্কার প্রস্তাবগুলো ধারাবাহিকভাবে আনা হবে এবং বাস্তবায়ন করা হবে। কিন্তু ছাত্র-জনতার সংগ্রামী অংশের আপসহীন অবস্থান হচ্ছে, যাঁরা দশকের পর দশক ক্ষমতায় কিংবা বিরোধী দলে থেকে দৃশ্যমান বা অর্থবহ কোনো রাজনৈতিক কিংবা আর্থ-সামাজিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হননি, তাঁদের নিয়ন্ত্রণমুক্ত অবস্থায় ক্ষমতায় পাঠালে কায়েমি স্বার্থের কাছে আবার হেরে যাবে এ জাতি। তারপর রয়েছে দেশীয় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর ওপর বৈদেশিক প্রভাব। যে কায়দায় কোনো কোনো বিদেশি শক্তি পতিত হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় রাখার প্রশ্নে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশকে শোষণ করেছে, তাঁবেদার বানিয়ে রেখেছে কিংবা একটি প্রায় করদরাজ্যে পরিণত করেছিল, নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় এবং অতি জরুরি সংস্কারগুলো সম্পন্ন না হলে যেকোনো নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় অবস্থান কিংবা স্থিতিশীলতা রক্ষার প্রশ্নে আবার তাদের চক্রান্ত কিংবা ষড়যন্ত্রের গ্যাঁড়াকলে নিপতিত হতে বাধ্য। বাংলাদেশে ক্ষমতাপ্রত্যাশী যেকোনো রাজনৈতিক দলকে এগুলো বুঝতে হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ এবং বাংলাদেশ-ভারত উদ্বেগজনক সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে ২৬ থেকে ২৯ মার্চ চীনে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক বোয়া সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। চীনের দক্ষিণ হাইনান প্রদেশের বোয়া সম্মেলনে যোগদান এবং ভাষণদানের পর চীনের সঙ্গে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দিতে বেইজিং গমন করবেন ড. ইউনূস। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের মতে, বাংলাদেশ-চীন অর্থনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও সামরিক বা প্রতিরক্ষা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূস আলোচনা করবেন তাঁর চার দিনের সফরের শেষের দিকে। এই প্রস্তাবিত সফর বাংলাদেশের জন্য বহু দিক থেকে একটি ‘গেম চেঞ্জার’ হতে পারে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদ বিশ্লেষকরা মনে করছেন। চীন বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুযায়ী তার সোলার প্যানেল (প্লান্টস) ফ্যাক্টরিগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে পারে। এতে চীনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের প্রদত্ত বিধি-নিষেধগুলো দূর হতে পারে। প্রস্তাব অনুযায়ী চীনের এত বড় একটি শিল্প (কারখানা) বাংলাদেশে স্থানান্তর করলে আমরা বিশালভাবে লাভবান হতে পারি। তা ছাড়া বাংলাদেশকে সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তরের ব্যাপারেও চীন গভীরভাবে বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশকে চীন একটি ৩৫০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র (মিসাইল) প্রযুক্তি দিচ্ছে, যা বাংলাদেশের প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হচ্ছে। এর পাশাপাশি অন্যান্যের মধ্যে রয়েছে চীনের উন্নতমানের বহুমুখী যুদ্ধবিমান জে-১০সি (J10C Jet fighter) বাংলাদেশকে প্রদানের বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা। তা ছাড়া চট্টগ্রামে চূড়ান্তভাবে সাবমেরিন ঘাঁটির কাজ সম্পন্ন করা এবং লালমনিরহাটে অবস্থিত পুরনো বিমানঘাঁটিটি উন্নয়ন করে একটি আধুনিক মানের সামরিক ও বেসামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করা। এই বিমানবন্দরটি ভারতের শিলিগুড়ি করিডরের (চিকেন নেক) নিকটবর্তী হওয়ায় ভারত এরই মধ্যে সে ব্যাপারে তাদের প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এসব ছাড়াও মিরসরাই ও আনোয়ারা শিল্পাঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগের একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যা নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ে কাজ শুরু করেছে বলে জানা গেছে। তারপর আরেকটি বিশাল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তিস্তা মহাপ্রকল্প, যা নিয়ে চীন অনেক অনুসন্ধান ও গবেষণামূলক কাজ করেছে। কিন্তু বর্তমান পর্যায়ে ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের চূড়ান্ত আলোচনার পরই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও কর্মকৌশল নির্ধারিত হতে পারে।

উল্লিখিত দৃশ্যপটের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপক্ষীয় আলোচনার বিষয় কিংবা অগ্রগতি নিয়ে যথেষ্ট উদগ্রীব বলে জানা গেছে। তা ছাড়া ভারত তার শিলিগুড়ি করিডরের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তায় এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যের অখণ্ডতা রক্ষার ব্যাপারেও তাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা ক্রমেই আরো জোরদার করছে বলে জানা গেছে। ভারত শিলিগুড়ি করিডর ও তার ভুটান এবং চীন সংলগ্ন সীমান্ত অঞ্চলকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তাব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার করেছে। তা ছাড়া চিকেন নেক নিকটবর্তী এলাকায় বাংলাদেশের দিকে তাক করে ভারত যথেষ্ট ক্ষেপণাস্ত্র বসিয়েছে বলে জানা গেছে। শিলিগুড়ি করিডর ও দুকলাম সীমান্তকে কেন্দ্র করে ভারত সামরিক ঘাঁটি এবং নিরাপত্তা স্থাপনা নির্মাণ করেছে হাসিমারাসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে। সেই অঞ্চলের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার জন্য যে বিমানঘাঁটিটি নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে ফরাসি জঙ্গিবিমান রাফালের একটি বহর রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। ভারতের সেই ‘যুদ্ধংদেহি’ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি স্থলবেষ্টিত রাজ্যকে নিয়ে একটি ‘বাণিজ্যিক বলয়’ গড়ে তোলার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, চট্টগ্রামের কুমিরা থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সেই প্রস্তাবিত বাণিজ্যিক বলয়ের জন্য বন্দরব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে বিস্তৃতভাবে। সেই বলয়ে নেপাল ও ভুটানের উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ ব্যবহার করা যাবে অত্যন্ত কম মূল্যে। তা ছাড়া অভ্যন্তরীণভাবে সাত রাজ্য ও চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথ নির্মাণেরও ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এসব বিষয় হয়তো বাংলাদেশ চীনের কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ৫০ বছর অর্থাৎ সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে আলোচনাকালে ড. ইউনূস উত্থাপন করতে পারেন। তবে এই বিষয়টি নিয়ে নেপাল, ভুটান ও সাত রাজ্যের জনগণ অত্যন্ত উৎসাহী বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে ভারত সরকারিভাবে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন চীন সফরের বিষয়টি নিয়ে সম্পূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রও গভীর উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। অনেকের দৃষ্টিই এখন সেদিকে বলে মনে হয়।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু

এই মাত্র | রাজনীতি

নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক