শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন

দেশের পুঁজিবাজার দীর্ঘদিন ধরে বেশ খারাপ অবস্থায় পড়ে আছে। পুঁজিবাজারের যে দুটি অবস্থান অর্থাৎ প্রাথমিক পুঁজিবাজার এবং দ্বিতীয় স্তরের পুঁজিবাজার, উভয় খাতেই মারাত্মক স্থবিরতা বিরাজ করছে। প্রাথমিক পুঁজিবাজার মূলত এমন একটি অবস্থান, যেখান থেকে আইপিও (ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং) শেয়ার বিক্রি করে কম্পানি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ পায়। একটি লিমিটেড কম্পানি যে পদ্ধতিতে প্রথমেই জনগণের মাঝে শেয়ার বিক্রি করে প্রাথমিক মূলধন সংগ্রহ করে, সেটিই হচ্ছে প্রাথমিক পুঁজিবাজার বা প্রাইমারি মার্কেট।


পক্ষান্তরে কম্পানির ইস্যু করা আইপিও শেয়ার যেখানে বা যে পদ্ধতিতে ক্রয়-বিক্রয় বা হাতবদল হয়, সেটিই হচ্ছে দ্বিতীয় স্তরের পুঁজিবাজার বা সেকেন্ডারি মার্কেট। দেশের স্টক মার্কেট হচ্ছে পুঁজিবাজারের দ্বিতীয় স্তরের বাজার। পুঁজিবাজারের জন্য দুটি পদ্ধতি অর্থাৎ প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি মার্কেট ওতপ্রোতভাবে জড়িত হলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার বলতে স্টক মার্কেটকেই বুঝে থাকে।

বেশ কিছুদিন ধরে পুঁজিবাজারের প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি উভয় মার্কেটে মন্দা অবস্থা বিরাজ করলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা স্টক মার্কেটের মন্দা অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রাইমারি মার্কেট যেহেতু আইপিও শেয়ারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাই সংখ্যায় কম আইপিও বাজারে এলে সেখানে মন্দা অবস্থা বিরাজ করে। কম আইপিও আসার কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কিছু লাভ করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। কিন্তু এ কারণে তাঁরা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হন না। আইপিও বাজার মন্দা থাকলে বিনিয়োগকারীদের চেয়ে উদ্যোক্তা বা কম্পানির পরিচালনা পর্ষদ বেশি খারাপ অবস্থায় থাকে।

কেননা তারা পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং তাদের ব্যবসার অগ্রগতি থমকে যায়। প্রাইমারি মার্কেটের ঠিক উল্টা অবস্থা বিরাজ করে স্টক মার্কেটে। কেননা স্টক মার্কেটে মন্দা অবস্থা থাকলে উদ্যোক্তা বা কম্পানির তেমন কোনো সমস্যা হয় না বললেই চলে। কিন্তু সাধারণ বিনিয়োগকারীরা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হন যখন দেশের স্টক মার্কেটে মন্দা অবস্থা বিরাজ করে।

পুঁজিবাজার মন্দা থাকতেই পারে।

কিন্তু মন্দা থাকার চেয়েও বেশি খারাপ অবস্থা হচ্ছে স্থবির হয়ে থাকা। আমাদের দেশে পুঁজিবাজার মূলত স্থবির হয়ে পড়ে আছে। পুঁজিবাজারের বৈশিষ্ট্যই এমন যে এখানে কখনো চাঙ্গাভাব বিরাজ করবে আবার কখনো মন্দা অবস্থা থাকবে। এককথায় পুঁজিবাজার হচ্ছে এমন একটি স্থান, যেখানে ষাঁড় এবং ভালুক (বুল অ্যান্ড বিয়ার) উভয়ই অবস্থান করে। পুঁজিবাজারে ষাঁড় এবং ভালুকের অবস্থান জেনেই বিনিয়োগকারীরা এখানে বিনিয়োগ করতে আসেন। কিন্তু তাঁরা এটি কখনো বিবেচনায় নেন না যে এখানে দীর্ঘ সময় স্থবির অবস্থা বিরাজ করবে। আমাদের দেশের পুঁজিবাজার মূলত স্থবির হয়ে আছে দীর্ঘ সময় ধরে।
পুঁজিবাজারে মন্দা অবস্থা বিরাজ করা আর স্থবির হয়ে থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। পুঁজিবাজারে যখন  বেশির ভাগ শেয়ারের ক্রমাগত দরপতন ঘটে এবং শেয়ার মূল্যসূচক হ্রাস পেতে থাকে, তখন বলা হয় পুঁজিবাজারে মন্দা অবস্থা চলছে। বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন ঘটলেও শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ যে সব সময় কমে তেমন নয়, বরং শেয়ারের দাম কমলেও শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ বাড়তেও পারে এবং অতীতে এ রকম অনেক হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, শেয়ারবাজারে মন্দা অবস্থা বিরাজ করলেও বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন না। তাঁরা বাজারেই থাকেন এবং অবস্থা বুঝে তাঁদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের কৌশল নির্ধারণ করেন। অবশ্য কিছু দুর্বল চিত্তের বিনিয়োগকারী থাকেন, যাঁরা আতঙ্কিত হয়ে তড়িঘড়ি শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যান। আবার বাজার ভালোর দিকে মোড় নিতেই সেসব বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারে ফিরেও আসেন।

পুঁজিবাজার স্থবির হয়ে থাকার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে শুধু যে শেয়ারের দরপতন এবং শেয়ার মূল্যসূচক হ্রাস পায় তেমন নয়, সেই সঙ্গে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য হ্রাস পায়। শেয়ার লেনদেনে কোনো রকম গতি থাকে না। বিনিয়োগকারীরা দিশাহারা অবস্থায় পড়ে যান। অনেক খুচরা বিনিয়োগকারী তো বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন। এমনকি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও কিছুটা গুটিয়ে থাকে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের সে রকম তৎপরতা মোটেই লক্ষ করা যায় না। সরকার বা নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকেও সে রকম দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় না। সাধারণত যেসব পুঁজিবাজার সেভাবে পরিপক্ব বা ম্যাচিউরড নয়, সেখানেই এ ধরনের অবস্থা হয়। এর বাইরে যখন দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বিরাজ করে, তখনো সেখানকার পুঁজিবাজারে স্থবিরতা বিরাজ করে। মন্দা পুঁজিবাজারেও শেয়ার লেনদেনের কার্যক্রম যথারীতি চালু থাকে এবং কিছু বিনিয়োগকারী যেমন লাভবান হন, তেমনি অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হন, যা স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। কিন্তু পুঁজিবাজার যখন স্থবির হয়ে থাকে, তখন বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা এবং দেশের অর্থনীতি সব কিছুই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুঁজিবাজার স্থবির হয়ে থাকার কারণে দুই ধরনের ক্ষতি হয়ে থাকে। প্রথমত, স্বল্পমেয়াদি বা তাৎক্ষণিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা এবং স্টক মার্কেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ। দ্বিতীয়ত, দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্মুখীন হয় দেশের পুঁজিবাজার ও অর্থনীতি।

পুঁজিবাজারে বিরাজমান স্থবির অবস্থা কাটিয়ে ওঠার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) আছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তাদের কার্যকর ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপই পারে স্থবির পুঁজিবাজারকে কার্যকর করে তুলতে। কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য যে বিএসইসি পুঁজিবাজারকে কার্যকর এবং বিনিয়োগবান্ধব রাখতে সেই ভূমিকা পালন করতে পারছে বলে মনে হয় না। পুঁজিবাজারে তাদের অবস্থানই এখন সেভাবে বোঝা যায় না। মুদ্রাবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কর্মতৎপরতা অন্তত দৃশ্যমান। ফলাফল যেমনই হোক না কেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু পদক্ষেপ বেশ আঁচ করা যায়। সেই তুলনায় পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির অবস্থান মোটেই দৃশ্যমান নয়। অবস্থা দেখে মনে হয় যে পুঁজিবাজারের চেয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বেশি ঝিমিয়ে পড়েছে। অথচ এ কথা অনস্বীকার্য যে পুঁজিবাজারে বিএসইসি যত বেশি তাদের দৃঢ় অবস্থান দৃশ্যমান করতে পারবে, তত দ্রুত পুঁজিবাজারের স্থবিরতা কাটতে থাকবে। তবে এই দৃশ্যমান অবস্থানের অর্থ এই নয় যে তাদের দেখে বিনিয়োগকারী ভীতসন্ত্রস্ত হবেন। মূলত তাদের দৃশ্যমান কৌশল এমন হবে, যেখানে দুষ্ট বিনিয়োগকারী বা বাজার কারসাজির সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের জন্য বিএসইসি হবে এক আতঙ্ক এবং ভালো বিনিয়োগকারীর জন্য হবে সবচেয়ে বেশি আস্থার জায়গা।

সারা বিশ্বে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ধরন, বিনিয়োগ মাধ্যম—সব কিছুতেই এসেছে অনেক পরিবর্তন এবং আধুনিকতা। অথচ আমাদের দেশের শেয়ারবাজার সেই সেকেলে ধরনের ব্যক্তি উদ্যোগে স্টক ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের সুযোগ সেভাবে সৃষ্টি হয়নি। সম্পদ ব্যবস্থাপনা বা ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট আমাদের দেশে এখনো এক অচেনা বিনিয়োগ প্রডাক্ট। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রাহকদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা একেবারেই নেই। প্রবাসী মিউচুয়াল ফান্ড গঠন করে প্রবাসীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ কাজে লাগানোর উদ্যোগ নেই। কার্যকর বন্ড মার্কেট চালু করে কম ঝুঁকির, মধ্যম ঝুঁকির এবং অধিক ঝুঁকির বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। সর্বোপরি আমরা দেশের বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরতে পারিনি যে শেয়ারবাজার মোটেই রাতারাতি বড়লোক হওয়ার জায়গা নয়, বরং এটি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের একটি বিকল্প ব্যবস্থা, যেখান থেকে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের ওপর উপার্জনের চেয়ে কিছু কম উপার্জন হবে, কিন্তু ভবিষ্যতে ভালো উপার্জনের একটি সুযোগ থাকবে।

দেশে স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের স্বার্থে বিএসইসি এই কাজগুলো করতে সক্ষম হয়নি। সরকার পরিবর্তনের পর বিএসইসির পুরো কমিশন অর্থাৎ চেয়ারম্যান, মেম্বার সবাই পরিবর্তন হয়েছেন। এখন যাঁরা এসেছেন, তাঁরা সবাই নতুন এবং তাঁদের পেশগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা যথেষ্টই আছে। কিন্তু তার পরও দেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নে তাঁরা সে রকম ভূমিকা এখন পর্যন্ত রাখতে পারেননি। বিএসইসির যে কাঠামো, সেখানে কমিশন নিয়োগ হয় নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য। পক্ষান্তরে কমিশনের কর্মকর্তারা সেখানে স্থায়ীভাবে দায়িত্ব পালন করেন। ফলে তাঁদের পেশাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অনেক বেশি। তাঁরা একদিকে যেমন কমিশনকে সহযোগিতা করেন সঠিকভাবে পুঁজিবাজার বিষয়ে নীতি প্রণয়নে, অন্যদিকে তেমনি সেই নীতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করেন কমিশনের কর্মকর্তারাই। ফলে পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির কমিশন ও কর্মকর্তাদের মধ্যে ভালো বোঝাপড়া থাকতে হয় এবং আছেও। কিন্তু মাঝেমধ্যে কিছু ব্যত্যয় ঘটে এবং তখনই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশের শেয়ারবাজারে। এ রকম কিছু ব্যত্যয়ের ঘটনা সম্প্রতি এই বিএসইসিতে ঘটেছে এবং এর প্রভাব নিশ্চয়ই শেয়ারবাজারে পড়েছে। যেসব কর্মকর্তা ভুক্তভোগী, তাঁরা নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং তাঁদের অবদান থেকে দেশের শেয়ারবাজার বঞ্চিত হয়। সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় যখন ভুক্তভোগী নন এমন কর্মকর্তাও স্বচ্ছন্দে দায়িত্ব পালন করতে পারেন না এই চিন্তা থেকে যে ভবিষ্যতে তাঁরাও ভুক্তভোগী হতে পারেন। এ রকম অবস্থায় সব কর্মকর্তার পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ দেশের পুঁজিবাজার এখন যে অবস্থায় আছে, সেখান থেকে এর উন্নতি ঘটাতে হলে বিএসইসির নিরন্তর কাজ করার প্রয়োজন আছে। কমিশন এবং কর্মকর্তা একযোগে কমিটমেন্ট নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারলেই পুঁজিবাজারের স্থবিরতা কাটতে পারে। পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির অনেক কিছু করার আছে। কেননা দেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির ভূমিকাই মুখ্য। 
 

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
সর্বশেষ খবর
ময়মনসিংহে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ময়মনসিংহে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি
দোহায় ট্রাম্প ও কাতারের আমিরের সাথে দেখা করবেন মুকেশ আম্বানি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলনবিলে ধানের বাম্পার ফলন, দামও ভালো
চলনবিলে ধানের বাম্পার ফলন, দামও ভালো

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জয়পুরে স্টেডিয়ামে বারবার বোমা হামলার হুমকি
জয়পুরে স্টেডিয়ামে বারবার বোমা হামলার হুমকি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাদ থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
গাইবান্ধায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা

১০ মিনিট আগে | পরবাস

মির্জা ফখরুলের চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন
মির্জা ফখরুলের চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় ৩০ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ৩০ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে কৃষকদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
বড়াইগ্রামে কৃষকদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসীম-অপুর ১৪ ফ্ল্যাট ও ৫ দোকান দেখভালে রিসিভার নিয়োগ
অসীম-অপুর ১৪ ফ্ল্যাট ও ৫ দোকান দেখভালে রিসিভার নিয়োগ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৮৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৮৩

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অনলাইনে দেয়া যাবে ডিএনসিসি’র হোল্ডিং ট্যাক্স
অনলাইনে দেয়া যাবে ডিএনসিসি’র হোল্ডিং ট্যাক্স

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত শাবকের পাশে সারা রাত দাঁড়িয়ে থাকল মা হাতিটি, কাঁদলও!
মৃত শাবকের পাশে সারা রাত দাঁড়িয়ে থাকল মা হাতিটি, কাঁদলও!

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছেলের অভিষেকে আবেগে ভাসলেন রোনালদো
ছেলের অভিষেকে আবেগে ভাসলেন রোনালদো

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার দাবি তুলে আমিরের নতুন সিনেমা ‘বয়কটের’ ডাক
তুরস্কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার দাবি তুলে আমিরের নতুন সিনেমা ‘বয়কটের’ ডাক

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দু’জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাকিমপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
দু’জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাকিমপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যাওয়ার পথে এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরল প্রবাসীর প্রাণ
সৌদি যাওয়ার পথে এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরল প্রবাসীর প্রাণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ছেলে হত্যায় বাবার যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় ছেলে হত্যায় বাবার যাবজ্জীবন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া যুবদল কর্মীর স্বজনদের হাতে তারেক রহমানের উপহার
গুম হওয়া যুবদল কর্মীর স্বজনদের হাতে তারেক রহমানের উপহার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হতাশাজনক মৌসুম, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বাতিল করল ম্যানইউ
হতাশাজনক মৌসুম, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বাতিল করল ম্যানইউ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে সাম্যের জানাজা সম্পন্ন
ঢাবিতে সাম্যের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই
আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে