শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

বাফুফের আগের নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গত বছর অক্টোবর মাসে নতুন-পুরনো সংগঠক সমন্বয়ে কমিটি নির্বাচিত হয়েছে এবং তারা দায়িত্ব নিয়েছে। এটি কিন্তু সব কিছু নয়। ফুটবলে একটি মূল স্বপ্ন আছে। আর এই স্বপ্ন এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি ডালপালা মেলেছে।

ফুটবলকে ঘিরে চিন্তা-ভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তনের সুস্পষ্ট ইঙ্গিত লক্ষণীয় হচ্ছে। অতএব সম্মিলিতভাবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বপ্নের পথ ধরে হাঁটাই আসল বিষয়। ব্যক্তি ও সমষ্টির স্বার্থে অযথা হিংসা, বিরুদ্ধাচরণ, সমালোচনা এবং মতলবি অসত্য প্রচারণার ফলাফলের অভিজ্ঞতা তো ফুটবলসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কম হয়নি। অতএব খাল কেটে কুমির না আনা কিংবা ন্যাড়া মাথায় বেল তলায় না যাওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখা দরকার।

সবাই তো সব সময় ফুটবলের স্বার্থের কথা বলেন। মনে রাখতে হবে, মতলব হাসিলের জন্য ফুটবল চত্বরকে অশান্ত করা, বিতর্কিত করার খেসারত তো মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ নয়, পুরো জাতিকে বহন করতে হবে।
ফুটবলে প্রয়োজন রূপান্তর। এখন পর্যন্ত নির্বাচিত কমিটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশ কিছু ভালো কাজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এই চেষ্টাকে অব্যাহত রাখতে হবে নতুবা আবার আমাদের অতীত সংস্কৃতিতে ফিরে যেতে হবে। সময় এবং পরিবেশ এখন অনুকূলে। সময়ের ডাক হলো সামনে তাকাও—আর নিজকে জানো ও বুঝো। অতীতে বছরের পর বছর ধরে বাফুফের নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের অভিযোগ আর আক্ষেপ আমরা সবাই শুনেছি—কাজ করার সুযোগ থাকলেও কাজ করতে দেওয়া হয় না, কাজ করার পরিবেশ নেই। এবার এখন পর্যন্ত এ ধরনের অভিযোগ ও আক্ষেপ কানে আসেনি।
সবাইকে সম্পৃক্ত করে কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।
সমস্যা আছে, আছে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা আছে—তাই বলে হাল ছেড়ে দিলে তো চলবে না। ফুটবলের সার্বিক অবস্থা যথাযথ মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে কিভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা যায় সেই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শুধু সংবেদনশীলতা যথেষ্ট নয়। দরকার সংগঠকদের মধ্যে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা এবং সঠিক রণকৌশল। প্রয়োজন পেশাদারির। সবাই ফুটবলের ভালো চাচ্ছেন, ফুটবল পরিবেশকে সুষ্ঠু ও সুন্দর রাখার কথা ভাবছেন—এমনটি ভাবার খুব বেশি সুযোগ নেই। আর সেই ইঙ্গিত তো লক্ষণীয় হচ্ছে। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গের উদাহরণ তো দেখছি। দেখছি ব্যক্তি, ক্লাব এবং সমষ্টির স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য উসকানির মাধ্যমে মতলবি খেলা। উদ্দেশ্য একটাই ফুটবল পরিবেশ অস্থিতিশীল করা। দেশের বাইরে বাংলাদেশের ফুটবলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা। এটি এক ধরনের বিকৃত মানসিকতা।

ঐক্যবদ্ধ তারুণ্য দেশটাকে নতুন করে জাগিয়ে তুলেছে। সর্বক্ষেত্রে চিন্তা-ভাবনা এবং দৃষ্টিভঙ্গিতে নতুনত্বের হাওয়া বইছে। মানুষ বুঝতে পারছে ঐক্যবদ্ধ মানুষের পক্ষে সবই সম্ভব—শুধু প্রয়োজন দৃঢ় প্রত্যয় এবং ইচ্ছাশক্তি। এর জন্য প্রয়োজন জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট সংস্কৃতির চর্চাকে বেগবান করা। ফুটবলের প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা।

ফুটবল ঘিরে নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার জন্ম হয়েছে। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করছে ফুটবলের আকাশে মেঘের পেছনে লুকিয়ে ঝকঝকে রোদ। এখন প্রয়োজন ফুটবলের ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ভালো ফুটবল পৃষ্ঠপোষকতার জন্য আন্দোলন। সংগঠকদের শুধু জাতীয়তাবাদী হলে চলবে না, হতে হবে দেশপ্রেমিক। হতে হবে গণতান্ত্রিক এবং ‘প্রো-অ্যাকটিভ’। ফুটবল এখন দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে একটি ‘ইন্ডাস্ট্রি’ হিসেবে পরিচিত। এ ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা, নীতি, আদর্শ, সুশাসন, জবাবদিহি এবং শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের পার্থক্য নেই। এ বিষয়ে আমরা ভীষণভাবে পিছিয়ে আছি। আমরা পেশাদার ফুটবলকে অনেক আগেই স্বাগত জানিয়েছি। কিন্তু আমরা জানি না এই ফুটবল কিভাবে চলার কথা, কিভাবে চলছে। পেশাদার ফুটবলে প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী! এএফসির লাইসেন্স দেশে কয়টি ক্লাবের আছে? দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দিকে যদি তাকাই ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা প্রত্যেক দেশে বাংলাদেশ থেকে বেশি আছে। আর ভারতের কথা তো বাদ দিলাম।

মোহামেডান স্পোর্টিং এবারই প্রথম পেশাদার ফুটবলে শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে। তারা নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে অনেক বেশি পয়েন্টে এগিয়ে আছে। ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবটি যদি শেষ পর্যন্ত শিরোপা ঘরে তুলতে পারে এটি হবে তার সমর্থক ও ভক্তদের জন্য অনেক বড় স্বস্তি। পাশাপাশি কিন্তু সচেতন মহলের মনে এক ধরনের ব্যথা অনুভূত হবে—আর সেটি হলো চ্যাম্পিয়ন হয়েও ঐতিহ্যবাহী এবং জননন্দিত এই দলটি এএফসি কাপে খেলার সুযোগ পাবে না। কেননা মোহামেডান ক্লাবের এএফসি লাইসেন্স নেই। এতে লীগের রানার্স আপ দল এএফসি ভালো খেলার সুযোগ পাবে। ক্লাব পরিচালনার ক্ষেত্রে লক্ষ্য নির্ধারণ করে কাজ করা ছাড়া এই পেশাদার যুগে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। এখন সব খেলায় ব্যবস্থাপনা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। অযথা হৈচৈ করে লাভ নেই—যৌক্তিক কাজগুলো করতে হবে প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির সঙ্গে।

দুনিয়াজুড়ে সব দেশে পেশাদার ফুটবল লীগ পরিচালিত হয় হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে পদ্ধতিতে। হোম ভেন্যু সব সময় দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হোম ভেন্যু সব সময় সমর্থক এবং দর্শকদের উচ্ছ্বাস ও আবেগের তীর্থক্ষেত্র। বাংলাদেশে প্রিমিয়ার লীগ চলছে বছরের পর বছর ধরে বসুন্ধরা কিংস ছাড়া তো কারো নিজস্ব ফিফা ও এএফসি স্বীকৃত আধুনিক ‘অ্যারেনা’ নেই। অন্য দলগুলো তো বিভিন্ন ভেন্যুকে নিজের হোম ভেন্যু পরিচয় দিয়ে খেলে থাকে। এই মাঠের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতা তো বড়জোর খেলার দিন বা পরের দিন। অন্যদিকে বসুন্ধরা কিংস তার নিজ অ্যারেনায়, পরিচিত দর্শকের সামনে সব সময় খেলে। এতে হোম অ্যাডভান্টেজ পাবে এটাই স্বাভাবিক—এতে কারো হিংসা বা বিদ্বেষ ছড়ানোর কথা নয়। এটি বিশ্বজুড়ে পরিচিত প্র্যাকটিস।

ভালো এবং যত্নবান মাঠে খেলার সুযোগ প্রিমিয়ার লীগের দলগুলো পায় না। এই মাঠগুলোতে ফুটবলের জন্য আধুনিক প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গের কিছুই নেই। কিছুদিন আগে আলোর অভাবে খেলা বন্ধ রাখতে হয়েছে। কেননা ফ্লাডলাইট নেই। পরে অন্য একদিন লীগ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ধরনের সমস্যা সমাধানের বিষয়টি বাফুফে গভীরভাবে ভাবছে। কেননা এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। বিশ্বাস করি অবস্থার পরিবর্তন হবে। সময় লাগবে, তবে ফুটবল উপযোগী সুন্দর পরিবেশ আমরা পাব।

বারবার লিখেছি দেশের স্বার্থে, ফুটবলের স্বার্থে সবাইকে কতগুলো বিষয়ে ঐকমত্য পোষণের মাধ্যমে কাজ করতে হবে। এই যে বসুন্ধরা গ্রুপ কয়েক বছর ধরে প্রিমিয়ার লীগ ছাড়া সব টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষকতা করছে, করছে ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও জেলা ফুটবল লীগ এবং টুর্নামেন্ট আয়োজনে, এটি তো কোনো দোষণীয় কিছু নয়। বরং এটি ফুটবলের জন্য ইতিবাচক। বিষয়টিকে বাঁকা চোখে দেখা হবে কেন? ফুটবলে তো স্পন্সরশিপের প্রয়োজন আছে। স্পন্সরশিপ তো এখন ক্রীড়াচর্চা বা পরিচালনার ক্ষেত্রে অন্যতম জ্বালানি। বসুন্ধরা গ্রুপ একটি আধুনিক অ্যারেনা নির্মাণ করেছে—এ ধরনের প্রাইভেট অ্যারেনা নির্মাণের নজির দক্ষিণ এশিয়ার আর কোনো দেশে নেই। এটি তো বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়। এই অ্যারেনা তৈরি করা হয়েছিল বলেই এখানে বিশ্বকাপের বাছাই, এএফসি কাপের খেলা এবং বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। একটি সময় গেছে এই অ্যারেনা না থাকলে আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত করা সম্ভব হতো না ঢাকায়।

ফুটবল মাঠে উত্তেজনা বিরাজ করে না, হৈচৈ হয় না, বোতল ও বরফ ছুড়ে মারা হয় না। এ রকম ফুটবল অ্যারেনা শুধু এশিয়ায় নয়, ইউরোপ বা কোনো দেশে আছে কি না আমার জানা নেই। জানা নেই অতিরিক্ত উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে হাতাহাতি হয় না। এটি শুধু দেশে নয়, ইউরোপের গ্যালারিতে দেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অনেকের আছে। আর তাই দেশে কিংস অ্যারেনাকে অনিরাপদ আখ্যায়িত করে প্রচারণার আগে ভাবার দরকার আছে—এটির ক্ষতিকর প্রভাব কী হতে পারে। এ ধরনের প্রচারণা দেশের ফুটবলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে। কিংস অ্যারেনাটি তো এএফসি এবং ফিফার স্বীকৃত ভেন্যু। আন্তর্জাতিক ম্যাচে উত্তেজনা লক্ষণীয় হয়েছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়। এ ধরনের উত্তেজনা কি বিদেশে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে গিয়ে বাংলাদেশ দল মোকাবেলা করেনি। প্রিমিয়ার লীগের খেলায় তো শুধু কিংসের অ্যারেনায় ‘স্মোক ফ্লেয়ার’ ধোঁয়া দেখা যায়নি। ঢাকার বাইরেও তো এই স্মোক ফ্লেয়ারের ধোঁয়া দেখা গেছে। আন্তর্জাতিক ম্যাচ চলাকালীন দর্শকদের আচরণের জন্য বাফুফেকে জরিমানা করেছে ফিফা আমরা জানি। এই ঘটনার নিন্দা সবাই করেছেন। এখন যদি কোনো ক্লাব একটি ক্লাবের নিজস্ব ভেন্যুতে খেলতে না চায়—এটির সমাধান তো ফুটবল ফেডারেশনের কাছে আছে। আমরা শুধু চাইছি, এমন কোনো প্রচারণা অ্যারেনাকে ঘিরে করা উচিত নয়, যা দেশের ফুটবলের বৃহত্তর স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে। মাঠের নিরাপত্তা এবং সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার উদ্যোগ বাফুফে অবশ্যই নেবে। এটি শুধু কিংস অ্যারেনা নয়, অন্য ভেন্যুতেও।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ
আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ