শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যে নাহিদ ইসলাম

বিদেশি শক্তির ইন্ধনে ড. ইউনূসকে প্রস্তাব দেওয়ার কথা সত্য নয়

বিচারের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের বিষয়ে ফয়সালা করতে হবে আবু সাঈদকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হই : সাক্ষী আয়ান
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি শক্তির ইন্ধনে ড. ইউনূসকে প্রস্তাব দেওয়ার কথা সত্য নয়

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো বিদেশি শক্তির ইন্ধনে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়নি।

গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আইনজীবীর জেরায় তিনি এ কথা বলেন। বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাকে জেরা করেন পলাতক আসামি শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।

জেরা শেষে বেরিয়ে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত সাংবাদিকদের নাহিদ ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগকে দলগতভাবে বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিচারের মধ্য দিয়েই তাদের বিষয়ে ফয়সালা করতে হবে। ট্রাইব্যুনাল আইনেও সেই সুযোগ রয়েছে।

অন্যদিকে নতুন রাজনৈতিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ বাংলাদেশ) প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, আমি সমন্বয়ক আসিফ ও সাদিক কায়েমের সঙ্গে কথা বলে ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ৬ আগস্টের বদলে এক দিন এগিয়ে ৫ আগস্ট আনার পরামর্শ দিই। শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের ৪৮তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি তুলে ধরেন। পরে তাকে জেরা করা শুরু করেন আসামিপক্ষের রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী।

এর আগে একই মামলায় প্রসিকিউশনের ৪৭তম সাক্ষী হিসেবে ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দেন নাহিদ ইসলাম। পরে তাকে জেরা শুরু করেন আমির হোসেন। গতকাল তার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। শেখ হাসিনার পাশাপাশি এ মামলার বাকি দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে এ মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকালও তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

গতকাল ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, হাজী এম এইচ তামীম, আবদুস সাত্তার পালোয়ান, তারেক আবদুল্লাহ প্রমুখ। জেরার সময় নাহিদকে প্রশ্ন করে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট আপনার ওপর চলা অত্যাচারের জন্য কোনো মামলা করেছেন কি না। জবাবে নাহিদ বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যেসব অন্যায় হয়েছে, সেসব সমগ্র জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সংঘটিত অন্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। এসব অন্যায় শুধু ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধে করা হয়েছিল বলে মনে করিনি। সেজন্য ব্যক্তিগতভাবে কোনো মামলা করিনি। তবে গুমের ঘটনায় গুম কমিশনে আলাদা অভিযোগ দিয়েছি।

বিচারের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের বিষয়ে ফয়সালা করতে হবে : এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগকে দলগতভাবে বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিচারের মধ্য দিয়েই তাদের বিষয়ে ফয়সালা করতে হবে। গতকাল ট্রাইব্যুনালে তার জেরা শেষ হলে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আমার সাক্ষ্য দেওয়া জেরা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। আদালতের কাছে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছি। এটা অবশ্যই মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে। শুধু বাংলাদেশের ইতিহাসে নয়, পৃথিবীর ইতিহাসে এই অপরাধ লেখা হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, এ মামলায় ব্যক্তি হিসেবে শেখ হাসিনাকে আসামি করে মামলা চলমান। আমি মনে করি এটা শুধু ব্যক্তির সংঘটিত অপরাধ নয়, বরং এটা রাজনৈতিক অপরাধ। ফলে দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা উচিত। ট্রাইব্যুনালের সে সুযোগ আছে। আমরা আবেদন জানাব। ট্রাইব্যুনালের কাছে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ এসেছে। শেখ হাসিনা যেহেতু দলীয় প্রধান, রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে জনগণকে হত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। জনগণ প্রতিরোধ করে তাকে উৎখাত করেছিল। ফলে এটা রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগের সংঘটিত অপরাধ। আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে বিচারের আওতায় দ্রুত সময়ে আনা উচিত।

নাহিদ বলেন, জুলাই আগস্টের আন্দোলনে গুলি চালিয়েছে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। তার (হাসিনার) বিরুদ্ধে এক দফা ঘোষণা করে তাকে উৎখাত করার প্রস্তুতি নেওয়া বৈধ। এখানে ষড়যন্ত্রের কিছু নেই। জনগণের পক্ষ থেকে এর বৈধতা ছিল। জনগণের অভ্যুত্থান হিসেবে জুলাই আগস্টের অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে। এখানে দেশি-বিদেশি শক্তির কোনো ইন্ধন ছিল না। জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে এসেছিল, জীবন দিয়ে প্রতিরোধ করে সফলতা নিয়ে এসেছে। শেখ হাসিনাসহ অন্যরা বিচারের মুখোমুখি হতে ভয় পেয়ে তারা দেশত্যাগ করেছে। দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।

‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি এগিয়ে আনতে পরামর্শ দিই : নতুন রাজনৈতিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ বাংলাদেশ) প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক ৩৩ বছর বয়সি আলী আহসান জুনায়েদ আন্দোলনের শুরু থেকে যুক্ত থাকার কথা জানিয়ে জবানবন্দিতে বলেন, ২০ জুলাই সকালে আমরা আন্দোলনকারীরা কারফিউ ভঙ্গ করে আবার রাস্তায় বের হই এবং আন্দোলন চালিয়ে যাই। আন্দোলন কর্মসূচির ৯ দফা নির্ধারণ করে পেনড্রাইভে করে তা বিভিন্ন মিডিয়ার কাছে পাঠানো হয়। আন্দোলন থামানোর জন্য আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়। বলা হয়, যেহেতু ২১ জুলাই কোটা সংস্কার বিষয়ে আপিল বিভাগে একটি আদেশ হওয়ার কথা আছে, সেহেতু ছাত্রদের আন্দোলন বন্ধ করতে বলা হয়। ২১ জুলাই ৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সেখানে গণহত্যার দায় স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ দুজন মন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করা হয়। আন্দোলন চলাকালীন যাত্রাবাড়ী থেকে চিটাগাং রোড এলাকায় শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয় ও কয়েক শতাধিক আহত হয়। এ সময়ের মধ্যে প্রায় ১৩৪ জনের লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়।

জবানবন্দিতে জুনায়েদ বলেন, ৪ আগস্ট যাত্রাবাড়ী এলাকায় আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাই। সেদিন পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ সম্মিলিতভাবে আন্দোলনকারীদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। সেদিন অনেকেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ও আহত হয়। ওইদিন প্রথমে ৬ আগস্ট ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। আমি সমন্বয়ক আসিফ ও সাদিক কায়েমের সঙ্গে কথা বলে কর্মসূচি এগিয়ে আনার পরামর্শ দিই। ৪ আগস্ট রাতে সমন্বয়ক আসিফ ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি এক দিন এগিয়ে এনে ৫ আগস্ট করার ঘোষণা দেন।

আবু সাঈদকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হই : গত বছর ১৬ জুলাই রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ^বিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন বলে জানিয়েছেন সিয়াম আহসান আয়ান নামের এক সাক্ষী। গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ-২-এ এই মামলায় প্রসিকিউশনের ষষ্ঠ সাক্ষী হিসেবে দেওয়া জবানবন্দিতে এসব কথা বলেন তিনি। পরে তাকে জেরা করা শুরু করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। এই জেরা অসমাপ্ত থাকায় পুনরায় জেরার জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল-২।

জবানবন্দিতে আয়ান বলেন, পুলিশ বাহিনী আমাদের ওপর টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে, যার প্রতিবাদে আবু সাঈদ রাস্তার আইল্যান্ডের পশ্চিম পাশে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেট বরাবর দুই হাত প্রসারিত করে দাঁড়িয়ে যায়। পুলিশ বাহিনী থেকে তাকে শুট করা হয়। তখন আমি বিয়াম শপিং কমপ্লেক্সের সামনে রাস্তার পূর্ব পাশে অবস্থান করছিলাম। সেখান থেকে আমি আবু সাঈদকে দেখতে পারছিলাম। গুলি খেয়ে আবু সাঈদ তার ব্যালেন্স হারিয়ে আইল্যান্ডের পূর্ব পাশে চলে আসে। তখন আনুমানিক ২টা ১৭ মিনিট। আমি আবু সাঈদ ভাইকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে আসি। তখন তাকে আমি তুলে আমার ডান পাশে অর্থাৎ পূর্ব পাশে ঘুরিয়ে নেই। পুলিশের পক্ষ থেকে আবারও গুলি করা হয় এবং সেই গুলিতে আমি আহত হই।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
শরতের শুভ্রতা ছড়াচ্ছে কাশফুল
শরতের শুভ্রতা ছড়াচ্ছে কাশফুল
শেয়ারবাজারে লেনদেন কমে ৫০০ কোটির নিচে
শেয়ারবাজারে লেনদেন কমে ৫০০ কোটির নিচে
রাজধানীতে পেট্রোল পাম্পে বিস্ফোরণ দগ্ধ ৭
রাজধানীতে পেট্রোল পাম্পে বিস্ফোরণ দগ্ধ ৭
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ডাক
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ডাক
ডিম ছাড়তে নদীমুখী ইলিশ
ডিম ছাড়তে নদীমুখী ইলিশ
মামলার রিভিশন শুনানি ১৩ অক্টোবর
মামলার রিভিশন শুনানি ১৩ অক্টোবর
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আরও দুজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আরও দুজনের মৃত্যু
আহতদের পুনর্বাসনসহ আট দাবি
আহতদের পুনর্বাসনসহ আট দাবি
বাংলাদেশে তামাক কারখানা করতে চায় তুরস্ক
বাংলাদেশে তামাক কারখানা করতে চায় তুরস্ক
দেশে পাইপলাইনে জেট ফুয়েল সরবরাহ শুরু
দেশে পাইপলাইনে জেট ফুয়েল সরবরাহ শুরু
জামায়াতকে গালির জবাব দেওয়ার প্রয়োজন নেই
জামায়াতকে গালির জবাব দেওয়ার প্রয়োজন নেই
সর্বশেষ খবর
শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন
শিক্ষিকাকে ধর্ষণ: কক্সবাজারে তিন যুবকের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা
রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন
কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক
সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা
পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’
‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন
সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি
জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান
তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা
ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়
বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়

নগর জীবন

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির
বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির

নগর জীবন

সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী
সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী

নগর জীবন

বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

নগর জীবন

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে

নগর জীবন