শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৮, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি

রমজান মাস বাঙালি মুসলিম সমাজের জন্য এক অপূর্ব আধ্যাত্মিক ও সামাজিক উৎসবের সময়। এই মাসে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সামাজিক বন্ধন, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক অনন্য মেলবন্ধন ঘটে। রমজান মাসের প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক বিশেষ আবেগ ও উদ্দীপনায় ভরপুর। সাহরি ও ইফতারের প্রস্তুতি থেকে শুরু করে তারাবি নামাজ, দান-খয়রাত, সামাজিক সমাবেশ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান—সব মিলিয়ে রমজান মাস বাঙালি মুসলিম সমাজের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে।

বাঙালি মুসলিম সমাজে রমজান মাসের আগমনকে স্বাগত জানানো হয় বিশেষ উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে। এই মাসে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী রীতি ও আচার পালন করা হয়, যা বাঙালিয়ানা সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

রমজানের পূর্বপ্রস্তুতি

রমজান মাস আসার আগেই বাংলাদেশের ঘরে ঘরে শুরু হয় প্রস্তুতি। বিশেষভাবে শাবান মাসে বেশি বেশি ইবাদত, দোয়া ও নফল রোজা রাখার চল রয়েছে।


পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাসহ সংসারের ভারী কাজগুলো আগেই সেরে নেন বাড়ির কর্তা-মহিলারা মিলে। রমজানের জন্য আগেভাগে ইফতার ও সাহরির উপকরণ কেনার প্রবণতা লক্ষ করা যায়।
রমজান মাস আসার নিকটবর্তী জুমা থেকেই খুতবাগুলোয় মসজিদে মসজিদে রমজানের গুরুত্ব, ফজিলত ও করণীয়-বর্জনীয় নিয়ে চলে বিশেষ বয়ান বা আলোচনা। এতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা রোজা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন এবং বাড়ির মহিলাদের জানিয়ে উপকৃত করতে পারেন।

রমজান মাসকে স্বাগত জানানো

বাংলাদেশের মুসলমানরা বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতায় আনন্দঘন পরিবেশে রমজানকে বরণ করে নেয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনগুলো রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় বিভিন্ন স্লোগান নিয়ে শোভাযাত্রা, প্রচারপত্র বিতরণ ও পোস্টারিং করে থাকে। রমজান শুরু হওয়ার আগেই ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত প্রধান প্রধান মসজিদে সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি সংবলিত সুন্দর সুন্দর ক্যালেন্ডার সরবরাহ করা হয়। মুসল্লিরাও সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বাড়িতে নিয়ে তা টানিয়ে দেয়।

বাঙালির রমজানের চাঁদ দেখার সংস্কৃতি

রমজানের চাঁদ দেখা বাঙালি মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

চাঁদ দেখার দিন বিকেলের পর থেকেই আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা এক ধরনের রীতি হয়ে গেছে। অনেকে বাড়ির ছাদে, উঠানে বা খোলা জায়গায় পরিবারের সবাইকে নিয়ে চাঁদ দেখার চেষ্টা করে। শিশুদের মধ্যে চাঁদ দেখার ব্যাপারে বাড়তি কৌতূহল থাকে, তারা প্রথম চাঁদ দেখার প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠে।
রাষ্ট্রীয়ভাবে ধর্মমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ২৯ শাবান রমজানের চাঁদ দেখার জন্য বৈঠক হয়। চাঁদ দেখা গেলেই তা দ্রুত প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়। পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলো চাঁদ দেখার খবর প্রচার করে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে।

তারাবি নামাজ ও বাঙালি মুসলিম সমাজ

বাঙালি মুসলিম সমাজে তারাবি নামাজ একটি সামাজিক ঐতিহ্য হয়ে উঠেছে। রমজানের চাঁদ উঠতেই পাড়া-মহল্লা ও শহরে নেমে আসে রমজানের পবিত্র আমেজ। জায়নামাজ হাতে মুসলমানরা মসজিদে ছুটে চলে তারাবি নামাজ আদায়ের জন্য। মসজিদগুলোয় নেমে আসে মুসল্লিদের ঢল। ধনী-গরিব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত সবাই তারাবি নামাজে দাঁড়িয়ে যায় এককাতারে। বাবার সঙ্গে শিশুদের মসজিদে যাওয়াও বাংলার এক অনন্য সংস্কৃতি। অনেক মসজিদে তারাবি নামাজের জন্য হাফেজ ইমাম রাখা হয়, যাঁদের সুললিত তিলাওয়াতে ছড়িয়ে পড়ে মুগ্ধতা।

তারাবি শেষ হলে মানুষের দল বেঁধে বাসায় ফেরা ঈদের দিনের মতো রাস্তাঘাটে শুধু টুপি, পাঞ্জাবিতে এক আলাদা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের পরিবেশ ফুটে ওঠে। বাসায় বাসায় মহিলারা ছোট শিশুদের নিয়ে নামাজে দাঁড়িয়ে যান।

সাহরিতে বাঙালি সংস্কৃতি

বাংলাদেশে রমজান মাসে শেষ রাতে সাহরির সময় অন্য রকম এক আবহ তৈরি হয়। মহল্লার অলিগলিতে চলে রোজাদার মুসল্লিদের জাগানোর মহড়া। মসজিদের মিনার থেকে ইমাম-মুয়াজ্জিনের দরদি কণ্ঠে ভেসে আসে সাহরির আহ্বান। একসময় পুরান ঢাকায় কিশোররা দল বেঁধে বাংলা-উর্দু মিশ্রিত ভাষায় সুর তুলে  রোজাদারদের জাগিয়ে তুলত। বাংলাদেশে সাহরিতে ‘কাসিদা’ গেয়ে ডাকাডাকির এ রেওয়াজ দীর্ঘদিনের।

আজ থেকে তিন-চার দশক আগে থানা-উপজেলা পর্যায়ে কোনো মসজিদ বা প্রতিষ্ঠান থেকে তীব্র আওয়াজের হুইসেল বাজানো হতো। এ আওয়াজ পেয়ে কয়েক গ্রামের মানুষ সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগত। এ ছাড়া মফস্বল অঞ্চলে মুড়ির টিনখ্যাত টিনের পাত্রে কাঠির আঘাতে শব্দ করে বলত, ‘রোজাদার উঠুন। সাহরির সময় হয়েছে।’

প্রযুক্তির উন্নতির আগে এভাবে সাহরিতে জাগানো হলেও বর্তমানে দল বেঁধে ডাকা ও কাসিদা গাওয়া অনেকাংশে কমে এসেছে। মাইকের আহ্বান এখনো প্রচলিত আছে। কিছু সময় পরপর ছোট্ট শব্দে সাহরির সময় মনে করিয়ে দিতে থাকেন ইমাম, মুয়াজ্জিন সাহেবরা। আধুনিক বিভিন্ন হামদ-নাত ও রমজানের বিশেষ নাশিদ বাজিয়েও রোজাদারদের সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগানো হয়।

সাহরির ডাকে নারীরা প্রথমে জেগে ওঠে, আহারের প্রাথমিক প্রস্তুতি শেষে সবাইকে জাগিয়ে তোলে। সাহরিতে একসময় দুধ, চিনি, নারকেল খাওয়া হতো, বাংলাদেশের প্রায় সব প্রান্তেই তা  প্রসিদ্ধ ছিল।

ইফতারে বাঙালি সংস্কৃতি

বাঙালি মুসলিমদের ইফতার সংস্কৃতি ধর্মীয় অনুশীলন, ঐতিহ্য ও সামাজিক রীতিনীতির এক অনন্য মিশ্রণ। বাঙালির ইফতার মানেই ঐতিহ্যবাহী কিছু বিশেষ খাবারের সমাহার। যদিও ইসলামে সহজ ইফতার ও সংযমের তাগিদ দেওয়া হয়েছে, তবু বাঙালির ইফতার টেবিল সাধারণত বেশ বৈচিত্র্যময় হয়।

উনিশ শতকে ইফতার করাকে বলা হতো ‘রোজা খোলা’, অর্থাৎ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে রোজা ভাঙা। সে সময় গ্রামগঞ্জে  চাল, চালভাজা, ভাত, খই-চিড়ার মাধ্যমে ইফতার করার রেওয়াজ ছিল। সেসবের জায়গায় মাখানো ছোলামুড়ি এখন বাঙালি মুসলমানের ইফতারির মূল উপকরণ। শহর কী গ্রাম, ধনী অথবা গরিব সবার ইফতার তালিকায় স্থায়ী পত্তনি করে যাচ্ছে ছোলামুড়ি, পেঁয়াজু। বাঙালির ইফতারিতে শরবত খুবই জনপ্রিয়, বিশেষ করে বেলের শরবত, লেবুর শরবত, দুধ-লাচ্ছি এবং বাজারে প্রচলিত স্ন্যাকস ড্রিংক খাওয়া হয়।

বাংলার হাটবাজারে বাহারি ধরনের ইফতারের পসরা সাজিয়ে দোকানিরা বসেন। তবে পুরান ঢাকার ইফতার বহুল প্রচারিত ও প্রসিদ্ধ ইফতার। আরব-পারসিয়ান, মোগল ও ভারতীয় ভোজের সমন্বয়ে বাঙালির ইফতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে।

বেশির ভাগ পরিবারে সবাই একসঙ্গে বসে ইফতার করার সংস্কৃতি রয়েছে। আত্মীয়-স্বজন বা পাড়া-প্রতিবেশীদের মধ্যে ইফতার ভাগাভাগি করার রেওয়াজ আছে। গ্রামাঞ্চলে সাধারণত মসজিদে একত্র হয়ে ইফতার করার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। সাধারণত নিজ থেকেই মহল্লাবাসী কে কবে ইফতারের আয়োজন করবে, তা মসজিদ কমিটি বা ইমাম সাহেবকে জানিয়ে রাখা হয়।

অনেকে প্রান্তিক ও অসহায় গোষ্ঠীর মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন। এভাবেই ধর্মীয় অনুপ্রেরণা ও মানবতার মিশ্রণে বাঙালির ইফতার হয়ে উঠেছে জাতিগত সংস্কৃতি ও মানবতার প্রতিবিম্ব।

ইফতার মাহফিল

বাংলাদেশে রমজান মাসজুড়ে ইফতার পার্টি আয়োজনের সামাজিক প্রচলন রয়েছে, যেখানে আত্মীয়, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী বা ব্যাবসায়িক পার্টনারদের আমন্ত্রণ জানানো হয়, বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ইফতার মাহফিল ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইফতার ও রোজার আবেদনকে কেন্দ্র করে আয়োজিত এই ইফতার মাহফিলগুলোতে সরকারি দল, বিরোধী দল ও ভিন্নমতের নানা সংগঠন দেশের চলমান বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে গঠনমূলক কথা বলে। রাষ্ট্রীয় উন্নতি-অবনতি, সামাজিক অবক্ষয়, দুর্নীতিসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংগতি-অসংগতির আলোচনা-সমালোচনা এবং সমাজসেবামূলক কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য প্রেরণা জোগাতে সাধারণত এজাতীয় ইফতার মাহফিলগুলো অনুষ্ঠিত হয়। এ ধরনের ইফতার মাহফিলে সাধারণত বিভিন্ন শ্রেণির নেতারা, সংবাদকর্মী ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত থাকেন। অনুষ্ঠান শেষে দেশ, জাতি, ধর্ম ও মানবতার কল্যাণ কামনা করে দোয়া-মোনাজাত করা হয়।

শবেকদরের সংস্কৃতি

বাঙালি মুসলিম সমাজে রমজান উদযাপনের অন্যতম উপলক্ষ হলো শবেকদর। মহিমান্বিত এ রাতের সন্ধানে রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে বিশেষ ইবাদতের আয়োজন করা হয়। সাতাশতম রাতকে শবেকদর হিসেবে ধরে নেওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায়, যদিও ইসলামে কোনো নির্দিষ্ট দিন বলা হয়নি। এ রাতে মসজিদ, ঘর ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সুন্দর করে সাজানো হয়। রাতভর নফল নামাজ, তিলাওয়াত, দোয়া ও জিকির করা হয়। প্রায় মসজিদগুলোতে বিশেষ ওয়াজ-মাহফিলের আয়োজন হয়। অতঃপর মধ্য রাতে মোনাজাতে জীবনের গুনাহ মাফ, আত্মীয়-স্বজনের কল্যাণ, দুনিয়া ও আখিরাতের শান্তি কামনা করা হয়। অনেকে শবেকদরের বরকত লাভের জন্য শেষ ১০ দিন মসজিদে ইতিকাফে বসেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক