শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৫, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

হাইভোল্টেজ বৈঠকে ট্রাম্প-পুতিন

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

বাইরে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায় বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিন ঘণ্টাব্যাপী চলা এ হাইভোল্টেজ বৈঠকে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সমঝোতা হয়নি। পরে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে। তবে একটি বিষয়ে একমতে পৌঁছানো যায়নি বলে চুক্তি হয়নি। এ বৈঠককে সংঘাত অবসানের সূচনাবিন্দু হিসেবে বর্ণনা করেন পুতিন। বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিসহ ইউরোপের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করতে কাল সোমবার ওয়াশিংটন যাওয়ার ঘোষণা দেন জেলেনস্কি। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহে রাশিয়ার মস্কোতে আবারও আলোচনায় বসতে পারেন ট্রাম্প-পুতিন।

সাড়ে তিন বছর ধরে চলা ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অবসান ঘটাতে শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টায় (বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত দেড়টা) আলাস্কার এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসন সামরিক ঘাঁটিতে বৈঠকে বসেন ট্রাম্প-পুতিন। উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, রাশিয়াবিষয়ক মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ; রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ এবং রুশ প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ইউরি উশাকভ। তিন ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি দুই বিশ্বনেতা। পরে তারা যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে কথা বলেন পুতিন। তিনি বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আমি আন্তরিকভাবে আগ্রহী। তবে স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য এ সংঘাতের মূল কারণগুলো নির্মূল করতে হবে। মূল কারণগুলো বলতে কী বুঝিয়েছেন, তার বিস্তারিত তিনি উল্লেখ করেননি। ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয়রা শান্তি প্রক্রিয়ায় বাধা না দেওয়ার পথ বেছে নেবেন বলে আশা করেন তিনি। রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, শুভকামনার স্বর প্রকাশের জন্য ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। উভয় পক্ষকেই ফলাফলের দিকে নজর দিতে হবে। ট্রাম্প স্পষ্টত তার দেশের সমৃদ্ধির বিষয়ে মনোযোগী। তবে তিনি এটাও বুঝেছেন- রাশিয়ারও নিজের স্বার্থ রয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এখনো কিছু বিষয়ের মীমাংসা বাকি রয়েছে। পরবর্তী সময়ে অগ্রগতি অর্জনের জন্য আমাদের খুব ভালো সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ন্যাটো মিত্রদের সঙ্গে কথা বলব। চুক্তি শেষ পর্যন্ত তাদের ওপর নির্ভর করবে ও তাদের সম্মত হতে হবে। চুক্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনো চুক্তি নেই উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু আমরা শেষ পর্যায়ে পৌঁছাইনি।

সংবাদ সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে ট্রাম্প বলেন, আমরা প্রতি সপ্তাহে হাজারো মানুষের নিহত হওয়া বন্ধ করব। প্রেসিডেন্ট পুতিনও এমনটি দেখার জন্য আমার মতোই আগ্রহী। আমরা খুব শিগগিরই আপনার সঙ্গে আবারও কথা বলব। তখন পুতিন বলেন, পরবর্তী বার মস্কোতে। পরে ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তি শিগগিরই হতে যাচ্ছে। যুদ্ধবন্দি বিনিময়ের বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে একটি বিষয়ে একমতে পৌঁছানো যায়নি। এ কারণেই চুক্তি হয়নি। তবে বিষয়টি কী, তা বলেননি ট্রাম্প।

বৈঠকের পর আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, আলাস্কায় দুই নেতার বৈঠক খুবই ইতিবাচক হয়েছে। শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ খুঁজে পেতে এ আলোচনা উভয় দেশকে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।

আলাস্কার হাইভোল্টেজ বৈঠকের পর ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর টেলিফোনে যুক্ত হন ন্যাটো মহাসচিবসহ ইউরোপের রাষ্ট্রপ্রধানরা। পরে জেলেনস্কি জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলতে সোমবার তিনি যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ভার্চুয়ালি ট্রাম্পের সঙ্গে লম্বা ও বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। প্রথমে ঘণ্টাখানেক আমরা একে অপরের সঙ্গে কথা বলি। পরে ইউরোপের নেতারাও আমাদের সঙ্গে যোগ দেন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, পুতিনের সঙ্গে পরবর্তী রাউন্ডের আলোচনায় ইউক্রেনসহ তিন দেশের নেতারই উপস্থিত থাকা উচিত। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে নির্ভরযোগ্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি পর্যায়ে ইউরোপীয় নেতাদেরও থাকা জরুরি।

এরপর জেলেনস্কিকে নিয়ে আলাদা বৈঠক করেন ইউরোপীয় নেতারা। এ বৈঠকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস, পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট কারোল নাভ্রোৎস্কি, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার স্টাব, ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে এবং ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন দার লায়েন উপস্থিত ছিলেন বলে জানিয়েছে বিবিসি। সব পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প জানান, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ শেষ করার সেরা উপায় হচ্ছে সরাসরি শান্তি চুক্তির দিকে যাওয়া। এতে যুদ্ধ বন্ধ হবে এবং কোনো রকমের যুদ্ধবিরতি চুক্তির তুলনায় অনেক ভালো কিছু হবে। জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন তিনি। বলেছেন, সোমবার ওভাল অফিসে ইউক্রেনের নেতার সঙ্গে বসা হচ্ছে তার। সব ঠিকঠাক হলে, তারপর আমরা প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের দিনক্ষণ ঠিক করব। এতে সম্ভবত, লাখ লাখ লোকের জীবন বেঁচে যাবে।

ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠকস্থলের বাইরে আমেরিকানদের বিক্ষোভ : রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকের অনেক আগে থেকেই আলাস্কার অ্যাঙ্করেজ সিটির মহাসড়কে বিক্ষোভ শুরু করেন শত শত আমেরিকান। ইউক্রেনের পতাকা হাতে বিক্ষোভকারীরা পুতিনকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অভিহিত করার প্ল্যাকার্ডও বহন করেন। ইউক্রেন থেকে অপহরণ করা ২০ সহস্রাধিক শিশুকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার জন্য বিক্ষোভ থেকে পুতিনের প্রতি দাবি জানানো হয়। ১৫৮ বছর আগে আলাস্কা বিক্রি করে রাশিয়া। তার পর এটি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৯তম রাজ্যে পরিণত হয়। সেই আলাস্কায় অনুষ্ঠিত হলো পুতিন-ট্রাম্পের তিন ঘণ্টার অধিক সময়ের বৈঠক, যেখানে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধের কোনো চুক্তি হয়নি। তবে গণমাধ্যমে কথা বলার সময় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে নিয়ে শিগগিরই পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসব এবং সে সময়েই স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পথ সুগম হবে। ট্রাম্প জানান, পুতিন বলেছেন- ইউক্রেনে হামলা চালানোর সময় যদি ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকতেন তাহলে এ যুদ্ধ হতো না। এ নিয়ে তিনি পুতিনের প্রশংসা করেছেন। এ সময় রাশিয়ার হামলা ঠেকাতে না পারার জন্য সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে দোষারোপ করেন ট্রাম্প। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের কয়েকবার টেলি-সংলাপ হলেও ইউক্রেনে হামলার পর এটাই ছিল সামনাসামনি প্রথম বৈঠক।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
সর্বশেষ খবর
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক

পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২
লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২

পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ
রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ

নগর জীবন

ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা ভোট ঠেকাতে চায়, তারা দেশের শত্রু
যারা ভোট ঠেকাতে চায়, তারা দেশের শত্রু

নগর জীবন

সাংবাদিক হত্যায় মামলা
সাংবাদিক হত্যায় মামলা

দেশগ্রাম

মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

দেশগ্রাম