শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর

♦ শেখ হাসিনাকে দায়ী করে বিচার চাইলেন রিনা মুর্মু ♦ এনটিভির লাইভে গুলির দৃশ্য ধরা পড়ার কথা জানালেন সাংবাদিক মঈনুল হক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের চতুর্থ ও পঞ্চম সাক্ষী বর্ণনা দিয়েছেন শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে লক্ষ করে পুলিশের গুলি করার ঘটনার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ গতকাল সাক্ষ্য দেন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ২৯ বছর বয়সি রিনা মুর্মু এবং এনটিভির রংপুরের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট ৫৮ বছর বয়সি এ কে এম মঈনুল হক।

এ মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামি। হাসিনা ও কামাল পলাতক থাকলেও সাবেক পুলিশপ্রধান মামুন গ্রেপ্তার রয়েছেন। তিনি হয়েছেন রাজসাক্ষীও।

বিশ্ববিদ্যালয়টির তৎকালীন শিক্ষার্থী রিনা মুর্মু তার জবানবন্দিতে বলেন, চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে আবু সাঈদকে লক্ষ্য করে পুলিশের গুলি করার দৃশ্য নিজ চোখে দেখেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, গুলি করা পুলিশ সদস্য এবং রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের তৎকালীন দায়িত্বরতদের দায়ী করে তাদের বিচার দাবি করেন তিনি। অন্যদিকে এনটিভির সাংবাদিক মঈনুল হক জবানবন্দিতে জানালেন ঘটনার সময় তিনি সরাসরি সম্প্রচারে ছিলেন। এ সময়ই ক্যামেরায় ধরা পড়ে আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্য।

এ দুই সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তাদের জেরা করেন পলাতক থাকা শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। পরে এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এদিন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। জবানবন্দিতে রিনা মুর্মু বলেন, ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই আমরা আন্দোলনের জন্য দুটি স্থান নির্ধারণ করি। এর একটি ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেট ও আরেকটি লালবাগ। সকাল ১০টার দিকে রংপুর শহরের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা জেলা স্কুলের সামনে একত্রিত হয়ে মিছিল নিয়ে প্রেস ক্লাবে এলে আমি সেখানে যোগ দিই। আমরা মিছিল নিয়ে চারতলা মোড়ে যাই। যাওয়ার পথে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হই। সেখানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও কারমাইকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা আমাদের সঙ্গে যোগ দেন। আমরা সবাই একসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটে (বর্তমানে শহীদ আবু সাঈদ গেট) একত্রিত হই। সেখানে আগে থেকেই পুলিশ, ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের লোকজন অবস্থান করছিল। আমরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পুলিশ হঠাৎ করেই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ শুরু করে। টিয়ার শেলও নিক্ষেপ করে। এতে আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যাই।

রিনা মুর্মু বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের বিপরীত দিকে একটি চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে যাই। সে সময় আবু সাঈদকে পুলিশ ও ছাত্রলীগ লাঠি দিয়ে মারধর করে। আবু সাঈদ রাস্তার ডিভাইডারের একটু সামনে দাঁড়ান। তার দুই হাত প্রসারিত অবস্থায় ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটে অবস্থানরত দুজন পুলিশ আবু সাঈদকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে আবু সাঈদ পড়ে যান। আমাদের সহযোদ্ধা আয়ান আবু সাঈদকে উঠায়। পরে আরও কয়েকজন এসে তাকে পার্কের মোড়ের দিকে নিয়ে যাই। আমি যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখান থেকে আবু সাঈদকে গুলি করার ঘটনা দেখেছি। পরে আমরা নিরাপদ স্থানে চলে যাই। এরপর আনুমানিক বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে জানতে পারি আবু সাঈদ মারা গেছেন। সাক্ষী রিনা মুর্মু বলেন, যে দুজন পুলিশ গুলি করেছিল তাদের নাম আমি পরে জানতে পারি। একজন পুলিশের নাম আমির আলী, আরেকজনের নাম সুজন চন্দ্র।

এনটিভির লাইভে ধরা পড়ে গুলির দৃশ্য : এনটিভির সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট হিসেবে রংপুরে কর্মরত এ কে এম মঈনুল হক আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্যের বিষয়ে বর্ণনা দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া নিজের জবানবন্দিতে। তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই দুপুর ২টার আগে থেকে আমি এবং আমার সহকর্মী ভিডিও জার্নালিস্ট আসাদুজ্জামান আরমান রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সেদিন রংপুর প্রেস ক্লাব এলাকা থেকে একটি মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে আসে। গেটে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং সরকারি দলের সমর্থকরা বাধা দেন। পুলিশের আশপাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীকেও তাদের সঙ্গে দেখতে পাই।

জবানবন্দিতে সাংবাদিক মঈনুল বলেন, আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে একটি সমাবেশ করার চেষ্টা করে। দু-একজন কথা বলার চেষ্টা করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে যেতে চায়। এ সময় পুলিশ এবং তাদের সঙ্গে যারা ছিল তারা বাধা দেয়। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। আন্দোলনকারীরা স্লোগান দিয়ে জমায়েত ধরে রাখার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ টিয়ার শেল নিক্ষেপ, রাবার বুলেট ও শটগানের গুলিবর্ষণ শুরু করে। তখন দুপুর ২টা পার হয়ে গেছে। এনটিভির দুপুর ২টার খবরও শুরু হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, আমরা টিয়ার শেল, গুলিবর্ষণসহ সেখানকার ভীতিকর অবস্থার ভিডিও ফুটেজ এনটিভিতে প্রেরণ শুরু করি। সেই ভিডিও ফুটেজ দেখে এনটিভি কর্তৃপক্ষ আমাকে লাইভে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেয়। দুপুর আনুমানিক ২টা ১৩ মিনিটের দিকে আমার সহকর্মী ভিডিও জার্নালিস্ট আসাদুজ্জামান আরমানসহ আমি লাইভে যুক্ত হয়ে সেখানকার সামগ্রিক পরিস্থিতি এনটিভির মাধ্যমে সারা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরি। দুপুর আনুমানিক ২টা ১৭ মিনিটের দিকে ১ নম্বর গেটের সামনে রোড ডিভাইডারের একটি ছোট কাটা অংশ দিয়ে এগিয়ে এসে কালো টি-শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এক যুবক রাস্তার ডিভাইডারের পাশে এসে দাঁড়িয়ে যায়। এ সময় সে দুই দিকে দুই হাত প্রসারিত করে দাঁড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে মাত্র কয়েক গজের দূরত্বে ১ নম্বর গেটের সামনে অবস্থানরত পুলিশ এই যুবককে উদ্দেশ্য করে গুলি করে। এ দৃশ্য তখন এনটিভিতে লাইভ সম্প্রচার চলছিল।

তিনি আরও বলেন, পুলিশের গুলি এ যুবকের সামনের দিকে অর্থাৎ বুক ও পেটে লাগে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ওই যুবক কয়েক পা পিছিয়ে যান এবং বসে পড়েন। এ সময় তার অন্য সহযোগী কয়েকজন যুবক তাকে তুলে নিয়ে পার্কের মোড়ের দিকে নিয়ে যান। তিনি বলেন, যখন ওই যুবককে গুলি করা হয় ঠিক সে সময় ক্যামেরা ঘুরিয়ে ১ নম্বর গেটের সামন থেকে যে পুলিশরা গুলি করছিল তাদেরও এনটিভির লাইভে দেখায়। এরপর আমরা অন্য সহকর্মীদের মাধ্যমে ওই গুলিবিদ্ধ যুবককে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানতে পারি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সূত্র থেকে জানতে পারি গুলিবিদ্ধ যুবক রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং তার নাম আবু সাঈদ। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে আমরা জানতে পারি গুলিবিদ্ধ আবু সাঈদ মৃত্যুবরণ করেছেন।

আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু : জুলাই অভ্যুত্থানে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-২ গতকাল এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ২৭ আগস্ট এ মামলায় সূচনা বক্তব্য (ওপেনিং স্টেটমেন্ট) ও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্য দিয়ে এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হলো।

এ মামলায় ৩০ আসামির মধ্যে ২৪ জন পলাতক। গ্রেপ্তার ছয়জনকে গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন সাবেক এএসআই আমির হোসেন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী, রাফিউল হাসান রাসেল ও আনোয়ার পারভেজ। আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে প্রসিকিউটর এস এম মইনুল করিম ও আসামিপক্ষে আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু উপস্থিত ছিলেন।

৩০ জুলাই প্রসিকিউশনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ মামলায় অভিযোগ গঠনের আর্জি পেশ করে শুনানি করেন। ওই দিনই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। এর আগে ২৪ জুন চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে আবু সাঈদ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। সেখানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামসহ ৩০ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ নিহত হন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের কর্মসূচি চলাকালে আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি করা হয়। সে দৃশ্য দেশের টিভি চ্যানেলগুলো সরাসরি সম্প্রচার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে নিরস্ত্র আবু সাঈদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ভিডিও মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। এতে সারা দেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এবং ছাত্র-জনতা প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ হয় এবং জনসম্পৃক্ততা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
কারও কাছে মাথা নত করবেন না
কারও কাছে মাথা নত করবেন না
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
সর্বশেষ খবর
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়
সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা
বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই নারী মাদক কারবারি কারাগারে
গাইবান্ধায় দুই নারী মাদক কারবারি কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের ছুরিকাঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের ছুরিকাঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মোংলায় বিএনপির মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইয়ে ব্লেন্ডেড লার্নিং বিষয়ক আন্তর্জাতিক সভায় যোগ দিচ্ছেন বাউবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ
চেন্নাইয়ে ব্লেন্ডেড লার্নিং বিষয়ক আন্তর্জাতিক সভায় যোগ দিচ্ছেন বাউবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে নিখোঁজের দুই দিন পর কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে নিখোঁজের দুই দিন পর কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের
অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম