শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

গত জানুয়ারি মাস থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নামে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে তুলকালাম চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজের সঞ্চালনায় দিনের পর দিন বৈঠক চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে। রাষ্ট্র সংস্কারের চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন। দাঁড়ি, সেমিকোলন নিয়ে আলোচনা করছেন। রাষ্ট্র সংস্কারে কী থাকবে, কী থাকবে না তা নিয়ে তর্কবিতর্ক হচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে রাজনৈতিক বিভাজন। দেখে মনে হচ্ছে সব পণ্ডিত যেন একত্রিত হয়েছেন রাষ্ট্রকে বাঁচানোর জন্য। তাদের কথা শুনলেই যেন দেশ উদ্ধার হবে, না হলে হবে সর্বনাশ। রাষ্ট্র সংস্কারের নিত্যনতুন আবিষ্কার তাদের যেন আপ্লুত করছে। তারা সাগর সেচে মুক্ত খুঁজে বের করছেন। কিন্তু বাস্তবতা কি তাই?

রাষ্ট্র সংস্কারের এ তোড়জোড় এবং তৎপরতা দেখে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতার কথা মনে পড়ল। ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতায় যেমন- পায়ে যেন ধুলো না লাগে সেজন্য করণীয় উদ্ধার করতে উজির, মন্ত্রী, পাইক, পেয়াদারা গলদঘর্ম হয়ে গেলেন, রাজা উত্তেজিত কিন্তু শেষে দেখা গেল চামারেই সহজ সমাধান, জানালেন চরণ দুটি চামড়া দিয়ে মুড়ে দিলেই ধুলো থেকে মুক্ত হওয়া যায়। সেই নগণ্য ব্যক্তির পরামর্শ থেকেই উত্তরণ ঘটল এক মহাসংকটের। এখন রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে যেভাবে তোলপাড় চলছে, তাতে জুতা আবিষ্কারের কথাই মনে পড়ে। কারণ ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপির পক্ষ থেকে ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। মজার ব্যাপার হলো, বিএনপির পক্ষ থেকে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় যে বিষয়গুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছিল, ড. আলী রীয়াজ, বদিউল আলম মজুমদাররা সে বিষয়গুলো নিয়েই দিনরাত একাকার করছেন। সেগুলোকে নানারকম রঙে রঙিন করে বিচিত্র ঢংয়ে উপস্থাপনের চেষ্টা করছেন। অথচ রাষ্ট্র সংস্কারের এ বিষয়গুলো আগেই আলোচিত এবং উপস্থাপিত। দেশের প্রায় সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল এ নিয়ে ঐকমত্যও পোষণ করেছিল।

বিএনপির ৩১ দফার উৎস কী? ২০১৮-এ রাতের ভোট নির্বাচনের পর বিএনপি অনুধাবন করতে পারে যে, এ সরকারের অধীনে আর অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার কারণে আওয়ামী লীগ সরকার প্রশাসন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে, করা হয়েছে কুক্ষিগত। আর এ কারণেই একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছিল দেশজুড়ে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগ বিচার, আইন, প্রশাসন, পুলিশ বাহিনী, আমলাতন্ত্র সবকিছু দলীয়করণ করেছিল, রীতিমতো ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। আর এখান থেকে উত্তরণের একটাই পথ ছিল- তা হলো পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কার করা। এ কারণেই ২০১৮-এর পর থেকেই বিএনপি ধাপে ধাপে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে। বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে। দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি ৩১ দফা প্রস্তাব তৈরি করেছিল। যে ৩১ দফায় একটি ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপকল্প উপস্থাপন করা হয়েছিল। এটি একটি জাতীয় ঐক্যের দলিল।

৩১ দফা এমন একটি প্রস্তাবনা যা রাষ্ট্র পরিচালনায় বাস্তবায়িত হলে কোনো একটি দল ক্ষমতায় এসে কর্তৃত্ববাদী হওয়ার সুযোগ থাকবে না। ক্ষমতার ভারসাম্য এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে রাষ্ট্রে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং স্বচ্ছতার ব্যবস্থা রাখা হবে, যাতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। এবার দেখা যাক, বিএনপির এ ৩১ দফা আর এখন রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যা করছে, তার মধ্যে বিরোধ কোথায়? রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাবে সংবিধানের যে মৌলিক সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে কথা হচ্ছে, তার মধ্যে অন্যতম প্রধান বিষয় হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিএনপির ৩১ দফার দ্বিতীয় দফাতেই বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বচ্ছ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে স্থায়ী সাংবিধানিক প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে একটি নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাপনা করা হবে।’ অর্থাৎ এ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাটাই বিএনপির ৩১ দফাতে আছে, যা প্রায় সব স্বৈরাচারবিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই তৈরি করা।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না- এটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত। এটি তারা আবিষ্কার করেছে- এমন একটি প্রচারণা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপির যে ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাব, তার চতুর্থ দফায় বলা হয়েছে ‘পরপর দুই টার্মের অতিরিক্ত কেউ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।’ সে সময় বিএনপি সব রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলোচনা করেই এটি প্রণয়ন করে। বর্তমান রাষ্ট্র সংস্কারে সাত মাস পরিশ্রম, অর্থ খরচ এবং খাওয়াদাওয়ার পর বলা হয়েছে যে, একটি উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অথচ বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের পঞ্চম দফায় আছে- ‘বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট নাগরিক প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংসদে উচ্চকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা প্রবর্তন করা হবে।’

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৩টি বৈঠক করেছে। এ নিয়ে নানা রকম জটিলতা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। তিনি রীতিমতো মাথার ঘাম পায়ে ফেলছেন বলেও বলা হচ্ছে। সাধারণ মানুষ মনে করতে পারে যে, কী প্রচণ্ড পরিশ্রম তিনি করেছেন! অথচ ৩১ দফার ছয় দফাতেই বলা হয়েছে- ‘আস্থা ভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তা প্রশ্ন জড়িত- এমন সব বিষয় ব্যতীত, অন্য সব বিষয়ে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মতামত প্রদানের সুযোগ করার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিষয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে দেখা হবে, বিবেচনা করা হবে।’ অর্থাৎ এটির ব্যাপারেও আগেই রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এ বিষয়টি নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেই বিএনপি ৩১ দফা প্রণয়ন করেছিল। এখন প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি নিয়েও বিতর্ক চলছে। এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে মনে হচ্ছে যেন বিভক্তির ঝড় বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এ নিয়েও ৩১ দফায় বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর একটি ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দুই বছর আগেই। বিএনপির ৩১ দফার তৃতীয় দফায় বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা হবে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্বাহী বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগের ক্ষমতা ও দায়িত্ব সুসমন্বয় করা হবে। লক্ষণীয় ব্যাপার যে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পদ্ধতি নিয়েও কথাবার্তা বলেছে। কিন্তু বিএনপির যে ৩১ দফা কর্মসূচি রয়েছে, তাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২ সংশোধনের কথা বলা হয়েছে।

এখন যেমন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত ২০২৩ সালেই বিএনপির পক্ষ থেকে প্রস্তাব করা হয়েছিল। প্রশ্ন উঠেছে, যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে যে রাষ্ট্র সংস্কার পদ্ধতি এবং ব্যবস্থা সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট খসড়া দলিল তৈরি করা হয়েছে, তাহলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কেন সাত মাস সময় নষ্ট করল? কীসের আশায়, কোন কারণে তারা এ সময় ওই একই বিষয়গুলো নিয়ে চর্বিতচর্বণ করছেন? আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করে জল ঘোলা করল? রাষ্ট্র সংস্কারের সবচেয়ে সহজ উপায় ছিল বিএনপি যে ৩১ দফা ঘোষণা করেছিল, সেই ৩১ দফা যদি টেবিলে নেওয়া হতো এবং এটির ভিত্তিতে সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হতো, ৩১ দফার প্রতিটি দফা ধরে ধরে যদি তারা আলোচনা করতেন যে, কোনটার সঙ্গে একমত, কোনটা করা যায়, কোনটা করা যাবে না- তাহলে এক মাস সময়ের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি সম্পন্ন হয়ে যেত। তৈরি হয়ে যেত জুলাই ঘোষণা। কারণ একটি তৈরি করা দলিল যেখানে আছে, সেখানে নতুন করে প্রতিটি বিষয় নিয়ে সাত মাস বৈঠক করার কী অর্থ থাকে তা আমার অন্তত বোধগম্য নয়।

এক্ষেত্রে দুটি বিষয় বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য। প্রথমত, বিএনপি ৩১ দফা এককভাবে তৈরি করেনি। বরং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে এই খসড়া দলিলটি তৈরি করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, বিএনপি কখনোই বলেনি যে, ৩১ দফাই চূড়ান্ত। এটির কোনো পরিবর্তন পরিমার্জন হবে না। এটি একটি প্রস্তাবনা। যা আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তি। আর এখানেই প্রশ্নটি এসে যায় যে, একটি রাজনৈতিক দল যখন দীর্ঘ পরিশ্রম করে, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে একটি দলিল তৈরি করে, তখন সেই দলিলকে মর্যাদা দেওয়া উচিত। এর ফলে রাষ্ট্রের এ বিপুল অর্থ অপচয় এবং সময়ক্ষেপণ হতো না।

এখন ড. আলী রীয়াজ বা বদিউল আলম মজুমদাররা যেভাবে প্রতিটি বিষয় আবিষ্কারের মতো করে তুলে ধরছেন এবং এটি নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামতের নামে সময়ক্ষেপণ করে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করে তুলছেন। রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার চায় না- এমন একটি আবহ তৈরি করছেন, কার স্বার্থে? এটি করতে গিয়ে এখন ঐকমত্য কমিশনের বিজ্ঞ সুশীলরা জুতা আবিষ্কারের মতো একেক দিন একেক প্রস্তাব উপস্থাপন করছেন।

আমি বিশ্বাস করতে চাই না যে, যারা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে আছেন, তারা ৩১ দফা সম্পর্কে কিছু জানতেন না। ৩১ দফা সম্পর্কে জানার পরও তা পাশ কাটিয়ে তারা যে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঝড় তুলছেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে বিভক্ত করছেন সেটির পেছনে কোনো অশুভ উদ্দেশ্য আছে কি না তা খতিয়ে দেখা দরকার। নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া, নির্বাচনকে অনিশ্চিত করা এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে ফাটল ধরার কোনো গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ কি না তাও এখন ভেবে দেখার সময় হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন