শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৯, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

ইসির হাতে পাঁচ মাস

► আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার দিকে নজর ► পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আট নির্দেশনা ► রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে হবে সংলাপ
গোলাম রাব্বানী
অনলাইন ভার্সন
ইসির হাতে পাঁচ মাস

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ লক্ষ্যে আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে অনুকূল পরিবেশ, সবার জন্য সমান ক্ষেত্র ও জনআস্থা তৈরিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট প্রস্তুতির পথে ইসির ‘রুটিন’ কাজের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ কতটুকু উপযুক্ত হচ্ছে সেদিকেই এখন সবার নজর।

বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী নির্বাচনে সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা। আর ভোট আয়োজনে সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করাই হবে ইসির প্রধান কাজ। নিজেদের নিরপেক্ষ ভূমিকার পাশাপাশি ভোটের দায়িত্বেও রাখতে হবে পক্ষপাতহীন কর্মকর্তাদের। জুলাই সনদের পাশাপাশি সব ধরনের নির্বাচনি আইন সংস্কার শেষে দল ও অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ আয়োজনের মাধ্যমে পুরোদমে দৃশ্যমান করতে হবে ভোটের কাজ। তাতে জনগণের মধ্যে নির্বিঘ্ন ভোটের পরিবেশ ও ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা তৈরি হবে। ইসি সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যাতে না ঘটে সেজন্য বাহিনীগুলোকে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ ভোটের সুবিধার্থে করণীয় খতিয়ে দেখা, ভোট কেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা ও মনিটরিংয়ের বিষয়ে নির্দেশনা দেন ৯ জুলাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে বৈঠকে। এদিকে বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ধীরে ধীরে অনুকূল নির্বাচনি পরিবেশ তৈরি হবে বলে প্রত্যাশা করছে ইসি। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এগিয়ে চলছে জানিয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দেখবে। আমরা যতটুকু বুঝছি তারা সিরিয়াস। ওরা মিটিং করছে পত্র-পত্রিকায় দেখছি। তাদের লাইনে কাজ আগাচ্ছে। যথাসময়ে নির্বাচনি পরিবেশ সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছবে বলে আশা করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘রুটিন’ কাজের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে সংলাপও হবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদে অনেক কিছুরই সমাধান আসবে বলে মনে করেন এ নির্বাচন কমিশনার। আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আরও বলেন, আমার ব্যক্তিগত ধারণা, চলতি মাসেই ঐকমত্যের যে বিষয়টা এটাও একটা পর্যায়ে আসছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যে দাবি জুলাই ঘোষণা, সনদ-এগুলো সবকিছু মিলেই একটা জায়গায় আসবে। আমার তো মনে হয়, ওটার মধ্যে সব সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। নিরপেক্ষ ভোট আয়োজনে এবার দক্ষ কর্মকর্তাদের নিয়োজিত করার পাশাপাশি গত তিন নির্বাচনে সম্পৃক্ত ভোট কর্মকর্তাদের এবার নির্বাচনি দায়িত্বে রাখা হবে না বলে জানান এ নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, আমরা এটা সিরিয়াসলি দেখব। সিরিয়াসলি মানে অর্থাৎ ওদেরকে রাখা হবে না এবং অতীতে যাদের মোটামুটি এরকম প্রমাণ পাওয়া যায় সেটার বিষয়েও দেখব। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব সরকারের জানিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করি সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। যার ফলে নির্বাচনের জন্য একটা সমতল ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। নির্বাচনের এখনো দেরি রয়েছে। সময় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানো ও উৎকর্ষের। নির্বাচন বিশ্লেষক আবদুল আলীমের মতে, সামনে আইনশৃঙ্খলাটাই যেহেতু বড় চ্যালেঞ্জ, এজন্য সমন্বিত নির্বাচনি নিরাপত্তাব্যবস্থা লাগবে। যার বড় অংশই হচ্ছে সিসিটিভি স্থাপন ও মনিটরিং। তিনি বলেন, এখন নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা দরকার। আমাদের সামনে কী কী ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ আসতে পারে, সেগুলো চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এখানে নির্বাচন কমিশন তো অবশ্যই লিডিং পজিশনে থাকবে। সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে সম্পৃক্ত করতে হবে। তারপর জরিপ করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে উত্থাপিত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত ও ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সুপারিশ প্রণয়ন কমিটির সদস্য নির্বাচন বিশেষজ্ঞ আবদুল আলীম বলেন, যেহেতু প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ রয়েছে- ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করার। নিঃসন্দেহে এই পাঁচ মাসের মধ্যেই এ কাজগুলো শেষ করতে হবে। এগুলো মানুষকেও জানাতে হবে যে আমরা সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছি। তাহলে সাধারণ মানুষের নির্বাচনি প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা বাড়বে।

ভোট নিয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নজর : সর্বশেষ ১৩ জুলাই আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিষয়ভিত্তিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। এ সভায় জাতীয় নির্বাচন আইন-পরিস্থিতি উপলক্ষে শৃঙ্খলা সংক্রান্ত আলোচনা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবদুল হাই স্বাক্ষরিত সভার কার্যবিবরণী ইসি সচিবালয়েও পাঠানো হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণায়, ইসি সচিবালয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্ট বিভাগ, সংস্থার দপ্তরগুলো এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সমন্বয়ে সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। মাঠপর্যায়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে হবে। এসব কাজ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দুটি পৃথক প্রস্তুতিমূলক মহড়া পরিচালনা করবে। এ ছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোট কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ও কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা নিতে হবে। ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের আসন্ন নির্বাচনে কোনো ধরনের দায়িত্ব প্রদান না করা। সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যেন না ঘটে, সেজন্য নজরদারি জোরদার। নির্বাচনের পূর্বে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচনপূর্ব এবং নির্বাচনকালীন সব সংস্থাকে একত্রে নিরপেক্ষভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।

ভোট প্রস্তুতি কতটুকু : সংস্কার, আসনভিত্তিক ভোটার, ভোট কেন্দ্র, সীমানা নির্ধারণ, দল নিবন্ধন, পর্যবেক্ষক সংস্থার কাজ গোছানো, নির্বাচনি সরঞ্জাম কেনাকাটার পাশাপাশি দলের সঙ্গে সংলাপসহ নানা প্রস্তুতি ও বাস্তবায়ন সূচি হাতে রয়েছে ইসির। নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, প্রস্তুতিমূলক যে কাজগুলো আমরা করে যাচ্ছি। (আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে) ধরে নিন আমরা প্রস্তুত। আইন, বিধিমালা, নীতিমালাগুলো হয়ে আছে। নির্বাচনি মূল আইন আরপিও সংস্কার প্রস্তাব প্রায় চূড়ান্ত। কোনোটাই যেন সংবিধান, আইন ও পরস্পরের সাংঘর্ষিক না হয় সে বিষয়গুলো দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া নির্বাচনি প্রস্তুতির মধ্যে দলসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার কয়েক মাসের মধ্যে শুরু করার পরিকল্পনাও রয়েছে। তিনি বলেন, সিসিটিভি ব্যবহারের বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্ত্বাবধানে হতে পারে বলে মনে করেন এ নির্বাচন কমিশনার। আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আরও বলেন, সিসিটিভির বিষয়টা যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যবহারের টুলস হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তাহলে এটা রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা তাদের তত্ত্বাবধানে না থাকলে নির্বাচন কমিশন এটা পরিচালনা করবে কী করে।

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ: গ্রেফতার শিশুদের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষ: গ্রেফতার শিশুদের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট
আসিয়ানের সদস্যপদ পেতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিয়ানের সদস্যপদ পেতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
স্বাস্থ্যখাতের টেকসই সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যখাতের টেকসই সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
এনটিআরসিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম
এনটিআরসিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড
টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জার্মানিতে ট্রেন লাইনচ্যুত, হতাহত বেশ কয়েকজন
জার্মানিতে ট্রেন লাইনচ্যুত, হতাহত বেশ কয়েকজন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে এমন কেউ নেই, যাকে মনের কথা বলতে পারি: প্রিয়াঙ্কা
বলিউডে এমন কেউ নেই, যাকে মনের কথা বলতে পারি: প্রিয়াঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ রক্ষক: কাশ্মীরের এক শিল্পীর নিঃসঙ্গ লড়াই
শেষ রক্ষক: কাশ্মীরের এক শিল্পীর নিঃসঙ্গ লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলছে জর্ডান ও আমিরাত
আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলছে জর্ডান ও আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল, সুন্দর ও জাদেজার সেঞ্চুরিতে ভারতের রোমাঞ্চকর ড্র
গিল, সুন্দর ও জাদেজার সেঞ্চুরিতে ভারতের রোমাঞ্চকর ড্র

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই তরুণের গোলে জয় দিয়েই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু বার্সার
দুই তরুণের গোলে জয় দিয়েই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু বার্সার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামকে হারাল ম্যান ইউনাইটেড
প্রীতি ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামকে হারাল ম্যান ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজবাড়ীতে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
রাজবাড়ীতে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, জেলে পল্লীতে নিরানন্দ
মেঘনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, জেলে পল্লীতে নিরানন্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে জুলাই অভ্যুত্থানে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান
শ্রীপুরে জুলাই অভ্যুত্থানে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার
৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি
ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল
বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদির নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্ররা দুর্নীতির কাছে আত্মসমর্পণ করেছে : মেজর হাফিজ
ছাত্ররা দুর্নীতির কাছে আত্মসমর্পণ করেছে : মেজর হাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীকে হত্যার অভিযোগে স্ত্রী গ্রেফতার
স্বামীকে হত্যার অভিযোগে স্ত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল
সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে দেব না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে দেব না

নগর জীবন

আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা
আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হোসেন খালেদ সিটি ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান
হোসেন খালেদ সিটি ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান

নগর জীবন

নবম পে কমিশন গঠন করল সরকার
নবম পে কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আয় বেড়েছে বিএনপির, ইসিতে হিসাব জমা
আয় বেড়েছে বিএনপির, ইসিতে হিসাব জমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত
কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবুর ইন্তেকাল
বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবুর ইন্তেকাল

নগর জীবন

আমরা চাই সাবালক হয়ে তারা সরকার গঠন করুক
আমরা চাই সাবালক হয়ে তারা সরকার গঠন করুক

নগর জীবন