শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, বর্তমান সরকারকে সবাই ফেসবুক মার্কা সরকার হিসেবে অভিহিত করছেন। এই সরকারের যত হুম্বিতম্বি, যত হাঁকডাক সবকিছুই ফেসবুকের মাধ্যমে হয়। এবং এই সরকার যা কিছু করে, ফেসবুকে যে আওয়াজ তোলা হয় এবং যার মাধ্যমে ভয় দেখানো হয়। তো এই যে ফেসবুক মার্কা সরকার, সেই সরকারের এই যে দুরবস্থা, সেই দুরবস্থা কীভাবে হলো?

সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলের এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রথম কারণ হলো- এই সরকারের যে একটা আইনগত ভিত্তি সেই আইনগত ভিত্তি নিয়ে প্রথম দিন থেকেই একটা তর্ক-বিতর্ক হচ্ছে। এই সরকার কি তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা এই সরকার কি একটা ইন্টারিয়াম সরকার? বলা হচ্ছে এই ধরনের কোনো কথা অর্থে আমাদের সংবিধান, আইন-আদালত কিংবা আমাদের যে প্রথা রয়েছে সে প্রথার মধ্যে এগুলো রয়েছে কি না।

তারপর এই সরকারের পেছনে জনসমর্থন কত ভাগ? কত পারসেন্ট? দেশের প্রধানতম রাজনৈতিক যে দলগুলো রয়েছে তারা কিভাবে সরকারকে গুরুত্ব দিচ্ছে, মূল্যায়ন করছে, সরকারকে সহযোগিতা করছে এবং রাষ্ট্রের যে প্রশাসন যন্ত্র রয়েছে সেগুলোর সঙ্গে সরকারের যে সংযোগ, সরকারের যে বন্ধুত্ব সেটা কেমন হচ্ছে? 

সব মিলিয়ে যখন এই সরকার ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৮ তারিখে ক্ষমতায় এসেছিল বা শপথ নিয়েছিল। সেদিন থেকে বিতর্ক যে এটা সাংবিধানিক সরকার না অসাংবিধানিক সরকার? বিপ্লবী সরকার, নাকি গণতান্ত্রিক সরকার? এটি কি যাকে বলা হয় গণ-অভ্যুত্থানের সরকার নাকি একটা পশ্চিমাদের চাপিয়ে দেওয়া জোর জবরদস্তিমূলক সরকার?

রনি বলেন, তো এই ধরনের নানা রকম কুটচাল কুটবিতর্কে সরকার কখনোই তাদের পক্ষে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। কেন পারেনি? এর কারণ সরকার যে কাজকর্মগুলো করেছে বা করে চলেছে তার একটিও জনগণের বিশ্বাস, আস্থা এবং ভালোবাসার কারণে হয়নি। কিংবা জনগণের কল্যাণে এযাবতকালে কোনো ঘটনা ঘটানো হয়েছে বা সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেখানে ব্যাপক মাত্রায় জনগণের যে জনমত সেটি প্রতিফলিত হয়েছে। 
বরং সরকার যা কিছু করছে, যা কিছু বলছে বা এমন কিছু সিদ্ধান্ত যা একটার পর একটা জনমনে অস্বস্তি তৈরি করছে। ক্রমশ এদেশের যে ভূখণ্ড সেই ভূখণ্ড থেকে জনগণের আস্থা, বিশ্বাস এবং ভালোবাসা থেকে সরকারকে ক্রমশ দূরে অনেক অনেক দূরে নিয়ে যাচ্ছে।

ফলে এই সরকারকে আমরা পথে ঘাটে মাঠে দেখতে পাই না। এ সরকারের কণ্ঠস্বর আমাদের যে বাংলা সাহিত্য কৃষ্টি কালচারের সঙ্গে কখনো সুর মিলায় না। তারা এসে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করার কথা ভাবল। সংবিধান ছুড়ে ফেলার কথা বলল। তারপর পুরো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস।

এটিকে নতুন করে আবার রিসেট বাটনে চাপ দিয়ে একটা আধুনিক বাংলাদেশের কথা বলা হলো। যা কিনা শুরু হবে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের পাঁচ তারিখ থেকে। এইরকম একটা প্রস্তাবনা দিয়ে তারা যে সারা বাংলাদেশে সংস্কারের একটা ধুও তুলেছে এটি কালের বিবর্তনে মানুষের মন মস্তিষ্কে রীতিমতো বিষক্রিয়া তৈরি করেছে। এখন আপনি যদি কারো কানের কাছে গিয়ে ১০-১২ বার বলেন, সংস্কার সংস্কার সংস্কার কিংবা সংস্কারের জনক ইউনূস ইউনূস ইউনূস কিংবা সংস্কারের জনক আলী রীয়াজ আলী রীয়াজ আলী রীয়াজ। কিংবা আলরিয়াস এবং বদিউল আলম মজুমদার ভাই ভাই ভাই ভাই। এই কথাগুলো শোনার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনোমস্তিষ্ক এক ধরনের গোসসা চলে আসবে। আমাদের এই বাংলায় গত দীর্ঘদিন ধরে কতগুলো নাম কতগুলো মুখ যেমন ধরুন জনাব আসিফ নজরুল সাহেব কিংবা ধরুন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই নামগুলো এবং মুখগুলো খুবই জনপ্রিয় ছিল।

কিন্তু বর্তমান সরকারের কবলে পড়ে এখন তাদের অবস্থা এমন হয়ে গেছে যে তারা অনেক জায়গাতে মবের শিকার হচ্ছেন। তাদেরকে আটকে রাখা হচ্ছে। তাদেরকে নিয়ে নানা রকম কথাবার্তা বলা হচ্ছে। যেটা তাদের সারাজীবনের অর্জনকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছে। তো যেটা বলছিলাম যে এইভাবে নানা রকম কর্মকাণ্ড সেই কর্মকাণ্ড ইতিবাচক নেতিবাচক জনকল্যাণ বা জনবিরোধী এ সব মূল্যায়ন করার কোনো সুযোগই জনগণ পাচ্ছে না। জনগণ কেবলই বলে যাচ্ছে সব খারাপ। সব খারাপ সব খারাপ।

তো এই সব খারাপের কারণে কী হচ্ছে? সরকারে যারা কর্তাব্যক্তি আপনজন প্রিয়ভাজন বিপ্লবী সৈনিক তারা এখন জনারণ্যে মানে জনগণের যে অরণ্য রয়েছে যেখানে জনসমাবেশ হয় যেখানে জনগণ থাকে ব্যাপক মাত্রায় সেখানে তারা নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে নির্ভাবনায় একাকি যেতে পারছেন না। তাদেরকে রাষ্ট্রীয় যে পুলিশ সেনাবাহিনী বিজিবি র‌্যাব তারপরে সোয়াত নামে যে একেবারে খুব অত্যাধুনিক পুলিশ বাহিনী গঠন করা হয়েছে তার সঙ্গে রয়েছে ডগ স্কোয়াড। সেই ডগ স্কোয়াড নিয়ে তাদেরকে যেতে হচ্ছে বিভিন্ন জায়গাতে। এর বাইরে একাকি আকাশের চাঁদ দেখার সুযোগ তাদের নেই। তারকা গণনার সময় তাদের নেই। তারা একটা ইলিয়েশন একটা কল্পনার জগত নিজেদের জন্য তৈরি করে রেখেছে।

জনগণ তাদের সেই যে বিপ্লবী ভাই যারা জুলাই ২১শের বিপ্লব যুদ্ধে যেভাবে ট্যাংকের সামনে, বন্দুকের সামনে জীবনের মায়া ত্যাগ করে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। ঠিক একটি বছর আগে-পরে এখন এই যে বিপ্লবীদের কথা শুনে নতুন বিপ্লবী তারা উত্তাল হয়ে যাচ্ছে, নতুন একটা বিপ্লবের কথা বলা হচ্ছে। এই যে জনসমুদ্র সেই জনসমুদ্রে গোল হয়ে বসার সময় এসেছে। কাছাকাছি এসে ভাগাভাগি করার সময় এসেছে। একে অপরের দুঃখকে ভাগ করে নেওয়ার কথা বলার সময় এসেছে। ঠিক সেই সময়টিতে সরকারের সঙ্গে বিপ্লবীদের সঙ্গে জনগণের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে।

সাবেক এ সংসদ সদস্য বলেন, দূরত্বের মাঝে এসে একটা কল্পনার শক্তি বাসা বেঁধেছে। এবং সেটি হলো সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক। এই সরকারের হর্তাকর্তা প্রায় সবারই ফেসবুক রয়েছে। সেখানে জনাব ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তার যেসব কুশীলব রয়েছেন তারা। যেসব বিপ্লবী যারা রয়েছেন তরুণ এবং যুবক তারা সবাই তাদের যে মনের বেদনা মনের কষ্ট মনের দুঃখ তাদের আশা আকাঙ্ক্ষা আদেশ নির্দেশ সবকিছু তারা ঢেলে দেন কোথায়? ফেসবুকে। লক্ষ লক্ষ শেয়ার লক্ষ লক্ষ লাইক কমেন্ট আর সেটা দেখে তারা মনে করেন যে মাই গড এ কি হলো এত জনসমর্থ নিয়ে পৃথিবীতে কোন সরকার কি গঠিত হয়? কোনো বিপ্লব কি সাধিত হয়েছে? বিপ্লবের একটি বছর পর বিপ্লবের নায়ক মহানায়করা ফেসবুকে যে ঝড় তুলছেন এমন ঝড় কি পৃথিবীর কোথাও ঘটেছে? 

যেটি দিয়ে তারা আজকের অবস্থানে পৌঁছেছেন। যেটি দিয়ে তাদের উত্থান হয়েছে, ঠিক সেটি দিয়েই তাদের পতন হবে। আপনি দেখবেন যে হঠাৎ করে বিদেশি গণমাধ্যমে এমন একটা খবর চলে এসেছে বাংলাদেশি গণমাধ্যমে এরকম একটা খবর চলে এসেছে কিংবা সামাজিক মাধ্যমে এরকম একটা খবর তারাই করেছে।

মানে আমাদের করতে হবে না বা বাইরের কাউকে করতে হবে না এই সরকারের কর্তা ব্যক্তিরাই করেছে, বলেছে সেটার প্রতিক্রিয়া ঠিক সেই শেখ হাসিনার রাজাকারের বাচ্চাকাচ্চা বা রাজাকারের নাতিপুতি এই শব্দটা যেভাবে সারা বাংলাদেশকে তোলপড় করে দিয়েছিল ঠিক ওরকম একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যাবে এই ফেসবুকের মাধ্যমে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ   

এই বিভাগের আরও খবর
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ
নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
মবের উদ্দেশ্য জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন
মবের উদ্দেশ্য জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ
সর্বশেষ খবর
সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার

২ মিনিট আগে | পরবাস

‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠন হবে ছাত্রবলয়’
‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠন হবে ছাত্রবলয়’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কচুরিপানার চাপে ভেঙে গেল বাঁশের সেতু, দুর্ভোগে হাজারো মানুষ
কচুরিপানার চাপে ভেঙে গেল বাঁশের সেতু, দুর্ভোগে হাজারো মানুষ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলিং পদ্ধতিতে মাছ শিকার বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গোপসাগরে ট্রলিং পদ্ধতিতে মাছ শিকার বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে আরও ২ জন ছাড়পত্র পেল
বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে আরও ২ জন ছাড়পত্র পেল

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দীঘিনালায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ
দীঘিনালায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে পাঁচ মামলার আসামি গ্রেফতার
যশোরে পাঁচ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে পাঁচ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত 
আসামি গ্রেফতার
যশোরে পাঁচ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত  আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ডেটে সোনাক্ষীর যে কাণ্ডে হতাশ হন জাহির
প্রথম ডেটে সোনাক্ষীর যে কাণ্ডে হতাশ হন জাহির

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডকে কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডকে কারাদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে জাভির নাম ভাঙিয়ে প্রাঙ্ক, স্বীকারোক্তি ছাত্রের
ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে জাভির নাম ভাঙিয়ে প্রাঙ্ক, স্বীকারোক্তি ছাত্রের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট, যাত্রীদের দুর্ভোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট, যাত্রীদের দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সবাইকে নিয়ে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
সবাইকে নিয়ে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে গণপিটুনি
শিশুকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে গণপিটুনি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে পুলিশে সোপর্দ
শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে পুলিশে সোপর্দ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮১০টি বার্মিজ চাকু উদ্ধার
বগুড়ায় ৮১০টি বার্মিজ চাকু উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোখের জল লুকিয়ে পর্দায় হাসির রাজা জনি লিভার
চোখের জল লুকিয়ে পর্দায় হাসির রাজা জনি লিভার

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কটিয়াদীতে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
কটিয়াদীতে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেইলকে ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক পাওয়েলের
গেইলকে ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক পাওয়েলের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট নিরসনে ডিসির সাথে ৪২টি ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠক
নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট নিরসনে ডিসির সাথে ৪২টি ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে যুবলীগ নেতাকে গুলি
চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে যুবলীগ নেতাকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র-তুরস্কের সম্মেলনে ডাক পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল
যুক্তরাষ্ট্র-তুরস্কের সম্মেলনে ডাক পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ