শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৭, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

আবু হোসাইন সুমন, মোংলা
অনলাইন ভার্সন
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

প্রজনন মৌসুমের কারণে জুন থেকে আগস্ট এই তিন মাস সুন্দরবনে মাছ, কাঁকড়া, মধু, গোলপাতা ও গরান কাঠ থেকে শুরু করে সব ধরনের বনজ সম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ থাকে। এমনকি বনকে বিশ্রাম দিতে এ সময়ে বনের অভ্যন্তরে পর্যটকদেও আগমনসহ পর্যটন বাণিজ্যও বন্ধ থাকে। বলতে গেলে এ সময়টা বন থাকে অনেক সুনসান নিরিবিলি। পাহারার দায়িত্বে নিয়োজিত বনকর্মীসহ আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতি ছাড়া কোন কোন বনজীবির এ সময়ে বনে অবস্থানের বৈধ সুযোগ নেই। 

অবশ্য এক শ্রেণির অসাধু বনজীবীর এই সময়টাই গোপনে সুন্দরবনে অপকর্ম করে। এ সময়ে জেলে বা বনজীবী নামধারী এসব অসাধু ব্যক্তিরা সুন্দরবনের অভ্যন্তরের বিভিন্ন খালে ও নদীতে নানাভাবে বিশেষ করে নিষিদ্ধ জালের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করে মাছ শিকার করে। আবার অনেকে গহীন অরণ্যে অবৈধ পন্থায় ধরা চিংড়িসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ গাছের মাচার ওপর চাটাই বিছিয়ে তার নিচে কাঠ পুড়িয়ে আগুনে শুকিয়ে শুঁটকি তৈরি করে। পরে তা সময় সুযোগ মতো বস্তায় ভরে নদীপথে বিভিন্ন শহরে বিক্রির জন্য চালান করে দেয়।

বন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, চলতি জুলাই মাসে বনের গহীনে অসাধু চক্রের গড়ে তোলা বেশ কয়েকটি শুঁটকি তৈরির মাচা বনকর্মীরা ভেঙে ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। সর্বশেষ গত ২৩ জুলাই পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের চরাপুটিয়ার জংগলের শিয়ালা খালের আগায় বনপ্রহরীরা শুঁটকি ঘরের সন্ধান পেয়ে ২ বস্তা শুঁটকি, ৩ টি নৌকা, ৩টি ড্রাম জব্দ করে শুঁটকি ঘর গুঁড়িয়ে দেয়। ১৫ জুলাই চরাপুটিয়া এলাকায় ৪টি শুঁটকি ঘর ভেগে দেয়াসহ ২০ বস্তা শুঁটকি জব্দ করেছে চাঁদপাই রেন্জের স্মার্ট টিম-১ এর সদস্যরা। 

আগের দিন ১৪ জুলাই শরণখোলা রেঞ্জের স্মার্ট পেট্রোলিং টিম সুপতি স্টেশনের বড় কেচুয়া খালে অভিযান চালিয়ে একটি শুঁটকি শুকানোর রং ঘর ধংস করে। ১২ জুলাই দুপুরে হাড়বাড়িয়ার বড় ডাবুর খালের মুখে দুইটি নৌকাসহ ১৮ বস্তা শুঁটকি মাছ জব্দ করা হয়। এসব অভিযানে বেশ কয়েকজনকে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করা হয়।

বিষ দিয়ে মাছ ধরার সাথে জড়িত স্থানীয় কয়েকজন জেলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বনের মধ্যে জোয়ারের পানিতে খাল ভরে উঠলে দুই প্রান্তে ছোট ফাঁসযুক্ত ভেশালি দিয়ে ফাঁদ পাতা হয়। এরপর ভাটার টানে পানি নামতে শুরু করলে ওই ফাঁদের মধ্যে কীটনাশক ঢেলে দিলে কিছুক্ষণের মধ্যে চিংড়ি ভেসে ওঠে, সেগুলোই ধরা হয়। এরপর সুন্দরবনের মধ্যে গাছ কেটে তৈরি করা হয় ফাঁকা জায়গা। সেখানে কেটে রাখা সুন্দরী, পশুর, গেওয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির কাঠ সাজিয়ে বিশেষ কায়দায় বানানো হয় মাচা। এসব মাচার ওপর চাটাই বিছিয়ে তার ওপর চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রেখে নিচে কাঠ পুড়িয়ে আগুন দেওয়া হয়। আগুনের তাপে বিষ দিয়ে ধরা মাছ শুকিয়ে তৈরি করা হয় শুঁটকি। 

বনসংলগ্ন গ্রামগুলোয় গিয়ে জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিষ দিয়ে ধরা চিংড়ি সরাসরি লোকালয়ে আনা হয় না, পাইকারি বাজার ও খোলাবাজারে বিক্রি হয় না। তাই জেলেরা বনের গভীরে মাচা বানিয়ে চিংড়ি শুকিয়ে তবেই পাচার করেন। সুন্দরীগাছের কাঠে আগুন দিলে শুঁটকি লালচে হয়, বাজারে ভালো দাম পাওয়া যায়। এ কারণে সুন্দরী গাছই বেশি কাটা হচ্ছে। একসময় কয়রার লোকালয়েও এমন শুঁটকির কারখানা ছিল। বনবিভাগ ও প্রশাসনের যৌথ অভিযানে কয়েক বছরে অন্তত ৩০টি কারখানা ধ্বংসের পর কারবারটি এখন পুরোপুরি বনের গভীরে চলে গেছে। সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন স্থানের পাশাপাশি ভারতেও এ শুঁটকি পাচার হয়ে থাকে। সুন্দরবনের আংটিহারা রুট দিয়ে ভারতে চলাচলকারী বিভিন্ন কার্গো ও লাইটার জাহাজগুলোই সুন্দরবনের বিষ শুঁটকি পাচারের গোপন মাধ্যম। এসব জাহাজে গোপনে শুঁটকি তুলে দেওয়া হয়।

জেলেদের সূত্র জানায়, প্রজনন মৌসুমের নিষিদ্ধ সময়ে শুধু অপরাধীরা গোপনে গহীন বনে ঢুকে বিষ ছিটিয়ে চিংড়ি ধরে। সেই চিংড়ি লোকালয়ে আনা যায় না বলে বনের ভেতরেই মাচা বানিয়ে আগুনে শুকিয়ে শুঁটকি করে চুপিচুপি শহরে পাচার করা হয়। এ চক্রের সাথে বনবিভাগের এক শ্রেণির অসাধু সদস্যদের মাসিক নির্দিষ্ট টাকার চুক্তি রয়েছে।

মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোঃ শাহীন বলেন, বিষ দিয়ে ধরা মাছ খেয়ে বন্যপ্রাণী মারা যাওয়ার পাশাপাশি মানুষের শরীরেও এর প্রভাব পড়ছে। মাছের মধ্যে বিষের প্রভাব পড়ায় শরীর নানা রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে।

পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক দীপক চন্দ্র দাস বলেন, কিছু অসাধু জেলে সুন্দরবনের গহিনে কীটনাশক ছিটিয়ে চিংড়ি ধরেন। পরে গাছ কেটে আগুনে শুকিয়ে বানান শুঁটকি।

পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম চৌধূরী বলেন, ‘এবার বন্ধ মৌসুমে আমরা অপরাধীদের স্বস্তিতে থাকতে দিচ্ছি না। শুঁটকি মাচা বেশি ধ্বংস হচ্ছে। তবে গহিন বনে বিষ দিয়ে চিংড়ি ধরা আর মাচা বানানো খুবই উদ্বেগজনক। এতে বন ও জীববৈচিত্র্য দুটোই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। টহল বোটের শব্দ পেলেই অপরাধীরা পালিয়ে যায়, আবার জনবলও কম। তারপরও আমরা অপতৎপরতা রোধে কঠোর হচ্ছি।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পানি সঙ্কটে বন্ধ মৎস্যবীজ খামারের রেণু উৎপাদন
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পানি সঙ্কটে বন্ধ মৎস্যবীজ খামারের রেণু উৎপাদন
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
কেঁচো সারে ভাগ্যবদল
কেঁচো সারে ভাগ্যবদল
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোনের আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা
যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অপুষ্টি উদ্বেগজনক মাত্রায় পৌঁছেছে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় অপুষ্টি উদ্বেগজনক মাত্রায় পৌঁছেছে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত অনেকে
জার্মানিতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত অনেকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড
টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জার্মানিতে ট্রেন লাইনচ্যুত, হতাহত বেশ কয়েকজন
জার্মানিতে ট্রেন লাইনচ্যুত, হতাহত বেশ কয়েকজন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে এমন কেউ নেই, যাকে মনের কথা বলতে পারি: প্রিয়াঙ্কা
বলিউডে এমন কেউ নেই, যাকে মনের কথা বলতে পারি: প্রিয়াঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ রক্ষক: কাশ্মীরের এক শিল্পীর নিঃসঙ্গ লড়াই
শেষ রক্ষক: কাশ্মীরের এক শিল্পীর নিঃসঙ্গ লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলছে জর্ডান ও আমিরাত
আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলছে জর্ডান ও আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল, সুন্দর ও জাদেজার সেঞ্চুরিতে ভারতের রোমাঞ্চকর ড্র
গিল, সুন্দর ও জাদেজার সেঞ্চুরিতে ভারতের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই তরুণের গোলে জয় দিয়েই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু বার্সার
দুই তরুণের গোলে জয় দিয়েই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু বার্সার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামকে হারাল ম্যান ইউনাইটেড
প্রীতি ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামকে হারাল ম্যান ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজবাড়ীতে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
রাজবাড়ীতে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, জেলে পল্লীতে নিরানন্দ
মেঘনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, জেলে পল্লীতে নিরানন্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে জুলাই অভ্যুত্থানে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান
শ্রীপুরে জুলাই অভ্যুত্থানে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার
৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি
ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল
বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল
সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই
গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা
আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত
কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা
আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে দেব না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে দেব না

নগর জীবন

নবম পে কমিশন গঠন করল সরকার
নবম পে কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা