শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪৮, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৪, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

স্পেন ইউরোপের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। যার ইতিহাসে ইসলামী শাসনের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রয়েছে। খ্রিস্টীয় অষ্টম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত প্রায় ৮০০ বছর স্পেন ছিল মুসলিম শাসকদের অধীনে। সে সময় এ অঞ্চল ‘আন্দালুসিয়া’ নামে পরিচিত ছিল, যা কেবল একটি ভৌগোলিক নামই নয়, বরং জ্ঞান-বিজ্ঞান, সভ্যতা ও সংস্কৃতির কেন্দ্রস্থল ছিল।

ইসলামী শাসনের দীর্ঘকালীন প্রভাব স্পেনের স্থাপত্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে এক উজ্জ্বল চিহ্ন রেখে গেছে। যদিও দুঃখজনকভাবে পরবর্তী সময়ে অনেক মসজিদ গির্জায় রূপান্তরিত করা হয় এবং ইসলামী ঐতিহ্য মুছে ফেলার চেষ্টা চালানো হয়, তবে এখনো এমন কিছু ইসলামী স্থাপনা ও নিদর্শন টিকে আছে, যেগুলো স্পেনের ইতিহাসের এক অনন্য নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আলহামরা প্রাসাদ

আন্দালুসিয়ার ঐতিহ্যের জ্যোতি। গ্রানাডা শহরের উঁচু পাহাড়ে অবস্থিত আলহামরা প্রাসাদ, যা ‘পান্না মুক্তা’ নামেও পরিচিত স্পেনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পর্যটন আকর্ষণ এবং ইসলামী স্থাপত্যশৈলীর এক অতুলনীয় নিদর্শন।

এটি শুধু স্পেন নয়, বরং গোটা বিশ্বের সেরা আরবীয় প্রাসাদগুলোর অন্যতম হিসেবে স্বীকৃত। আলহামরা প্রাসাদ তার অপরূপ কারুকাজ, জ্যামিতিক নকশা, মনোরম উদ্যান এবং ঝরনার ছন্দোময় সৌন্দর্যের মাধ্যমে অষ্টম থেকে পঞ্চদশ শতকের ইসলামী শিল্প, সংস্কৃতি ও শাসনের গৌরবময় ইতিহাসকে তুলে ধরে। ঐতিহাসিক প্রাসাদটি বর্তমানে ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং এখানে প্রতিবছর অসংখ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সংগীত উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। আলহামরার মধ্যে বেশ কিছু বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক অংশ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য : দ্য রয়েল প্যালেস—রাজকীয় বাসভবন, যেখানে রাজারা রাজনীতি ও প্রশাসন চালাতেন; প্যাটিও দে লা রেইনা—রানিদের জন্য নির্মিত ছিল এই অপূর্ব খোলা প্রাঙ্গণ; কোমারেস টাওয়ার—যা মূলত শাসকের আসন ও অভ্যর্থনাকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হতো।

tower
টোরে দেল ওরো (সোনার টাওয়ার)। সংগৃহীত ছবি

টোরে দেল ওরো (সোনার টাওয়ার)

আন্দালুসিয়ার সেভিল ও সমগ্র আন্দালুসিয়ার নদীপথ নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে মধ্যযুগে এই টাওয়ারটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিরক্ষা স্থাপনা। একদিকে এটি কারাগার হিসেবে ব্যবহৃত হতো, অন্যদিকে দক্ষিণ আমেরিকা ও ভারত থেকে সমুদ্রপথে আসা মূল্যবান ধাতু, বিশেষ করে সোনা ও রুপা সংরক্ষণে নিরাপদ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করত। এ থেকেই টাওয়ারটির নামের উৎপত্তি ‘সোনার টাওয়ার’। ইসলামী স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে টোরে দেল ওরো এখনো দাঁড়িয়ে আছে অতীতের গৌরবময় ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

পরবর্তীকালে এটি রূপান্তরিত হয়েছে একটি নৌ-ঐতিহ্যবাহী জাদুঘরে, যা এখন পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। এই জাদুঘরে রয়েছে : মধ্যযুগীয় নৌবাহিনীতে ব্যবহৃত আলোকযন্ত্র ও যন্ত্রাংশ, আমেরিকা অন্বেষণের সময় ব্যবহৃত জাহাজের মডেল (বিশেষত পঞ্চদশ শতাব্দীর) এবং সপ্তদশ শতাব্দীর কামান, যা সে সময়কার সামরিক শক্তির চিহ্ন বহন করে।

f
জাফেরিয়া প্রাসাদ। সংগৃহীত ছবি

জাফেরিয়া প্রাসাদ

জাফেরিয়া প্রাসাদ, স্পেনের জারাগোজা শহরে অবস্থিত এক অনন্য ইসলামী স্থাপত্য নিদর্শন, যা নির্মিত হয় ১১ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে, জারাগোজার আমিরের শাসনামলে। এটি ছিল একাধারে একটি প্রতিরক্ষামূলক দুর্গ এবং বিনোদন ও রাজকীয় বাসস্থানের স্থান, যা সে সময়কার আন্দালুসীয় মুসলিম সংস্কৃতির সমৃদ্ধ সৌন্দর্যকে প্রতিফলিত করে। তাইফা যুগের ইসলামী স্থাপত্যের বিরল নিদর্শন জাফেরিয়া প্রাসাদ। অত্র অঞ্চলে এটাই ছিল একমাত্র সংরক্ষিত ইসলামী স্মৃতিস্তম্ভ। প্রাসাদটির কাঠামো ছিল চতুর্ভুজাকার, যা ঘিরে ছিল বেশ কয়েকটি গোলাকৃতি টাওয়ার। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ও বিশেষ টাওয়ারটি হলো ‘টাওয়ার অব দ্য ট্রুবাদুর’, যা পরবর্তীকালে সাহিত্য, সংগীত ও কল্পকাহিনির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।

কর্ডোবা মসজিদ

স্পেনের কর্ডোবা শহরে অবস্থিত কর্ডোবা মসজিদ শুধু একটি ধর্মীয় উপাসনালয় নয়, বরং এটি ইসলামী স্থাপত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক অনন্য প্রতীক। প্রায় আড়াই শতাব্দী ধরে নির্মিত এই বিস্ময়কর মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ৯২ হিজরিতে (৭১১ খ্রিস্টাব্দ), যখন উমাইয়া বংশ কর্ডোবা জয় করে এবং এখানেই গড়ে তোলে আন্দালুসিয়ার রাজধানী। মূলত এই মসজিদকে বলা হতো ‘জামি আল-হাদরা’ তথা খলিফার মসজিদ। তবে দুঃখজনকভাবে খ্রিস্টান শাসনামলে ঐতিহাসিক এই মসজিদকে একটি ক্যাথেড্রালে রূপান্তরিত করা হয়। বর্তমানে এটি ‘ক্যাথেড্রাল-মসজিদ’ নামে পরিচিত। মসজিদের গম্ভীর সৌন্দর্যের মধ্যে আছে সুনিপুণ খোদাই, মার্বেলের স্তম্ভ, লাল-সাদা খিলান এবং বিস্ময়কর মিনার। এ ছাড়া এর বিখ্যাত কমলাগাছের চত্বর, যা প্রশান্তির প্রতীক হিসেবে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।

সেভিলের আলকাজার

ইসলামী শিল্পকলা ও ঐতিহ্যের প্রহরী। স্পেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সেভিলের গুয়াদালকুইভির নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন সামরিক প্রহরী টাওয়ার। এটি নির্মিত হয়েছিল আল মুহাম্মদ খিলাফতের শাসনামলে,  ইসলামী স্থাপত্য ও শিল্পকলা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সেভিলের আলকাজার অবধারিতভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। এর অপূর্ব কারুকাজ, সৌন্দর্য ও ঐতিহ্যবাহী সাজসজ্জা আলকাজারকে এক অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। এই প্রাসাদ নিয়ে ইতিহাসবিদ ও পর্যটকদের মধ্যে নানা কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন, এটি ছিল একটি প্রাচীন ইসলামী দুর্গ, যাকে পরবর্তীকালে বিভিন্ন যুগে সংস্কার ও পুনর্নির্মাণ করা হয়। প্রাসাদের ভেতরে প্রবেশ করলে চোখে পড়ে জ্যামিতিক নকশায় অলংকৃত দেয়াল, খাঁজকাটা খিলান, সুসজ্জিত বাগান ও ঝরনা, যা একদিকে যেমন ইসলামী রুচির পরিচয় বহন করে, তেমনি অন্যদিকে অন্দরের সৌন্দর্যে এনে দেয় এক অনুপম ঐশ্বর্য।

আল-জাহরা শহর

আল-জাহরা কর্ডোবা শহর থেকে কিছুটা পশ্চিমে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক শহর, যা এক সময় ছিল ইসলামী শাসনের রাজকীয় প্রতীক। খলিফা আবদুর রহমান আন-নাসির এই নগরীর নির্মাণকাজ শুরু করেন, যার নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় লাগে প্রায় ২৫ বছর। এই নগরীর হৃদয়ে নির্মিত হয়েছিল এক রাজপ্রাসাদ, যা রাজকীয় ঐশ্বর্য ও নান্দনিক কারুশিল্পের অপূর্ব সমন্বয়। প্রাসাদের দেয়ালগুলো ছিল সোনায় মোড়ানো, আটটি বৃহৎ প্রবেশদ্বার তৈরি করা হয়েছিল হাতির দাঁত ও আবলুস পাথর দিয়ে। সেগুলো সজ্জিত ছিল দামি রত্ন ও স্বর্ণখচিত অলংকরণে। শহরজুড়ে ছিল বিশাল বাগান, সুইমিং পুল, জলপ্রপাত, বিদেশি পাখির খাঁচা, রাজকীয় প্রশাসনিক ভবন এবং মার্বেল পাথরে নির্মিত অপূর্ব ঝরনাসমূহ। খলিফা আবদুর রহমান আন-নাসির এই শহরে একটি মসজিদও নির্মাণ করেছিলেন, যা ছিল গম্বুজ, খাঁজকাটা খিলান এবং দুর্দান্ত মার্বেল স্তম্ভে সমৃদ্ধ। একাদশ শতাব্দীতে বারবার বাহিনী এই সমৃদ্ধ নগরী আক্রমণ করে, লুটপাট করে এবং শেষ পর্যন্ত জ্বালিয়ে দেয়। দীর্ঘদিন এই প্রাসাদ ও নগরীর ধ্বংসাবশেষ মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিল। ২০১৮ সালের ১ জুলাই ইউনেসকো আল-জাহরাকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ঘোষণা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
পবিত্র রমজানের সম্ভাব্য তারিখ জানালেন আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
পবিত্র রমজানের সম্ভাব্য তারিখ জানালেন আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
আজ পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম
আজ পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত
নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
সর্বশেষ খবর
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ
জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি
নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি
মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদপানে প্রাণ গেল দুজনের
মদপানে প্রাণ গেল দুজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১
ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক
দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা