শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪৮, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৪, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

স্পেন ইউরোপের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। যার ইতিহাসে ইসলামী শাসনের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রয়েছে। খ্রিস্টীয় অষ্টম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত প্রায় ৮০০ বছর স্পেন ছিল মুসলিম শাসকদের অধীনে। সে সময় এ অঞ্চল ‘আন্দালুসিয়া’ নামে পরিচিত ছিল, যা কেবল একটি ভৌগোলিক নামই নয়, বরং জ্ঞান-বিজ্ঞান, সভ্যতা ও সংস্কৃতির কেন্দ্রস্থল ছিল।

ইসলামী শাসনের দীর্ঘকালীন প্রভাব স্পেনের স্থাপত্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে এক উজ্জ্বল চিহ্ন রেখে গেছে। যদিও দুঃখজনকভাবে পরবর্তী সময়ে অনেক মসজিদ গির্জায় রূপান্তরিত করা হয় এবং ইসলামী ঐতিহ্য মুছে ফেলার চেষ্টা চালানো হয়, তবে এখনো এমন কিছু ইসলামী স্থাপনা ও নিদর্শন টিকে আছে, যেগুলো স্পেনের ইতিহাসের এক অনন্য নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আলহামরা প্রাসাদ

আন্দালুসিয়ার ঐতিহ্যের জ্যোতি। গ্রানাডা শহরের উঁচু পাহাড়ে অবস্থিত আলহামরা প্রাসাদ, যা ‘পান্না মুক্তা’ নামেও পরিচিত স্পেনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পর্যটন আকর্ষণ এবং ইসলামী স্থাপত্যশৈলীর এক অতুলনীয় নিদর্শন।

এটি শুধু স্পেন নয়, বরং গোটা বিশ্বের সেরা আরবীয় প্রাসাদগুলোর অন্যতম হিসেবে স্বীকৃত। আলহামরা প্রাসাদ তার অপরূপ কারুকাজ, জ্যামিতিক নকশা, মনোরম উদ্যান এবং ঝরনার ছন্দোময় সৌন্দর্যের মাধ্যমে অষ্টম থেকে পঞ্চদশ শতকের ইসলামী শিল্প, সংস্কৃতি ও শাসনের গৌরবময় ইতিহাসকে তুলে ধরে। ঐতিহাসিক প্রাসাদটি বর্তমানে ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং এখানে প্রতিবছর অসংখ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সংগীত উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। আলহামরার মধ্যে বেশ কিছু বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক অংশ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য : দ্য রয়েল প্যালেস—রাজকীয় বাসভবন, যেখানে রাজারা রাজনীতি ও প্রশাসন চালাতেন; প্যাটিও দে লা রেইনা—রানিদের জন্য নির্মিত ছিল এই অপূর্ব খোলা প্রাঙ্গণ; কোমারেস টাওয়ার—যা মূলত শাসকের আসন ও অভ্যর্থনাকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হতো।

tower
টোরে দেল ওরো (সোনার টাওয়ার)। সংগৃহীত ছবি

টোরে দেল ওরো (সোনার টাওয়ার)

আন্দালুসিয়ার সেভিল ও সমগ্র আন্দালুসিয়ার নদীপথ নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে মধ্যযুগে এই টাওয়ারটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিরক্ষা স্থাপনা। একদিকে এটি কারাগার হিসেবে ব্যবহৃত হতো, অন্যদিকে দক্ষিণ আমেরিকা ও ভারত থেকে সমুদ্রপথে আসা মূল্যবান ধাতু, বিশেষ করে সোনা ও রুপা সংরক্ষণে নিরাপদ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করত। এ থেকেই টাওয়ারটির নামের উৎপত্তি ‘সোনার টাওয়ার’। ইসলামী স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে টোরে দেল ওরো এখনো দাঁড়িয়ে আছে অতীতের গৌরবময় ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

পরবর্তীকালে এটি রূপান্তরিত হয়েছে একটি নৌ-ঐতিহ্যবাহী জাদুঘরে, যা এখন পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। এই জাদুঘরে রয়েছে : মধ্যযুগীয় নৌবাহিনীতে ব্যবহৃত আলোকযন্ত্র ও যন্ত্রাংশ, আমেরিকা অন্বেষণের সময় ব্যবহৃত জাহাজের মডেল (বিশেষত পঞ্চদশ শতাব্দীর) এবং সপ্তদশ শতাব্দীর কামান, যা সে সময়কার সামরিক শক্তির চিহ্ন বহন করে।

f
জাফেরিয়া প্রাসাদ। সংগৃহীত ছবি

জাফেরিয়া প্রাসাদ

জাফেরিয়া প্রাসাদ, স্পেনের জারাগোজা শহরে অবস্থিত এক অনন্য ইসলামী স্থাপত্য নিদর্শন, যা নির্মিত হয় ১১ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে, জারাগোজার আমিরের শাসনামলে। এটি ছিল একাধারে একটি প্রতিরক্ষামূলক দুর্গ এবং বিনোদন ও রাজকীয় বাসস্থানের স্থান, যা সে সময়কার আন্দালুসীয় মুসলিম সংস্কৃতির সমৃদ্ধ সৌন্দর্যকে প্রতিফলিত করে। তাইফা যুগের ইসলামী স্থাপত্যের বিরল নিদর্শন জাফেরিয়া প্রাসাদ। অত্র অঞ্চলে এটাই ছিল একমাত্র সংরক্ষিত ইসলামী স্মৃতিস্তম্ভ। প্রাসাদটির কাঠামো ছিল চতুর্ভুজাকার, যা ঘিরে ছিল বেশ কয়েকটি গোলাকৃতি টাওয়ার। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ও বিশেষ টাওয়ারটি হলো ‘টাওয়ার অব দ্য ট্রুবাদুর’, যা পরবর্তীকালে সাহিত্য, সংগীত ও কল্পকাহিনির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।

কর্ডোবা মসজিদ

স্পেনের কর্ডোবা শহরে অবস্থিত কর্ডোবা মসজিদ শুধু একটি ধর্মীয় উপাসনালয় নয়, বরং এটি ইসলামী স্থাপত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক অনন্য প্রতীক। প্রায় আড়াই শতাব্দী ধরে নির্মিত এই বিস্ময়কর মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ৯২ হিজরিতে (৭১১ খ্রিস্টাব্দ), যখন উমাইয়া বংশ কর্ডোবা জয় করে এবং এখানেই গড়ে তোলে আন্দালুসিয়ার রাজধানী। মূলত এই মসজিদকে বলা হতো ‘জামি আল-হাদরা’ তথা খলিফার মসজিদ। তবে দুঃখজনকভাবে খ্রিস্টান শাসনামলে ঐতিহাসিক এই মসজিদকে একটি ক্যাথেড্রালে রূপান্তরিত করা হয়। বর্তমানে এটি ‘ক্যাথেড্রাল-মসজিদ’ নামে পরিচিত। মসজিদের গম্ভীর সৌন্দর্যের মধ্যে আছে সুনিপুণ খোদাই, মার্বেলের স্তম্ভ, লাল-সাদা খিলান এবং বিস্ময়কর মিনার। এ ছাড়া এর বিখ্যাত কমলাগাছের চত্বর, যা প্রশান্তির প্রতীক হিসেবে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।

সেভিলের আলকাজার

ইসলামী শিল্পকলা ও ঐতিহ্যের প্রহরী। স্পেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সেভিলের গুয়াদালকুইভির নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন সামরিক প্রহরী টাওয়ার। এটি নির্মিত হয়েছিল আল মুহাম্মদ খিলাফতের শাসনামলে,  ইসলামী স্থাপত্য ও শিল্পকলা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সেভিলের আলকাজার অবধারিতভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। এর অপূর্ব কারুকাজ, সৌন্দর্য ও ঐতিহ্যবাহী সাজসজ্জা আলকাজারকে এক অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। এই প্রাসাদ নিয়ে ইতিহাসবিদ ও পর্যটকদের মধ্যে নানা কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন, এটি ছিল একটি প্রাচীন ইসলামী দুর্গ, যাকে পরবর্তীকালে বিভিন্ন যুগে সংস্কার ও পুনর্নির্মাণ করা হয়। প্রাসাদের ভেতরে প্রবেশ করলে চোখে পড়ে জ্যামিতিক নকশায় অলংকৃত দেয়াল, খাঁজকাটা খিলান, সুসজ্জিত বাগান ও ঝরনা, যা একদিকে যেমন ইসলামী রুচির পরিচয় বহন করে, তেমনি অন্যদিকে অন্দরের সৌন্দর্যে এনে দেয় এক অনুপম ঐশ্বর্য।

আল-জাহরা শহর

আল-জাহরা কর্ডোবা শহর থেকে কিছুটা পশ্চিমে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক শহর, যা এক সময় ছিল ইসলামী শাসনের রাজকীয় প্রতীক। খলিফা আবদুর রহমান আন-নাসির এই নগরীর নির্মাণকাজ শুরু করেন, যার নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় লাগে প্রায় ২৫ বছর। এই নগরীর হৃদয়ে নির্মিত হয়েছিল এক রাজপ্রাসাদ, যা রাজকীয় ঐশ্বর্য ও নান্দনিক কারুশিল্পের অপূর্ব সমন্বয়। প্রাসাদের দেয়ালগুলো ছিল সোনায় মোড়ানো, আটটি বৃহৎ প্রবেশদ্বার তৈরি করা হয়েছিল হাতির দাঁত ও আবলুস পাথর দিয়ে। সেগুলো সজ্জিত ছিল দামি রত্ন ও স্বর্ণখচিত অলংকরণে। শহরজুড়ে ছিল বিশাল বাগান, সুইমিং পুল, জলপ্রপাত, বিদেশি পাখির খাঁচা, রাজকীয় প্রশাসনিক ভবন এবং মার্বেল পাথরে নির্মিত অপূর্ব ঝরনাসমূহ। খলিফা আবদুর রহমান আন-নাসির এই শহরে একটি মসজিদও নির্মাণ করেছিলেন, যা ছিল গম্বুজ, খাঁজকাটা খিলান এবং দুর্দান্ত মার্বেল স্তম্ভে সমৃদ্ধ। একাদশ শতাব্দীতে বারবার বাহিনী এই সমৃদ্ধ নগরী আক্রমণ করে, লুটপাট করে এবং শেষ পর্যন্ত জ্বালিয়ে দেয়। দীর্ঘদিন এই প্রাসাদ ও নগরীর ধ্বংসাবশেষ মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিল। ২০১৮ সালের ১ জুলাই ইউনেসকো আল-জাহরাকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ঘোষণা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
সর্বশেষ খবর
গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই
গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ইকবাল খন্দকারের অতিথি ফাহমিদা নবী
আজ ইকবাল খন্দকারের অতিথি ফাহমিদা নবী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান

১৬ মিনিট আগে | টক শো

গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ লুটের প্রমাণ মেলেনি: ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা
গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ লুটের প্রমাণ মেলেনি: ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
মেহেরপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-কানাডায় কমছে ভারতীয় শিক্ষার্থী, বাড়ছে বাংলাদেশে
যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-কানাডায় কমছে ভারতীয় শিক্ষার্থী, বাড়ছে বাংলাদেশে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

উইন্ডিজের বিব্রতকর রেকর্ডের দিনে জয় অস্ট্রেলিয়ার
উইন্ডিজের বিব্রতকর রেকর্ডের দিনে জয় অস্ট্রেলিয়ার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্ন ইনস্টিটিউটে আজও প্রবেশে কড়াকড়ি
বার্ন ইনস্টিটিউটে আজও প্রবেশে কড়াকড়ি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিমান বিধ্বস্তে নিহত মাসুমার দাফন সম্পন্ন, শোকাহত গ্রামবাসী
বিমান বিধ্বস্তে নিহত মাসুমার দাফন সম্পন্ন, শোকাহত গ্রামবাসী

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে জাল ফেলে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
পুকুরে জাল ফেলে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বসতঘরে বোমা হামলা ও লুটপাট
মাদারীপুরে বসতঘরে বোমা হামলা ও লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক
ভোলায় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেন্ডারিয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
গেন্ডারিয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রীবাহী লঞ্চে গর্ভবতী নারীকে জরুরি চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
যাত্রীবাহী লঞ্চে গর্ভবতী নারীকে জরুরি চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরে ধর্ষণ : হাইকোর্টে এসপির প্রতিবেদন
মুরাদনগরে ধর্ষণ : হাইকোর্টে এসপির প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরক্কোকে হারিয়ে রেকর্ড ১০ম শিরোপা নাইজেরিয়ার
মরক্কোকে হারিয়ে রেকর্ড ১০ম শিরোপা নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা
মাদারীপুরে কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় ওয়ালমার্টে ছুরিকাঘাতে আহত ১১
আমেরিকায় ওয়ালমার্টে ছুরিকাঘাতে আহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেফোডিলের আইনি নোটিস: আমাদের বক্তব্য
ডেফোডিলের আইনি নোটিস: আমাদের বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিহীন ম্যাচে ড্র মায়ামির
মেসিহীন ম্যাচে ড্র মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়
ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ