শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক ও কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

বাংলাদেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডের দুই ডন ত্রিমতি সুব্রত বাইন ওরফে ফতেহ আলী এবং মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদ গ্রেপ্তার হয়েছেন। আন্ডারওয়ার্ল্ডে সুব্রত বাইনকে বলা হয় গ্যাং কিলিং মাস্টার, আর মোল্লা মাসুদকে কিলিং মেশিন। তাদের গ্রেপ্তারে সরকার ইন্টারপোলের সহযোগিতাও চেয়েছিল। পুরস্কার ঘোষিত এ দুই শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গতকাল কুষ্টিয়া শহরের কালীশংকরপুর সোনার বাংলা সড়কের একটি ছাত্রাবাস থেকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনী। দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সেই ছাত্রাবাসে আত্মগোপন করে ছিলেন। তাদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী ঢাকার হাতিরঝিল থেকে দুই সহযোগী শুটার আরাফাত ও শরীফকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেনাবাহিনীর অভিযানে ৫টি বিদেশি পিস্তল, ১০টি ম্যাগজিন, ৫৩ রাউন্ড অ্যামোনিশন এবং ১টি স্যাটেলাইট ফোন উদ্ধার করা হয়। তাদের চারজনকেই ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, এদের নামে বিভিন্ন থানায় হত্যা, চাঁদাবাজিসহ নাশকতামূলক কার্যক্রমসংক্রান্ত মামলা রয়েছে। উল্লেখ্য, সুব্রত বাইন এবং মোল্লা মাসুদ সেভেন স্টার সন্ত্রাসী দলের নেতা এবং তালিকাভুক্ত ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর অন্যতম। সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সকালে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়। আভিযানিক দলের দক্ষতায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি এবং নাশকতা ছাড়াই অভিযানটি সম্পন্ন হয় এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়। এ সফল অভিযান বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফরমেশন, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং পুলিশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

পুলিশের সূত্রগুলো বলেছেন, সুব্রত বাইন রাজধানী ছাপিয়ে বিভিন্ন জেলায় মানুষ খুন করেছেন। তার নামে উঠছে কোটি কোটি টাকার চাঁদা। ট্রিপল, ডাবলসহ নানান কৌশলে তিনি খুনের ঘটনা ঘটান। দিনরাত তার কাছে কোনো পার্থক্য নেই। যখন তখন লাশ ফেলতে পারেন। সরকারের ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকার অন্যতম সদস্য তিনি। পুলিশের ঘুম হারাম করে দেওয়া এ দুর্র্ধষ সন্ত্রাসীর ভয়ংকর সব অপরাধে আন্ডারওয়ার্ল্ড পর্যন্ত থাকে অস্থির। তার অপরাধের পরিধি শুধু দেশের সীমানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, ভিনদেশেও তিনি ভীষণ তৎপর। নেপালের জেল ভেঙে পালিয়েছেন। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ পুলিশেরও তিনি তালিকাভুক্ত শীর্ষ অপরাধী।

গ্রেপ্তার অভিযানের প্রত্যক্ষদর্শী এলাকাবাসী জানান, গতকাল ভোর ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার দিকে সেনাবাহিনীর ৫ থেকে ৭টি গাড়ি কুষ্টিয়া শহরের কালীশংকরপুরের সোনার বাংলা সড়ক ও মসজিদের পাশের একটি তিন তলা পুরোনো বাড়ির সামনে এসে অবস্থান নেয়। তিন ঘণ্টাব্যাপী শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান শেষে ৮টা-সাড়ে ৮টার দিকে বাড়িটির নিচতলা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে কালো রঙের একটি মাইক্রোবাসে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই বাড়ির বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিন তলাবিশিষ্ট পুরোনো ওই বাড়িটির মালিক আলমডাঙ্গার সাবেক পৌর মেয়র, বিএনপি নেতা প্রয়াত মীর মহিউদ্দিন। কুষ্টিয়া জেলা কারাগারের ঠিক পেছনে বাড়িটির অবস্থান। ৮-১০ বছর যাবৎ বাড়িটি ছাত্রাবাস হিসেবে ভাড়া দেওয়া। মীর মহিউদ্দিনের মেয়ে বাড়িটি দেখাশোনা করলেও তিনি এখানে থাকেন না। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলা ছাত্রাবাস হিসেবে ভাড়া দেওয়া। নিচতলা এতদিন খালি পড়ে ছিল।

প্রত্যক্ষদর্শী কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী শাহিন আলম জানান, রোজার ঈদের পর তারা ওই বাড়ির নিচতলায় ভাড়া ওঠেন। পাশের বাড়ির হাফিজুল তাদের ভাড়া নিয়ে দেন। নিচতলায় কী হয় বা কারা থাকেন এতদিন এ বিষয়ে তাদের কোনো ধারণা ছিল না। নিচতলায় কতজন থাকতেন তা-ও তারা জানেন না। দুই-তিন জনকে থাকতে দেখেছেন। তিনি বলেন, ছাত্রাবাসের দুই এবং তিন তলা মিলিয়ে আমরা ১৮-২০ জন ঘুমিয়ে ছিলাম। ভোরের আজানের পর আনুমানিক ৫টা ২০ মিনিটের সময় সেনাবাহিনীর ৩০-৪০ জন সদস্য আমাদের ঘুম থেকে ডেকে তুলে বাড়িতে প্রবেশ করার গ্রিলের তালা খুলতে বলেন। এ সময় মোবাইলে দাড়িওয়ালা একজনের ছবি দেখিয়ে জানতে চান এ ব্যক্তিকে আমরা চিনি কি না? এ সময় সেনাবাহিনীর সশস্ত্র তিনজন আমাদের সবাইকে দুটি রুমের মধ্যে নিরাপদে রেখে নিচতলায় অভিযান পরিচালনা করেন। সেনাসদস্যরা নিচতলার দরজা দীর্ঘ সময় ধরে ধাক্কাধাক্কি করেন। তবে কেউ গেট খুলছিল না। এক পর্যায়ে তারা দরজার ছিটকানি ভেঙে প্রবেশ করেন। প্রায় তিন ঘণ্টা অভিযান ও তল্লাশি চালানো হয়। সকাল ৮টার কিছু পরে পেছনে হাতকড়া ও মাথায় গামছা বাঁধা অবস্থায় দাড়িওয়ালা এক ব্যক্তিকে কালো মাইক্রোবাসে ওঠানো হয়। অন্য একজনকেও কোমরে দড়ি বাঁধা অবস্থায় গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

১৯৯০-এর গণ অভ্যুত্থানে এরশাদের পতনের পর ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে উত্থান ঘটে সুব্রত বাইনের। ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকা প্রকাশের পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। সুব্রত বাইনের বাবার নাম বিপুল বায়েন। মা কুমুলিনি বায়েন। তিন বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। তিনি তিনটি বিয়ে করেছেন। বাংলাদেশে দুটি, পশ্চিমবঙ্গে একটি। তার প্রথম স্ত্রীর নাম লুসি। সেই ঘরে তার দুই সন্তান। দ্বিতীয় স্ত্রী সুইটির সঙ্গে তার ডিভোর্স হয়ে গেছে। পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া এলাকার মেয়ে জামেলা খাতুন তার তৃতীয় স্ত্রী। তার সঙ্গেই তিনি রয়েছেন। ১৯৯৭ সালে নয়াপল্টনের একটি হাসপাতাল থেকে গোয়েন্দা পুলিশের এসি আকরাম সুব্রতকে তার ১২ সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করেন। সুব্রত বাইন জেলে থাকার সময় তার স্ত্রী লুসির সঙ্গে তার গ্রুপের এক যুবকের প্রেম হয়। পরে সুব্রত বাইন জেল থেকে বেরিয়ে এসে লুসিকে নিজেই বিয়ে দেন ওই যুবকের সঙ্গে। সুব্রত বাইনের বাবা-মা টঙ্গীর নিজস্ব বাড়িতে থাকেন। ১৯৮৭ সালে মগবাজারকেন্দ্রিক আন্ডারওয়ার্ল্ডে বিচরণ শুরু করেন সুব্রত বাইন। রফিক মার্ডার দিয়ে খুনাখুনিতে জড়ান। এরপর একে একে ট্রিপল, ডাবল মার্ডার। আন্ডারওয়ার্ল্ডে গ্যাং কিলিং জনপ্রিয় করে তোলেন অপরাধজগতের মুকুটহীন এই সম্রাট।

২০০০ সালের ১৮ মে পুরান ঢাকার জজ কোর্ট এলাকায় ফিল্মি কায়দায় খুন করা হয় হুমায়ুন কবির মিলন ওরফে মুরগি মিলনকে। এ খুনের পর সুব্রত বাইন দেশ ছেড়ে পালান। তিনি কলকাতায় আত্মগোপন করেন। মোহাম্মদ আলী ওরফে ফতেহ আলী নামে তিনি কলকাতার অপরাধীদের নিয়ে গড়ে তোলেন বড় একটি চক্র। কলকাতার বালিগঞ্জে রয়েছে তার প্রাসাদোপম বাড়ি। সেখান থেকেই ১৩ লাখ রুপির জাল নোটসহ নানান অপরাধে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ২০০৮ সালের ১১ অক্টোবর কলকাতা পুলিশের হাতে প্রথম গ্রেপ্তার হন সুব্রত। তিনি সেখানে মোহাম্মদ আলী নাম পরিচয়ে চলতে থাকেন। কলকাতা থেকে জামিনে মুক্তি পান। কলকাতার মোহাম্মদ বাপি নামে এক ব্যক্তি তাকে সহায়তা করতে থাকেন। একটি ফুটবল টিমের কর্মকর্তা হয়ে তিনি সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করেন। এরপর চীন আর দুবাই গিয়ে ব্যবসা করেন। পরিচয় হয় দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে। দুবাই থেকে তারা যান নেপাল। কিন্তু তখনই ভারত সরকার তার নামে ইন্টারপোলে রেড নোটিস জারি করে। নেপালে আত্মগোপন করেন সুব্রত। ২০০৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সেখানে তিনি গ্রেপ্তার হন। ২০১২ সালের ৮ নভেম্বর সুব্রত বাইন ১২ সহযোগীসহ নেপালের কারাগার থেকে সুড়ঙ্গ কেটে পালান। ২৭ নভেম্বর কলকাতা পুলিশের হাতে ফের গ্রেপ্তার হন। এর পর থেকে তাকে দেশে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে একাধিকবার বাংলাদেশ চিঠি চালাচালি করে। কিন্তু ফেরত আনা যায়নি। তবে ২০২২ সালে তিনি বাংলাদেশে এসে আত্মগোপনে চলে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের উন্নয়নের পল্লীবন্ধু এরশাদের অবদান অনস্বীকার্য: কাজী মামুন
বাংলাদেশের উন্নয়নের পল্লীবন্ধু এরশাদের অবদান অনস্বীকার্য: কাজী মামুন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অবশেষে এসি মিলানে লুকা মদ্রিচ
অবশেষে এসি মিলানে লুকা মদ্রিচ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’
‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি
পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির
দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ
মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম
সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের
‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ
নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান
সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন
বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা
জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল
নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি
হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই
বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির
জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল
জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা