শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৩, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

বিএনপি এখন সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দল ও অঙ্গসংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি এ নির্দেশনা দিয়েছেন। এতে বলা হয়েছে, ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ষড়যন্ত্র থেমে নেই। এদের সঙ্গে নতুন করে আরও কিছু যোগ হয়েছে। এই অদৃশ্য শক্তি ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে। দেশের সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। নিজেরা অঘটন ঘটিয়ে, মব তৈরি করে বিএনপির ওপর দোষ দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে। রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে যুবদল কর্মী সোহাগের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের  ঘটনাই তার প্রমাণ। এই ভয়ানক বর্বরোচিত ঘটনার সঙ্গে একটি রাজনৈতিক দলের কতিপয় নেতার সংশ্লিষ্টতার ছবি ও তথ্য ভাইরাল হচ্ছে। অথচ সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্লিপ্ত। এসব অপরাধ ‘মব’ সন্ত্রাস আর নোংরা রাজনৈতিক চর্চার সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে কঠোর ব্যবস্থা। বিএনপি সরকারকে সহযোগিতা করছে এবং করে যাবে। বিএনপির নীতিনির্ধারণী মহলের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।  

বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সম্প্রতি রাজধানীর মিটফোর্ডে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পরপরই তারা পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে দোষারোপ করে রাজধানীসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ মিছিল বের করেছে। সেখানে বিএনপি এবং তার শীর্ষনেতাদের অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়েছে। বিএনপির ঘাড়ে দায় চাপিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে এ ধরনের পরিকল্পিত আরও ভয়ংকর ঘটনা সহসাই তারা ঘটাতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এই আশঙ্কা থেকেই বিএনপি এবং তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এসব মব, ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার ও অপপ্রচার থেকে রক্ষা পেতে এবং সরকারের নির্লিপ্ততায় সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে দুই দিনের বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। শিগগিরই আসছে কেন্দ্রীয় বিএনপির নতুন কর্মসূচি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘দেশে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটছে, মৃত্যু বাড়ছে। দুর্বৃত্তরা সুযোগ নিচ্ছে, কারণ তাদের পেছনে জনগণের সমর্থন নেই। কিন্তু একটা নির্বাচিত সরকার এলে নিঃসন্দেহে সেটা শক্তিশালী সরকার হবে। তখন আমরা নিশ্চয়ই সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ থেকে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হব। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে বাংলাদেশে রাষ্ট্রব্যবস্থা ও রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন করে একটা নির্বাচন দ্রুত চাই। কারণ গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। আর গণতন্ত্রের প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচন নেই বলে আজ দেশে এই অঘটনগুলো ঘটছে। তবে এসব অপকর্মের ব্যাপারে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।’

এসব বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, “দলের কারও বিরুদ্ধে কোনো রকমের খারাপ অভিযোগ আসামাত্রই তার বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা আমাদের পক্ষে যেটুকু সম্ভব তার সর্বোচ্চ ব্যবস্থাটুকু নিচ্ছি। আমাদের হাতে তো আর প্রশাসন, পুলিশ কিংবা জুডিশিয়ারির মতো কোনো ক্ষমতা নাই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব তো সরকারের, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। আমরা তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করে যাচ্ছি। তবে যে কোনো ঘটনা ঘটলেই কোনো কোনো মহলের বিএনপির ওপর তার দায় চাপানোর যে একটা প্রবণতা আমরা দেখতে পাচ্ছি, সেটা তো একটা অপরাজনীতি। এটা হলো নোংরা রাজনীতির চর্চা। আমরা এ ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েই আছি।” 

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘রাজধানীর মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডে যারা সরাসরি জড়িত ছিল তাদের কেন গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না? তাদের নাম কেন মামলার এজাহার থেকে বাদ দেওয়া হলো? আমাদের দলের কেউ এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল বলে তো এখনো কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। শুধু মামলার এফআইআরে নাম আসার কারণেই আমরা তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক কঠোর অ্যাকশন নিয়েছি। দল থেকে সঙ্গে সঙ্গেই তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তির মেয়ে সাক্ষাৎকারে বলেছে, তাকে মামলার আবেদনে স্বাক্ষর করতে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সে স্বাক্ষর করেছে। যারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের কাউকে এই মামলায় আসামি করা হয়নি, কেন? এগুলো সবই বিতর্কিত বিষয়। আমরা যা বলতে পারি তা হলো, একজন মসজিদের ইমাম সাহেবকে মসজিদের ভিতরে কোপানো হয়েছে। তার আগে খুলনাতে যুবদলের একজন ছেলেকে গুলি করে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা করা হলো। সে বিষয়ে তো কেউ সোচ্চার কোনো প্রতিবাদ করছে না। কুমিল্লার একটি বিষয়ে ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই বিএনপিকে দোষারোপ করা হলো। কিন্তু পরে দেখা গেল যে এটি কোনো রাজনৈতিক বিষয়ই নয়। দুই ভাইয়ের অন্তঃকলহের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। কুমিল্লার মুরাদনগরে এক পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হলো, সে বিষয়ে কোনো প্রতিবাদ চোখে পড়েনি। আসলে এগুলো হচ্ছে বিএনপির বিরুদ্ধে নোংরা অপপ্রচার চালিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার একটা অপরাজনৈতিক চর্চা। এমন অবস্থায় আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যেন নিরপেক্ষভাবে কঠোর হস্তে এসব অপরাধ দমন করে।’

এসব বিষয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যখনই কোনো অভিযোগ আসছে তখনই তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এমনকি অনেক স্থানে আইনানুগ ব্যবস্থা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। কাউকে কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। অথচ আমরা দেখছি কোনো কোনো রাজনৈতিক দল বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিতভাবে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মতো ভয়ংকর ঘটনা ঘটিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে। এ ব্যাপারে দলীয় নেতা-কর্মী, সমর্থকসহ সর্বস্তরের জনগণকে এখনই সচেতন হতে হবে। সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে সংকট তৈরির নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যখন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার নির্দেশ দিলেন, তখনই ভয়ংকর হত্যাকাণ্ড, তখনই এই বিব্রতকর অবস্থা। হত্যাকাণ্ডসহ এসব অঘটনের সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে হবে। এখন খুঁজে বের করতে হবে, মিটফোর্ডের এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মূল হোতা কে? তিনি এসব হত্যাকারীসহ রাজনৈতিক ফায়দা লুণ্ঠনকারীদের ব্যাপারে সবাইকে সচেতন ও সজাগ থাকার আহ্বান জানান।

যুবদলের কর্মসূচি : সরকারের নির্লিপ্ততায় সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে রাজধানী ঢাকায় কেন্দ্রীয়ভাবে এবং দেশব্যাপী জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাতীয়তাবাদী যুবদল। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ২টায় নয়াপল্টনে বিক্ষোভ মিছিল। একই দিনে সারা দেশে জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।

ছাত্রদলের কর্মসূচি : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আজ সোমবার (১৪ জুলাই) বেলা ২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। এদিন সারা দেশের সব জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ মিছিল করবে ছাত্রদল।

বিএনপিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না : বিএনপিকে এত সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে ‘তারেক রহমান দ্যা হোপ অব বাংলাদেশ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি বারবার প্রমাণ করেছে ধ্বংসস্তূপের মাঝ থেকে জেগে উঠতে পারে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতের পরে অনেকেই ভেবেছিল বিএনপি শেষ। বিএনপিকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু সেই বিএনপি আবারও খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ছাত্র ও যুবনেতাদের সঙ্গে নিয়ে জেগে উঠেছে। বড় পরিসরে জাতীয়তাবাদীদের সাইবার যুদ্ধে লড়াই করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিএনপির ওপর পরিকল্পিতভাবে সাইবার হামলা করা হচ্ছে। এবার বাদ যাননি তারেক রহমানও, যা খুবই উদ্বেগজনক। এখন যে আক্রমণ করা হচ্ছে তা খুবই পরিকল্পিত চক্রান্ত। এ সময় তারেক রহমানের ওপর দীর্ঘ নিপীড়নের পরও আপসহীন মনোভাবের কথা তুলে ধরেন ফখরুল। তিনি বলেন, আজকে যে অপপ্রচার হচ্ছে, এর পেছনে সুনির্দিষ্ট চক্রান্ত রয়েছে। সেই চক্রান্ত হলো বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করে দেওয়া। তারেক রহমানের নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহর সভাপতিত্বে ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. জাহিদ উর রহমান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদি আমিন, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেন্টাল অনুষদের ডিন সহযোগী অধ্যাপক সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থসহ বিএনপি মতাদর্শের অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট, ব্লগাররা বক্তব্য দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
ঐকমত্যের মাধ্যমেই সুষ্ঠু নির্বাচন
ঐকমত্যের মাধ্যমেই সুষ্ঠু নির্বাচন
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
সর্বশেষ খবর
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

২ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি
মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে
পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা