শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

বিগত ১৬ বছরে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান ও নাগরিক অধিকার সংকোচনের ভিতর দিয়ে বাংলাদেশ এক গভীর রাজনৈতিক অন্ধকারে ঢুকে পড়েছিল। হয়রানি, নিপীড়নের শঙ্কার আবহে যখন অধিকাংশ মানুষ নীরবতা বেছে নিয়েছিল, তখন দেশি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো দাঁড়িয়েছিল দৃঢ়ভাবে-যারা শাসকের রোষের মুখে সত্যের পক্ষে অবিচল থেকেছে। এ কলামটি তাঁদের সাহসিকতাকে সম্মান জানাতে লেখা।

নিরঙ্কুশ দমন-পীড়নের আবহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চিহ্নিত হওয়ার আগেই বাংলাদেশে ক্রমাগত স্পষ্ট হয়ে উঠছিল। ২০১০ সালের জুন মাসে বিএনপি-সমর্থিত ঢাকা সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর চৌধুরী আলম নিখোঁজ হয়ে যান, এটি ছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের নিখোঁজ হওয়ার প্রথম দিককার একটি উদাহরণ। তবে পুরো জাতির বিবেক নাড়া দিয়েছিল ২০১২ সালে বিএনপির প্রভাবশালী নেতা ইলিয়াস আলীর রহস্যজনক অন্তর্ধানে। এ ঘটনাটি ছিল রাষ্ট্রীয় নিষ্ঠুরতা এবং জবাবহীনতার প্রতীক-দীর্ঘ কালো অধ্যায়ের সূচনা।

২০১৩ সালের ৫ মে রাতে হাজার হাজার হেফাজতে ইসলামের কর্মী ও সমর্থক ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে জমায়েত হন। এ রক্ষণশীল ইসলামি সংগঠনটি ধর্মীয় মূল্যবোধ রক্ষার দাবিতে ১৩ দফা দাবি উপস্থাপন করে। সেই রাত পরিণত হয় বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম ভয়ংকর এক কালো অধ্যায়ে। গভীর রাতে র‌্যাব-পুলিশের সমন্বয়ে চালানো অভিযানে অসংখ্য আলেম এবং এতিমের মৃত্যু ঘটে। এ ভয়াবহ দমন-পীড়ন পরবর্তী সময়ে পরিচিত হয় ‘শাপলা চত্বর গণহত্যা’ নামে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ ঘটনায় একটি স্বাধীন তদন্তের দাবি তোলে। স্থানীয় মানবাধিকার সংস্থা অধিকার তাদের প্রতিবেদনে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা ৬১ জন বলে উল্লেখ করে, যা সরকারি সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। এর পরিণতি ছিল ভয়াবহ। অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়, অফিসে অভিযান চালানো হয়। পরে অধিকারের এনজিও নিবন্ধন বাতিল করা হয়-এটি ছিল সত্য প্রকাশের জন্য স্বৈরাচারী হাসিনার প্রতিশোধ।

এরপর আসে ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাস-বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এ নির্বাচন বর্জন করে, যার ফলে ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি। নির্বাচনের দিনজুড়ে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ এবং ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ ওঠে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলো নিরপেক্ষতার অভাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ থেকে বিরত থাকে। নির্বাচনের পরপরই মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং বাংলাদেশের স্বনামধন্য সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এ প্রক্রিয়াকে ‘ভোটারবিহীন ও গণতন্ত্রবিরোধী’ বলে আখ্যায়িত করে। এর প্রতিক্রিয়ায় শুরু হয় এক নোংরা প্রতিহিংসার রাজনীতি। সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা এবং কর্মীদের হয়রানি এবং প্রশাসনিক জটিলতার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম সীমিত করা হয়।

২০১৮ সাল। দেশের ইতিহাসে ছাত্র আন্দোলনের নতুন জোয়ার আসে। প্রথমে কোটা সংস্কার আন্দোলন, পরে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা প্রথমে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতির পরিবর্তে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের দাবি তোলেন। এরপর একটি মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামিয়ে আনে। দুটি প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল শান্তিপূর্ণভাবে, কিন্তু তা দ্রুত রূপ নেয় একটি সর্বজনীন আন্দোলনে।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন-যা পরবর্তী সময়ে ‘রাতের ভোট’ নামে কুখ্যাতি পায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে গণতন্ত্র হত্যার স্মারক হয়ে থাকে। বিরোধী দল, বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনি প্রচারণা চালাতে গিয়ে ভয়াবহ বাধার সম্মুখীন হয়। নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, মিছিল-মিটিংয়ে বাধা, এমনকি হামলা-সবই ছিল পূর্বপরিকল্পিত। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৩০ ডিসেম্বর, তবে অনেক কেন্দ্রেই ব্যালট বাক্স পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল আগের রাতেই। অভিযোগ ওঠে, ভোট গ্রহণ শুরুর আগেই ফল নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। এ প্রহসনের বিরুদ্ধে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় নিন্দা জানায়। নির্বাচনকে তারা ‘অবাধ বা সুষ্ঠু নয়’ বলে ঘোষণা করে। বিশ্ববিখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম ২০১৮ সালের আগস্টে আলজাজিরায় সাক্ষাৎকারে সরকারের সমালোচনা করার পর গ্রেপ্তার হন। তিনি জেলে থাকেন ১০০ দিনেরও বেশি এবং পরে জানান, সেখানে তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে।

২০২০ সালে কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার হন। তিনি জেলে কাটান ১০ মাস এবং মুক্তির পর জানান, তাঁকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁর সহ-আসামি, লেখক মুশতাক আহমেদ, কারাগারে বিচারাধীন অবস্থায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মারা যান। তাঁর একাধিকবার জামিন আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছিল। মুশতাকের এই মৃত্যু দেশজুড়ে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দেয়। এ ধরনের নির্যাতন ও নিপীড়ন বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় তোলে।

আমি নিজেও এ দমনমূলক আইনি-যন্ত্রের শিকার হয়েছিলাম। একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও কলাম লেখক হিসেবে আমি আমার মত প্রকাশ করেছিলাম। সে কারণেই আমাকে মিথ্যা মামলার অপবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বরখাস্ত করা হয়। গণমাধ্যমে আমাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অপমানিত করা হয়। আমার চরিত্রহননের চেষ্টা চলে। তবে এ নিপীড়নের অন্ধকারে একটি আলো ছিল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের অটল ও দ্রুত প্রতিক্রিয়া। তাদের আন্তর্জাতিক চাপ এবং প্রচারণার মাধ্যমে বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হয় এবং শেষ পর্যন্ত সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে আমি পুনর্বহাল হই।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে আখ্যা দেয় ‘ভয়ের হাতিয়ার’ হিসেবে এবং এর তাৎক্ষণিক বাতিল দাবি করে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই আইনকে ‘দমনমূলক’ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং অভিযোগ করে যে সরকার এটিকে ব্যবহার করছে সংবাদমাধ্যম ও রাজনৈতিক মতপ্রকাশ রোধ করার জন্য। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতার অবস্থানকে সবচেয়ে খারাপ বলে উল্লেখ করে। তারা এই আইনের অপপ্রয়োগকেই মূল কারণ হিসেবে তুলে ধরে।

২০১৩ থেকে ২০১৯ সময়কালে রাজনৈতিক গুম ও বেআইনি হত্যাকাণ্ড বেড়ে যায়, যার টার্গেট ছিল মূলত বিরোধী দল ও সরকারের সমালোচকরা। এসব ঘটনার শিকার পরিবার-বিশেষত মায়েরা; প্রথমে অনানুষ্ঠানিকভাবে একত্র হতে শুরু করেন। পরে তাঁরা গড়ে তোলেন একটি সংহতির প্ল্যাটফর্ম ‘মায়ের ডাক’। ২০১৪ সালের দিকেই তাঁদের মাঝে পারস্পরিক যোগাযোগ শুরু হয়। ২০১৬ সালের ১২ মার্চ প্ল্যাটফর্মটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন, প্রকাশ্য শুনানি-বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তারা তাদের প্রিয়জনদের গুমের বর্ণনা তুলে ধরে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে তাদের প্রথম বৃহৎ জনসমাবেশে ২০টির বেশি পরিবার প্রকাশ্যে তাদের নিখোঁজ স্বজনদের গল্প শোনায়।

হৃদয়বিদারক বর্ণনাগুলো আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে এ দুর্বিষহ বাস্তবতা তুলে ধরে-যা সরকার বহু দিন ধরে অস্বীকার করে আসছিল। র‌্যাবের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে অভিযোগের ভিত্তি গড়ে উঠেছে, তা নির্মিত হয়েছে বছরজুড়ে চলা নিরলস তথ্যসংগ্রহ, নির্ভীক প্রতিবেদন এবং নিখোঁজ ও নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের হৃদয়বিদারক সাক্ষ্যনির্ভর অনুসন্ধানের মাধ্যমে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ঐতিহাসিক দুটি প্রতিবেদন ছাড়াও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে বিশদ তদন্ত প্রতিবেদন-যেখানে উঠে আসে গুম, হেফাজতে নির্যাতন এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার ভয়াবহ চিত্র।

এ নৃশংসতার একটি শোকাবহ উদাহরণ হলো টেকনাফ পৌরসভার কমিশনার একরামুল হকের হত্যাকাণ্ড। ২০১৮ সালে তাঁকে ‘ক্রসফায়ার’-এ নিহত বলে দাবি করে র‌্যাব। কিন্তু পরে একটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়। যেখানে মৃত্যুর আগে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একরামের শেষ কথোপকথন ধরা পড়ে। এ রেকর্ডে স্পষ্ট হয় তিনি তখন জীবিত, নিরস্ত্র এবং ভয়াবহ আতঙ্কে ছিলেন। যা র‌্যাবের তৈরি করা ‘গোলাগুলির’ গল্পকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও পরিকল্পিত বলে প্রমাণ করে। স্থানীয় সংগঠন অধিকার এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) বহু বছর ধরে ‘ক্রসফায়ার’ এবং নির্বিচার গ্রেপ্তারের নিরপেক্ষ তালিকা সংরক্ষণ করেছে। কিন্তু এ দায়িত্বশীল কাজের জন্য তাদের ক্রমাগত হুমকি, সরকারি নজরদারি এবং আইনি হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।

২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশ এক বিস্তৃত দমন-পীড়নের সাক্ষী হয়। যার মূল লক্ষ্য ছিল রাজনৈতিক বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করা। হাজার হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে পুলিশি অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়। শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ভেঙে দেওয়া হয় জলকামান, রাবার বুলেট ও গণগ্রেপ্তারের মাধ্যমে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এ পরিস্থিতিকে বর্ণনা করে ‘বিরোধী রাজনীতির ওপর সাংগঠনিক হামলা’ হিসেবে এবং হুঁশিয়ারি দেয়-এ ধরনের আচরণ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে কার্যত অসম্ভব করে তোলে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল একই সুরে উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং বিচারব্যবস্থাকে ‘দমন-পীড়নের হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহারের কথা উল্লেখ করে। একতরফা ‘ডামি নির্বাচনের’ পর ২০২৪ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ এক সন্ধিক্ষণে পৌঁছায়। বহু বছরের দমন-পীড়ন, রাজনৈতিক অধিকার হরণ, গুম, অর্থনৈতিক বঞ্চনা এবং মতপ্রকাশের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ অবশেষে এক বিস্ফোরণ তৈরি করে। প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নামেন। গার্মেন্ট শ্রমিক, রিকশাচালক, শিক্ষক, শহরের সচেতন মানুষ সবাই যুক্ত হয় এক সম্মিলিত গণ আন্দোলনে। তাদের দাবি ছিল-জবাবদিহি, মর্যাদা ও নাগরিক অধিকার।

রাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া ছিল নিষ্ঠুর। নিরস্ত্র জনতার ওপর গুলি চালানো হয়, মোবাইল নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, অ্যাম্বুলেন্স থামিয়ে দেওয়া হয়, এমনকি হাসপাতালগুলোকে সতর্ক করা হয় যেন তারা আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা না দেয়। অনবরত গুলি চলতে থাকে, ছাদে ছাদে স্নাইপার বসানো হয়, আর গভীর রাতে শুরু হয় গণগ্রেপ্তার ও অপহরণ। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস নিশ্চিত করে, শুধু প্রথম তিন সপ্তাহেই ৩১ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন, ১২ জনকে নির্যাতন করা হয়েছে এবং ৩ জন নিখোঁজ হয়ে গেছেন। যাদের আজও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

সেখানে রাষ্ট্র তার নাগরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল, শুধু তাদের চুপ করিয়ে দেওয়ার জন্য। এ বিভীষিকাময় দমন-পীড়নের মধ্যেও সাধারণ মানুষের সাহস এক নতুন ইতিহাস রচনা করে। অনেকেই ছিল কিশোর কিংবা তরুণ। তাদের হাতে ছিল শুধু প্ল্যাকার্ড, কিন্তু হৃদয়ে ছিল সত্যের জন্য লড়ার অদম্য শক্তি। তারা ভয়কে পরিণত করেছিল প্রতিরোধে। তাদের এ অবস্থান ছিল কেবল স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা জবাবহীনতার এক অন্ধকার ব্যবস্থার বিরুদ্ধেই।

২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর (OHCHR) এক তথ্য-অনুসন্ধান প্রতিবেদন প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়, এ বিক্ষোভে কমপক্ষে ১ হাজার ৪৩৭ জন নিহত হয়েছেন। যার মধ্যে শিশুরাও ছিল। প্রতিবেদনটি এ সহিংসতাকে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের সম্ভাব্য উদাহরণ’ হিসেবে অভিহিত করে এবং একটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করে।

২০২৪ সালের জুলাই মাসে যা ঘটেছিল, তা কেবল একটি আন্দোলন নয়, তা ছিল একটি জবাব, একটি জাতীয় পুনর্জাগরণ। সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। স্বৈরশাসন কেবল নেতৃত্ব পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে যায় না-এরা পিছিয়ে যায়, গা-ঢাকা দেয় এবং আবার ফিরে আসে নতুন মুখোশ পরে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের পর বছর ধরে দুর্বল হয়ে পড়েছে, সেগুলোকে শুধু কাঠামোগতভাবে নয়-আদর্শ, ন্যায়বোধ ও বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করে নির্মাণ করতে হবে।

যে ক্ষত এ রাষ্ট্রের মানুষের শরীর ও মনে বসেছে-তা মুছে ফেলতে সময় লাগবে, সাহস লাগবে এবং লাগবে সম্মিলিত স্মরণ। তবু অনেক বছর পর এখন আমাদের সামনে একটি নতুন সম্ভাবনা। আমরা আর একা নই- আমাদের পাশে আছে সেই সাহসী সংস্থা এবং মানুষগুলো, যাঁরা জীবন দিয়ে, সম্মান হারিয়ে, বা অবিচারের শিকার হয়েও সত্য থেকে সরে আসেননি। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস, অধিকার, আইন ও সালিশ কেন্দ্র এবং অসংখ্য নামহীন মানবাধিকার প্রহরী। আপনাদের সাহস আমাদের ভবিষ্যৎ নতুন করে গড়ে তোলার সুযোগ দিয়েছে। আমরা এ সুযোগ যেন ব্যর্থ না করি।

লেখক : অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; আহ্বায়ক, সাদা দল

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬
সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন
জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ
অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ

দেশগ্রাম

বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী
বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী

দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের

পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা
নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহানবীর আদর্শ অনুসরণে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব
মহানবীর আদর্শ অনুসরণে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা