শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

১৯৫৬ সালে আবদুল জব্বার পরিচালিত ‘মুখ ও মুখোশ’ সিনেমাটি দিয়ে এ দেশে সবাক চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হয়। এরপর আশি দশকের প্রথম ভাগ পর্যন্ত একের পর এক নির্মিত হতে থাকে কালজয়ী যত চলচ্চিত্র। এতে এ দেশের চলচ্চিত্র ‘সোনালি দিনের ছবি’র আখ্যা পায়। ১৯৬৫ সালে সালাউদ্দিন পরিচালিত ‘রূপবান’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেলে এ সোনালি যুগ শুধু বেগবান হয়নি, এ দেশে পাকিস্তানি উর্দু ছবির একচেটিয়া রাজত্বের অবসান ঘটে। পঞ্চাশ থেকে আশি দশকের প্রথম ভাগ, বলতে গেলে মাত্র প্রায় তিন দশকে হারিয়ে যায় ঢাকাই সিনেমার সেই সোনালি যুগ। কিন্তু কীভাবে? চলচ্চিত্রবোদ্ধা অনুপম হায়াৎ, অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, চলচ্চিত্র নির্মাতা মতিন রহমান এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সিনিয়র কর্মকর্তা মিয়া আলাউদ্দিন প্রায় অভিন্ন সুরে বলেন, চলচ্চিত্র নির্মাতাআশি দশকের গোড়ার দিকে এ দেশের চলচ্চিত্রের ভরাডুবি ঘটায় ভিসিআর-ভিসিপি। তখনকার সরকার দেশে ঘরোয়াভাবে ভিসিআর ও ভিসিপি ব্যবহারের অনুমতি দিলে ভিডিও ক্যাসেটের কল্যাণে এ দেশে বলিউডের হিন্দি ছবি দেখার ধুম পড়ে যায়। এ হিন্দি ছবি সিনেদর্শকদের বিনোদনের নতুন পথ খুলে দেয়। ফলে রেখা, হেমা মালিনী, পারভিন ববি, ডিম্পল কাপাডিয়া, জিনাত আমান, পুনম ধীলন, শ্রীদেবী প্রমুখ বলিউড নায়িকা স্বপ্নকন্যার মতো এ দেশের অগণিত কিশোর-যুবা দর্শকের মন কেড়ে নেন। একই সঙ্গে অমিতাভ বচ্চন, রাজেশ খান্না, বিনোদ খান্না, ধর্মেন্দ্র, মিঠুন, জিতেন্দ্র, সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ, ঋষি কাপুর. গোবিন্দ প্রমুখ নায়ক দর্শকের মনে আসন গেড়ে বসেন। দেশের সিনেমা হলগুলোয় এর নেতিবাচক প্রভাব মরুঝড়ের মতো হামলে পড়ে। ঘরে ঘরে ক্যাসেট প্লেয়ারে বাজতে থাকে ‘মেরে আঙ্গেনামে তুমারা কেয়া কাম হ্যায়’, ‘কোরবানি কোরবানি  কোরবানি’, ‘আপ য্যায়সা কোই মেরা’, ‘হাম তুম এক কামরে মে বন্ধ হ্যায়’ প্রভৃতি। এ সময় একদিকে দেশজুড়ে রঙিন টিভি আর ভিসিআর-ভিসিপি কেনার ধুম পড়ে যায়, অন্যদিকে ভিসিপি ও রঙিন টিভি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা দেশজুড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে। গড়ে ওঠে ভিডিও ক্লাবের রমরমা ব্যবসা। ক্রমে সিনেমা হলবিমুখ হতে থাকেন দর্শক।

চলচ্চিত্র নির্মাতা

ঢাকাই ছবির সোনালি যুগের বিলীনের শুরুটা এভাবেই হয়। এতে বড় মাপের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বিগ বাজেটের ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়তে থাকে। ফলে একদিকে নির্মাতারা যেমন হতাশ হতে থাকেন, তেমনি সিনেমা হল মালিকরাও পড়ে যান বিপাকে। মুনাফার ঘরে যোগ হতে থাকে ধারদেনার বোঝা। কিছু পরিচালক যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘দূরদেশ’-এর মতো বিগ বাজেটের ছবি নির্মাণে হাত দেন। তবে এসব ছবিতে খুব বেশি আশা পূরণ হয়নি। বলতে গেলে ভিসিআর ও হিন্দি ছবি রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয় এ দেশের সিনেমা হল ও সিনেমাকে। ভিসিআরের মাধ্যমে ঘরে বসে দর্শকরা যে যার সময়-সুযোগ বুঝে আরামে হিন্দি ও ইংরেজি ছবি দেখতে লাগলেন। তারপর শুরু হলো নকল আর পাইরেসির তাণ্ডব। একই সঙ্গে অশ্লীল ছবির মহামারি রুচিসম্মত দর্শকদের সিনেমা হল ছাড়তে বাধ্য করে। কতিপয় নির্মাতা হিন্দির পাশাপাশি তামিল তেলেগু ছবির নকলে মহাব্যস্ত হয়ে পড়ে। তারা তামিল তেলেগু ছবির ভাষা বাংলায় অনুবাদ করতে এর ডিভিডি নিয়ে এ দেশে থাকা দক্ষিণ ভারতীয় সুইপারদের দ্বারস্থ হতো। এভাবে দেশীয় চলচ্চিত্র আশি দশকের শুরু থেকে কৌলীন্য হারাতে শুরু করে। এর আগে অবশ্য সত্তর দশকেও এখানে অবাধে নকল ছবি নির্মাণ শুরু হয়; কিন্তু তখন ভিসিআর না থাকাতে এসব ছবি যে নকল এখানকার দর্শক তা জানত না। ভিসিআর আসায় দর্শকরা জেনে গেলেন ইবনে মিজানের ‘এক মুঠো ভাত’ হিন্দি ছবি ‘রুটি’র অনুকরণে তৈরি, দেওয়ান নজরুলের ‘দোস্ত দুশমন’ বলিউডের ‘শোলে’র কাট টু কাট অনুকরণ, ‘আন’ অবলম্বনে তৈরি ‘বাহাদুর’, ‘গোরা ঔর কালা’ অবলম্বনে ‘নিশান’। ‘দিওয়ার’ থেকে নির্মাণ হয়েছে বাবুল চৌধুরীর ‘সেতু’। হাতের কাছে অধিক সুনির্মিত আসল ছবি দেখার সুযোগ থাকলে হলে গিয়ে নকল ছবি দেখে কে? এমন ভাবনাও অনেক দর্শককে সিনেমা হলবিমুখ করে। এ সময় মুক্তি পাওয়া বাংলা ছবির পাইরেট কপি বাজারে এলে একের পর এক ছবি ব্যবসার দিক থেকে মার খাওয়ায় এ সময় অনেক নামিদামি প্রযোজক-পরিচালক চলচ্চিত্র থেকে হাত গুটিয়ে নেন। বন্ধ হতে থাকে একের পর এক স্বনামধন্য প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে দর্শক খরার সিনেমা হলের মালিকরাও স্থানীয় ছবির ব্যবসার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হতে থাকে। ফলশ্রুতিতে লোকসান গুনে বন্ধ হতে থাকে একের পর এক সিনেমা হল। তাই নব্বই দশকের শুরুর দিকে দেশে থাকা প্রায় ১ হাজার ৪০০ সিনেমা হলের সংখ্যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে পঞ্চাশের ঘরেরও নিচে। একসময় প্রযুক্তির উন্নয়নে ভিসিপি, ভিসিআরের জায়গা দখল করে নেয় ডিভিডি, ভিসিডি। ঢাকাই ছবির বাণিজ্যিক বৃত্ত এতে আরও সংকুচিত হয়ে পড়ে। একই সঙ্গে চলচ্চিত্র নির্মাতাবিশ্বায়নের অবারিত দ্বারে যোগ হয় ইন্টারনেটের সুবিশাল জাল। সেই জালে সবকিছুই আটকানো যায়। যে কোনো ছবি, যে কোনো ভিডিও সার্চ দিলেই হাজির। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আরেক মোহময় ফাঁদ। সেই ফাঁদে আটকে অনেকেই তো এখন দেশীয় সিনেমার কথা ভুলে গেছেন। কারণ বিশ্বের অন্য দেশ কমপক্ষে বলিউড ছবির বাজেটের ধারেকাছে আমাদের ছবি যেতে পারছে না, কারণ ঢাকাই চলচ্চিত্রের বাজার সংকীর্ণ। এখানে বড় বাজেটের ছবি নির্মাণ করলে সেই লগ্নি ফেরত আনার কোনো পথ নেই। তা ছাড়া পঞ্চাশ থেকে আশির দশক পর্যন্ত আমাদের দেশে যেসব প্রথিতযশা নির্মাতা যেমন- খান আতা, জহির রায়হান, আবদুল জব্বার, কাজী জহির, ইবনে মিজান, আলমগীর কবির, চাষী নজরুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন, আজিজুর রহমান, এহতেশাম, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখের মতো গুণী নির্মাতা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। একই সঙ্গে শিল্পী হিসেবে রহমান, নাদিম, আজিম, রাজ্জাক, বুলবুল আহমেদ, সোহেল রানা, আলমগীর, ফারুক, জাফর ইকবাল ওয়াসিম, জসিম, উজ্জল, ইলিয়াস কাঞ্চন, বাপ্পারাজ, রুবেল, সুচন্দা, শবনম, কবরী, শাবানা, ববিতা, অলিভিয়া, চম্পা, দিতি প্রমুখের শূন্য আসনও তেমনভাবে পূরণ হয়নি।

নব্বই দশকে মান্না, সোহেল চৌধুরী, দিতি, সুব্রত, অমিত হাসান, আমিন খান, নাঈম, ফেরদৌস, রিয়াজ, সালমান শাহ, শাকিল খান প্রমুখ পূর্বসূরিদের দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হন। আরও পরে মৌসুমী, পপি, শাবনাজ, শাবনূর, পূর্ণিমা  প্রমুখ এসে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু সিনেমা হলগুলোতে মূল সারির দর্শকদের ফেরানো কিছুতেই আর সম্ভব হয়নি। এভাবেই আশির দশকের শুরুর দিকে দেশীয় চলচ্চিত্রশিল্পের কফিনে পেরেক ঠুকে যায়। কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সোহেল রানা বলেন, আমাদের চলচ্চিত্র অনেক আগেই আইসিইউতে চলে গেছে। এখন শুধু কোরামিন দিয়েই বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে মাত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
তটিনী প্রস্তুত নন
তটিনী প্রস্তুত নন
মোশাররফের ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’
মোশাররফের ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’
শাবানাকে নিয়ে গুজব
শাবানাকে নিয়ে গুজব
এন্ড্রু কিশোর বলতেন - আমি শিল্পী নই, কণ্ঠশ্রমিক
এন্ড্রু কিশোর বলতেন - আমি শিল্পী নই, কণ্ঠশ্রমিক
বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে ঢাকাই সিনেমা
বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে ঢাকাই সিনেমা
বদলে যাওয়া নুসরাত
বদলে যাওয়া নুসরাত
ব্যাচেলর পয়েন্টে ফিরছেন তৌসিফ মাহবুব
ব্যাচেলর পয়েন্টে ফিরছেন তৌসিফ মাহবুব
উচ্ছ্বসিত নওশীন
উচ্ছ্বসিত নওশীন
আদর-সালওয়া আসছেন
আদর-সালওয়া আসছেন
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের হালচাল
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের হালচাল
প্রয়াত চিত্রতারকাদের জন্য শিল্পী সমিতি
প্রয়াত চিত্রতারকাদের জন্য শিল্পী সমিতি
মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক মঙ্গলবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক মঙ্গলবার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে
রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেয়ে উচ্ছ্বসিত তরুণরা
১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেয়ে উচ্ছ্বসিত তরুণরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে জাল টাকাসহ কারবারি আটক
সিরাজগঞ্জে জাল টাকাসহ কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‍্যাঙ্কিংয়ে লিটন ও জাকেরের উন্নতি
টি-টোয়েন্টি র‍্যাঙ্কিংয়ে লিটন ও জাকেরের উন্নতি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চালকদের বিক্ষোভ, যাত্রীদের ভোগান্তি
চাঁদপুরে চালকদের বিক্ষোভ, যাত্রীদের ভোগান্তি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পুলিশের মতবিনিময় সভা
টাঙ্গাইলে পুলিশের মতবিনিময় সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ৭ দফা বাস্তবায়নে মতবিনিময়
বগুড়ায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ৭ দফা বাস্তবায়নে মতবিনিময়

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় লাফে র‍্যাঙ্কিংয়ের ৩ নম্বরে আর্চার
বড় লাফে র‍্যাঙ্কিংয়ের ৩ নম্বরে আর্চার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লা পাজে খেলতে নেমে ক্ষুব্ধ রাফিনিয়া
লা পাজে খেলতে নেমে ক্ষুব্ধ রাফিনিয়া

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহুবার ব্যালন ডি’অর জিততে চান ইয়ামাল
বহুবার ব্যালন ডি’অর জিততে চান ইয়ামাল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চালু হলো নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দর
চালু হলো নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে নতুন নিয়ম আনল আসাম সরকার
অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে নতুন নিয়ম আনল আসাম সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভোট জাতীয় নির্বাচনে প্রতিফলন করবে না : মান্না
ডাকসুর ভোট জাতীয় নির্বাচনে প্রতিফলন করবে না : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদমদীঘিতে ৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে পুকুরে ধসে পড়ল শ্রেণিকক্ষের মেঝে!
আদমদীঘিতে ৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে পুকুরে ধসে পড়ল শ্রেণিকক্ষের মেঝে!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকারমুক্ত ফুটপাতের দাবিতে সিসিকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি
হকারমুক্ত ফুটপাতের দাবিতে সিসিকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
গাইবান্ধায় অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে শ্রীলংকা
৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে শ্রীলংকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন