শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান - চতুর্থ পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

আসাদুজ্জামান খান কামাল ১০ বছরের বেশি সময় ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে কামালের ছেলে শাফি মুদ্দাসির খান জ্যোতি হয়ে ওঠেন ‘ছায়া মন্ত্রী’। জ্যোতি নিজেই ছিলেন সন্ত্রাসী। মূলত আওয়ামী লীগ তার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত গড়ে তুলেছিল দ্বিতীয় প্রজন্মের ‘দানব বাহিনী’র মাধ্যমে। আওয়ামী নেতাদের ছেলেদের সামনে আনা হয়। তবে তা রাজনীতিবিদ হিসেবে নয়, সন্ত্রাসী মাফিয়া হিসেবে। দ্বিতীয় প্রজন্মের আওয়ামী দানবরা ছিল উদ্যত, হিংস্র, আক্রমণাত্মক। তারা জনগণকে ভালোবাসত না, বরং জনগণের ওপর নিপীড়নই ছিল তাদের প্রধান বৈশিষ্ট্য। যেমন আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে জ্যোতি, গাজী গোলাম দস্তগীরের ছেলে গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পু, শামীম ওসমান, নিজাম হাজারী, হাজী সেলিমের ছেলে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় প্রজন্মের ‘রাক্ষস’ হিসেবে আবির্ভূত হয়। জ্যোতি ছিলেন এদের সরদার। জ্যোতির নির্দেশে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পগ্রুপকে হয়রানি, জমি দখল, চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে। বড় বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে চাঁদাবাজি করা হয়। চাঁদা না দিলেই মিথ্যা মামলা দিয়ে শুরু হয় হয়রানি। বসুন্ধরা মিডিয়া হাউস প্রথম এদের অপকর্মের কাহিনি প্রকাশ করে। সারা দেশে এ দানবদের লুটপাট এবং অত্যাচার-নিপীড়নের সংবাদ প্রথম আনে বসুন্ধরা মিডিয়া। ফলে বসুন্ধরা গ্রুপ জ্যোতি গংদের টার্গেটে পরিণত হয়। ২০১৫ সাল থেকে বসুন্ধরা মিডিয়া ও বসুন্ধরার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা হতে থাকে। কখনো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে, কখনো বানোয়াট হত্যা মামলা বা অন্য কোনো মিথ্যা মামলা। হয়রানির মাধ্যমে চাঁদা আদায় ছিল জ্যোতি-পাপ্পু বাহিনীর প্রধান লক্ষ্য। এরা সবাই মাদক ব্যবসা, সন্ত্রাসীসহ নানা অপকর্মে জড়িত। শুধু তাই নয়, এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোক্তাদের গুম করা, ‘আয়নাঘরে’ নিয়ে যাওয়ারও ভীতি দেখানো হয়। চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থায় নিয়োগ, বদলি ও টেন্ডারবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন আসাদুজ্জামান খানের ছেলে শাফি মুদ্দাসির খান জ্যোতি। মন্ত্রীর বাসায় বস্তায় বস্তায় টাকা প্রবেশের নেপথ্যে কাজ করেছেন জ্যোতি। বাবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে শত শত কোটি টাকা লুটপাট করেছেন তিনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ঘিরে বাবা-ছেলে মিলে গড়ে তুলেছিলেন বিশাল সিন্ডিকেট। ওই সিন্ডিকেটের মাধ্যমেই গড়ে উঠেছে বিপুল অবৈধ সম্পদ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শুধু অনপনেয় বা অমোছনীয় কালি কেনার ক্ষেত্রে যে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে, এর সঙ্গেও ওই সিন্ডিকেট জড়িত বলে বেরিয়ে এসেছে। কিছুদিন আগে গ্রেপ্তার হন জ্যোতি। রিমান্ডে তিনি পুলিশকে চাঞ্চল্যকর অনেক তথ্য দিচ্ছেন।

সূত্র জানায়, কেবল মন্ত্রণালয় বা এর অধীন প্রতিষ্ঠানেই নয়, বাইরেও দাপট দেখাতেন সিন্ডিকেট সদস্যরা। রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় ছিল জ্যোতির একচ্ছত্র আধিপত্য। ধানমন্ডি এলাকায় কোনো রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করতে গেলে জ্যোতিকে চাঁদা দিতে হতো। তাকে মোটা অঙ্কের টাকা দিলে অনায়াসেই মিলত রেস্টুরেন্টের লাইসেন্স। রেস্টুরেন্ট থেকে চাঁদা ছাড়াও কারওয়ান বাজার থেকে প্রতিদিন চাঁদা তোলা হতো। ফুটপাতে ব্যবসা, বাজার, মাদক ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেল থেকে উঠত চাঁদা। এ টাকা মন্ত্রীর হাতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দায়িত্ব ছিল মন্ত্রীর এপিএস মনির হোসেনসহ আরও দুজনের ওপর। এ টাকার মোটা অংশ পেতেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। পাশাপাশি এ টাকার একটা ভাগ পেতেন তার ছেলে। আসাদুজ্জামান খান কামাল ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, ছেলে জ্যোতি, মেয়ে সোফিয়া তাসনিম খান এবং একান্ত সচিব মনির হোসেনকে আসামি করে মামলা করেছে দুদক। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ঘুষ হিসেবে বস্তা বস্তা টাকা নিতেন। পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস থেকে এ টাকা আদায় করা হতো। ঘুষ আদায়ে তৎকালীন অতিরিক্ত সচিব ড. হারুন অর রশীদ বিশ্বাসের নেতৃত্বে সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন তৎকালীন মন্ত্রী। এ সিন্ডিকেটের সদস্য ছিলেন যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেন, জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন ও মন্ত্রীর ছেলে শাফি মুদ্দাসির খান জ্যোতি। টাকা আদায় বা উত্তোলনে মূল ভূমিকা পালন করতেন ড. হারুন অর রশীদ বিশ্বাস।

একপর্যায়ে হারুন অর রশীদ অবসরে গেলেও মন্ত্রণালয়ের সব ঘুষ, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করতেন জ্যোতি। ঝুঁকি এড়াতে ঘুষের টাকা পাঠানো হয় দেশের বাইরে। অভিযোগ আছে, জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) নিয়োগে ৮০ লাখ থেকে ২ কোটি টাকা নিত বাবা-ছেলের চক্র। এ ছাড়া পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়োগ, পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে ১ থেকে ৩ কোটি টাকা আদায় করেছে এ সিন্ডিকেট। ২০২২ সালে একটি মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার নিয়োগে সিন্ডিকেট সদস্যরা ৫ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে সূত্র জানায়। আরও জানায়, এনজিওর ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ বা ‘এনওসি’ দিতে গিয়ে প্রতি সংস্থা থেকে ৮০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা দিতে হতো আসাদুজ্জামান খান কামালের সিন্ডিকেটকে।

নিয়োগ কার্যক্রমের শুরুতেই মন্ত্রীর দপ্তর থেকে ২৫০ জনের একটি তালিকা পাঠানো হয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে। সাবেক এই মন্ত্রীর নির্দেশে সেই তালিকা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে বাধ্য হয় ফায়ার সার্ভিস। নিয়োগের জন্য জনপ্রতি ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা নিত কামাল-হারুন সিন্ডিকেট।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পুলিশের এসআই ও সার্জেন্ট পদে নিয়োগের মাধ্যমে শতকোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সিন্ডিকেট এই বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেয়। এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে একটি গোপন প্রতিবেদন জমা হয়েছে। এ নিয়োগ দুর্নীতিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে একেকজন প্রার্থীর কাছ থেকে ২০ লাখ থেকে ২৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে পছন্দের তালিকা তৈরি করা হয়। একসময় এসব অর্থ আদায়ের প্রধান দায়িত্ব পান জ্যোতি। তিনি সারা দেশে দ্বিতীয় প্রজন্মের দুর্নীতিবাজদের নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন। যাদের মাধ্যমে পিতার ঘুষ দুর্নীতির রেট আরও বাড়িয়ে দেন। এখন জ্যোতি গ্রেপ্তার হলেও তার বন্ধুরা বেশির ভাগই পলাতক। আওয়ামী সরকারের প্রভাবশালী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও তার পরিবারের নামে শতকোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পাশাপাশি সংস্থাটির অনুসন্ধানে আরও ২০০ কোটি টাকার বেশি মানি লন্ডারিং-সংক্রান্ত অপরাধের প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটির অনুসন্ধান টিম। সব মিলিয়ে আপাতত ৩০০ কোটি টাকার বেশি দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে।

এ বিষয়ে দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, দুদকের অনুসন্ধানে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অকাট্য প্রমাণ মিলেছে। নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে ১০০ কোটি টাকার বেশি স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের প্রমাণ পাওয়া গেছে। যার মধ্যে ব্যাংকে নগদ অর্থ, ঢাকায় ফ্ল্যাট ও জমি রয়েছে। অনুসন্ধানে তাদের ব্যাংক হিসাবেই শতকোটি টাকার বেশি অর্থের সন্ধান মিলেছে। এ ছাড়া তার এপিএস মনিরের বিরুদ্ধে প্রায় ২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের প্রমাণ মিলেছে। তিনি আরও বলেন, দুদক টিম ওই পাঁচজনের বিরুদ্ধে অন্তত ২০০ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংসংক্রান্ত অপরাধের প্রমাণ পেয়েছে। তবে তাদের এর চেয়ে বহুগুণ সম্পদ ও মানি লন্ডারিং-সংক্রান্ত অপরাধের তথ্য পাওয়া যাবে। এ ছাড়া সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের অন্য পাঁচ সহযোগীর বিরুদ্ধেও দুর্নীতির প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
সর্বশেষ খবর
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক