শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

প্রযোজনায় ভাটা ♦ সিনিয়রদের অবহেলা ♦ নাটকের জায়গায় ওটিটি-সিনেমা ♦ ভিউসর্বস্ব নতুনদের প্রাধান্য ♦ বাজেট সংকুচিত ♦ তারকা শিল্পীর পারিশ্রমিক বৃদ্ধি ♦ বদলে গেছে দর্শক ♦ বদলেছে রুচি ♦ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আয় হ্রাস
পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

বাংলাদেশের নাটক শিল্পে দীর্ঘদিনের সংকট এক ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। গত এক বছরে নেমে এসেছে নজিরবিহীন স্থবিরতা। নির্মাণ কমেছে, প্রযোজনা বন্ধ, বিনিয়োগ অনুপস্থিত। এর ফলে শত শত অভিনয়শিল্পী, কলাকুশলী ও প্রযোজক চরম আর্থিক ও মানসিক দুর্দশার মধ্যে পড়েছেন। অনেকেই পেশা পরিবর্তনের কথা ভাবছেন, কেউ কেউ ইতোমধ্যে অভিনয় থেকে সরে গেছেন। শিল্পের এই অবনতিকে কেউ বলছেন ‘শিল্পহত্যা’, কেউবা ‘নীরব গণবেকারত্ব’। টিভি নাটকের পর্ব সংখ্যা কমে গেছে আশঙ্কাজনকভাবে। বছরের প্রায় পুরোটা জুড়েই একক নাটক বা ধারাবাহিকের নির্মাণ হয়েছে গোনা গুটিকয়েক। বড় কোনো উৎসব ছাড়া নতুন নাটক আসছে না বললেই চলে। এমনকি বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের এবং নিজস্ব উদ্যোগে করা ইউটিউব চ্যানেল, দেশীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম, যা একসময় নাটকের সম্ভাব্য আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হতো, সেখানেও কাজের গতি থেমে গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মধ্যপর্যায়ের অভিনেত্রী জানান, ‘আগে অন্তত মাসে ২-৩টি নাটকে কাজ করতাম। এখন ৬-৭ মাসেও কেউ ডাকে না। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। ঘরভাড়া, স্কুলের ফি, বাজারের দাম-সবকিছুর চাপ আর সহ্য হচ্ছে না। তাই অনেকে বিকল্প পথ খুঁজছেন।

 

প্রযোজনায় ভাটার টান, দায় কার?

নাট্যপ্রযোজক ও পরিচালকদের তথ্যমতে, কয়েকটি প্রধান কারণে প্রযোজনা কমে গেছে। তার মধ্যে প্রধান কারণগুলো হচ্ছে- রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও নির্বাচনি চাপ, টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন রাজস্ব হ্রাস, অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক জটিলতা, বিনিয়োগ অনীহা, রেভিনিউ আয়ের পথ সংকুচিত হওয়া। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং মূল্যস্ফীতি নাট্য ও চলচ্চিত্রশিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো বিজ্ঞাপনের বাজেট কমিয়ে দিয়েছে। মিডিয়া হাউসগুলো কর্মী ছাঁটাই করছে, বাজেট সংকোচন করছে। এর পাশাপাশি সামাজিক চাপও বেড়েছে। নির্মাতা সাজিন আহমেদ বাবুর মতে, ‘চ্যানেলগুলো এখন বাজেট দিতে চায় না, ইউটিউবে বিজ্ঞাপন আসে না, ওটিটিগুলোও কিছু তারকাকে ঘিরেই কাজ করছে। তাহলে বাকিরা কোথায় যাবে?’

 

নেই বাজেট, তবু তারকা শিল্পীর পারিশ্রমিক বেড়েছে কয়েকগুণ

নির্মাণ কমে যাওয়ার সরাসরি প্রভাব পড়েছে পারিশ্রমিকে। নাটকে কাজ না থাকায় শিল্পীরা এখন মাসের পর মাস উপার্জনহীন থাকছেন। বহু সিনিয়র শিল্পী জানাচ্ছেন, নিজের চিকিৎসা বা পরিবার চালানোর অসম্ভব হয়ে পড়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজেটের একটা বড় অংশ যায় প্রধান শিল্পীদের পারিশ্রমিকে। প্রথম সারির তারকাদের নিয়ে নাটক নির্মাণ করতে গেলে সেই প্রোডাকশনের বাজেট লাগে ন্যূনতম ১৫-১৮ লাখ টাকা। অথচ টেলিভিশন চ্যানেলগুলো ২-৩ লাখের বেশি বাজেট দিতে চায় না। তবে বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান তাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ভিউপ্রধান প্রথম সারির তারকার কাজই অবমুক্ত করতে চায় অধিক লাভের আশায়। এই সিন্ডিকেটের ফলে বাকি শিল্পীদের কাজ কমে গেছে অনেক। এই গরমিলেই যেন আটকে গেছে সবকিছু।

 

কারও কাজ আছে, কারও নেই   

একদিকে কিছু পরিচিত মুখ নিয়মিত স্ক্রিনে হাজির, যাদের ঘিরেই যেন পুরো ইন্ডাস্ট্রির চাকা ঘোরে। অন্যদিকে অসংখ্য উদীয়মান, মধ্যম বা সিনিয়র শিল্পী অভিযোগ করছেন, ‘আমরা তো কাজই পাচ্ছি না’। তবে নির্মাতা বা প্রযোজকদের মতে, ‘কাজ না পাওয়ার দায় নির্মাতার নয়। শিল্পী যদি দর্শকের কাছে নিজের ভ্যালু তৈরি করতে না পারেন, নির্মাতা কীভাবে তাকে নিয়ে কাজ করবেন?’ এই বক্তব্য বাস্তবতা ছুঁয়ে গেলেও প্রশ্ন থেকে যায়, ভ্যালু তৈরি করার সুযোগই বা পাচ্ছেন কতজন?

 

বদলে গেছে দর্শক, বদলেছে অভ্যাস

বর্তমান সময়ের অন্যতম বাস্তবতা, দর্শকের রুচির পরিবর্তন। নাটকের দর্শক এখন মোবাইলে ব্যস্ত। মানুষের ধৈর্য কমে গেছে। শর্ট ভিডিও, রিলস, রিয়েল টাইম কনটেন্টে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে তারা। দীর্ঘ সময় মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। একটা ভালো নাটক যদি দর্শক গ্রহণই না করে, প্রযোজক কেন লগ্নি করবেন?’

 

ইউটিউব-ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আয় হ্রাস

একসময় ইউটিউব এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো নাটকের জন্য বিকল্প আশ্রয় ছিল। কিন্তু এখন সেখানেও চাহিদা কমেছে। ইউটিউব ও ফেসবুকের বিজ্ঞাপন আয়ের হার কমে যাওয়ায় প্রযোজকরা সাহস হারাচ্ছেন। যেসব তারকা নিজেদের ইউটিউবে নাটক অবমুক্ত করতেন নিয়মিত, তারাও কমিয়ে দিয়েছেন।

 

নাটকের জায়গা নিচ্ছে ওটিটি-সিনেমা

একসময় নাটকই ছিল তারকাদের প্রথম ধাপ। এখন অনেক জনপ্রিয় তারকাসহ কিছু ভিউখ্যাত শিল্পী নাটক ছেড়ে ছুটছেন ওটিটি ও সিনেমার দিকে। অনেকে বড়পর্দার স্বপ্নে নাটককে সাময়িক বিরতি দিয়েছেন। এর ফলে নাটকের জন্য নিবেদিত নতুন মুখ উঠে আসছে না। দেশীয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও অ্যাপে কাজের সুযোগ থাকলেও, সেই জায়গাগুলোতে মূলত পরিচিত মুখ বা জনপ্রিয় তারকাদের নিয়েই কাজ হচ্ছে। তাই বাকি ৯৫% শিল্পীরা অবহেলিত হচ্ছে। এসব হতাশাগ্রস্ত শিল্পী তাই এই ইন্ডাস্ট্রি থেকে সরে আসছেন। কেউ কণ্ঠাভিনয় বা ভিন্ন কাজ দিয়ে মিডিয়াতে টিকে থাকারও চেষ্টা করছেন।

 

সিনিয়রদের অবহেলা

অনেক প্রযোজক এখন তরুণ শিল্পীদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন, কারণ তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়। তাই সিনিয়র বা মাঝারি মানের অভিজ্ঞ শিল্পীরা উপেক্ষিত হচ্ছেন। ভিউ এর কারণে কিছু নবীন তারকা অভিনয় শিল্পীর পারিশ্রমিক বেড়েছে ১০ গুণ। কিন্তু সিনিয়র অভিনয় শিল্পীদের পারিশ্রমিক বেড়েছে কি? এমনকি তাদের চরিত্রের ব্যাপ্তিও কমে এসেছে। গল্পে তাদের চরিত্র রাখাকে প্রয়োজন মনে করছেন না অনেকেই। কিছু তরুণ অপেশাদার নাট্যনির্মাতা, প্রযোজক, অডিও প্রযোজনা সংস্থা, বিজ্ঞাপন এজেন্সি বা চ্যানেল মালিক সিনিয়র শিল্পীদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারছেন না।

 

সংকট থেকে সমাধানে রাষ্ট্রীয় সহায়তা ও সংস্কার জরুরি

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য জরুরি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। যেমন রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও ভর্তুকি ঘোষণা নাটক নির্মাণে, নাটকের গল্প ও নির্মাণের স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতার সুরক্ষা, প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন, বিজ্ঞাপন খাতে কর রেয়াত ও ইনসেনটিভ, শিল্পীদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও বেকার ভাতা প্রবর্তন, নতুন নির্মাতাদের জন্য স্টার্টআপ তহবিল।


B1নাটকে মা চরিত্রের অনেক অভিনয় করেছি। তবে বাজেট স্বল্পতা দেখিয়ে নির্মাতারা দিনে দিনে এই চরিত্র কাটছাঁট করছেন। তিন-চারজনকে নিয়ে নাটক বানাচ্ছেন। নির্মাতারা এখন একটি নাটক দুই-তিন দিনের মধ্যে শেষ করছেন, যেখানে সিনিয়র শিল্পীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। সম্মানি দিতে গেলেও সবাই টালবাহানা করে। মূল্যায়ন কমে গেছে। এখন আমাদের মতো সিনিয়রদের কাজ কমে যাচ্ছে। -দিলারা জামান


B 2সিনিয়র শিল্পীদের চরিত্র একেবারেই যে থাকছে না তা কিন্তু নয়। আমি তো কাজ করছি এখনো। তবে সেটা সীমিত হয়ে গেছে। এর কারণ হতে পারে বাজেট সমস্যা। তা ছাড়া এখন দর্শক যা চাইছে তাই বানানো হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি তার গতিতেই চলছে। যখন যেখানে যা দরকার সেখানে তাই দেওয়া হচ্ছে। -তারিক আনাম

 


B 3নাটকে চরিত্রের আধিক্য না থাকার কারণে আমাদের অনেক সিনিয়র শিল্পীই আজ বেকার। অনেকের কথা কী বলব আমি নিজেই সাফার করছি। কাজ নেই, প্রায় সময় বসে থাকতে হয়। এখনকার সময় সবাই নায়ক-নায়িকা ছাড়া আর কিছু বোঝে না। -শিরিন আলম

 


B 4সামাজিক সেন্সরের কারণে নাটকের বিষয়বস্তু নির্বাচনে ব্যাপক সাবধানতা নিতে হচ্ছে। ফলে সৃজনশীলতা দমিয়ে রাখতে হচ্ছে। -সালাউদ্দিন লাভলু

 


B 5প্রযোজকরা নিজেরাই পারিশ্রমিক বাড়িয়েছেন। এখন কেন শিল্পীদের দোষারোপ করছেন? নতুনদের নিয়ে কাজ তো করলেন না, বিকল্প গড়লেন না, এখন আবার শিল্পীদের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন! -মৌসুমী হামিদ

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যরকম প্রেমের প্রথম সফল ছবি অবুঝ মন
অন্যরকম প্রেমের প্রথম সফল ছবি অবুঝ মন
লাল আভায় কোয়েল...
লাল আভায় কোয়েল...
ন্যান্সির ‘লাগছে দিলে চোট’
ন্যান্সির ‘লাগছে দিলে চোট’
শুভশ্রীর শ্রদ্ধা...
শুভশ্রীর শ্রদ্ধা...
কনার ভালোলাগা
কনার ভালোলাগা
সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
ডা. অরূপরতন চৌধুরীর উৎসবের গান
ডা. অরূপরতন চৌধুরীর উৎসবের গান
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট
সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পুরোনো ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
পুরোনো ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই
দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

শোবিজ

২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা
২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি
জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি

নগর জীবন

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

সম্পাদকীয়