শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

প্রযোজনায় ভাটা ♦ সিনিয়রদের অবহেলা ♦ নাটকের জায়গায় ওটিটি-সিনেমা ♦ ভিউসর্বস্ব নতুনদের প্রাধান্য ♦ বাজেট সংকুচিত ♦ তারকা শিল্পীর পারিশ্রমিক বৃদ্ধি ♦ বদলে গেছে দর্শক ♦ বদলেছে রুচি ♦ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আয় হ্রাস
পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

বাংলাদেশের নাটক শিল্পে দীর্ঘদিনের সংকট এক ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। গত এক বছরে নেমে এসেছে নজিরবিহীন স্থবিরতা। নির্মাণ কমেছে, প্রযোজনা বন্ধ, বিনিয়োগ অনুপস্থিত। এর ফলে শত শত অভিনয়শিল্পী, কলাকুশলী ও প্রযোজক চরম আর্থিক ও মানসিক দুর্দশার মধ্যে পড়েছেন। অনেকেই পেশা পরিবর্তনের কথা ভাবছেন, কেউ কেউ ইতোমধ্যে অভিনয় থেকে সরে গেছেন। শিল্পের এই অবনতিকে কেউ বলছেন ‘শিল্পহত্যা’, কেউবা ‘নীরব গণবেকারত্ব’। টিভি নাটকের পর্ব সংখ্যা কমে গেছে আশঙ্কাজনকভাবে। বছরের প্রায় পুরোটা জুড়েই একক নাটক বা ধারাবাহিকের নির্মাণ হয়েছে গোনা গুটিকয়েক। বড় কোনো উৎসব ছাড়া নতুন নাটক আসছে না বললেই চলে। এমনকি বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের এবং নিজস্ব উদ্যোগে করা ইউটিউব চ্যানেল, দেশীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম, যা একসময় নাটকের সম্ভাব্য আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হতো, সেখানেও কাজের গতি থেমে গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মধ্যপর্যায়ের অভিনেত্রী জানান, ‘আগে অন্তত মাসে ২-৩টি নাটকে কাজ করতাম। এখন ৬-৭ মাসেও কেউ ডাকে না। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। ঘরভাড়া, স্কুলের ফি, বাজারের দাম-সবকিছুর চাপ আর সহ্য হচ্ছে না। তাই অনেকে বিকল্প পথ খুঁজছেন।

 

প্রযোজনায় ভাটার টান, দায় কার?

নাট্যপ্রযোজক ও পরিচালকদের তথ্যমতে, কয়েকটি প্রধান কারণে প্রযোজনা কমে গেছে। তার মধ্যে প্রধান কারণগুলো হচ্ছে- রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও নির্বাচনি চাপ, টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন রাজস্ব হ্রাস, অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক জটিলতা, বিনিয়োগ অনীহা, রেভিনিউ আয়ের পথ সংকুচিত হওয়া। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং মূল্যস্ফীতি নাট্য ও চলচ্চিত্রশিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো বিজ্ঞাপনের বাজেট কমিয়ে দিয়েছে। মিডিয়া হাউসগুলো কর্মী ছাঁটাই করছে, বাজেট সংকোচন করছে। এর পাশাপাশি সামাজিক চাপও বেড়েছে। নির্মাতা সাজিন আহমেদ বাবুর মতে, ‘চ্যানেলগুলো এখন বাজেট দিতে চায় না, ইউটিউবে বিজ্ঞাপন আসে না, ওটিটিগুলোও কিছু তারকাকে ঘিরেই কাজ করছে। তাহলে বাকিরা কোথায় যাবে?’

 

নেই বাজেট, তবু তারকা শিল্পীর পারিশ্রমিক বেড়েছে কয়েকগুণ

নির্মাণ কমে যাওয়ার সরাসরি প্রভাব পড়েছে পারিশ্রমিকে। নাটকে কাজ না থাকায় শিল্পীরা এখন মাসের পর মাস উপার্জনহীন থাকছেন। বহু সিনিয়র শিল্পী জানাচ্ছেন, নিজের চিকিৎসা বা পরিবার চালানোর অসম্ভব হয়ে পড়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজেটের একটা বড় অংশ যায় প্রধান শিল্পীদের পারিশ্রমিকে। প্রথম সারির তারকাদের নিয়ে নাটক নির্মাণ করতে গেলে সেই প্রোডাকশনের বাজেট লাগে ন্যূনতম ১৫-১৮ লাখ টাকা। অথচ টেলিভিশন চ্যানেলগুলো ২-৩ লাখের বেশি বাজেট দিতে চায় না। তবে বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান তাদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ভিউপ্রধান প্রথম সারির তারকার কাজই অবমুক্ত করতে চায় অধিক লাভের আশায়। এই সিন্ডিকেটের ফলে বাকি শিল্পীদের কাজ কমে গেছে অনেক। এই গরমিলেই যেন আটকে গেছে সবকিছু।

 

কারও কাজ আছে, কারও নেই   

একদিকে কিছু পরিচিত মুখ নিয়মিত স্ক্রিনে হাজির, যাদের ঘিরেই যেন পুরো ইন্ডাস্ট্রির চাকা ঘোরে। অন্যদিকে অসংখ্য উদীয়মান, মধ্যম বা সিনিয়র শিল্পী অভিযোগ করছেন, ‘আমরা তো কাজই পাচ্ছি না’। তবে নির্মাতা বা প্রযোজকদের মতে, ‘কাজ না পাওয়ার দায় নির্মাতার নয়। শিল্পী যদি দর্শকের কাছে নিজের ভ্যালু তৈরি করতে না পারেন, নির্মাতা কীভাবে তাকে নিয়ে কাজ করবেন?’ এই বক্তব্য বাস্তবতা ছুঁয়ে গেলেও প্রশ্ন থেকে যায়, ভ্যালু তৈরি করার সুযোগই বা পাচ্ছেন কতজন?

 

বদলে গেছে দর্শক, বদলেছে অভ্যাস

বর্তমান সময়ের অন্যতম বাস্তবতা, দর্শকের রুচির পরিবর্তন। নাটকের দর্শক এখন মোবাইলে ব্যস্ত। মানুষের ধৈর্য কমে গেছে। শর্ট ভিডিও, রিলস, রিয়েল টাইম কনটেন্টে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে তারা। দীর্ঘ সময় মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। একটা ভালো নাটক যদি দর্শক গ্রহণই না করে, প্রযোজক কেন লগ্নি করবেন?’

 

ইউটিউব-ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আয় হ্রাস

একসময় ইউটিউব এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো নাটকের জন্য বিকল্প আশ্রয় ছিল। কিন্তু এখন সেখানেও চাহিদা কমেছে। ইউটিউব ও ফেসবুকের বিজ্ঞাপন আয়ের হার কমে যাওয়ায় প্রযোজকরা সাহস হারাচ্ছেন। যেসব তারকা নিজেদের ইউটিউবে নাটক অবমুক্ত করতেন নিয়মিত, তারাও কমিয়ে দিয়েছেন।

 

নাটকের জায়গা নিচ্ছে ওটিটি-সিনেমা

একসময় নাটকই ছিল তারকাদের প্রথম ধাপ। এখন অনেক জনপ্রিয় তারকাসহ কিছু ভিউখ্যাত শিল্পী নাটক ছেড়ে ছুটছেন ওটিটি ও সিনেমার দিকে। অনেকে বড়পর্দার স্বপ্নে নাটককে সাময়িক বিরতি দিয়েছেন। এর ফলে নাটকের জন্য নিবেদিত নতুন মুখ উঠে আসছে না। দেশীয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও অ্যাপে কাজের সুযোগ থাকলেও, সেই জায়গাগুলোতে মূলত পরিচিত মুখ বা জনপ্রিয় তারকাদের নিয়েই কাজ হচ্ছে। তাই বাকি ৯৫% শিল্পীরা অবহেলিত হচ্ছে। এসব হতাশাগ্রস্ত শিল্পী তাই এই ইন্ডাস্ট্রি থেকে সরে আসছেন। কেউ কণ্ঠাভিনয় বা ভিন্ন কাজ দিয়ে মিডিয়াতে টিকে থাকারও চেষ্টা করছেন।

 

সিনিয়রদের অবহেলা

অনেক প্রযোজক এখন তরুণ শিল্পীদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন, কারণ তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়। তাই সিনিয়র বা মাঝারি মানের অভিজ্ঞ শিল্পীরা উপেক্ষিত হচ্ছেন। ভিউ এর কারণে কিছু নবীন তারকা অভিনয় শিল্পীর পারিশ্রমিক বেড়েছে ১০ গুণ। কিন্তু সিনিয়র অভিনয় শিল্পীদের পারিশ্রমিক বেড়েছে কি? এমনকি তাদের চরিত্রের ব্যাপ্তিও কমে এসেছে। গল্পে তাদের চরিত্র রাখাকে প্রয়োজন মনে করছেন না অনেকেই। কিছু তরুণ অপেশাদার নাট্যনির্মাতা, প্রযোজক, অডিও প্রযোজনা সংস্থা, বিজ্ঞাপন এজেন্সি বা চ্যানেল মালিক সিনিয়র শিল্পীদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারছেন না।

 

সংকট থেকে সমাধানে রাষ্ট্রীয় সহায়তা ও সংস্কার জরুরি

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য জরুরি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। যেমন রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও ভর্তুকি ঘোষণা নাটক নির্মাণে, নাটকের গল্প ও নির্মাণের স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতার সুরক্ষা, প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন, বিজ্ঞাপন খাতে কর রেয়াত ও ইনসেনটিভ, শিল্পীদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও বেকার ভাতা প্রবর্তন, নতুন নির্মাতাদের জন্য স্টার্টআপ তহবিল।


B1নাটকে মা চরিত্রের অনেক অভিনয় করেছি। তবে বাজেট স্বল্পতা দেখিয়ে নির্মাতারা দিনে দিনে এই চরিত্র কাটছাঁট করছেন। তিন-চারজনকে নিয়ে নাটক বানাচ্ছেন। নির্মাতারা এখন একটি নাটক দুই-তিন দিনের মধ্যে শেষ করছেন, যেখানে সিনিয়র শিল্পীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। সম্মানি দিতে গেলেও সবাই টালবাহানা করে। মূল্যায়ন কমে গেছে। এখন আমাদের মতো সিনিয়রদের কাজ কমে যাচ্ছে। -দিলারা জামান


B 2সিনিয়র শিল্পীদের চরিত্র একেবারেই যে থাকছে না তা কিন্তু নয়। আমি তো কাজ করছি এখনো। তবে সেটা সীমিত হয়ে গেছে। এর কারণ হতে পারে বাজেট সমস্যা। তা ছাড়া এখন দর্শক যা চাইছে তাই বানানো হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি তার গতিতেই চলছে। যখন যেখানে যা দরকার সেখানে তাই দেওয়া হচ্ছে। -তারিক আনাম

 


B 3নাটকে চরিত্রের আধিক্য না থাকার কারণে আমাদের অনেক সিনিয়র শিল্পীই আজ বেকার। অনেকের কথা কী বলব আমি নিজেই সাফার করছি। কাজ নেই, প্রায় সময় বসে থাকতে হয়। এখনকার সময় সবাই নায়ক-নায়িকা ছাড়া আর কিছু বোঝে না। -শিরিন আলম

 


B 4সামাজিক সেন্সরের কারণে নাটকের বিষয়বস্তু নির্বাচনে ব্যাপক সাবধানতা নিতে হচ্ছে। ফলে সৃজনশীলতা দমিয়ে রাখতে হচ্ছে। -সালাউদ্দিন লাভলু

 


B 5প্রযোজকরা নিজেরাই পারিশ্রমিক বাড়িয়েছেন। এখন কেন শিল্পীদের দোষারোপ করছেন? নতুনদের নিয়ে কাজ তো করলেন না, বিকল্প গড়লেন না, এখন আবার শিল্পীদের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন! -মৌসুমী হামিদ

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা