শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৫

নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব

দ্রুত শহরমুখী হচ্ছে বিশ্ব। গত শতাব্দীর মাঝামাঝিতে যেখানে জনসংখ্যার বেশির ভাগই বাস করত গ্রামাঞ্চলে, সেখানে ২০২৪ সালের হিসাব বলছে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ এখন নগরে। জাতিসংঘের জনসংখ্যা পূর্বাভাস জানায়, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্তত ৬৮ শতাংশ মানুষ শহরে বাস করবে। দক্ষিণ এশিয়াসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই নগরায়ণের গতি আরও দ্রুত। ফলে শহরের মাটিতে চাপ বাড়ছে, বাড়ছে আবাসন ও অবকাঠামোর চাহিদা, আর কমছে খোলা জায়গা ও সবুজ পরিবেশ।

এই জনবহুল নগরজীবনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তা। কারণ গ্রামের কৃষিজমি কমে যাচ্ছে, জমিতে চাপ বাড়ছে জলবায়ু পরিবর্তনের, আর শহরের মানুষের খাবারের ওপর নির্ভরতা বাড়ছে দূরদূরান্তের গ্রামীণ অঞ্চল বা বিদেশি উৎসের ওপর। শহরে তাপমাত্রা বাড়ছে; বাড়ছে দূষণ, ট্রাফিক ও খাদ্য পরিবহন খরচ।

এই প্রেক্ষাপটে কৃষিবিশ্বের দৃষ্টি এখন শহরের দিকে। প্রশ্ন হচ্ছে, শহর কি নিজেই খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্র হতে পারে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে পৃথিবীর নানা দেশে শুরু হয়েছে নতুন এক বিপ্লব Urban Agriculture বা নগরকৃষি।

নগরকৃষির ধারণাটি খুব সহজ। শহরের ছাদ, বারান্দা, স্কুলের মাঠ, কমিউনিটি স্পেস, পরিত্যক্ত প্লট বা অফিস ভবনের শীর্ষতলায় ছোটবড় স্কেলে সবজি, ফল, ফুল বা ঔষধি উদ্ভিদের চাষ। শুধু খাদ্য উৎপাদনই নয়, এটি পরিবেশ শীতল করে, বাতাসের মান উন্নত করে, পানি সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং শিশু থেকে তরুণদের কৃষিশিক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। বিশ্বে ইতিমধ্যেই দেখা গেছে, নগরকৃষি হয়ে উঠেছে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক খাত। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায়, শহরে উৎপাদিত প্রতি কেজি সবজির কার্বন নিঃসরণ প্রায় ৫০ শতাংশ কম। কারণ পরিবহন লাগে না। বড় শহরে ছাদকৃষি তাপদ্বীপ প্রভাব ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমাতে পারে। নিয়মিত ছাদকৃষি একটি পরিবারের মাসিক খাদ্য ব্যয়ের ২০-৩০ শতাংশ সাশ্রয় করতে পারে। বিশ্বের উন্নত কৃষিব্যবস্থায় তাই ‘City as a Farm’ ধারণাটি শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।

নগরকৃষি একটি আন্দোলন, একটি নতুন ভাবনা, যা শহরকে শুধু কংক্রিটের জঙ্গল নয়, উৎপাদনশীল একটি পরিবেশ হিসেবে দেখতে শেখায়। সঠিক নীতি, জনসচেতনতা, গবেষণা, প্রযুক্তি, শহরবাসীর অংশগ্রহণ এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার মাধ্যমে নগরকৃষি বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা, পরিবেশ ও অর্থনীতির নতুন শক্তি হয়ে উঠতে পারে

নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লববিশ্বের সবচেয়ে স্মার্ট কৃষিপ্রযুক্তির দেশ নেদারল্যান্ডসে নগরকৃষি এখন জাতীয় কৌশলের অংশ। রটারড্যামে রয়েছে ভাসমান দুগ্ধ খামার, যেখানে শহরের ভিতরেই গরুর দুধ উৎপাদন হয়। আবার বিভিন্ন শহরে কমিউনিটি গার্ডেন ও ছাদখামার ব্যাপক জনপ্রিয়। খাদ্যের মাত্র ১০ শতাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করতে সক্ষম দেশ সিঙ্গাপুর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ২০৩০ সালের মধ্যে তারা তাদের প্রয়োজনীয় খাদ্যের ৩০ শতাংশ শহরেই উৎপাদন করবে। এজন্য চলছে ছাদকৃষি, ভার্টিক্যাল ফার্ম, অ্যাকোয়াপনিক্স ও নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে উৎপাদনের নানা উদ্যোগ। সিঙ্গাপুরের বহু বহুতল ভবনের ছাদ এখন বাণিজ্যিক ফার্ম। টোকিওর বহু কারখানা ভবনে স্থাপিত হয়েছে অটোমেটেড indoor greens production system, যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার লিফি গ্রিনস উৎপাদিত হচ্ছে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে। নিউইয়র্ক, লন্ডন, বার্লিন, প্যারিসসহ বহু নগরেই অফিস ভবনের ছাদে বাণিজ্যিক সবজি উৎপাদনের চর্চা আছে। অনেকে ছাদে মৌমাছিও পালন করছেন। এসব উদ্যোগ পর্যালোচনা করলে বোঝা যায়, নগরকে আর আলাদা করে দেখা হচ্ছে না; বরং শহরকে দেখা হচ্ছে উৎপাদনের নতুন ক্ষেত্র হিসেবে।

বাংলাদেশেও গত এক দশকে ছাদকৃষি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালের তথ্য বলছে, দেশে প্রায় ৪ কোটি মানুষ শহরে বাস করে। রাজধানী ঢাকার ৪ লাখ ৫০ হাজার ছাদ এখনো অব্যবহৃত, যা মোট ৪ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির সমান। কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্য মতে, এই ছাদগুলো ব্যবহার করলে ঢাকার খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন আসতে পারে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ড্রোন জরিপে দেখা গেছে, শহরের মাত্র ২ শতাংশ ছাদে ছাদকৃষি আছে। অর্থাৎ ৯৮ শতাংশ ছাদ এখনো অনাবিষ্কৃত সম্পদ। শুধু ঢাকাই নয়; চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল সব জায়গায় ছাদকৃষি চর্চা ছড়িয়ে পড়ছে। এমনকি অনেক গ্রামে দোতলা বা তিনতলা বাড়ির ছাদেও মানুষ চাষ করছেন। এটি এখন যেন এক নতুন শহুরে সাংস্কৃতিক আন্দোলন। বাংলাদেশে ছাদকৃষির প্রচারণায় গণমাধ্যমও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৮০ সাল থেকে ছাদে কাজী পেয়ারার চাষের ক্যাম্পেইন করে আসছি। চ্যানেল আইয়ে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানে পাঁচ শতাধিক পর্বে ‘ছাদকৃষি’ তুলে ধরেছি। আরও শ তিনেক পর্ব প্রচার করেছি ‘প্রবাসী বাঙালির আঙিনাকৃষি’। এসব অনুষ্ঠান ছাদকৃষি তথা নগরকৃষিকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। জনপ্রিয়তা বাড়ায় দেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও এ বিষয়ে গবেষণা শুরু করেছে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাদকৃষির উপযোগী মাটিবিহীন চাষ, হাইড্রোপনিক্স ও জৈবসার ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় নগর পরিবেশে পুষ্টিকর সবজি উৎপাদন প্রযুক্তিতে গবেষণা করছে। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ছাদকৃষি শুধু পরিবারের খাদ্যনিরাপত্তাই নয়, নগর পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে। ছাদের বাগান ভবনের তাপমাত্রা কমায়, বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে এবং শহরের সামগ্রিক বায়ুদূষণ কিছুটা হলেও কমাতে সাহায্য করে।

নগরকৃষিকে কেন্দ্র করে তৈরি হচ্ছে নতুন একটি অর্থনৈতিক চেইন। ছাদকৃষির সরঞ্জাম : গামলা, গ্রোব্যাগ, জিও ব্যাগ, অর্গানিক সার, কম্পোস্ট, কীটনাশকবিহীন পেস্ট কন্ট্রোল, এসবের বাজার দ্রুত বাড়ছে। তরুণরা স্টার্টআপ করছে হোম গার্ডেনিং কনসালট্যান্সি, ছাদ ডিজাইন, চাষের মনিটরিং অ্যাপ, ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ইত্যাদি নিয়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ঢাকায় ছাদকৃষি সঠিকভাবে সম্প্রসারণ করা গেলে অন্তত ১০-১৫ হাজার নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে।

ছাদকৃষির একটি উজ্জ্বল ইতিবাচক দিক হলো, তরুণদের অংশগ্রহণ। স্কুলে মিনি গার্ডেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকো-ক্লাব, স্টার্টআপ উদ্যোগ, সব মিলিয়ে শহরের তরুণরা এখন কৃষিকে দেখছে নতুন এক লাইফস্টাইল, নতুন ক্যারিয়ার পথ হিসেবে। অনেক আর্কিটেক্ট শিক্ষার্থী ভবিষ্যতের বিল্ডিং প্ল্যানেই ‘রুফ গার্ডেন’ বাধ্যতামূলক করার ডিজাইন প্রস্তাব দিচ্ছেন। তারা বলছেন, শহর আর গ্রাম, কৃষি আর শিল্প; এই বিভাজন ভবিষ্যতে টিকবে না। খাদ্যের নিরাপত্তার জন্য শহরকে তার নিজের উৎপাদনব্যবস্থা দাঁড় করাতেই হবে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, FAO, বাংলাদেশে নগরকৃষি প্রকল্প পরিচালনা করছে। তারা প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, বীজ, চারা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে। উদ্দেশ্য শহরের পরিবার, স্কুল, নারীকেন্দ্রিক গ্রুপ ও তরুণদের ছাদকৃষির সঙ্গে যুক্ত করা। এ ছাড়া উন্নয়ন সংস্থা ‘প্রশিকা’, বিভিন্ন এনজিও, সিটি করপোরেশন, সবাই ছাদকৃষি নিয়ে প্রশিক্ষণ ও কমিউনিটি উদ্যোগ পরিচালনা করছে। বাংলাদেশ সরকার প্রথমবারের মতো ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছাদকৃষিতে ১০ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স রিবেট ঘোষণা করে, যা নগরকৃষির ইতিহাসে বড় মাইলফলক। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ছাদকৃষি সহায়তা দিচ্ছে।

এগুলো দেখাচ্ছে নগরকৃষি আর একক কোনো ব্যক্তিগত চর্চা নয়; এটি এখন সরকার-সমর্থিত এক জাতীয় উদ্যোগ।

জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের কৃষিকে অনিশ্চিত করে তুলছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা, খরা, অতিবৃষ্টি, এসব কারণে গ্রামীণ কৃষি বহু চাপে আছে। গ্রামে উৎপাদন কমে গেলে শহরের খাদ্যব্যবস্থাই বিপদে পড়বে। এই বাস্তবতায় নগরকৃষি হতে পারে স্থানীয় খাদ্যনিরাপত্তার সাপোর্ট সিস্টেম, শিশু-তরুণদের কৃষিশিক্ষার কেন্দ্র, শহরের সবুজায়ন ও কার্বন কমানোর উপায়, নতুন উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্র এবং পরিবেশবান্ধব লাইফস্টাইলের একটি বাস্তব পদক্ষেপ।

শহর বড় হচ্ছে, কিন্তু খাদ্য উৎপাদনের জমি কমছে। এই দ্বন্দ্বের সমাধান খুঁজতেই নগরকৃষির উত্থান।

নগরকৃষি একটি আন্দোলন, একটি নতুন ভাবনা, যা শহরকে শুধু কংক্রিটের জঙ্গল নয়, উৎপাদনশীল একটি পরিবেশ হিসেবে দেখতে শেখায়। সঠিক নীতি, জনসচেতনতা, গবেষণা, প্রযুক্তি, শহরবাসীর অংশগ্রহণ এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার মাধ্যমে নগরকৃষি বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা, পরিবেশ ও অর্থনীতির নতুন শক্তি হয়ে উঠতে পারে। এখন প্রয়োজন কেবল ধারাবাহিকতা, শিক্ষা ও উদ্ভাবনের পথ ধরে এগিয়ে চলা। ভবিষ্যতের শহর হবে বসবাসের জায়গার পাশাপাশি একেকটি বিশাল সবুজ খামার, যেখান থেকে উৎপাদিত হবে নিরাপদ খাদ্য, পরিশুদ্ধ বাতাস এবং টেকসই আগামী।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন