শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

ছোটবেলায় স্কুলের শিক্ষকরা ক্লাসে প্রায়ই বলতেন, ‘তোরা গাধা, তোরা গরু, তোরা গর্দভ, তোরা মূর্খ!’ আরও কত কী! এই উপমাগুলো হয়তো তখন বোধগম্য হয়নি, কিন্তু এখন মনে হয়। আসলে কোনো মানুষই গাধা, গরু বা বোকা নয়। প্রত্যেক মানুষেরই নিজস্ব স্বকীয়তা আছে, আছে তার মেধা ও মননশীলতা।  মানুষ তার নিজের জীবন আর জগতের মধ্যে অনন্য, অভিন্ন এবং স্বতন্ত্র। জন্ম থেকে মৃত্যু এ সময়ে জীবনধারণের জন্য যা কিছু প্রয়োজন, সবকিছুই সৃষ্টিকর্তা আমাদের পরিপূর্ণভাবে দিয়েছেন।

যে প্রাণীটির নামে সবচেয়ে বেশি বকা খেয়েছি সেটি হলো গাধা। কোনো ভুল করলেই গাধার সঙ্গে তুলনা করা হতো। বলা হতো, আসলে তুই একটা গাধা, গাধার মতো কথা বলছিস, আরে গাধা নাকি!!! ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাগুলো আমরা প্রায়ই শুনতাম। চারপাশে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যিনি এসব কথা শোনেননি। কারও নির্বুদ্ধিতায় গাধা বলাটা আমাদের প্রতিদিনের অভ্যাসের মধ্যেই পড়ে। সত্যি কথা বলতে কি, আমরা অনেকেই গাধা দেখিনি। তবু কারও কারও উপাধি হয়ে দাঁড়ায় গাধা! তাই বলা হয়, ‘গাধার মতো কথা বলো না’ কিংবা ‘গাধার মতো কাজ করো না’।

যে কোনো ভুল করলে বা কখনো বোকামি করলে এই প্রাণীটির সঙ্গে তুলনা করা হয়, কিন্তু গাধা কি সে কথা জানে? আমরা গাধাকে যতটা বোকা ভাবি, আসলে সে কি ততটা বোকা? আমার মনে হয় না, কারণ এই প্রাণীটি বছরের পর বছর প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়ে এখনো পৃথিবীতে টিকে আছে। মানুষ তাদের দিয়ে পণ্য বহনের কাজ করাচ্ছে, গাধা কিন্তু সেই কাজ ঠিকঠাক মতো করে যাচ্ছে। তাই স্পষ্টতই গাধা একটি পরিশ্রমী প্রাণী। অথচ মানুষ গাধাকে বোকা ভাবে! মানুষের এই ভাবনার পেছনে আদৌ কোনো যুক্তি আছে কি না তা আমার জানা নেই। বরং গাধা এমন একটি প্রাণী যারা সারা দিনের কঠোর পরিশ্রমকে ভয় পায় না। তারা গাড়ি টানে, মাইলের পর মাইল পথ হেঁটে পণ্য বহন করে। এমনকি অন্য প্রাণী হাল ছেড়ে দিলেও গাধা হাল ছাড়ে না। তারা মালিকের প্রতি অনুগত থাকে। আর এজন্যই এমন একটি প্রাণীকে সম্মান করে বছরের একটি নির্ধারিত তারিখে ‘বিশ্ব গাধা দিবস’ উদযাপিত হয়ে থাকে। এ দিনটি গাধার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করে তাদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তা-ই তো ছোটবেলায় গাধা শব্দটি শুনে কষ্ট পেলেও এখন আর কষ্ট পাই না। জীবনে চলার পথে আমরা প্রায়ই এমন কিছু মানুষের মুখোমুখি হই, যাদের আচরণ বা চিন্তাধারা দেখে অবাক হতে হয়। তারা শুধু বোকার মতো কথাই বলে না, কাজও বোকার মতো করে। বোকা মানুষগুলো শুধু নিজের ক্ষতি করে না, আশপাশের পরিবেশও নষ্ট করে তোলে। এরা ভুল করে, আবার নিজের ভুল বোঝার ক্ষমতাটুকুও হারিয়ে ফেলে।

একবার এক বোকা লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল তার এক বন্ধু। সে জিজ্ঞেস করল, কীরে গর্ত খুঁড়ছিস কেন? ছবি তুলব তো তাই গর্ত খুঁড়ছি। তখন বন্ধু বলল, ছবি তুলতে আবার গর্ত খুঁড়তে হয় নাকি? উত্তরে বোকা লোকটা বলল, হাফ ছবি তুলব তো তাই। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব, যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে। এবার দ্বিতীয়জন বিষয়টা বুঝতে পেরে বলল, তা কয় কপি ছবি তুলবি?

প্রথমজন জানাল, ‘তিন কপি।’

দ্বিতীয়জন বলল, তুই আসলেই একটা বোকা! তিন কপি ছবি তুলতে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খুঁড়তে হবে তো!!!

বোকাদের নিয়ে অনেক গল্প আছে। তাদের নিয়ে আমরা হাসাহাসি করি, তামাশা করি। তাদের আরও বেশি বোকা বানাতে চাই। সমাজের সহজ-সরল মানুষগুলোকে আমরা বোকা বলি। আবার এ বোকা মানুষগুলোই অনেক সময় একজন চালাক মানুষের চেয়ে জ্ঞানী বা পরিপক্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। আবার চালাক মানুষগুলোও অনেক ক্ষেত্রে বোকার হদ্দর মতো কাজ করে বসে। অনেক দিন আগেকার কথা। পৃথিবীতে একটা অদ্ভুত দেশ ছিল। সেই দেশের মানুষ ছিল সবচেয়ে বেশি অদ্ভুত। অর্থাৎ দেশের সব মানুষই ছিল বোকা। একজনও চালাক মানুষ ছিল না। কতটা বোকা, তা ছিল ধারণার বাইরে। চাইলেই বাইরের দেশের যে কেউ সেদেশের কোনো মানুষকে ঠকিয়ে আসতে পারত। বোকা হওয়ায় কেউ মিথ্যা কথাও বলত না। বলবে কী? মিথ্যা কীভাবে বলতে হয়, তা-ই তো তারা জানত না। কেউ কাজে ফাঁকি দিত না। কাজে ফাঁকি দিয়ে যে আরাম আয়েশ করা যায়, তা-ই বুঝত না!!!  ঘুষের কোনো কারবার ছিল না। যার যা পাওনা, তা বুঝিয়ে দেওয়া হতো। চুরি-ডাকাতি বা কোনো জুলুম ছিল না। সেজন্য সেই দেশে কোনো পুলিশ দরকার হতো না।

মজার ব্যাপার হলো, কোনো বাচ্চা লেখাপড়ায় ফাঁকি দিত না। সবাই যথাসময়ে পড়তে বসত। তাই কেউ ফেল করত না। কেউ কাউকে ঠকাত না। এ নিয়ে অবশ্য তাদের খুব আফসোস ছিল। তারা কেন এত বোকা। একটু চালাক হলে কী এমন ক্ষতি হতো! তারা যে বোকা, সেটা তারা নিজেরাও জানত। তারা চাইত, তাদের যদি একটু বুদ্ধি থাকত!!! কিন্তু কীভাবে চালাক হতে হয়, তা-ই তো তারা জানত না। এক দিন তারা সবাই মিলে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করল, তাদের যেন সবাইকে চালাক করে দেওয়া হয়। তারা আর বোকা থাকতে চায় না। সৃষ্টিকর্তা তাদের প্রার্থনা শুনলেন এবং তাদের ভিতরে চালাক হওয়ার ক্ষমতা প্রদান করলেন। এতে তাদের বুদ্ধিমত্তা বেড়ে গেল।

চালাক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের হাবভাবও পাল্টাতে শুরু করল। চলাফেরা-কথাবার্তায় পরিবর্তন এলো। একজন আরেকজনকে ঠকাতে শুরু করল। ছোটখাটো বিষয়ে ঝগড়া করতে লাগল। দেখতে দেখতে দেশটিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিল। যে দেশটি এত শান্ত ছিল সেই দেশটি অশান্তিতে ভরে গেল। তারপর সবাই আবার একত্রিত হলো। বুঝতে পারল, চালাক হতে চেয়েই আজ এই বিপদ। তার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো। তারা আবার সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করল, যেন তাদের আগের অবস্থা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এবারও সৃষ্টিকর্তা তাদের কথা শুনলেন এবং আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিলেন। বোকাদের রাজ্যে আবারও শান্তি ফিরে এলো। তারা সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মনে মনে বলল, অশান্তির চেয়ে শান্তি ভালো। ঝগড়াবিবাদ বা অস্থিরতা থেকে অশান্তি আসে যা কখনোই কাম্য নয়। এর থেকে বরং শান্ত ও স্থিতিশীল জীবনযাপন করাই উত্তম। যখন জীবনে শান্তি থাকে, তখন মানুষ মানসিকভাবে স্বস্তিতে থাকে। অন্যদিকে অশান্তি মানুষের জীবনকে বিষিয়ে তোলে। তাই চালাক চতুর বা ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকাসোকা থাকাই ভালো। ‘বোকা ও চালাকের দ্বন্দ্ব’ এ গল্পটি দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

এক গ্রামে দুই ভাই ছিল। জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই তাদের মা মারা যায়, আর যুবক বয়সে বাবাও চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। তবে মারা যাওয়ার আগে তিনি তিনটি সম্পদ রেখে গেলেন দুই ছেলের জন্য। সেগুলো হচ্ছে : একটি তাল গাছ, একটি দুধের গাভী এবং একটি লেপ। তিনি দুই ছেলেকেই সমান অধিকার দিয়ে গেছেন এগুলোর ওপরে। দুই ছেলের মধ্যে একটি ছিল চালাক আর অপরটি ছিল বোকা। চালাক ভাই বোকা ভাইকে বলল, ‘তাল গাছটাকে আমরা প্রথমে ভাগ করে ফেলি। আমি ঠিক করেছি তাল গাছের মাথার অংশ আমি নেব আর গোড়ার অংশ তোমার।’ বোকা ভাই ভাবল আলু যেমন গোড়ায় হয় তালও তেমনি গোড়াতেই হবে, তাই সে নির্দ্বিধায় রাজি হয়ে গেল। ওই বছরেই তাল গাছে প্রচুর তাল হলো। চালাক ভাই প্রাণ ভরে তাল পেড়ে তালের পিঠা খেতে লাগল। বোকা ভাইকে একটা তালও দিল না। বোকা ভাই আর সহ্য করতে না পেরে বলেই ফেলল, ‘গাছটার ওপরে তো আমারও সমান অধিকার আছে, তাহলে আমাকে কেন তাল দিচ্ছো না?’ চালাক ভাই উত্তরে বলল, ‘আমরা তো প্রথমেই ঠিক করে নিয়েছি যে, গাছের মাথার অংশ আমার আর গোড়ার অংশ তোমার তাহলে, আমি কেন আমার ভাগের অংশ থেকে তোমাকে ফল দেব?’ বোকা ভাই মন খারাপ করে বসে রইল।

এর কয়েক দিন পর তারা ঠিক করল গাভীটাকে ভাগ করবে। বোকা ভাই মনে মনে ভাবল আগেরবার তার ভাই চালাকি করে তাল গাছের মাথার অংশ নিয়েছে। এবার সে কিছুতেই আর ঠকবে না। তাই সে আগেভাগেই মাথার অংশ চেয়ে নিল। চালাক ভাই কোনো আপত্তি না করে খুশি মনে মেনে নিল। বোকা ভাই প্রতিদিন গাভীটাকে খাওয়াতে লাগল, যত্ন করতে থাকল। কয়েক মাস পরে গাভীটা দুগ্ধবতী হলে চালাক ভাইকে দুধ দুইয়ে নিতে দেখে বোকা ভাই বলল, ‘কী ব্যাপার! সব দুধ তো তুমি নিয়ে যাচ্ছো, তাহলে আমি কী খাব?’ চালাক ভাই তৎক্ষণাৎ বলে উঠল, ‘আমি কেন তোমার জন্য দুধ রাখব, মনে নেই তুমি নিজেই তো গাভীর মাথার অংশ বেছে নিয়েছো। আর যেহেতু পেছনের অংশ আমার তাই দুধ একমাত্র আমারই প্রাপ্য।’ বোকা ভাই আর বলার কোনো কথাই খুঁজে পেল না।

এর মধ্যে শীতকাল এসে গেল তাই তারা লেপ ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিল। আর লেপ যেহেতু কেটে ভাগ করা যাবে না তাই চালাক ভাই ঠিক করল রাতে লেপ সে গায়ে দেবে আর দিনে তার বোকা ভাই। বোকা ভাই চালাক ভাইয়ের চালাকি ধরতে না পেরে অনায়াসে রাজি হয়ে গেল। এরপর রাতের পর রাত বোকা ভাই প্রচণ্ড  শীতে না ঘুমিয়ে কাটাতে লাগল আর চালাক ভাই মহানন্দে রাতে নাক ডেকে ঘুমাতে লাগল। অন্যদিকে রাতের পর রাত ঠান্ডায় থেকে বোকা ভাইয়ের জ্বর এসে গেল।

এক দিন তাদের বাড়ির পাশ দিয়ে এক বুদ্ধিমান লোক যাচ্ছিল, সে বোকা ভাইয়ের জ্বরে শুকিয়ে যাওয়া চেহারা দেখে জানতে চাইল তার কী হয়েছে, তখন সে সব কথা খুলে বলল। লোকটা সব কথা শুনে তাকে কিছু বুদ্ধি শিখিয়ে দিল। শেখানো কথামতো বোকা ভাই লেপটাকে পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিল। চালাক ভাই রাতে ঘুমানোর সময় লেপ ভেজা দেখে রেগে গিয়ে তার ভাইকে জিজ্ঞেস করে কেন সে লেপ ভিজিয়েছে। বোকা ভাই উত্তর দেয়, ‘রাতের বেলা লেপ তোমার আর দিনের বেলা আমার। তাই দিনে আমি আমার লেপ ভেজাব, ছিঁড়ে ফেলব, যা ইচ্ছা তাই করব, তাতে তোমার অসুবিধা কী?’ চালাক ভাই তখন উপায়ন্তর না দেখে ঠিক করল এরপর থেকে তারা দুজনেই একসঙ্গে লেপ গায়ে দিয়ে ঘুমাবে।

পরের দিন চালাক ভাই ঘুম থেকে জেগে দেখে তার ভাই তাল গাছের গোড়ায় দা দিয়ে কোপ দিচ্ছে। তাই দেখে সে বাধা দিয়ে জিজ্ঞেস করল কেন সে এমন করছে। বোকা ভাই তখন উত্তর দিল, ‘তুমি যখন তোমার অংশের তাল খাচ্ছিলে তখন আমি কোনো বাধা দিইনি, কারণ ওপরের অংশ তোমার। তাই তুমিও এখন আমাকে বাধা দিতে পার না, কারণ নিচের অংশ আমার। আমি আমার অংশ কাটব, ভাঙব যা খুশি করব তুমি বাধা দেবে না। তা ছাড়া গোড়া থেকে আমি তো কোনো ফল পাচ্ছি না, তাই আমি আমার অংশ আর রাখব না। এবারে চালাক ভাই বাধ্য হয়ে তালের ভাগ দিতে রাজি হলো।

বাকি রয়ে গেল গাভী। বোকা ভাই গাভীটাকে খাওয়ানো বন্ধ করে দিল। ফলে গাভীটা ধীরে ধীরে রোগা, অর্ধমৃত হয়ে গেল আর দুধ দেওয়া বন্ধ করে দিল। তাই দেখে চালাক ভাই তার ভাইকে কারণ জিজ্ঞেস করলে বলে সে যেহেতু গাভীটাকে খাইয়ে কোনো লাভ পায় না, তাই সে আর এখন থেকে গাভীটাকে খাওয়াবে না বরং আজই গাভীটার গলা কেটে ফেলবে। আর গলার অংশ যেহেতু তার সে সেটা করতেই পারে এ কথা ভেবে চালাক ভাই তাকে এসব করতে নিষেধ করে এবং সব কিছু মেনে নেয়।  তারপর থেকে তাদের মধ্যে আর কোনো সমস্যা রইল না। তারা দুজন একসঙ্গে লেপ গায়ে দিয়ে ঘুমায়, তালের পিঠা বানিয়ে একসঙ্গে মজা করে খায়, আর গাভীর দুধ সমান ভাগে ভাগ করে নেয়।

আমাদের চারপাশের সরল, বোকা, চতুর, অতি বুদ্ধিসম্পন্ন সব মানুষেরই বসবাস। সমাজে বসবাস করতে হলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বংশপরিচয়, নিজের অবস্থান, ঐতিহ্য আর আত্ম-অহংকার-সবকিছু পেছনে রেখে ‘আমরা সবাই মানুষ’, এই সত্য মেনে নিয়ে যদি পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস এবং সম্মান বজায় রাখতে পারি, তাহলে হয়তো আমাদের এই ছোট্ট জীবনের পরিভ্রমণটা সার্থকতায় ভরে উঠবে।  মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে হবে যে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই নিজের অবস্থানে বুদ্ধিমান, আত্মপ্রত্যয়ী, স্বাধীনচেতা ও মর্যাদাসম্পন্ন। অর্থাৎ সমাজের সব ধরনের বৈষম্যের বিষবাষ্প দূর করার একমাত্র উপায় হলো, আমরা কেউই বোকা নই, ‘আমরা সবাই সমান’- এ কঠিন সত্য সবার কাছে তুলে ধরা এবং একে প্রতিষ্ঠিত করা।

 

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম