শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আওয়ামী লীগের হাতে বারবারই পরিণত হয়েছে এক ভয়ংকর অস্ত্রে। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে তারা অরক্ষিত অবস্থায় থাকলেও আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনকাল- বিশেষত গত ১৬ বছর (২০০৯-২০২৪) সংখ্যালঘু নির্যাতনকে যেন এক প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। যখনই বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে, তখনই সাজানো অভিযোগে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার দায় চাপিয়ে বিরোধীদের দমন করা হয়েছে। কোথাও সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে তার দায় বিরোধী দলের কাঁধে চাপানো হয়েছে; আবার কোথাও ধর্মীয় উসকানিকে অজুহাত বানিয়ে বিরোধী কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। ফলে সংখ্যালঘুদের দুর্দশা আওয়ামী লীগের কাছে হয়ে উঠেছে দ্বিমুখী ফায়দার খেলা- একদিকে বিরোধী রাজনীতিকে দমন করা, অন্যদিকে নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করা। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা ঐতিহাসিকভাবে প্রান্তিক অবস্থানে থেকেছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের দীর্ঘ একনায়কতান্ত্রিক শাসনামলে তারা নিছক নিপীড়নের শিকারই হয়নি, বরং সরাসরি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। নির্বাচনের আগে সংখ্যালঘুদের ওপর পরিকল্পিত হামলা, তাদের আতঙ্কিত করে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া কিংবা দেশত্যাগে বাধ্য করা আওয়ামী লীগের চিরাচরিত কৌশল। এতে সংখ্যালঘু ভোটব্যাংককে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, আবার ভয় ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করে বিরোধী শক্তিকে দুর্বল করা যায়। বিগত আওয়ামী শাসনামলে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নানাবিধ নির্যাতনের চিত্র আন্তর্জাতিক মহলকে পর্যন্ত নাড়া দিয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (USCIRF) থেকে শুরু করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষকরা বারবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তবু আওয়ামী লীগের শাসনামলে সন্ত্রাস, নির্যাতন, জমি দখল, নারী নির্যাতন, মন্দির ভাঙচুর ও হত্যাকাণ্ড অব্যাহত থেকেছে। সংক্ষিপ্তাকারে নির্যাতনের কয়েকটি ভয়াবহ চিত্র-

২০০৯-২০১১ : দখল ও উচ্ছেদের সূচনা

আওয়ামী লীগের প্রথম মেয়াদেই সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ধারাবাহিকতা শুরু হয়। সাতক্ষীরায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সুভাষ ঘোষের শত শত বিঘা ঘের দখল করা হয়, দিনাজপুরে উচ্ছেদ হয় ১১৩টি হিন্দু পরিবার, রাজশাহী ও নাটোরে ঘোষাল পরিবারসহ অসংখ্য হিন্দুর জমি দখল হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন জানায়, জমি দখলই তখন সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রধান হাতিয়ার হয়ে ওঠে।

২০১২ : ভয়ের শাসন

ঢাকায় ছাত্রলীগের হাতে প্রকাশ্যে খুন হন বিশ্বজিৎ দাস। কক্সবাজারের রামু-উখিয়ায় ফেসবুকের অজুহাতে বৌদ্ধমন্দিরে আগুন দেওয়া হয়, শতাধিক বাড়িঘর ধ্বংস হয়। তদন্তে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। একই সময়ে সিলেট ও বাগেরহাটে হিন্দুবাড়িঘর ও দোকানপাট আক্রান্ত হয়। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল একে আখ্যা দেয়- ‘রাষ্ট্রীয় উদাসীনতার ভয়ংকর নিদর্শন’।

২০১৩ : দেশজুড়ে অগ্নিসংযোগ

নাটোর, বাঁশখালী, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, মৌলভীবাজার- সবখানেই মন্দির ভাঙচুর, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া, নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। পাবনার বনগ্রামে সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর হামলার সঙ্গে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকুর নাম উঠে আসে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানায়, শুধু ২০১৩ সালেই ৫০০টিরও বেশি মন্দির ও ঘরবাড়ি আক্রান্ত হয়।

২০১৪-২০১৫ : নির্বাচনি সহিংসতার বলি সংখ্যালঘুরা

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সংখ্যালঘুরা হয় মূল টার্গেট। পাবনা, যশোর, ঠাকুরগাঁও, নাটোরসহ বহু জেলায় হিন্দুবাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, নারী লাঞ্ছনার ঘটনা ভয়াবহ আকার নেয়। ইউএসসিআইআরএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে নির্বাচনের সময় সংখ্যালঘুরা নিয়মিত রাজনৈতিক প্রতিশোধের শিকার হয়।’

২০১৬-১৭ : রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ার প্রমাণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ধর্ম অবমাননার গুজব ছড়িয়ে শতাধিক হিন্দুবাড়িঘর ও মন্দিরে অগ্নিসংযোগ হয়। তদন্তে স্থানীয় আওয়ামী লীগ এমপির সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হয়। পার্বত্য জেলাগুলোতে পাহাড়িদের জমি দখল ও ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। টিআইবি মন্তব্য করে, ‘ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা প্রত্যক্ষভাবে এসব নির্যাতনে জড়িত, অথচ প্রশাসন তাদের আড়াল করে।’

২০১৮-২০২০ : আতঙ্কের রাজত্ব

২০১৮ সালের নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, গোপালগঞ্জে সংখ্যালঘু পরিবারে হামলা হয়। ২০১৯ সালে সিলেট ও মৌলভীবাজারে জমি দখল, পাহাড়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ওপর হামলা হয়। ২০২০ সালে নোয়াখালীতে হিন্দু নারী লাঞ্ছনার ঘটনা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মন্তব্য করে ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা ভয়াবহ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।’

২০২১ : ভয়াবহতম সহিংসতা

২০২১ সালের ২০ অক্টোবর কুমিল্লার পূজামণ্ডপে কোরআন রাখার ঘটনায় নোয়াখালী, চাঁদপুর, রংপুর, ফেনীসহ বহু জেলায় মন্দির ভাঙচুর, বাড়িঘরে আগুন ও প্রাণহানি ঘটে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলে পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখা হয়েছিল পরিকল্পিতভাবে। তদন্তে প্রমাণিত হয়, আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় থাকা এক ব্যক্তি ছিলেন সেই নাটকের নায়ক। সে সময় আওয়ামী লীগ সরকার চাইলেই মুহূর্তের মধ্যেই পরিস্থিতি শান্ত করতে পারত কিন্তু অদৃশ্য কারণে তারা তা করেনি। বরং জনগণের চোখে ভয়ের ছায়া আঁকতে দিয়েছে, আর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বুক ভেঙেছে ক্ষতচিহ্নে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম তখন একে আখ্যা দেয় ‘অরগানাইজড পলিটিক্যাল ভায়োলেন্স’। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম এ ঘটনায় জানিয়েছিলেন ‘সাম্প্রদায়িক রং দিয়ে কুমিল্লার পূজামণ্ডপে কোরআন অবমাননা ও পরবর্তী হামলা-অগ্নিসংযোগ পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও আন্তর্জাতিক চাপ তৈরির উদ্দেশ্যেই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।’

২০২২-২৩ : অব্যাহত দমননীতি

কুষ্টিয়া, রাজশাহী, বরিশাল ও গাইবান্ধায় মন্দির ভাঙচুর, জমি দখল ও নারী লাঞ্ছনা হয়। ২০২৩ সালে গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, নড়াইলে সংখ্যালঘু বাড়িঘরে হামলা হয়, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় পূজামণ্ডপ ভাঙচুর করা হয়, পার্বত্য এলাকায় প্রাণহানি ঘটে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের রিপোর্টে বলা হয় ২০০৯-২০২৩ পর্যন্ত অন্তত চার হাজারের বেশি সংখ্যালঘু পরিবার দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছে।

২০২৪ : নির্বাচনের আগুনে পুড়ে যাওয়া জীবন

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে কুমিল্লা, যশোর, পাবনা, চট্টগ্রামসহ বহু জেলায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় ব্যাপক অগ্নিসংযোগ ঘটে। তৈরি হয় এক ধরনের গণহত্যার পরিস্থিতি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক দল জানায়, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরাই সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার।’

শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়া

শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৬ বছরের দুঃশাসনে মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে যায়। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দাবিতে সর্বস্তরের জনগণ রাজপথে নেমে আসে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নির্বিচারে গুলি চালিয়ে প্রায় দেড় হাজার মানুষকে হত্যা করে। তবু শেষ রক্ষা হয়নি শেখ হাসিনার। ৫ আগস্ট, ২০২৪ কাপুরুষের মতো তিনি ভারতে পালিয়ে গেলে অবসান হয় দীর্ঘ স্বৈরশাসনের। কিন্তু লজ্জাজনক পলায়নের পরও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে এতটুকু অনুশোচনার জন্ম হয়নি বরং তারা প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠেছেন। ৫ আগস্ট পতনের পর থেকেই আওয়ামী লীগ রয়েছে প্রতিশোধের আশায়। বর্তমানে তারা বাংলাদেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। নয়াদিল্লির লুটিয়েন্স বাংলো জোনে বসে এবং প্রতিবেশী সরকারের সহায়তায় নতুন করে ষড়যন্ত্রের কারখানা চালু করেছে সিআরআই (সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন)। অভিযোগ উঠেছে, এই কার্যালয় থেকেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির নানা কর্মপরিকল্পনা পরিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশকে অস্থিতিশীল করতে দেশে অবস্থান করা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও ভাড়া করা লোক দিয়ে ঝটিকা মিছিল থেকে শুরু করে ছিনতাই-ডাকাতিসহ আরও নানাবিধ অপকর্ম সংঘটিত করছে। এসব অপকর্মে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের আঞ্চলিক পরিচালক পদ থেকে সদ্য অব্যাহতি পাওয়া শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। বিশেষত জাতীয় নির্বাচনের আগে নির্বাচন বানচালে এবারের দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিন্দুমন্দিরে হামলা, প্রতিমা ভাঙচুর, হিন্দু নারীদের লাঞ্ছনা ও ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার টার্গেট নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

তারেক রহমানের দূরদৃষ্টি ও সতর্কবার্তা

পৃথিবীতে অনেক দূরদর্শী মানুষ আছে, যারা অভিজ্ঞতা ও প্রজ্ঞার আলোকে ভবিষ্যতের ঘটনাপ্রবাহ অনুমান করতে পারে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেই বিরল ও কৌশলী নেতার নাম তারেক রহমান। ১৭ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, ‘ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা চুপচাপ বসে নেই; বরং ভারতের প্রত্যক্ষ সহায়তায় আবারও অবৈধভাবে ক্ষমতায় ফেরার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন ঘিরে অতীতের মতোই বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা হবে। আর সেই ষড়যন্ত্রের মূল লক্ষ্য হতে পারে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। জনগণের বিশ্বাস ও আবেগকে ঘিরে এমন নোংরা রাজনৈতিক খেলায় আওয়ামী লীগের ইতিহাস নতুন নয়। ঐতিহ্যগতভাবে সবার সহযোগিতায় শারদীয় দুর্গোৎসব নির্বিঘ্নে উদ্যাপনের মাধ্যমে এ দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতির অনুপম দৃষ্টান্ত সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু অতীতে দেখা গেছে, পলাতক স্বৈরশাসনের সুবিধাভোগীরা এই উৎসব ঘিরে অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপকর্ম চালিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বৈরাচারের পতন হলেও তাদের ষড়যন্ত্রের অবসান হয়নি। তাই এবারের দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে যে কোনো অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’ দীর্ঘ ১৬ বছরের আওয়ামী শাসন প্রমাণ করেছে, সংখ্যালঘু নির্যাতন ছিল না কোনো তাৎক্ষণিক উত্তেজনা বা বিচ্ছিন্ন ঘটনা; এটি ছিল ক্ষমতাসীনদের পরিকল্পিত রাজনৈতিক কৌশল। শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন, কিন্তু তার ষড়যন্ত্র এখনো সক্রিয়। তাই বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সামাজিক সম্প্রীতি ও বহুত্ববাদ রক্ষায় এখনই সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

অতীতে যেভাবে সংখ্যালঘুদের টার্গেট করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটেছে আওয়ামী লীগ, সেই ষড়যন্ত্র এবারও এই দুর্গাপূজায় ঘটতে পারে। তাই শুধু প্রশাসন নয়, সাধারণ জনগণকেও ঐক্যবদ্ধ থেকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব ঘিরে কোনো ধরনের অপতৎপরতা ঘটতে দেওয়া যাবে না।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন