শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র বীজ বপন করা হয়েছিল। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ নামে সেই বীজের অঙ্কুরোদ্গম হয়। দুই নেত্রী এবং দুই দলকে মাইনাস করার সে উদ্যোগ তখন বেগম খালেদা জিয়ার বিচক্ষণতার কারণে ভেস্তে গেছে। এর প্রায়শ্চিত্ত বেগম জিয়াকে ভোগ করতে হয়েছে। প্রায় ১৮ বছর খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ভোগ করতে হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। আর কুশীলবদের সঙ্গে আপস করে ১৬ বছর টানা ক্ষমতা ভোগ করেন শেখ হাসিনা। তার পরেও শেষরক্ষা হলো না। মাইনাস ফর্মুলার অংশ হিসেবে তাকে দেশ ছাড়তে হলো। তার দল আওয়ামী লীগের হলো করুণ অবস্থা। এখন বাকি আছে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি। জাতীয়তাবাদের এ শক্তিকে মাইনাস করার প্রক্রিয়া এখন নতুন আদলে শুরু হয়েছে। সে প্রক্রিয়া খুব দ্রুতই অগ্রসর হচ্ছে। ডাকসু ও জাকুস নির্বাচন সে প্রক্রিয়ারই উপসর্গমাত্র। তবে দুই নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়ে বরং বিএনপির উপকারই করেছে। সে কারণে শিবিরকে বিএনপির ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ এ দুই নির্বাচন হলো বিএনপির জন্য সেই মাইনাস প্রক্রিয়ার লাল সতর্ক সংকেত। ডাক্তার যদি বুঝতে পারেন রোগীর অসুখটা কী, তাহলে তার জন্য চিকিৎসা করে রোগী সুস্থ করার কাজটি সহজ হয়। রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে, ডাক্তারেরও সুখ্যাতি বাড়ে। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের পর বিএনপি যদি বুঝতে পারে রোগটা কী, কোন অঙ্গে ব্যথা, তাহলে রোগ নির্মূল সহজ হবে। আর যদি বিএনপির নেতা-কর্মীরা ‘কানে দিয়েছি তুলো, পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতিতে চলতে থাকেন, তাহলে মাইনাস হওয়ার জন্য সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

নিজে ক্ষমতার লোভ করে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র জালে আটকা পড়ে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। অনেকটা নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের মতো। সে কারণেই ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নানাভাবে ও নানা ধাপে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। দুর্বার আন্দোলনের ফসল হিসেবে আহ্বান করা হয়েছিল অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক একটি ব্যবস্থা। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের নেতৃত্বে সিভিল মিলিটারি মিশেলে একটি সরকার গঠন করা হয়েছিল। সামনে সিভিল কিছু লোক রেখে মূলত সেটি ছিল মিলিটারি নিয়ন্ত্রিত সরকার। বাংলাদেশে নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন, এ ইস্যুতে আন্দোলনের ভয়াবহ রাজনৈতিক সহিংসতার ফসল হিসেবে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারি করা হয়; যা দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সেদিন কী হয়েছিল তা তুলে ধরে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ তার ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ নামক বইয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্টকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিরোধী রাজনৈতিক দলের আলটিমেটাম এবং বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের অবস্থান, বিশেষ করে মন্‌জুরুল ইসলামনির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘের দৃঢ় অবস্থানের কথা জানালাম। জাতিসংঘ মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার করা হলে যে বিপর্যয় ঘটতে পারে তা সবিস্তার বর্ণনা করলাম। নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধান নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রেসিডেন্টকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বোঝাতে সচেষ্ট হলেন। সামরিক কর্মকর্তারা তখন জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে তাদের যুক্তি তুলে ধরেছিলেন, যা তখনকার পরিস্থিতিতে উপেক্ষা করা প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদের পক্ষে সম্ভব ছিল না। শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন প্রেসিডেন্ট।’

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের ভিতরে নানা ঘটনা ঘটতে থাকে। দুই মাসের মধ্যে ২ শতাধিক রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। হঠাৎই ক্যান্টনমেন্টের বাসা থাকে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ফলে সারা দেশে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। গ্রেপ্তারের পর তাকে র‌্যাবের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এবং হেলমেট পরিয়ে ঢাকার একটি আদালতে তোলা হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে তার ওপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি তার ওপর নির্যাতনের বিবরণে বলেছিলেন, রিমান্ডের সময় তাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই হাত ও চোখ বেঁধে রাখা হয়েছিল। তাকে বেঁধে রুমের ছাদের সঙ্গে ঝুলিয়ে আবার ফেলে দেওয়া হয় এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগের জন্য। তিনি যেন দুই পুত্র নিয়ে বিদেশে চলে যান। কিন্তু কোনো চাপেই তিনি নতি স্বীকার করেননি। একপর্যায়ে বিএনপি নেত্রী, সদ্যবিদায়ি প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় দুর্নীতির মামলা। পরে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেপ্তার করা হয় শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার মূলত ছিল দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে বিভাজন তৈরির চেষ্টা। কুশীলবরা ভেবেছিলেন শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে হয়তো খালেদা জিয়া খুশি হবেন। কারণ শেখ হাসিনার কারণেই ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি হয়েছিল। বিভাজনটা তৈরি করা সম্ভব হলেই দুজনকে মাইনাস করার পথটাও সহজ হবে। কিন্তু না, বেগম খালেদা জিয়াকে বুঝতে ভুল করেন ওয়ান-ইলেভেনের কারিগররা। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার ও আদালতে তাকে নাজেহাল করার তীব্র প্রতিবাদ জানান বেগম খালেদা জিয়া। ২০০৭ সালের ১৮ জুলাই বেগম জিয়া একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময়ে আমাদের সরকার ও দলের সমালোচনার গণ্ডি পেরিয়ে আমাদের পরিবার এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধেও নানারকম অযৌক্তিক, অরাজনৈতিক ও অসৌজন্যমূলক উক্তি করেছেন। তাতে আমি যেমন কষ্ট পেয়েছি ঠিক একই রকম দুঃখবোধ করছি তাঁকে অনাকাক্সিক্ষত আচরণের শিকার হতে দেখে। মানুষ হিসেবে আমরা কেউ ভুলভ্রান্তি ও ত্রুটিবিচ্যুতির ঊর্ধ্বে নই।’ বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার না করে কিংবা তার জামিনের আবেদনে সরকারপক্ষ বিরোধিতা না করে অর্থাৎ তাকে জেলে না পাঠিয়ে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলেই ভালো হতো বলে আমার ধারণা। এখনো তাকে মুক্ত রেখে তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পরিচালনার কোনো আইনসংগত সুযোগ থাকলে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

এ বিবৃতির পর সেনাসমর্থিত সরকারের কুশীলবরা বুঝতে পারেন, ‘মাইনাস টু’ একসঙ্গে করা সম্ভব হবে না। তখন তারা ভিন্নপথের আশ্রয় নিয়েছিলেন। আতঙ্ক তৈরি করার জন্য বিপুলসংখ্যক রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। তারা খালেদা জিয়ার ওপরও চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। তিনি যেন দুই পুত্রকে নিয়ে বিদেশে চলে যান। চাপ সৃষ্টি করা হয় সামরিক গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে। তিনি বিদেশে চলে গেলেই মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়ন সহজ হতো। কিন্তু তিনি তা করলেন না। কোনো অবস্থাতেই খালেদা জিয়া শুধু নিজেকে ও নিজের পরিবারের সদস্যদের বাঁচাতে সে পথ বেছে নেননি। তিনি নিজের ও পরিবারের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে ঊর্ধ্বে রেখেছিলেন। তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার, বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ‘নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর’ বইতে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারের পর গুঞ্জন হচ্ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে। অনেকে সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে খালেদা জিয়া শেষ পর্যন্ত তার দুই পুত্রকে নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাবেন।’ কিন্তু কোনোভাবেই খালেদা জিয়াকে নির্বাসিত করতে না পেরে কুশীলবরা আরও নিষ্ঠুর পথ বেছে নেন। অবশেষে তারা সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখে কোকোসহ খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেন। এরপর শুরু হয় অন্য ষড়যন্ত্র। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুশীলবরা, বিশেষ করে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা শেখ হাসিনার সঙ্গে নতুন আঁতাত করে তাকে ২০০৮ সালের ১১ জুন মুক্তি দেন। মুক্তি পাওয়ার দুই দিন পর তিনি লন্ডন হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। ফিরে আসেন ৩০ সেপ্টেম্বর। ওই দিন তিনি বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সব কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও জানান। তার এ বক্তব্যের পর রাজনীতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। এদিকে বেগম খালেদা জিয়াকে কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি করাতে পারছিল না সরকার। নির্বাচন ও অন্য কোনো রাজনৈতিক আলোচনায় বেগম খালেদা জিয়া সম্মত হননি। কারণ তিনি জানতেন, যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে তা হবে একটি পাতানো নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে ৩০ আসন দেওয়ার নীলনকশা করা হয়েছে। তাকে চাপে রাখতে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় সাব-জেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়াকে রাজি করানো। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তাঁর ‘কারাগারে কেমন ছিলাম (২০০৭-২০০৮)’ বইতে লিখেছেন, ‘সেনা কর্মকর্তারা শুধু আলোচনার ওপর নির্ভর করেননি। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে “জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট” এবং “জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট” মামলার প্রস্তুতিও গ্রহণ করেন। বেগম জিয়া আমাকে বললেন যে সেনা অফিসাররা এসে নানা কথা বলছেন ও নানা শর্ত দেখাচ্ছেন।’ কারাগারে বেগম খালেদা জিয়ার ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করা হয় তিনি যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু দুই পুত্রকে কারাগারে রেখে কোনো অবস্থাতেই তিনি কোনো আলোচনায় অংশ নিতে সম্মত হননি। শুধু দুই পুত্রের মুক্তি নয়, তাদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়েও খালেদা জিয়া অনড় ছিলেন। অবশেষে সামরিক গোয়েন্দাদের চাপে এবং দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার ও শরিক দল জামায়াতে ইসলামীর অনুরোধে তিনি আলোচনায় রাজি হন।

তবে ওয়ান-ইলেভেনের প্রক্রিয়ায় ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকরা খুব তৎপর ছিলেন। ২০০৮ সালে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন জেমস এফ মরিয়ার্টি। সে সময় ঢাকার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি ওয়াশিংটনে বিভিন্ন তথ্য পাঠিয়েছেন। পরে সেসব বার্তা উইকিলিকস সাইটে প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট মরিয়ার্টির পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তাঁর পুত্র তারেক রহমানের কারামুক্তি নিয়ে যে দরকষাকষি চলছে, সেটি কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিতর্ক হচ্ছে। খালেদা জিয়ার বিশ্বস্ত সূত্র  এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্মকর্তা-উভয় পক্ষ আমাদের বলেছেন, একটি সমঝোতা খুব নিকটবর্তী। তবে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের কারণে চূড়ান্ত সমঝোতা হচ্ছে না।’ তারেক রহমানকে নিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি মরিয়ার্র্টির কাছে স্বীকার করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এবং গোলাম কাদের। ৩ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো এক বার্তায় মরিয়ার্টি উল্লেখ করেছিলেন, ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা বা ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার এ টি এম আমিন। কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং আলী আহসান মুজাহিদের বৈঠকের বিষয়টি মওদুদ আহমদও তাঁর বইয়ে লিখেছেন। আলোচনা ও দরকষাকষির একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার শর্তে রাজি হয় সরকার। ১৮ মাস কারাজীবন শেষে ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তারেক রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির পর তারেক রহমান পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। আর ওইদিনই কারাগার থেকে মুক্তি পান খালেদা জিয়া। সে সময় মাইনাস টু ফর্মুলার লক্ষ্য অর্জন ব্যর্থ হলেও টার্গেটে ছিল বিএনপি।

২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেন ছিল রাজনৈতিক ও সামরিক বিপ্লব। ব্যর্থ বিপ্লবীদের সঙ্গে আপস করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন শেখ হাসিনা। কিন্তু চব্বিশের ছাত্র-জনতার বিপ্লবে মাইনাস ফর্মুলা থেকে রক্ষা পাননি। জনরোষে তিনি নিজেকে নিজেই মাইনাস করেছেন। সেই সঙ্গে মাইনাস হয়েছে তার দল আওয়ামী লীগ। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে শুধু ছাত্র-জনতা মাঠে নামার পরই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। বিপ্লবের নাটাই ছিল অন্যদের হাতে। দেশিবিদেশি কুশীলবদের হাতে আছে এখন আরেকটি এজেন্ডা। সেটা হলো বিএনপিকে মাইনাস করা। ওয়ান-ইলেভেনের মতো এখনো দেশিবিদেশিরা সমানতালে তৎপর। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জেন-জি জেনারেশন। তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব। নতুন বিপ্লব ও বিএনপিকে মাইনাস করার নতুন ফর্মুলা এখন খুবই সক্রিয়। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মতো অল্প কম্পনে বিএনপি যদি বড় ধরনের ভূকম্পনের আগাম সতর্কবার্তা বুঝতে পারে, তাহলে সবার জন্যই মঙ্গল। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের বার্তা বিএনপি নেতা-কর্মীরা অনুধাবন করতে না পারলে বৈরী শক্তির স্রোতে বিলীন হয়ে যাবে জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম