শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র বীজ বপন করা হয়েছিল। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ নামে সেই বীজের অঙ্কুরোদ্গম হয়। দুই নেত্রী এবং দুই দলকে মাইনাস করার সে উদ্যোগ তখন বেগম খালেদা জিয়ার বিচক্ষণতার কারণে ভেস্তে গেছে। এর প্রায়শ্চিত্ত বেগম জিয়াকে ভোগ করতে হয়েছে। প্রায় ১৮ বছর খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ভোগ করতে হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। আর কুশীলবদের সঙ্গে আপস করে ১৬ বছর টানা ক্ষমতা ভোগ করেন শেখ হাসিনা। তার পরেও শেষরক্ষা হলো না। মাইনাস ফর্মুলার অংশ হিসেবে তাকে দেশ ছাড়তে হলো। তার দল আওয়ামী লীগের হলো করুণ অবস্থা। এখন বাকি আছে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি। জাতীয়তাবাদের এ শক্তিকে মাইনাস করার প্রক্রিয়া এখন নতুন আদলে শুরু হয়েছে। সে প্রক্রিয়া খুব দ্রুতই অগ্রসর হচ্ছে। ডাকসু ও জাকুস নির্বাচন সে প্রক্রিয়ারই উপসর্গমাত্র। তবে দুই নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়ে বরং বিএনপির উপকারই করেছে। সে কারণে শিবিরকে বিএনপির ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ এ দুই নির্বাচন হলো বিএনপির জন্য সেই মাইনাস প্রক্রিয়ার লাল সতর্ক সংকেত। ডাক্তার যদি বুঝতে পারেন রোগীর অসুখটা কী, তাহলে তার জন্য চিকিৎসা করে রোগী সুস্থ করার কাজটি সহজ হয়। রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে, ডাক্তারেরও সুখ্যাতি বাড়ে। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের পর বিএনপি যদি বুঝতে পারে রোগটা কী, কোন অঙ্গে ব্যথা, তাহলে রোগ নির্মূল সহজ হবে। আর যদি বিএনপির নেতা-কর্মীরা ‘কানে দিয়েছি তুলো, পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতিতে চলতে থাকেন, তাহলে মাইনাস হওয়ার জন্য সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

নিজে ক্ষমতার লোভ করে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র জালে আটকা পড়ে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। অনেকটা নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের মতো। সে কারণেই ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নানাভাবে ও নানা ধাপে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। দুর্বার আন্দোলনের ফসল হিসেবে আহ্বান করা হয়েছিল অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক একটি ব্যবস্থা। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের নেতৃত্বে সিভিল মিলিটারি মিশেলে একটি সরকার গঠন করা হয়েছিল। সামনে সিভিল কিছু লোক রেখে মূলত সেটি ছিল মিলিটারি নিয়ন্ত্রিত সরকার। বাংলাদেশে নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন, এ ইস্যুতে আন্দোলনের ভয়াবহ রাজনৈতিক সহিংসতার ফসল হিসেবে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারি করা হয়; যা দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সেদিন কী হয়েছিল তা তুলে ধরে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ তার ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ নামক বইয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্টকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিরোধী রাজনৈতিক দলের আলটিমেটাম এবং বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের অবস্থান, বিশেষ করে মন্‌জুরুল ইসলামনির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘের দৃঢ় অবস্থানের কথা জানালাম। জাতিসংঘ মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার করা হলে যে বিপর্যয় ঘটতে পারে তা সবিস্তার বর্ণনা করলাম। নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধান নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রেসিডেন্টকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বোঝাতে সচেষ্ট হলেন। সামরিক কর্মকর্তারা তখন জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে তাদের যুক্তি তুলে ধরেছিলেন, যা তখনকার পরিস্থিতিতে উপেক্ষা করা প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদের পক্ষে সম্ভব ছিল না। শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন প্রেসিডেন্ট।’

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের ভিতরে নানা ঘটনা ঘটতে থাকে। দুই মাসের মধ্যে ২ শতাধিক রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। হঠাৎই ক্যান্টনমেন্টের বাসা থাকে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ফলে সারা দেশে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। গ্রেপ্তারের পর তাকে র‌্যাবের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এবং হেলমেট পরিয়ে ঢাকার একটি আদালতে তোলা হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে তার ওপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি তার ওপর নির্যাতনের বিবরণে বলেছিলেন, রিমান্ডের সময় তাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই হাত ও চোখ বেঁধে রাখা হয়েছিল। তাকে বেঁধে রুমের ছাদের সঙ্গে ঝুলিয়ে আবার ফেলে দেওয়া হয় এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগের জন্য। তিনি যেন দুই পুত্র নিয়ে বিদেশে চলে যান। কিন্তু কোনো চাপেই তিনি নতি স্বীকার করেননি। একপর্যায়ে বিএনপি নেত্রী, সদ্যবিদায়ি প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় দুর্নীতির মামলা। পরে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেপ্তার করা হয় শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার মূলত ছিল দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে বিভাজন তৈরির চেষ্টা। কুশীলবরা ভেবেছিলেন শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে হয়তো খালেদা জিয়া খুশি হবেন। কারণ শেখ হাসিনার কারণেই ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি হয়েছিল। বিভাজনটা তৈরি করা সম্ভব হলেই দুজনকে মাইনাস করার পথটাও সহজ হবে। কিন্তু না, বেগম খালেদা জিয়াকে বুঝতে ভুল করেন ওয়ান-ইলেভেনের কারিগররা। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার ও আদালতে তাকে নাজেহাল করার তীব্র প্রতিবাদ জানান বেগম খালেদা জিয়া। ২০০৭ সালের ১৮ জুলাই বেগম জিয়া একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময়ে আমাদের সরকার ও দলের সমালোচনার গণ্ডি পেরিয়ে আমাদের পরিবার এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধেও নানারকম অযৌক্তিক, অরাজনৈতিক ও অসৌজন্যমূলক উক্তি করেছেন। তাতে আমি যেমন কষ্ট পেয়েছি ঠিক একই রকম দুঃখবোধ করছি তাঁকে অনাকাক্সিক্ষত আচরণের শিকার হতে দেখে। মানুষ হিসেবে আমরা কেউ ভুলভ্রান্তি ও ত্রুটিবিচ্যুতির ঊর্ধ্বে নই।’ বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার না করে কিংবা তার জামিনের আবেদনে সরকারপক্ষ বিরোধিতা না করে অর্থাৎ তাকে জেলে না পাঠিয়ে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলেই ভালো হতো বলে আমার ধারণা। এখনো তাকে মুক্ত রেখে তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পরিচালনার কোনো আইনসংগত সুযোগ থাকলে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

এ বিবৃতির পর সেনাসমর্থিত সরকারের কুশীলবরা বুঝতে পারেন, ‘মাইনাস টু’ একসঙ্গে করা সম্ভব হবে না। তখন তারা ভিন্নপথের আশ্রয় নিয়েছিলেন। আতঙ্ক তৈরি করার জন্য বিপুলসংখ্যক রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। তারা খালেদা জিয়ার ওপরও চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। তিনি যেন দুই পুত্রকে নিয়ে বিদেশে চলে যান। চাপ সৃষ্টি করা হয় সামরিক গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে। তিনি বিদেশে চলে গেলেই মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়ন সহজ হতো। কিন্তু তিনি তা করলেন না। কোনো অবস্থাতেই খালেদা জিয়া শুধু নিজেকে ও নিজের পরিবারের সদস্যদের বাঁচাতে সে পথ বেছে নেননি। তিনি নিজের ও পরিবারের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে ঊর্ধ্বে রেখেছিলেন। তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার, বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ‘নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর’ বইতে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারের পর গুঞ্জন হচ্ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে। অনেকে সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে খালেদা জিয়া শেষ পর্যন্ত তার দুই পুত্রকে নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাবেন।’ কিন্তু কোনোভাবেই খালেদা জিয়াকে নির্বাসিত করতে না পেরে কুশীলবরা আরও নিষ্ঠুর পথ বেছে নেন। অবশেষে তারা সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখে কোকোসহ খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেন। এরপর শুরু হয় অন্য ষড়যন্ত্র। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুশীলবরা, বিশেষ করে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা শেখ হাসিনার সঙ্গে নতুন আঁতাত করে তাকে ২০০৮ সালের ১১ জুন মুক্তি দেন। মুক্তি পাওয়ার দুই দিন পর তিনি লন্ডন হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। ফিরে আসেন ৩০ সেপ্টেম্বর। ওই দিন তিনি বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সব কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও জানান। তার এ বক্তব্যের পর রাজনীতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। এদিকে বেগম খালেদা জিয়াকে কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি করাতে পারছিল না সরকার। নির্বাচন ও অন্য কোনো রাজনৈতিক আলোচনায় বেগম খালেদা জিয়া সম্মত হননি। কারণ তিনি জানতেন, যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে তা হবে একটি পাতানো নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে ৩০ আসন দেওয়ার নীলনকশা করা হয়েছে। তাকে চাপে রাখতে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় সাব-জেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়াকে রাজি করানো। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তাঁর ‘কারাগারে কেমন ছিলাম (২০০৭-২০০৮)’ বইতে লিখেছেন, ‘সেনা কর্মকর্তারা শুধু আলোচনার ওপর নির্ভর করেননি। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে “জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট” এবং “জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট” মামলার প্রস্তুতিও গ্রহণ করেন। বেগম জিয়া আমাকে বললেন যে সেনা অফিসাররা এসে নানা কথা বলছেন ও নানা শর্ত দেখাচ্ছেন।’ কারাগারে বেগম খালেদা জিয়ার ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করা হয় তিনি যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু দুই পুত্রকে কারাগারে রেখে কোনো অবস্থাতেই তিনি কোনো আলোচনায় অংশ নিতে সম্মত হননি। শুধু দুই পুত্রের মুক্তি নয়, তাদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়েও খালেদা জিয়া অনড় ছিলেন। অবশেষে সামরিক গোয়েন্দাদের চাপে এবং দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার ও শরিক দল জামায়াতে ইসলামীর অনুরোধে তিনি আলোচনায় রাজি হন।

তবে ওয়ান-ইলেভেনের প্রক্রিয়ায় ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকরা খুব তৎপর ছিলেন। ২০০৮ সালে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন জেমস এফ মরিয়ার্টি। সে সময় ঢাকার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি ওয়াশিংটনে বিভিন্ন তথ্য পাঠিয়েছেন। পরে সেসব বার্তা উইকিলিকস সাইটে প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট মরিয়ার্টির পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তাঁর পুত্র তারেক রহমানের কারামুক্তি নিয়ে যে দরকষাকষি চলছে, সেটি কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিতর্ক হচ্ছে। খালেদা জিয়ার বিশ্বস্ত সূত্র  এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্মকর্তা-উভয় পক্ষ আমাদের বলেছেন, একটি সমঝোতা খুব নিকটবর্তী। তবে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের কারণে চূড়ান্ত সমঝোতা হচ্ছে না।’ তারেক রহমানকে নিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি মরিয়ার্র্টির কাছে স্বীকার করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এবং গোলাম কাদের। ৩ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো এক বার্তায় মরিয়ার্টি উল্লেখ করেছিলেন, ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা বা ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার এ টি এম আমিন। কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং আলী আহসান মুজাহিদের বৈঠকের বিষয়টি মওদুদ আহমদও তাঁর বইয়ে লিখেছেন। আলোচনা ও দরকষাকষির একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার শর্তে রাজি হয় সরকার। ১৮ মাস কারাজীবন শেষে ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তারেক রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির পর তারেক রহমান পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। আর ওইদিনই কারাগার থেকে মুক্তি পান খালেদা জিয়া। সে সময় মাইনাস টু ফর্মুলার লক্ষ্য অর্জন ব্যর্থ হলেও টার্গেটে ছিল বিএনপি।

২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেন ছিল রাজনৈতিক ও সামরিক বিপ্লব। ব্যর্থ বিপ্লবীদের সঙ্গে আপস করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন শেখ হাসিনা। কিন্তু চব্বিশের ছাত্র-জনতার বিপ্লবে মাইনাস ফর্মুলা থেকে রক্ষা পাননি। জনরোষে তিনি নিজেকে নিজেই মাইনাস করেছেন। সেই সঙ্গে মাইনাস হয়েছে তার দল আওয়ামী লীগ। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে শুধু ছাত্র-জনতা মাঠে নামার পরই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। বিপ্লবের নাটাই ছিল অন্যদের হাতে। দেশিবিদেশি কুশীলবদের হাতে আছে এখন আরেকটি এজেন্ডা। সেটা হলো বিএনপিকে মাইনাস করা। ওয়ান-ইলেভেনের মতো এখনো দেশিবিদেশিরা সমানতালে তৎপর। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জেন-জি জেনারেশন। তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব। নতুন বিপ্লব ও বিএনপিকে মাইনাস করার নতুন ফর্মুলা এখন খুবই সক্রিয়। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মতো অল্প কম্পনে বিএনপি যদি বড় ধরনের ভূকম্পনের আগাম সতর্কবার্তা বুঝতে পারে, তাহলে সবার জন্যই মঙ্গল। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের বার্তা বিএনপি নেতা-কর্মীরা অনুধাবন করতে না পারলে বৈরী শক্তির স্রোতে বিলীন হয়ে যাবে জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা