শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়

বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় যে সংকটটি সবচেয়ে গভীর ও বিপজ্জনক রূপে আমাদের সামনে এসে দাঁড়িয়েছে, তা হলো নৈতিক শিক্ষার অভাব। চারদিকে যত বিদ্যা, তত্ত্ব, তথ্য ও কথাবার্তার সমারোহ দেখা যায়, তার ভিতর অন্তঃসারশূন্যতাই প্রকট। চায়ের দোকানের টঙ-আলাপ থেকে শুরু করে টেলিভিশনের টক শো পর্যন্ত হাজারো কথিত ‘বুদ্ধিজীবী’ নানা বিশ্লেষণ ও পরামর্শে মাতিয়ে রাখলেও, তাদের নৈতিক দৃঢ়তা বা সমাজ-নির্মাণে কার্যকর ভূমিকা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। এরা যেন  পেছন থেকে পাহাড় ঠেলার চেষ্টায় ব্যস্ত, কিন্তু সামনে আলোর পথ দেখানোর সক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে নিজেদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও আচার-আচরণে।  চারদিকে উচ্চ ডিগ্রির সনদের ছড়াছড়ি। এই বাস্তবতা আমাদের সামনে এক মৌলিক প্রশ্ন তুলে ধরে : আমরা কি সত্যিই শিক্ষিত মানুষ হতে পেরেছি?

এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের ‘শিক্ষা’ ধারণার পর্যালোচনা প্রয়োজন। শুধু পুঁথিগত বিদ্যা নয়, একজন সৎ, দায়িত্বশীল ও মানবিক মানুষ হয়ে ওঠার জন্য শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এখন অনেক বেশি জোরালো। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কাছে জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে ওঠে। জাপানি শিক্ষাব্যবস্থায় জ্ঞানচর্চার পাশাপাশি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উন্নয়ন, শিষ্টাচার, দায়িত্ববোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের ওপর অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়। শিশুরা প্রাথমিক স্তরেই শেখে সহানুভূতি, পরিচ্ছন্নতা, দায়িত্ববোধ, দলগত কাজ এবং সামাজিক সম্প্রীতির মূল্য। তাদের এই মানবিক ভিত্তির নির্মাণ প্রক্রিয়া আমাদের দেশের জন্য গভীরভাবে শিক্ষণীয়, বিশেষত যখন আমাদের সমাজে নৈতিক অবক্ষয় একপ্রকার প্রাত্যহিক চিত্রে পরিণত হয়েছে।

প্রাথমিক স্তরেই শ্রদ্ধা, দায়িত্ববোধ ও সহমর্মিতার হাতেখড়ি হওয়া উচিত প্রতিটি শিশুর। এ ক্ষেত্রে পারিবারিক পরিবেশ ও বিদ্যালয়-পরিবার সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, জাপানের শিক্ষাব্যবস্থার এক অনন্য দিক হলো শিশুদের মধ্যে শ্রদ্ধাবোধ ও দায়িত্ববোধ গড়ে তোলা, যা শুরু হয় জীবনের একেবারে প্রারম্ভিক স্তর থেকেই। জাপানে শ্রদ্ধা কেবল সামাজিক শিষ্টাচার নয়, বরং শিক্ষার একটি অন্তর্নিহিত মূল্যবোধ, যা শিক্ষার্থীদের আচরণে প্রাত্যহিকভাবে প্রতিফলিত হয়। শিক্ষক ও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সহপাঠীদের প্রতি সৌজন্য প্রকাশ এসব শুধু পাঠ্যসূচির অংশ নয়, বরং জীবনের অপরিহার্য অনুশীলন হিসেবে আত্মস্থ করা হয়। বিশেষ করে মেইজি যুগের পর থেকে জাপানে এই চর্চার ভিত গড়ে ওঠে কনফুসীয় নীতির ভিত্তিতে, যেখানে সামাজিক সাম্য, আনুগত্য, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, শৃঙ্খলা ও কর্তব্যবোধকে সর্বোচ্চ মূল্য দেওয়া হয়।

জাপানি স্কুলে শিশুরা নিজেরাই শ্রেণিকক্ষ পরিষ্কার করে, টয়লেট ঝাড়ু দেয়, এমনকি খাবার পরিবেশনেও অংশ নেয়। এতেই গড়ে ওঠে আত্মনির্ভরতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধের শক্ত ভিত। ‘নিজের কাজ নিজে করা’ সেখানে কোনো বাধ্যবাধকতা নয়, বরং মর্যাদার বিষয়, একটি সংস্কৃতিগত অবস্থান। এ ধরনের শিক্ষা প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক এরিস্টটলের নাগরিক গুণ (ভার্চু) গঠনের তত্ত্বের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ, যেখানে মানবিক উৎকর্ষ অর্জনের জন্য ব্যক্তির অভ্যাস, অনুশীলন ও নৈতিক প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেওয়া হয়।

জাপানে খাবারের সময়টিও শিক্ষার অংশ। একত্রে বসে খাওয়া, নিজের খাবার নিজে নেওয়া ও অন্যকে খাবার পরিবেশন করা এবং অংশীদারত্বের মাধ্যমে বন্ধন গড়ে তোলা- এসবই শেখায় বিনয়, সমতা ও সামাজিক সংহতি। এ প্রক্রিয়ায় শিশুরা শিখে, প্রতিযোগিতা নয়, সহযোগিতা মানবিক সমাজের ভিত্তি। একজন পিছিয়ে পড়লে তাকে টেনে তোলা, অন্যের কষ্টে পাশে দাঁড়ানো এবং সম্মিলিতভাবে সমাধানের পথে এগিয়ে যাওয়াই সেখানে ‘বন্ধুত্ব’ ও ‘মানবিকতা’র প্রকৃত অর্থ। এই শিক্ষাব্যবস্থা প্রমাণ করে, নৈতিকতা ও মানবিকতা কোনো পাঠ্যপুস্তকে সীমাবদ্ধ বিষয় নয়; বরং দৈনন্দিন জীবনে চর্চার মাধ্যমে এগুলো ব্যক্তি ও সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হতে পারে।

জাপানের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও অনুকরণীয় দিকগুলোর একটি হলো- নৈতিক শিক্ষাকে (মোরাল এডুকেশন) পাঠ্যক্রমের বাধ্যতামূলক অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা। ‘ডোতোকু’ (নৈতিকতা বা নীতিশাস্ত্র) নামে পরিচিত এই পাঠ্যক্রমে শিশুদের নৈতিকতা ও মানবিকতার বিষয়গুলো শেখানো হয় গল্প, নাটক, জীবনের বাস্তব ঘটনা এবং দৃশ্যচিত্রের মাধ্যমে। এর কারণ ডোতোকু একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ, যা জাপানি সংস্কৃতি এবং সমাজে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের ধারণা প্রকাশ করে। প্রাথমিক স্তর থেকে শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচিতে এর সংযোজনের উদ্দেশ্য নিছক আচরণগত সংশোধন নয়; বরং শিক্ষার্থীর মাঝে একটি সহানুভূতিশীল, দায়িত্ববান ও ন্যায়পরায়ণ মানবিক চরিত্র গঠন।

জাপানের এই শিক্ষানীতি ইমানুয়েল কান্টের নীতিবাদী দর্শনের সঙ্গে মিল রয়েছে, যেখানে মানুষকে উদ্দেশ্য হিসেবে দেখা হয়, উপায় হিসেবে নয়। শিশুকে শেখানো হয় সততা মানে শুধু মিথ্যা না বলা নয়, বরং আত্মমর্যাদা রক্ষা করে সত্যে অবিচল থাকা। সহানুভূতির মানে কেবল দয়া নয়, বরং অপরের অবস্থান বোঝার সক্ষমতা ও সক্রিয় সহায়তা। দায়িত্ববোধ মানে নির্ধারিত কাজ শেষ করা নয়, বরং সমাজ ও পৃথিবীর প্রতি এক অন্তর্নিহিত দায়বদ্ধতা অনুভব করা। এই পাঠ্যসূচিতে শিশুদের বারবার মনে করিয়ে দেওয়া হয়, জীবনের শ্রেষ্ঠ সাফল্য হলো একজন ভালো মানুষ হয়ে ওঠা। তারা শিখে, সামাজিক দায়দায়িত্ব ও মর্যাদা, চাকরি বা সম্পদের চেয়ে মূল্যবান হলো চরিত্র, আত্মসম্মানবোধ ও নৈতিক দৃঢ়তা। এই দৃষ্টিভঙ্গি জাপানের সামাজিক কাঠামোতে গভীরভাবে প্রোথিত, এবং এর ফলে গড়ে ওঠে একটি দায়িত্বশীল, সহযোগিতামূলক ও মানবিক সমাজ।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, বিশেষ করে যেখানে বর্তমানে নৈতিক মূল্যবোধের ঘাটতি রয়েছে কিংবা সেটা শিক্ষায় ও আচরণে প্রায় অনুপস্থিত; কিংবা শুধু আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ, সেখানে জাপানের এই মডেল আমাদের জন্য একটি গাইডলাইন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

ব্যক্তিগত পরিসরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধই হলো নৈতিক শিক্ষার পরিণত রূপ। জাপানি নৈতিক শিক্ষার এটি আরেকটি ব্যতিক্রমী ও বিস্ময়কর দিক। শিশুদের জীবনের শুরুতেই শিখানো হয় ব্যক্তিগত পরিসরের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে। এটি শুধু ভদ্রতা বা সামাজিক শিষ্টাচারের অংশ নয়, বরং নৈতিকতার একটি মৌলিক স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হয়। ছোটবেলা থেকেই শিক্ষার্থীরা বুঝে নেয়, প্রত্যেক ব্যক্তির একটি নিজস্ব পরিসর বা পরিমণ্ডল আছে, যাকে সম্মান জানানো মানে তার মর্যাদাকে স্বীকার করা। তাদের শেখানো হয় কাউকে তার পারিবারিক, আর্থিক, শারীরিক অবস্থা কিংবা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অপ্রয়োজনীয় প্রশ্ন করা অনুচিত। কারও ওজন, বয়স কিংবা শারীরিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে কৌতূহল প্রদর্শন করা সেখানে শুধু অশোভন নয়, এটি সামাজিক সচেতনতার ঘাটতির লক্ষণ হিসেবেও বিবেচিত হয়। এই আচরণগত অনুশাসন মূলত ‘সহানুভূতিশীল সংবেদনশীলতা’ গঠনের মাধ্যমে শিশুদের ভিন্নতা ও ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যকে সম্মান করতে শেখানো হয়।

আমাদের সামাজিক পরিসরে প্রায়ই দেখা যায়, পারিবারিক বা ব্যক্তিগত বিষয়ে অযাচিত কৌতূহল ও মন্তব্য সামাজিক অসৌজন্যতাকে উৎসাহ দেয়, যা অনেক সময় মানসিক অবক্ষয় ও বৈষম্যের জন্ম দেয়। জাপানের শিক্ষার সংস্কৃতি আমাদের শিখিয়ে দেয়, সংবেদনশীলতা, সম্মান ও সহানুভূতির চর্চা কেবল আচরণের নয়, বরং নৈতিক উন্নয়নের পরিণত প্রকাশ।

অপরদিকে অন্যকে দৃঢ়তার সঙ্গে ‘না’ বলার অধিকার এবং পছন্দ ও অপছন্দ নিয়ে ব্যক্তিগত অভিরুচির সম্মানজনক চর্চাই জাপানি শিক্ষার্থীদের আত্মমর্যাদাবোধের বিশেষ পাঠ। জাপানি নৈতিক শিক্ষার একটি মৌলিক দিক হলো, শিশুদের ছোটবেলা থেকেই শেখানো হয় ‘না’ বলার অধিকার সবার আছে, এবং অন্যের সেই ‘না’  বলাকে শ্রদ্ধা করা অপরিহার্য। এটি কোনো বিদ্রোহী মানসিকতা নয়, বরং নিজস্ব ব্যক্তিত্বের সীমারেখা বা পরিসর (পারসোনাল বাউন্ডারিজ) নির্ধারণ ও আত্মমর্যাদাবোধ প্রকাশের প্রাথমিক ধাপ। জাপানি সমাজে একে অপমান নয়, বরং পারস্পরিক সম্মানের অংশ হিসেবে দেখা হয়।

এই শিক্ষার মাধ্যমে শিশুরা বুঝে যায়, মানবিক সম্পর্ক জোরজবরদস্তির নয়, পারস্পরিক সম্মতি ও বোঝাপড়ার ওপর ভিত্তি করেই গড়ে ওঠা উচিত। ফলে জাপানে কারও ওপর নিজের মত, অনুভব বা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি অনুপস্থিত। ‘আমি এটি করতে চাই না’- এই বাক্যটি সেখানে ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্য ও আত্মপরিচয়ের চিহ্ন, যা ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মর্যাদাকে নিশ্চিত করে।  শিশুরা সহজেই শিখে নেয় অন্যের অনুভূতিকে গুরুত্ব দেওয়া, তার অভিপ্রায় শুনে নেওয়া এবং তার গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা; আমাদের মনে রাখতে হবে, এগুলোই একটি সুস্থ ও ন্যায্য সামাজিক সম্পর্কের ভিত্তি।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা