শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?

সভ্যতার পতন হয় কীসে? বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাড়াবাড়ি একটি সভ্যতার পতন ডেকে আনে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, জাহাজের ইঞ্জিনের ত্রুটি সারানোর ইঞ্জিনিয়ার যদি ক্যান্টিনের ডালে লবণ কম হওয়া বা চায়ে চিনি বেশি হওয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন আর এভাবে বছরের পর বছর জাহাজটি চলতে থাকে, কোনো সার্ভিসিং না হয় এবং লবণ-চিনি নিয়ে মাতামাতি হাতাহাতি চরম আকার ধারণ করে, তাহলে ওই জাহাজ সময়ের ব্যবধানে মাঝ সমুদ্রে ডুববেই ডুববে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। চিফ ইঞ্জিনিয়ার যখন ইঞ্জিনের দিক থেকে নজর সরিয়ে ক্যান্টিনের লবণ আর চিনির প্রতি ঝুঁকে পড়েন তখন অন্যদের দৃষ্টিও ওই লবণ আর চিনির মধ্যেই আটকে যায়। উদাহরণটা অন্যভাবেও দেওয়া যায়। অপারেশন থিয়েটারে রোগীর পেট কাটার পর ডাক্তার যদি হাসপাতালের বারান্দা নোংরার ব্যাপারে গভীর ভাবনায় পড়ে যান এবং অপারেশন বন্ধ রেখে বারান্দা পরিষ্কারের ব্যাপারে জোর উদ্যোগী হন, তাহলে রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত এতে কোনো সন্দেহ নেই।

প্রিয় পাঠক! আজকের দুনিয়ার ইসলামের অনুসারীদের অবস্থা ওই জাহাজ বা অপারেশন থিয়েটারের পেটকাটা রোগীর মতো হয়ে উঠেছে। জাহাজের চিফ ইঞ্জিনিয়ার তথা বড় বড় আলেমরা ছোট ছোট বিষয় নিয়ে মাতামাতি-দলাদলিতে লিপ্ত থাকার ফাঁকে কবে যে মুসলমানদের মূল চালিকাশক্তি বা ঐক্য নামক ইঞ্জিনটি নষ্ট হয়ে গেছে সে বিষয়েও জগৎবাসী বেখবর। নষ্ট ইঞ্জিনের জাহাজের যে বেহাল দশা আজকের বিশ্ব মুসলমানেরও একই দশা। ঐক্যহারা মুসলমান জাতি না পারছে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে, না পারছে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে। একদিকে আমাদের ধর্মজ্ঞানীরা কথায় কথায় পাশ্চাত্য সমাজের নিন্দায় মুখে ফেনা তুল ফেলছেন, অন্যদিকে তাদের সন্তানরাই পশ্চিমের নাগরিকত্ব পেতে জুতার তলা ক্ষয় করে ফেলছে এবং সুযোগ পেলেই বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ মুসলিম দেশ বাংলাদেশ ছেড়ে ইহুদি-খ্রিস্টানদের দেশে উড়াল দিচ্ছে।

একদিকে বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের বিরুদ্ধে আলেমরা ফতোয়া দিচ্ছেন, আরেক দিকে বিজ্ঞানের আবিষ্কারে ভর করেই তাদের ফতোয়া আপলোড হচ্ছে, প্রিন্ট হচ্ছে। রেডিও, টেলিভিশন, মাইক, ছবি, ভিডিওসহ বিজ্ঞানের প্রতিটি আবিষ্কারই শুরুতে হারাম ফতোয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছিল এবং পরবর্তী সময়ে সেগুলোই আবার আমাদের অতিরঞ্জন পদচারণে মুখরিত ও বিকৃত হতে দেখা গেছে।

ধর্মের এ দুঃসময় কখন আসে? যখন চিফ ইঞ্জিনিয়ার ইঞ্জিন ছেড়ে চিনি লবণ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আজ আমাদের আলেমরা সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকে আট-দশটি বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছেন। নামাজে হাত বুকের ওপর নাভির নিচে বাঁধা, আমিন জোরে আস্তে বলা, মোনাজাতে হাত তোলা না তোলা ইত্যাদি সুন্নত-মুস্তাহাব বিষয় নিয়ে আমাদের আলেমরা এত এত বাড়াবাড়ি করছেন যার ফলে মূল জায়গায় দৃষ্টি দেওয়ার সুযোগই হয়ে উঠছে না। তুরস্কের প্রখ্যাত হাদিস গবেষক শায়খুল হাদিস মেহমেদ গরমেজ লিখেছেন- এসব ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে মাতামাতির ফলেই ইসলামের সুমহান সভ্যতার পতন হয়েছে। অপারেশন থিয়েটারে রোগীকে ফেলে ডাক্তার বারান্দা ঝাড়ু দিতে গেলে রোগীর যে দশা হয় আজকের দুনিয়ায় ইসলামি সভ্যতারও সে দশা হয়েছে। দীর্ঘ চৌদ্দ শ বছরের সমৃদ্ধ সভ্যতা তথা কোরআনি সভ্যতার পতন হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে আবুল হাসান আলী নদভীর মুসলিম সভ্যতার পতনে বিশ্ব কী হারালো বইটি পড়া যেতে পারে। ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.) সুন্নাহ সম্পর্কে একদিন দীর্ঘ আলোচনা করেন। সেখানেও তিনি একই কথা বলেছেন। আজকের দুনিয়ায় মুসলমানদের পতনের একটিই কারণ- অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তারা ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। আজকের দুনিয়ায় বড় সমস্যা হলো জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যা। কোরআনে অসংখ্য আয়াতে পরিবেশ-প্রকৃতির ভারসাম্য নিয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা রয়েছে। কই আমাদের আলেমরা তো এ বিষয়ে কোনো অবদান রাখতে পারছেন না। একইভাবে আজকের দুনিয়ায় অন্যতম সমস্যা হলো প্রাণবৈচিত্র্যের হুমকির সমস্যা। কোরআনে পিঁপড়ার আবাস নিয়ে কথা আছে, হাতি ও মাছের প্রসঙ্গ আছে, মাকড়সার আলোচনা আছে।

কিন্তু আমাদের কোরআন গবেষকরা কি যুগের সমস্যা সমাধানে অবদান রাখতে পেরেছেন বা মানুষকে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে কোনো ভূমিকা রেখেছেন? রাখেননি। ফলে আজকের জ্ঞান-বিজ্ঞান মুসলমানদের হাতছাড়া হয়ে গেছে। যতদিন জ্ঞান-বিজ্ঞান মুসলমানদের হাতে ছিল, যতদিন ইবনে সিনা, আল রাজি, ফারাবির মতো বিজ্ঞানী ও আলেমরা ছিলেন ততদিন সভ্যতার নেতৃত্ব দিয়েছেন মুসলমানরা। পরবর্তী সময়ে ইবনে সিনার উত্তরসূরিরা যখন রোগীর অপারেশন ফেলে বারান্দা পরিষ্কারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, ঠিক তখনই ইসলামি সভ্যতার প্রাসাদ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।   

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, বাদ লিটন-তাসকিন
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, বাদ লিটন-তাসকিন

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেতাগীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
বেতাগীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবিলায় সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে’
‘দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবিলায় সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবানলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়ে তুরস্কে গ্রেফতার ১০
দাবানলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়ে তুরস্কে গ্রেফতার ১০

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২
দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাজাহানপুরে ৩১ দফা বাস্তবায়নে কৃষকদলের প্রচার অভিযান
শাজাহানপুরে ৩১ দফা বাস্তবায়নে কৃষকদলের প্রচার অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড
গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের মূল্য নির্ধারণে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের পাঠানো প্রস্তাব অনুমোদন
ইলিশের মূল্য নির্ধারণে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের পাঠানো প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই ফল আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না: এস্তেভো
এই ফল আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না: এস্তেভো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু
নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ
আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে