শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

‘বাজারকেন্দ্রিক স্মৃতি অনেক মানুষকে আনন্দ-বেদনায় দোলায়।’ কথাটা বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন, সাংবাদিক মহলের প্রিয় ‘জনুভাই’। শতভাগ আলোকিত, অত্যুচ্চ মানবিক, বিস্তর জ্ঞানের অধিকারী জয়নুল আবেদিন ১৭ এপ্রিল (২০২৫) যুক্তরাষ্ট্রের একটি শহরে তাঁর মেয়ের বাড়িতে শেষনিঃশ্বাস ছেড়েছেন। বয়স হয়েছিল ৮৮। অধুনালুপ্ত বার্তা সংস্থা এনার (ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সি) বার্তা সম্পাদক হিসেবে সুখ্যাত তিনি। এনার আগে বিদেশি একাধিক বার্তা সংস্থার ঢাকা প্রতিনিধি পদে কাজ করেছেন দাপটের সঙ্গে। সত্যানুরাগী জনুভাইয়ের সোজাসাপটা মন্তব্য যাঁদের পছন্দ নয়, তাঁরা তাকে উগ্র-নৈরাশ্যবাদী বলে মনে করতেন। কিন্তু আমরা (বহু বছর তাঁর সঙ্গে ওঠবস করা) জানি, তিনি বিশ্বাস করতেন বাংলাদেশ একদিন কনুইর গুঁতা মাইরা সবাইরে চিৎপাত ফালাইয়া খালি ছুটবে আর ছুটবে।

সদ্য পত্রিকাজগতে ঢোকা আমি যখন রাজধানীর শাজাহানপুর থাকতাম তখন তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তিনি খিলগাঁও রেল ক্রসিং লাগোয়া কাঁচাবাজারে কেনাকাটা করতেন। এখনো চোখে ভাসে- আট ভাঁজ করা চটের একটা মাঝারি আকৃতির থলে হাতে ফুটপাত ধরে চলছেন জনুভাই। হাঁটছেন আর গুনগুন করে গাইছেন- ‘আশ নিরাশ কি দো রাহে পর মেরা ইয়ে দিল টুটা/ ইস কিসমত নে ধীরে ধীরে সব কুছ মেরা লুটা/জানে আনজানে...।’ একদিন অন্তর একদিন বাজার করতেন। পছন্দের মাছ, মাংস, সবজি নিজ হাতে সংগ্রহ করার আনন্দ ফুটে উঠত তাঁর চেহারায়।

কৈশোরে গ্রামের বাজারে পাটালি গুড় কিনেছিলেন জয়নুল আবেদিন। পাঁচ টাকার নোট দিলেন তিনি। দোকানি ফেরত দেওয়ার কথা দেড় টাকা। কিন্তু ফেরত দিয়েছে সাড়ে তিন টাকা। লোকটা ঠকেছে দেখে মজা পেলেন তিনি। বাড়িতে এসে মাকে দিলেন দেড় টাকা। দুই টাকা মেরে দেওয়ার আনন্দ ভাগাভাগি করলেন খেলার সঙ্গীদের সঙ্গে। ওই বয়সে তাঁর কাছে মেহনতি মানুষের (গুড় বিক্রেতা) লোকসানটা দুঃখদায়ক মনে হয়নি। যখন রোজগার শুরু করলেন তখন উপার্জনের পেছনে মেহনতের মাত্রা বুঝলেন। প্রতিকারে সচেষ্ট হলেন। খোঁজ করলেন সেই দোকানির। পনেরো বছর পর খোঁজা। তত দিনে দোকানি কবরে; তাঁর ছেলে হয়েছে দোকানি। ‘ইতিহাস’ বর্ণনার পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে জনুভাই পঞ্চাশ টাকার একটি নোট বাড়িয়ে দিলেন। হাটবার ছিল সেদিন, লোক জড়ো হয়েছিল ওই দোকানে। দর্শক-শ্রোতারা মুগ্ধ। ভদ্রসন্তানটি বহু দিন পর ভুল স্বীকার করে পাওনা টাকার ১৭ গুণ দিতে এসেছেন।

‘দুঃখে আমার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছিল বুঝলি’ বললেন জয়নুল আবেদিন, ‘দোকানির ছেলে দোকানি টাকা নিল না। বলল, টাকা লাইগতো ন ভাইজান। আমনে আমার বাবার জন্য দোয়া করিয়েন, তার যেন শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ারবেহেশত নসিব হয়। যত দেনাদার ছিল বেবাকরে উনি মাফ করি দিছেন। আমারে কইছেন কারও কাছে পাওনা দাবি করবি না।’ অনেক জোরাজুরি করেও টাকাটা দিতে পারেননি জনুভাই। এ এক গভীর বেদনা। তাঁর বুকটা ব্যথায় আরও টনটন করে ওঠে দোকানিপুত্রের সরল উক্তিতে- ‘কত বছর পর টাকা দিতে আইলেন। আমনে তো মানুষ না, আমনে মাইনষের সুরতে ফেরেশতা ভাইজান।’

সামান্য পুঁজির গুড় দোকানির টাকা আত্মসাৎকারী একটা লোককে নিষ্কলুষ ফেরেশতার সঙ্গে তুলনা করার কোনো মানে হয়! -বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন।

বৈধব্যের আশঙ্কা : বাজারকেন্দ্রিক কিছু স্মৃতি আমিও বহন করি। রাজধানীর ‘মৌচাক মার্কেট’ নামক বাজারের যাত্রালগ্নে সেখানে ২২ হাজার টাকায় একটা দোকান (‘প্যারাডাইস স্টোর’ নাম) বরাদ্দ নেন আপদমস্তক সততার প্রতীক মনসুরুল হক। ইনি মাঝারি স্তরের রিটায়ার্ড সরকারি আমলা। তাঁর বড় ছেলে আজিমুল হক গুড্ডু আমার ছোট ভাইয়ের পরানের বন্ধু। দীর্ঘদেহী সুদর্শন গুড্ডুর মাথায় সব সময় কিলবিল করে নতুন নতুন আইডিয়া। তাই জীবন অর্থবহ করতে গেলে চাকরি না বাণিজ্য, কী করতে হবে বুঝতে পারছিল না। একপর্যায়ে তার মনে হলো, বাণিজ্য ছাড়া উন্নতি অসম্ভব। মূলধন চাইল বাবার কাছে। তিনি বললেন, মূলধন তো ‘প্যারাডাইস স্টোর’-এ খাটছে। ওখানে বসে পড়লেই পার।

হ্যাঁ। পারে। তার আগে ওই দোকানঘরকে ফ্যাশনদুরস্ত করা চাই। চল্লিশ হাজার টাকায় সংস্কার করা হলো ডেকোরেশনের। সেলসম্যান ছিল ২ জন, আরও ২ জন নিযুক্ত হলো। মৌচাক মার্কেটে তখন পর্যন্ত রেডিমেড পোশাকের দোকান ১০টি আর খাবারের দোকানের সংখ্যা ৮। প্যারাডাইস স্টোর বাহারি সাজ নেওয়ার মাস তিনেক পর ওখানে গেলাম। দেখি মনসুরুল হক সাহেব বসে ‘তাজকেরাতুল আম্বিয়া’ গ্রন্থ পাঠ করছেন। ‘খালুজান, বেচাকেনা কেমন চলছে’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেচাকেনার যে দশা তাতে কর্মচারীদের বেতনও হয় নারে বাবা। গুনাহর কাম কী করলাম বুঝি না। নইলে এই মরার বাজারে দোকান নেওয়ার মতিভ্রম কেন আমার হবে।’

গুড্ডুর আইডিয়ার শিকার প্যারাডাইস স্টোরের ব্যয় বেড়ে গেছে; কমে গেছে আয়। সংকট সমাধানের আইডিয়াও দেয় গুড্ডু। ‘হেল্’ হয়ে যাওয়ার আগে প্যারাডাইসকে বেচে দিতে হবে। বেচতে হলে ক্রেতা লাগে। ক্রেতা তো পাওয়া যাচ্ছে না। অপেক্ষা, অপেক্ষা, অপেক্ষা। তিন মাস অপেক্ষার পর গুড্ডুর আইডিয়া : শাটডাউন! তালাবদ্ধ কর দোকান। তাতে বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীদের বেতন আর ক্লিনার-সুইপার রাখার খরচমুক্তি। ৯ মাস বন্ধ থাকে প্যারাডাইস। তারপর? বাইশ হাজার টাকার দোকানটির দখলিস্বত্ব সোয়া লাখ টাকায় অন্যকে দিয়ে দেয় আজিমুল হক গুড্ডু।

গ্রাহকে গিজগিজ করা আজকের মৌচাক দেখে কল্পনা করাও শক্ত যে ১৯৭৩ সালে ওখানকার দোকানিরা ক্রেতার অভাবে সকাল-সন্ধ্যা বসে বসে মাছি মারত। মার্কেটের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের কোনায় ছিল ‘বাবর ফুডস’। কলিজা ও আলু দিয়ে বানানো শিঙাড়া এবং সুস্বাদু চা খেতাম সেখানে। দোকানমালিক বাবর খানের চেহারা উত্তমকুমারের মতো। টাঙ্গাইলে ভাইদের সঙ্গে কাজিয়া করে পৈতৃক সম্পত্তি বাঁটোয়ারাপূর্বক নিজের ভাগের অর্ধেকটা বেচে দিয়ে ব্যবসায় নেমেছেন। নামার আগে ছেড়ে দিয়েছেন কলেজে শিক্ষকতার চাকরি। ক্রেতাসংকটে বাবর ফুডস লোকসান গুনেই চলছে। ভাইদের ভালোবাসা তো হাতছাড়া হয়েই গেছে, বাকি রইল দোকানটি হাতছাড়া হওয়া। ‘জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি’ প্রকারের রসিক বাবর খানকে প্রশ্ন করেছিলাম, ভাইয়া গো, বাণিজ্য কেমন চলছে। তিনি বলেন : তোমার ভাবি বিধবা হয়ে যাবে, নইলে কত আগে সুইসাইড করতাম!

কার ডিম কে খায় : মৌচাক মার্কেট থেকে উত্তরগামী রাস্তায় মালিবাগ রেল ক্রসিং। রেল ক্রসিংয়ের সামান্য পশ্চিমের মহল্লা ‘বাগানবাড়ি’। একদা এখানে এক ধনপতির বাগানবাড়ি ছিল। সেই বাড়ির পুকুরটি এখনো দেখা যায়। এলাকায় দেয়ালঘেরা জমিতে একতলা তিনটি বাড়ি তুলেছেন নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী হাজি সাজেদুর রহমান। এগুলো তিনি ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। একটি বাড়িতে আশির দশকে আমি আর আমার ছোট ভাই থেকেছি। বাড়ির দক্ষিণ দেয়ালের ওদিকের বাড়ির মুরগি আর মুরগির ডিম নিয়ে যা হয়েছিল, তা ভেবে এখনো মজা পাই। আমার ধারণা, সুইডেনপ্রবাসী ফার্মাসিস্ট দৌলা মানে আমিন-উদ-দৌলাও মজা পায়।

দেয়ালের ওদিকের বাড়ির বাসিন্দা দৌলা তখন সবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছে। খুবই স্মার্ট দৌলা ছবি আঁকে, ফুটবল খেলে, চমৎকার আবৃত্তি করে আর দুনিয়ার সব ভাষায় গান গাইতে চায়। তবে বেশি গায় হিন্দি ফিল্ম ‘আনপড়’-এর গীত ‘আপ কি নজরোঁ নে সমঝা পেয়ার কি কাবিল মুঝে/ দিল কি ধড়কন যা রুখ্্ যা...।’ আমি ওর অনুরাগী হয়ে গেলাম। সে-ও আমায় তোয়াজ করে,- ‘আপনার জেলার লোকরা একদিন বিশ্বজয়ী হবে। দে আর সো লেবোরিয়াস সো ডিভোটেড, সো ডিটারমাইন্ড টু ডজ অল দ্য অডস অন দেয়ার ওয়ে।’ বুঝতে কষ্ট হয় না যে আমার পয়সায় সিনেমা দেখবার মতলবে তেল দেয়।

এক দুপুরে ভরপেট কাঁঠাল খেয়ে ঘুমোচ্ছিলাম। দেয়ালের ওদিক থেকে উঁচু গলায় দৌলা ডাকে, ‘ভাইয়া। ভাইয়া।’ মহাবিরক্তির সঙ্গে বলি, ‘কী হইছে?’ দৌলা বলে, ‘আম্মা বলছেন আমাদের মুরগি নাকি রোজ আপনার ঘরে যায়। ওখানে কি ডিম পাড়ে?’ বলেছি, ‘হ্যাঁ। পাড়ে। আমি ফ্রাই করে খেয়ে ফেলি।’ দৌলা বলে, ‘ধ্যাত্তোরিকা।’ ষোলো আনা সত্য বললাম। তবু দৌলা বিশ্বাস করল না। ছাত্রত্ব ঘুচিয়ে আমিন-উদ-দৌলা এক ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেয়। তখন ওকে জানাই সত্যি সত্যিই ওদের ডিম আমি খেয়েছিলাম। হাসতে হাসতে ওর দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়।

উচ্চারণ ভঙ্গিতে বোধ হয় কোনো জাদু থাকে যার প্রভাবে মানুষের কান সত্যকে ভাবে মিথ্যা আর মিথ্যাকে ভাবে সত্য। হয়তো সেজন্যই দেখা যায়, সীমাহীন অনটনে ভোগা মানুষ ঐশ্বর্যের শিখরে বসা ব্যক্তির সামনে দিনভর গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করেও কানাকড়ি পায় না। অথচ দুদণ্ডের মিষ্টি কথায় ভুলে হাজার টাকার নোটের বান্ডিল সাগ্রহে তস্করের হাতে তুলে দেয় ভয়ানক কৃপণ। এ বিষয়ে ১৯৯৬ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সান্ধ্য আড্ডায় সিনিয়র সদস্যরা মতবিনিময় করছিলেন। জয়নুল আবেদিনও ছিলেন সেই আড্ডায়। আমার ডিম খাওয়া দৌলার কাছে মিথ্যাচার মনে হওয়ার কারণ, জনুভাইয়ের মতে, দ্রুত স্বীকারোক্তি। তিনি বলেন, বাঙালি ধীরগতির জনগোষ্ঠী। ক্ষিপ্রগতিতে ছোটা বাঙালির স্বভাব নয়। কর্মবিমুখতা আর কুঁড়েমি তার বৈশিষ্ট্য। এই জনগোষ্ঠীকে চেটেপুটে সিনেমা বানিয়েছেন সত্যজিৎ রায়। তাঁর ফিল্মে উপস্থাপিত বাঙালির জীবন ধীরগতির। এরেই কয় অ্যাকচুয়াল ডেপিকশন অব ক্যারেক্টারস।

‘যদি ধীরে ধীরে বলতি, হ্যাঁ, এখানে ডিম পাড়ে। তখন দৌলা বলত, দেন ডিমগুলো দেন। তুই বলতি, দিমু ক্যামনে। আমি তো রোজ ভাইজা ভাইজা খাইয়া ফালাইছি, তাহলে দৌলার বিশ্বাস হতো।’ বলেছিলেন, জনুভাই।

সেদিনের সেই আড্ডায় জয়নুল আবেদিন তাঁর বাকভঙ্গিমায় নিবেদন করেছিলেন পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অঙ্কুরিত হওয়ার ইতিহাস। বলেছেন, শুঁটকিকে কেন্দ্র করে একটা সিংহদুয়ার খুলে গিয়েছিল। পাকিস্তানিদের কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত ওই দুয়ার দিয়ে ঢোকা ক্ষুব্ধ গুজরাটি ব্যবসায়ী পুঞ্জালাল ঠাক্কারকে। পুঞ্জালাল ঠাক্কার বাস করতেন গুজরাটের কাথিওয়াড় জেলার পানেলিগাঁওয়ে। হিন্দু লোহানা গোত্রভুক্ত পুঞ্জালাল শহরে শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। লোহানা গোত্র মনে করে মাছ-মাংস খাওয়া বা বিকিকিনি করা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তারা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করে। অবস্থা সামাল দিতে তিনি ব্যবসা বন্ধ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গ্রামবাসী অনড়। তারা বলে, ‘তোমায় গ্রামে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ রাগে, দুঃখে, ক্ষোভে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন।

পুঞ্জালাল ঠাক্কারের ছিল তিন ছেলে। এদের মধ্যে জিন্নাহভাই পুঞ্জা করাচি গিয়ে চামড়ার ব্যবসায় নামেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নামকরা চামড়া ব্যবসায়ী হন। তাঁর স্ত্রী মিঠাবাঈ ১৮৭৬ সালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। নবজাতকের নাম রাখা হয় মুহাম্মদ আলী জিন্নাহভাই। কালক্রমে মুহাম্মদ আলী লন্ডনে গিয়ে ব্যারিস্টারি পাস করেন। রাজনীতিতে আসন মজবুত হওয়ার পাশাপাশি ‘ভাই’ শব্দটি হাওয়া হয়ে গেল। তখন শুধু ‘জিন্নাহ’ উচ্চারণ করলেই বোঝা যেত যে বলা হচ্ছে ‘মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ’।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
মামলাবাণিজ্য
মামলাবাণিজ্য
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রুপ চ্যাটে যুদ্ধের গোপন তথ্য ফাঁস, মার্কিন নিরাপত্তা নিয়ে নতুন বিতর্ক
গ্রুপ চ্যাটে যুদ্ধের গোপন তথ্য ফাঁস, মার্কিন নিরাপত্তা নিয়ে নতুন বিতর্ক

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৮
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ, গ্রেফতার ২
কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ আটক ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুসে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে লুট, ৩ আসামির ৫ বছরের কারাদণ্ড
জুসে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে লুট, ৩ আসামির ৫ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পাহাড় কেটে ভবন,আদালতের আদেশের পরেই অভিযান
চট্টগ্রামে পাহাড় কেটে ভবন,আদালতের আদেশের পরেই অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপন বৈঠকের সময় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গোপন বৈঠকের সময় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে বেরোবি শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী কর্মসূচি
যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে বেরোবি শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাজের সন্ধানে গিয়ে ছয় শ্রমিক নিখোঁজের অভিযোগ
কাজের সন্ধানে গিয়ে ছয় শ্রমিক নিখোঁজের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আতশবাজি উদ্ধার
আখাউড়ায় বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আতশবাজি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনসিডিলসহ আখাউড়ায় তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
ফেনসিডিলসহ আখাউড়ায় তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ, আদালতে মামলা
হবিগঞ্জে শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ, আদালতে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেসিসির লাইসেন্স কর্মকর্তা রবি গ্রেফতার
কেসিসির লাইসেন্স কর্মকর্তা রবি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিতর্কে উর্বশী
ফের বিতর্কে উর্বশী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের
মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাউফলে শিবিরের গার্ডিয়ান লাউঞ্জ
বাউফলে শিবিরের গার্ডিয়ান লাউঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাগে মিলল মাথার খুলি, ভালুকায় আটক ৩
ব্যাগে মিলল মাথার খুলি, ভালুকায় আটক ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহিংসায় ১৯ বছরেও আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়নি শহীদ চাঁন্দু স্টেডিয়ামে
প্রতিহিংসায় ১৯ বছরেও আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়নি শহীদ চাঁন্দু স্টেডিয়ামে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার
সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ, গাড়ি জব্দ
সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ, গাড়ি জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু জুলাইয়ে
কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন আতঙ্কে পাকিস্তান সীমান্তে নজরদারি বাড়াচ্ছে ভারত?
কোন আতঙ্কে পাকিস্তান সীমান্তে নজরদারি বাড়াচ্ছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!
বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা
তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা
রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!
গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান
ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা
ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা
ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল
প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল
ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল
যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার
সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার

নগর জীবন

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩
পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল
আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

খবর

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ গাড়ি জব্দ
সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ গাড়ি জব্দ

খবর

ফিরিয়ে আনা হবে বিদেশে পলাতকদের
ফিরিয়ে আনা হবে বিদেশে পলাতকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিসিএসে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ
সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিসিএসে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি

সম্পাদকীয়