শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

সরকার রক্ষার আন্দোলন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

কেবল বাংলাদেশই নয়, বলা চলে বিশ্বজুড়ে ক্ষমতাসীন ‘সরকার পতন আন্দোলন’ একটি অতিপরিচিত রাজনৈতিক বয়ান। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সরকার রক্ষার আন্দোলন নামক নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্ম দিয়ে চমক সৃষ্টি করতে চলেছে কি না, এমন ভাবনায় কেটেছে  প্রায় এক সপ্তাহ। কারণ সপ্তাহখানেক আগে জাতীয় পর্যায়ের একটি পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছিলাম- ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্ব, উপদেষ্টাদের উদ্যোগ এবং সেনাবাহিনীর অনাবশ্যক হস্তক্ষেপ ও ক্ষমতাচর্চার বদলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি দায়িত্ব শেষে ব্যারাকে ফেরার সংকল্প জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক।’  এ কথা লিখে বলা চলে অস্বস্তিতেই পড়েছি।

বন্ধুদের আড্ডা, কাজের অবসরে আলাপ আর পত্রিকায় ছাপানো নিবন্ধের নিচে দেওয়া ইমেইলে রীতিমতো ধমক খেয়েছি এ একটি লাইনের জন্য। নিবন্ধটির লিংক দিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ভাইবারে। একই রকম প্রতিক্রিয়া। ইমেইলে সচেতন ও শিক্ষিত সমাজ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমজনতার একটাই প্রশ্ন, কোন যুক্তিতে আমি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক বলছি? তাই স্বাভাবিকভাবে ভাবছি এবার কী তবে সরকার রক্ষার আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে? কী-ই বা হবে এমন আন্দোলনের অবয়ব ও ফলাফল? কোন পরাশক্তি কোন স্বার্থ উদ্ধারের জন্য থাকতে পারে এমন আন্দোলনের পক্ষে বা বিপক্ষে?

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। যারা সবকিছুতে ষড়যন্ত্রের আলামত পান, তাদের মতে এটা মূলত আওয়ামী লীগের বয়ান। কারণ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমাগতভাবে প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আদর্শ গন্তব্য রূপে উপস্থাপন করছে। পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে আটঘাট বেঁধে কাজ করছে। এমন একটি সরকারকে দ্রুত হটাতে চায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতারা এবং যেসব দেশের স্বার্থে আঘাত লেগেছে সেসব দেশের গোয়েন্দা বাহিনী।

শেখ হাসিনার এমন বিদায়কে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও ব্যর্থতা বলে বিবেচনা করে বিশ্লেষকদের একটি অংশ। তারা মনে করে, ইউনূস সরকারকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার মাধ্যমে গোয়েন্দারা তাদের সক্ষমতা প্রমাণের অপেক্ষায় দিন গুনছেন। তাই ডিসেম্বর এমনকি তার আগেই নির্বাচন বা অন্য কোনোভাবে ইউনূস সরকারকে বিদায় তাদের অন্যতম ব্রত।

বিএনপির দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন দাবির নেপথ্যে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তবে অন্যতম কারণ একশ্রেণির নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজি, দখলবাণিজ্য ও দৌরাত্ম্যের ফলে মাঠপর্যায়ে ক্রমাগত দুর্নাম ও নিয়ন্ত্রণ তথা জনপ্রিয়তা হারানো রোধকল্পে যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতা গ্রহণ এবং সর্বত্র দলীয় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তাদের নেতারা ধরেই নিয়েছেন যে দ্রুত নির্বাচন হলে তারাই জয়লাভ করবেন এবং মন্ত্রী বা এমপি হয়ে ক্ষমতা উপভোগ করবেন। সুতরাং শুভকাজে দেরি করতে নারাজ তারা। মাঠপর্যায়ে বা স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে বিগত ১৬ বছরে সুবিধা করতে পারেননি বিএনপির মাঠের নেতারা। বরং মামলা মোকদ্দমা চালাতে গিয়ে এবং ব্যবসার সুযোগ হারিয়ে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে ব্যাপক আকারে ভুগেছেন তারা। সুতরাং দ্রুত নির্বাচন তাদের চাই-ই চাই। তাদের আশঙ্কা আবেগপ্রবণ মানুষে ঠাসা সব সম্ভবের এ বাংলাদেশে কখন কী ঘটে যায় কে জানে?

যে যা-ই বলুক না কেন এ কথা সত্যিই যে দেশে এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরত আসার মতো আইনি বা রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। পরিবেশ সৃষ্টি হলে নিশ্চয়ই তিনি ফিরে আসতেন। অন্যদিকে ‘মাইনাস ওয়ান ফর্মুলা’ তথা তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে কিংবা পরিবারতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালুর দুঃস্বপ্ন আচমকা ঘুম ভাঙায় বিএনপির অনেক নেতার। অতএব দ্রুত নির্বাচনের ঘোষণা আর তারেক রহমানের দ্রুত দেশে ফিরে আসাকে সমার্থক মনে করেন তারেক-ভক্তরা। 

এক কদম এগিয়ে থাকা মানুষ বা এক লাইন বেশি বোঝা পণ্ডিতরা মনে করেন ক্ষমতায় থাকা ইউনূস সরকারকে হটানো যতটা কঠিন, নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন যেকোনো রাজনৈতিক সরকারকে হটানো ততটা কঠিন হবে না। তাই আওয়ামী লীগ ও তাদের শুভাকাক্সক্ষীদের প্রথম লক্ষ্য জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ইউনূস সরকারকে সরানো। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে আওয়ামীপন্থি মাঠের নেতাদের জিতিয়ে আনা। সব শেষে মাঠপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ইউনূস-পরবর্তী সরকারকে বিদায় জানিয়ে হারানো মসনদ পুনরুদ্ধার।

জামায়াতে ইসলামী এতদিন প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের কথা বলে এসেছে। সম্প্রতি নানা কারণে লন্ডন সফরের পর জামায়াত নেতারা ২০২৬ সালের রমজানের আগে তথা মধ্য ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের উপদেশ দিচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছিল যে নির্বাচন যত পিছিয়ে যাবে, জামায়াত মাঠপর্যায়ে ততই সংগঠিত হবে এবং প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়োগ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধির সুযোগ পাবে। সেই অবস্থান থেকে জমায়াতের সরে আসার কারণ খুঁজছেন অনেকেই। এ ক্ষেত্রে তিনটি বাস্তবতা সামনে এসেছে। প্রথমত দল হিসেবে জামায়াত এখনো নিষিদ্ধ।  দ্বিতীয়ত তাদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক বাতিল অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয়ত তাদের একজন শীর্ষ নেতা এখনো জেলে আছেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই এ তিনটি সমস্যার সমাধানকল্পে নির্বাচন কমিশনকে কাজে লাগাবে জামায়াত।

ইউনূস সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক বসানো বা তথাকথিত সেনা-সমর্থিত সরকার বলার সুযোগ নেই। আবার তারা নির্বাচিত সরকারও নয়। এ সরকারের বৈধতার নেপথ্যে রয়েছে একটি ‘৩৬শে জুলাই বিপ্লব’ এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বা দেশের একান্ত প্রয়োজনীয়তার আলোকে বৈধতা প্রদান। তাই নির্বাচনের বিষয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য কারিগর ও সর্বোচ্চ আদালত কী প্রত্যাশা করে, সেটাও বিবেচ্য বিষয়। জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য বা মূল নেতারা ইতোমধ্যেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। তবে নির্বাচনে প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জনের জন্য সারা দেশে বিস্তৃত যে সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন তা অর্জনে তারা পিছিয়ে আছে। অন্যদিকে তারুণ্যনির্ভর দলটি দলীয় তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতা, ক্ষেত্রবিশেষে অপরিপক্বতা, তদবিরবাণিজ্য, সেনাবাহিনীর সঙ্গে দূরত্ব এবং বিপ্লবকালীন ঐক্যে ফাটলের মতো কিছু বিরূপ সমালোচনার শিকার হয়েছে। এ অবস্থায় তারা নির্বাচন পেছানোর দাবি নিয়ে কতদূর এগিয়ে যেতে পারবে আর ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধি কামনা করা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কতটা একাত্মতা ও শক্তিমত্তা নিয়ে ভবিষ্যতে আবির্ভূত হবে, তার ওপরও নির্ভর করবে ভবিষ্যৎ রাজনীতি।

লেখাটি যখন শেষ করছি তখন কানে এলো নতুন কিছু সংবাদ। বিশ্বসেরা আমেরিকাভিত্তিক ইংরেজি সাময়িকী ‘টাইমস’ প্রতি বছরের মতো বিশ্বসেরা ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় নেতা ও নেত্রী বিভাগের উঠে আসা ২২ জনের মধ্যে ৬ নম্বরে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।  তার চেয়ে বড় কথা ১০০ জনের মধ্যে পার্শ্ববর্তী কোনো দেশের কারও নাম নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ফলে প্রতিহিংসার শিকার হবেন কি? অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে শুরু হয়েছে ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন। আবার বিদেশি কিছু গণমাধ্যম ভাবছে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ করিডরের আড়ালে মিয়ানমার সীমান্তে ঘাঁটি গাড়তে যাচ্ছে আমেরিকা ও ইউরোপ, যা চীন কিংবা অন্য বহু দেশ আদৌ প্রত্যাশা করে না। চীনের ব্যাপক বিনিয়োগ ও প্রভাবেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের রাজনীতি, এমনটাও মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্লেষকরা। তাই চীন কি রাজনৈতিক সরকার চায় না ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে? এসব বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে লেখার প্রত্যাশা রইল।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
মামলাবাণিজ্য
মামলাবাণিজ্য
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রুপ চ্যাটে যুদ্ধের গোপন তথ্য ফাঁস, মার্কিন নিরাপত্তা নিয়ে নতুন বিতর্ক
গ্রুপ চ্যাটে যুদ্ধের গোপন তথ্য ফাঁস, মার্কিন নিরাপত্তা নিয়ে নতুন বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৮
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ, গ্রেফতার ২
কেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ আটক ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুসে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে লুট, ৩ আসামির ৫ বছরের কারাদণ্ড
জুসে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে লুট, ৩ আসামির ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পাহাড় কেটে ভবন,আদালতের আদেশের পরেই অভিযান
চট্টগ্রামে পাহাড় কেটে ভবন,আদালতের আদেশের পরেই অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপন বৈঠকের সময় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গোপন বৈঠকের সময় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে বেরোবি শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী কর্মসূচি
যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে বেরোবি শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাজের সন্ধানে গিয়ে ছয় শ্রমিক নিখোঁজের অভিযোগ
কাজের সন্ধানে গিয়ে ছয় শ্রমিক নিখোঁজের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আতশবাজি উদ্ধার
আখাউড়ায় বিপুল পরিমাণ ভারতীয় আতশবাজি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনসিডিলসহ আখাউড়ায় তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
ফেনসিডিলসহ আখাউড়ায় তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ, আদালতে মামলা
হবিগঞ্জে শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ, আদালতে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেসিসির লাইসেন্স কর্মকর্তা রবি গ্রেফতার
কেসিসির লাইসেন্স কর্মকর্তা রবি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিতর্কে উর্বশী
ফের বিতর্কে উর্বশী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের
মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাউফলে শিবিরের গার্ডিয়ান লাউঞ্জ
বাউফলে শিবিরের গার্ডিয়ান লাউঞ্জ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাগে মিলল মাথার খুলি, ভালুকায় আটক ৩
ব্যাগে মিলল মাথার খুলি, ভালুকায় আটক ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহিংসায় ১৯ বছরেও আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়নি শহীদ চাঁন্দু স্টেডিয়ামে
প্রতিহিংসায় ১৯ বছরেও আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়নি শহীদ চাঁন্দু স্টেডিয়ামে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার
সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ, গাড়ি জব্দ
সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ, গাড়ি জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু জুলাইয়ে
কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু জুলাইয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন আতঙ্কে পাকিস্তান সীমান্তে নজরদারি বাড়াচ্ছে ভারত?
কোন আতঙ্কে পাকিস্তান সীমান্তে নজরদারি বাড়াচ্ছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!
বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা
রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা
তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!
গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
লাখ টাকা সম্মানী ফিরিয়ে দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান
ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা
ইহুদিদের গাজায় প্রবেশের চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা
ইসরায়েলের গভীরে হুথির হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাতের দুই সহযোগীর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয় : ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল
ফিল্ডিংয়ে রেকর্ড গড়লেন মমিনুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল
প্রযুক্তিগত অর্জন নিয়ে যা বললেন ইরানি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি কাজী মনিরুল গুলশান থেকে গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি কাজী মনিরুল গুলশান থেকে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদিনের ঝগড়া যেভাবে মিটমাট করেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া
সারাদিনের ঝগড়া যেভাবে মিটমাট করেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার
সরকারের আশ্বাসে চালু থাকছে ডিম মুরগির খামার

নগর জীবন

যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল
যায় সিগারেট আসে ফেনসিডিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল
আনার হত্যার প্রতিবেদন ফের পেছাল

নগর জীবন

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩
পারভেজ হত্যায় ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হবে বিদেশে পলাতকদের
ফিরিয়ে আনা হবে বিদেশে পলাতকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিসিএসে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ
সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিসিএসে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

খবর

সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ গাড়ি জব্দ
সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের ব্যাংক হিসাব-শেয়ার অবরুদ্ধ গাড়ি জব্দ

খবর

যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি

সম্পাদকীয়