শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ধন্যবাদ। আপনাদের দলের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সেই তীক্ষ পর্যবেক্ষণ, প্রাজ্ঞ বিশ্লেষণ ও বাস্তব উপলব্ধি অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সাত মাস পর স্পষ্ট করে বলার জন্য আপনাকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ষড়যন্ত্রের বিষয়ে গত সাত মাসে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাইনাস টু ফর্মুলার যারা উদ্ভাবক, যারা এক-এগারো সৃষ্টির দাবিদার ছিলেন, তারা এখনো বিএনপিকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র থেকে সরে আসেননি। একই লক্ষ্যে স্থির থেকে তারা এখন কৌশল পরিবর্তন করেছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তারা নতুন সঙ্গী তৈরি করেছেন। একসময় তারা ইসলাম ধর্ম, দাড়ি-টুপি, হিজাবের বিরুদ্ধে জঙ্গি তকমা জুড়ে অপপ্রচার চালিয়েছেন। যাদের একসময় জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তাদের সঙ্গেও এখন মিতালি করছেন ওই ষড়যন্ত্রকারীরা। তবে আপনার জন্য আরও দুঃসংবাদ হলো, সেই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদেরই আপনার দলের অনেক সিনিয়র নেতা খুবই ভালোবাসেন। অনেক নেতাই বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি করে তথাকথিত সুশীল হওয়ার চেষ্টা করছেন। দিন যত গড়াবে, নির্বাচনের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে এক-এগারোর কুশীলবদের ষড়যন্ত্র তত বেশি গভীর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে বসে এ ষড়যন্ত্র বুঝতে পারছেন, দেশের ভিতরে থেকে বিএনপির সব নেতা-কর্মী এটা বুঝতে পারছেন কি না?

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার সবার মত এক করার জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে। নাম জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের এ কমিটিতে যারা আছেন, তারা সবাই প্রথিতযশা ব্যক্তি। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর এ সরকার অনুভব করল যে, জাতিকে সামনে এগোতে হলে মতৈক্য দরকার। এ কমিশনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো কীভাবে সংস্কার হবে, কীভাবে নির্বাচন হবে, নির্বাচন-পরবর্তী সরকার কী কী কাজ করবে সেসব বিষয়ে একটি লিখিত দলিল প্রস্তুত করা। অর্থাৎ আগামী দিনের বাংলাদেশের জন্য এটা হবে একটি গাইডলাইন। বর্তমান সংকট উত্তরণে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে, কিন্তু আমরা এখনো দেশপ্রেমে ন্যূনতম দায়বদ্ধতায় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আমাদের মধ্যে অনেকেই এখনো পাকিস্তান-প্রেমে ব্যাকুল। অনেকে আছেন ভারত-প্রেমে দিশাহারা। ঢাকার মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট খেলা হলে এ স্বাধীন দেশেই অনেকে স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায়। আবার বাংলাদেশ-ভারত খেলা হলে এ দেশের মানুষই ভারতীয় পতাকাও ওড়ায় বাংলাদেশের স্টেডিয়ামে। ৫ আগস্টের আগে বাংলাদেশে ভারতপ্রেমীর অভাব ছিল না। অনেকেই ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে একটি সেলফি তুলতে পারলে ধন্য হয়ে যেতেন। একইভাবে এখন বেড়েছে পাকিস্তানপ্রেমী। সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ বা বিশিষ্টজনদের মতামতের ভিত্তিতে সংস্কার কমিশনগুলো যেসব সুপারিশ করেছে, সেগুলোতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে যে গুরুদায়িত্ব গ্রহণ করেছে এ কমিশন, তা সত্যি একটি দুরূহ বিষয়। তবে এর চেয়ে দুরূহ কাজ হলো দেশকে ভালোবাসার ব্যাপারে ইস্পাতকঠিন ঐক্য প্রতিষ্ঠা। প্রত্যেক নাগরিকের মধ্যে বাংলাদেশ-প্রেম না থাকলে, বর্তমান সংকট উত্তরণে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ঐকমত্য কিছুটা সময়ের জন্য উপশম দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হবে না। কারণ যে যায় লঙ্কায়, সে-ই হয় রাবণ। ১৯৯০ সালের তিন জোটের রূপরেখার পরিণতি ইতোমধ্যে জাতি প্রত্যক্ষ করেছে।

সরকারগত ১৩ মার্চ চার দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। সফরকালে তিনি ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সংস্কার ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেন। সফর শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার, সেখানে প্রধান সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত জাতিসংঘ। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ইস্যুতে বাংলাদেশ জাতিসংঘকে প্রধান সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করতে পারে বলেও জানান গুতেরেস। সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান, ভারতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনার ব্যাপারে জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে কি না? উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, জাতিসংঘের সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করেনি বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নির্বাচন আগে, নাকি সংস্কার ও ফ্যাসিস্টদের বিচার আগে-এ নিয়ে বিতর্ক চলছে। সরকারও ফ্যাসিস্টদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা জরুরি। ভারতকে সরকার ইতোমধ্যে চিঠি দিয়েছে। কিন্তু সে চিঠির বিষয়ে ভারত কোনো প্রতি উত্তর করেনি। এ বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে উপস্থাপনের সুযোগ ছিল। অথচ ভারত থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের জন্য ফেরাতে সরকার বা রাজনৈতিক দল কেউই জাতিসংঘ মহাসচিবের সহায়তা কামনা করেনি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ফ্যাসিস্টের বিচারের বিষয়টি কি লোকদেখানো আয়োজন? যারা বলছেন বিচার শেষ হলে নির্বাচন হবে, তাদের এমন আওয়াজ কি তাহলে নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো কূটকৌশল?

বর্তমানে সারা দেশে টালমাটাল অবস্থা। কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। থানায় ঢুকে পুুলিশকে পেটানো হচ্ছে। রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী পুলিশকে কেউ মানছে না। রিকশাচালকরাও ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে মারমুখো আচরণ করছেন। মব সংস্কৃতি বন্ধ করা যাচ্ছে না। ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের শিকার হয়ে আট বছরের আছিয়াকে জীবন দিতে হয়েছে। নারী-শিশুর নিরাপত্তাঝুঁকি দিনদিন বাড়ছে। রাস্তাঘাট, যানবাহন এমনকি বাসাবাড়িতে কোনো মানুষ নিরাপদ মনে করছে না। ব্যক্তিগত আক্রোশ রাজনীতির রঙে রাঙিয়ে প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে। দখল, চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে। কথায় কথায় বন্ধ করা হচ্ছে সড়ক-মহাসড়ক। ঈদ সামনে রেখে সব রকম অপরাধ পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। সারা দেশে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় প্রধান উপদেষ্টা পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ১৭ মার্চ বৈঠক করেছেন। বৈঠকে তিনি বলেছেন, যেহেতু নির্বাচন আসছে, নানা রকম সমস্যা হবে, নানা রকম চাপ আসবে। সবাই ডেস্পারেট হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীকে সেখানে শক্ত থাকতে হবে। আইনের ভিতরে থাকতে হবে। পুলিশ বাহিনীকে তিনি মানুষের বন্ধু হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে পুলিশ কিছুটা হলেও ট্রমা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবে। বর্তমান বাস্তবতায় দেশবাসীর জানমাল, ব্যবসাবাণিজ্যের নিরাপত্তার জন্য এখন সরকারকে কঠোর হতে হবে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। পুলিশকে নিজের ইউনিফর্মের মর্যাদা রক্ষায় নিজ থেকেই উদ্যোগী হতে হবে।। দেশের মানুষ যদি নিরাপদ না থাকে, নারী-শিশুরা যদি ঘর থেকে বের হওয়ার সাহস না পায়, তাহলে শুধু তাত্ত্বিক কথাবার্তায় কাজ হবে না। সাত মাসের মধ্যে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অনেকেই কাজের চেয়ে কথাই বলেছেন বেশি। এখনো বলছেন। কিন্তু দেশবাসী কথা নয়, কাজটাই দেখতে চায়। অতিকথন সর্বনাশ ডেকে আনে। স্মরণ রাখা দরকার, অসংলগ্ন অতিকথনেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।

দেশবাসীর কাছে এখনো অনেক কিছু স্পষ্ট হচ্ছে না। যারা দিনদুনিয়ার খোঁজখবর রাখেন, তারাও বলছেন, কিছুই বুঝতে পারছেন না। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ইফতার পার্টিতে এখন অনেকেই অনেক কিছু জানার চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে একজন সাবেক আমলা একজন রাজনৈতিক নেতাকে প্রশ্ন করলেন, ভাই সাহেব, ৫ আগস্টের আগে তো আমরা দাদাদের কাস্টডিতে ছিলাম, এখন আছি কার কাস্টডিতে? এ আলাপে অংশ নেন পাশের আরেকজন। একটু এগিয়ে এসে বললেন, আমরা হলাম গরিবের সুন্দরী বউ। কখনো ভারতের, কখনো আমেরিকার, কখনো চীনের। নিজের মেরুদণ্ড শক্ত না হলে এভাবেই চলবে। আরেকজন বললেন, এক অদ্ভুত সময়ে আছি ভাই। কেউ কিচ্ছু জানে না। রাজনীতিবিদরা বলেন, কিছু জানি না। ব্যবসায়ীরা বলেন, কিছু জানি না। আমলারা বলেন কিছু জানি না। তাহলে জানেটা কে?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১
টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা