শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫

ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন : দেশে দেশে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন : দেশে দেশে

মাগুরায় বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে আট বছরের এক মেয়েশিশু। ধর্ষক বড় বোনের শ্বশুর। হিটু শেখ নামের ওই লম্পট আট বছরের শিশুর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল কল্পকথার দৈত্যদানোর মতো। নিষ্পাপ শিশুটি এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে। বাংলাদেশে এ ধরনের ধর্ষণ প্রতিনিয়তই ঘটছে। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের শিকার নারীদের শতকরা এক ভাগও আইনের আশ্রয় নেয় না আরও বেশি লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়ে। অদ্ভুত এই দেশে ধর্ষকরা অনুতপ্ত হওয়ার বদলে ধর্ষণের সেঞ্চুরি করার কৃতিত্বও প্রচার করে।

স্বীকার করতেই হবে দুনিয়ার কোনো দেশ কোনো সমাজ নারীদের জন্য শতভাগ নিরাপদ নয়। আমেরিকানদের বিশ্বাস, তারা বিশ্বের সবচেয়ে উদার ও সুশীল সমাজের অধিকারী। উদার মনোভাবের জন্যই তারা চায় বাদবাকি বিশ্বও তাদের মতো সভ্য হোক। সারা দুনিয়ায় সুশীল সমাজ গড়ে উঠুক। নারীর মর্যাদা যেহেতু সভ্যতার মাপকাঠি, সেহেতু সারা দুনিয়াকে সভ্য বানাতে মানবাধিকার নিয়ে আমেরিকানদের উৎকণ্ঠার শেষ নেই। গাঁটের টাকা খরচ করে হলেও তারা বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। নারীর মর্যাদা সমুন্নত করা ও তাদের ক্ষমতায়নের বিষয়টিকে মার্কিন প্রশাসন এজেন্ডা হিসেবে নিয়েছে। রংবেরঙের এনজিওগুলোকে দিয়ে তা বাস্তবায়নেরও চেষ্টা চলছে।

মজার ব্যাপার হলো, সভ্য সমাজের নিশান বরদারের ভূমিকা পালনকারী আমেরিকায় নারীর ক্ষমতায়ন কিংবা মর্যাদা কোনোটাই প্রশ্নাতীত নয়। আমেরিকানরা সারা দুনিয়ায় নারীবাদী ভূমিকা পালন করলেও তাদের দেশেই গর্ভপাতকে সরকারিভাবে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট জুনিয়র বুশ ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনে গর্ভপাতে সহায়তাদানকারী জন্মনিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোর জন্য সাহায্য বন্ধ করে দেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তো এ বিষয়ে আরও বেশি রক্ষণশীল। আমেরিকান সমাজের উচ্চপর্যায়েও নারী নির্যাতনের যেসব ঘটনা ঘটে তা পিছিয়ে পড়া দেশগুলোর জন্যও লজ্জাদায়ক।

সাবেক প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের কন্যাও ছিলেন নির্মম নির্যাতনের শিকার। রিগ্যানকন্যা মোরিনার বিয়ে হয়েছিল ওয়াশিংটনের এক পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে। একসময়ের গায়িকা ও অভিনেত্রী মোরিনা নিজেই বলেছেন, তাঁর দুর্ভোগের কথা। তাঁর ভাষায়, ১৯৬১ সাল। আমার বয়স তখন ২০। আমি আমার চেয়ে ১০ বছরের বেশি বয়স্ক এক ব্যক্তিকে বিয়ে করি। আমার প্রথম স্বামী আমাকে নিষ্ঠুরভাবে প্রায় প্রতিদিনই প্রহার করত। তার শারীরিক অত্যাচারের জন্য আমি প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছিলাম। কোনো কোনো রাতে আমার প্রতি শারীরিক অত্যাচার শুরু না হলেও আমি জেগে অপেক্ষা করতাম কখন শুরু হবে। অত্যাচারের মধ্যে কিল, ঘুসি, লাথি, চপেটাঘাত ছিল নিয়মিত ব্যাপার। আমি তার ভয়ে সর্বদা ভীত অবস্থায় বাস করতাম।

মোরিনা তাঁর জবানিতে বলেছেন, সে দিনটার কথা আমার আজো মনে পড়ে। বরফ পড়ছে। খারাপ আবহাওয়ার জন্য রাস্তায় গাড়ি ও বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। আমার কর্মস্থল থেকে বাড়িতে পৌঁছাতে এক ঘণ্টা দেরি হলো। আমার স্বামী অত্যন্ত রেগে গেলেন। সন্দেহ করলেন, আমি অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। আমি তাকে যতই বোঝাই সে আরও বেশি রেগে যেতে থাকে। একপর্যায়ে আমাকে সে কিল, ঘুসি মারতে লাগল। আমি অবাক হয়ে গেলাম ও প্রতিবাদ করার শক্তি হারিয়ে ফেললাম। চোখমুখে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করলাম। আমি সে রাতে ঘুমাতে ব্যর্থ হই। তবু পরদিন সকালে খাবার টেবিলে তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে গেলাম। কিন্তু ফল হলো উল্টো। গ্লাস দিয়ে সে আমার মাথায় প্রচণ্ড আঘাত করল।

মাগুরায় বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে আট বছরের এক মেয়েশিশুমোরিনা বলেছেন তাঁর স্বামী এক রাতে তাঁকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে মেঝেতে ফেলে পেটাতে থাকে এবং বলে, কোনো পুরুষই আর তোর দিকে ফিরে তাকাবে না। বিস্ময়কর হলেও সত্যি, মোরিনা স্বামীর অত্যাচার সম্পর্কে তাঁর পিতা প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানকে জানানো সত্ত্বেও তিনি মেয়ের ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে চাননি।

যুক্তরাষ্ট্রে নারী অধিকার সুপ্রতিষ্ঠার দাবি করা হলেও নারী সেখানে পণ্য হিসেবেই বিবেচিত। এ দেশটিতে বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপনে নারীকে যেভাবে ব্যবহার করা হয়, তা কোনোভাবেই মায়ের জাতির মর্যাদার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের পরিচায়ক নয়। লাম্পট্যের জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জনএফ কেনেডির খ্যাতির বিষয়টি অনেকের জানা। ক্লিনটন-মনিকার কেচ্ছাও জানে দুনিয়ার কয়েক শ কোটি মানুষ। ট্রাম্প নামের যে মহাপুরুষ এখন আমেরিকার শাসনক্ষমতায় তিনি তো বহু কোটি ডলার জরিমানা দিয়েছেন লাম্পট্যের কারণে।

মিসরে নিযুক্ত ব্রিটিশ কূটনীতিক লর্ড ক্রোমার মনে করতেন, মুসলমান সমাজে নারীরা বঞ্চনার শিক্ষার। মহিলাদের নেকাব ব্যবহারের তীব্র সমালোচক ছিলেন তিনি। ১৮৮৩ থেকে ১৯০৭ সাল পর্যন্ত লর্ড ক্রোমার ছিলেন মিসরে কূটনীতিকের দায়িত্বে। তিনি মনে করতেন, হিজাব সভ্যতা বিকাশের অন্যতম অন্তরায়। লর্ড ক্রোমার মিসরকে সুসভ্য দেশ বানাতে হিজাব উচ্ছেদের পরামর্শ দেন। অথচ দেশে ফিরে এই কূটনীতিক মহিলাদের ভোটাধিকার ঠেকাতে মেন্স লিগ বা পুরুষদের দল নামে সংগঠন গড়ে তোলেন। মুসলিম দেশগুলোর নারী অধিকার নিয়ে হইচই করলেও মার্কিনিদের পিতৃভূমি ইংল্যান্ডে ১৯ শতক পর্যন্ত নারীরা পৈতৃক সম্পত্তির উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। নারী নির্যাতনকে পুরুষের অধিকার হিসেবে ভাবা হতো। ইউরোপে সে সময় নারী নির্যাতনের যেসব পদ্ধতি ছিল তাকে বর্বরতা বলে অভিহিত করলেও কম বলা হবে। আমরা প্রাচীন আরবের আইয়ামে জাহেলিয়া বা অন্ধকার যুগের কথা জানি। কিন্তু সেখানেও নারী নির্যাতনের এমন বীভৎস পদ্ধতি চালু ছিল না, যা ১৯ শতক পর্যন্ত ইউরোপে অনুসৃত হয়েছে। সেখানে অবিশ্বস্ত স্ত্রীর ওপর নির্যাতন চালানোর জন্য ব্যবহৃত হতো ব্রেস্ট কিপার নামের একটি লোহার নখওয়ালা হাত। যা দিয়ে নারীর স্তন ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে জিঘাংসা পূরণ করা হতো। ইউরোপের ধর্মযাজকরা একসময় কোনো নারীকে সন্দেহ করলেই তাকে ডাইনি ঘোষণা করতেন। সন্দেহভাজন সে নারীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হতো।

মুসলিম দেশগুলোতে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে পশ্চিমাদের উদ্বেগের শেষ নেই। আমেরিকান দূতরা এ বিষয়ে খোলাখুলিভাবেই উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেন। কিন্তু সার্বিক বিচারে যুক্তরাষ্ট্র বা পশ্চিমা দেশগুলো কি এদিক থেকে খুব এগিয়ে? পরিসংখ্যান বলে তৃতীয় বিশ্বের কোনো কোনো দেশে নারীর ক্ষমতায়নে বিচ্ছিন্নভাবে হলেও যেসব নজির স্থাপিত হয়েছে, পশ্চিমা বিশ্বে তা সম্ভব হয়নি। যদি প্রশ্ন করা হয়, বিশ্বের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে? এ প্রশ্নের জবাবে নিশ্চিতভাবে উচ্চারিত হবে শ্রীলঙ্কার শ্রী মাভো বন্দরনায়েকের নাম। তাঁর কন্যা চন্দ্রিকা বন্দরনায়েকে কুমারাতুঙ্গা দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী দীর্ঘদিন যাবৎ প্রধানমন্ত্রী পদ অলংকৃত করেছেন। তাঁকে সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিক হিসেবেও অভিহিত করেছে পশ্চিমা গণমাধ্যম। পাকিস্তানকে রক্ষণশীল মুসলিম দেশ হিসেবে অভিহিত করা হলেও সে দেশেও বেনজীর ভুট্টো প্রধানমন্ত্রী পদ অলংকৃত করেছেন একাধিকবার। আর বাংলাদেশ তো এদিক থেকে অনন্য রেকর্ডের অধিকারী। দুই দশক ধরে আমাদের দেশে প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতার পদটি অলংকৃত করেছেন ঘুরেফিরে দুজন নারী নেত্রী। প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে আর কোনো দেশে প্রধানমন্ত্রী পদ নারীর দখলে থাকেনি। অথচ যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত কোনো নারী দেশের প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত হবার সুযোগ পাননি।

বহির্বিশ্বে নারীর ক্ষমতায়নের সোল এজেন্ট বলে নিজেদের জাহির করলেও আমেরিকানরা স্বদেশে পুরোমাত্রায় পুরুষতান্ত্রিক। শিক্ষাদীক্ষায় মার্কিন নারীরা পিছিয়ে না থাকলেও পুরুষরা সে দেশের শীর্ষ পদগুলোতে কোনো রকম ছাড় দিতে নারাজ। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক ইতিহাসে অন্তত দুজন প্রেসিডেন্টের নির্বাচনে জয়ের পেছনে তাঁদের স্ত্রীর ভাবমূর্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এঁদের একজন জন এফ কেনেডি। যাঁর স্ত্রী জ্যাকুলিনের ভাবমূর্তি ছিল যুক্তরাষ্ট্র জোড়া। বলা হয় কেনেডির জয়লাভের পেছনে জ্যাকুলিনের ভূমিকা ধন্বন্তরির ভূমিকা রেখেছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। কম গুরুত্বপূর্ণ একটি রাজ্যের গভর্নর ক্লিনটনকে যখন ডেমোক্র্যাটরা প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দেয়, তখন তাঁর চেয়ে স্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ছিলেন অনেক বেশি পরিচিত। ক্লিনটনের জয়লাভের পেছনে হিলারির পরিচিতি প্লাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্য নারীর অভাব না থাকলেও পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের জন্যই হিলারি ও কমলা হ্যারিসের মতো নারীরা প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন  পেয়েও হেরেছেন দুর্ভাগ্যজনকভাবে।

আমাদের পশ্চিমা বন্ধুরা মুসলিম নারীদের অধিকার নিয়ে বেশ সোচ্চার। মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশি হলে তার  পেছনে নাকি কিন্তু থাকে। ইসলাম ১৪০০ বছর আগে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় যে উদ্যোগ নিয়েছে তা মাত্র ১০০ বছর আগেও পশ্চিমা সমাজে ছিল অকল্পনীয়। ইসলামের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সহধর্মিণী হজরত আয়েশা (রা.) উটের পিঠে চড়ে যুদ্ধ পরিচালনা করে প্রমাণ করেছেন ইসলামে নারীরাও নেতৃত্ব দেওয়ার অধিকার রাখেন। ইসলামি আইনে পিতার সম্পত্তির ওপর কন্যাসন্তানদের অধিকার প্রথম থেকেই সুপ্রতিষ্ঠিত। নারীর প্রতি যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে ইসলাম যতটা কঠোর তার নজির অন্য কোনো ধর্মে নেই। তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যে সংকট রয়েছে, তা এক প্রতিষ্ঠিত সত্য।

পশ্চিমা সমাজ নারীর মর্যাদাকে কোন পর্যায়ে নিয়ে গেছে, তা আমেরিকার লাসভেগাস শহরের দিকে তাকালেই উপলব্ধি করা যায়। এ শহরটি কেবল প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সংরক্ষিত। লাসভেগাস পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে নগ্ন রমণী শিকার অভিযানের জন্য। যারা জীবনেও কোনো দিন বন্দুক হাতে পশুপাখি শিকার করে দেখেননি, তারাও অতি সহজে অংশ নিতে পারেন এই রমণী শিকারের খেলায়। এজন্য অবশ্য পকেটে থাকতে হবে হাজার হাজার ডলারের নোট। এয়ারগান দিয়ে বেলুন শুট করার মতোই যুক্তরাষ্ট্রের পুরুষরা রমণী শিকারের পদ্ধতি বের করেছে। এ মজার খেলায় শিকারি পুরুষের হাতে থাকে বন্দুক বা এয়ারগানের বদলে পেইন্ট গান। নগ্ন নারীদের গুপ্ত অঙ্গকে ধরা হয় টার্গেট আর সর্বোচ্চ পরিধি থাকে বুক পর্যন্ত, কাক্সিক্ষত জায়গায় ঘণ্টায় দুই কিলোমিটার বেগে পেইন্ট গান দিয়ে বল ছোড়া হয়। লম্পট পুরুষদের জন্য মজার এই খেলায় টার্গেট মতো বলের আঘাত করার জন্য দিতে হয় ২ হাজার ৫০০ ডলার। ব্যর্থ হলেও এ অর্থদণ্ড থেকে রেহাই নেই। শিকার রমণীরা পেইন্ট গান দিয়ে ছোড়া গুলি বা বলের আঘাতে কিছুটা ব্যথা পেলেও টাকার জন্য তা নীরবেই হজম করে। রমণী শিকারের এ খেলা নিয়ে সারা বিশ্বে ঝড় উঠেছে। সমালোচনার মুখে চ্যানেল-এইট ইতোপূর্বে এক ভাষ্যে মন্তব্য করেছে এই খেলা কয়েকজন রমণীকে অন্তত যৌন নির্যাতন থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। এর বদৌলতে তারা বেশ কিছু ডলার আয়ের সুযোগ পাচ্ছে। নতুবা তাদের হয়তো দেহ বিক্রি করেই জীবিকা অর্জন করতে হতো।

-নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার মার্কিন স্টাইল বটে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

    ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি
৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি

৪৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’
‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়
গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ
পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল
ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘তাণ্ডব’ এর পূর্বাভাসে শাকিবের চমক
‘তাণ্ডব’ এর পূর্বাভাসে শাকিবের চমক

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?
গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি
আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত
যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল
গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১
মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১
শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা
সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা