শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫

রেমিট্যান্স বাড়লেও সুফল নেই

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্স বাড়লেও সুফল নেই

প্রতিনিয়ত দেশে আসছে প্রবাসীদের ঘামঝরানো কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স, যা দেশ গঠনে রাখছে বড় ভূমিকা। দেশের অর্থনীতি যখন সামষ্টিক চাপে বিপর্যস্ত, তখন রেমিট্যান্সপ্রবাহ নিয়ে এসেছে স্বস্তির বার্তা। আর এ কৃতিত্বের হিরো প্রবাসীরাই। অর্থাৎ দেশের ডলারসংকট সমাধানে প্রবাসী বাংলাদেশিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের গতি। রমজান উপলক্ষে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতে রেকর্ড পরিমাণ প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। এর আগে বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারিতে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি। মূলত এ মাসে দিনের সংখ্যা কম হওয়ায় রেমিট্যান্সও কম থাকে। কিন্তু এবার রমজান উপলক্ষে ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো। অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৫২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে ফেব্রুয়ারিতে, যা দেশীয় মুদ্রায় ৩১ হাজার ৯৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২৩ টাকা হিসাবে)। সে হিসাবে দৈনিক গড়ে ৯ কোটি ডলার বা ১ হাজার ১১০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছে। উল্লেখ্য যে গত বছরের একই মাসের তুলনায় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অর্থাৎ গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২ কোটি ডলার

নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে দিন দিন রেমিট্যান্সের প্রবাহ যেন বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার। তার পরের মাস আগস্টে আসে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। সে হিসাবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের টানা সাত মাসে দুই বিলিয়নেরও বেশি প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। ধারণা করা হচ্ছে, চলতি মার্চে দেশে রেমিট্যান্সপ্রবাহে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি হবে। সে ক্ষেত্রে গত ডিসেম্বরে গড়া সর্বোচ্চ রেকর্ডও ছাড়িয়ে যেতে পারে। কারণ মার্চের শেষদিকে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। রমজান ও ঈদ উপলক্ষে প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠান।

দেশের রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্স। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে, রেমিট্যান্সপ্রবাহের ইতিবাচক প্রভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ ২০ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, এ হিসাব করা হলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে মোট রিজার্ভ ২৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আরেকটি সূত্র থেকে জানা গেছে, এখন প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন। বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসার পেছনে সচেতনতা কাজ করছে। আবার বৈধ পথে ডলারের দরবৃদ্ধিতে হুন্ডি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। এতে বাড়ছে রেমিট্যান্স আসার গতি। আরও বেশি পরিমাণ প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স আসবে বলেও তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স, আজকের বিশ্বে উন্নয়নশীল অর্থনীতির জন্য অপরিহার্য এক চালিকাশক্তি। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যখন আর্থিক সংকট নেমে আসে, তখন প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স হয়ে ওঠে অর্থনীতির জন্য অক্সিজেন। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। আমাদের দেশের অর্থনীতির বড় একটি অংশ নির্ভর করে প্রবাসী আয়ের ওপর। বর্তমানে বিশ্বের ১৭৬টি দেশে প্রায় ১ কোটি ৫৭ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত, যাঁরা প্রতি বছর গড়ে ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশে পাঠান। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তাঁদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ ছিল মোট ২ হাজার ৩৯২ কোটি ডলার।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কোথায় যাচ্ছে প্রবাসীদের এ বিপুল পরিমাণ কষ্টার্জিত অর্থ? এ ব্যাপারে মানুষের একটা সাধারণ ধারণা রয়েছে যে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের অর্থ ভোগবিলাসে ব্যয় হচ্ছে। আসলে এর সবটাই কি ভোগবিলাসে ব্যয় হচ্ছে? কিছুই কি সঞ্চয় হিসেবে থাকছে না? বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপে এর কিছু তথ্য উঠে এসেছে। এতে দেখা গেছে যে প্রবাসী রেমিট্যান্স আয় বাবদ খাদ্য ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে যে বিনিয়োগ হয় তার বেশির ভাগই যায় অনুৎপাদনশীল খাতে। অর্থাৎ মোট রেমিট্যান্সের মধ্যে ৭৪.৬৮ শতাংশই কোনো উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ হয় না। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কাপড়চোপড়, তেল-সাবান, বিভিন্ন প্রসাধনী দ্রব্য থেকে শুরু করে নানা বিলাসী পণ্য, যেমন ফ্রিজ, টেলিভিশন, খাট, সোফাসেটসহ নানান সামগ্রী। বাকি ২৫.৩২ শতাংশ অর্থ পরোক্ষভাবে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ হয়। এর মধ্যে ১৭ শতাংশ অর্থ জমিজমা, ফ্ল্যাট কেনায় ও বাড়িঘর নির্মাণে ব্যয় হয়।

গত কয়েক বছরের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে যে বছরের অন্য সময়ের তুলনায় রোজা ও ঈদের সময় সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে। যদিও ঈদের পরের মাসে তা আবার কমে আসে। ঈদের সময় যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তার বেশির ভাগ অর্থাৎ ৯০ শতাংশই ব্যয় করা হয় ভোগবিলাসে। বছরের অন্য সময় অবশ্য বিলাসিতায় এতটা খরচ হয় না। পরিসংখ্যান জরিপে আরও উঠে এসেছে যে প্রবাসী পরিবারগুলোর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি পরিবার প্রাপ্ত অর্থ থেকে কমবেশি সঞ্চয় করে থাকে। এ ধরনের পরিবারের গড় হার প্রায় ৫৭ শতাংশ। তবে বিভাগওয়ারী এ হার ভিন্ন ভিন্ন। যেমন প্রবাসী আয় থেকে সঞ্চয় করে এমন পরিবারের সংখ্যা সবচেয়ে কম সিলেটে। বরিশালে এ হার সবচেয়ে বেশি। আবার যাঁরা ঋণ নিয়ে প্রবাসে গেছেন, ওই পরিবারগুলোতে সঞ্চয়ের সুযোগ তুলনামূলকভাবে কম।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রাখছেন। কিন্তু তাদের ঘামঝরানো এ আয়ের বড় অংশই ভোগবিলাসে ব্যয় হচ্ছে। আর বিনিয়োগ বলতে যা বোঝায় তা হলো জমিজমা কেনা ও ঘরবাড়ি নির্মাণ। অর্থাৎ প্রবাসী আয়ে এমন কোনো বিনিয়োগ হয় না, যার মাধ্যমে কর্মসংস্থান হয়। প্রবাসীদের এ রেমিট্যান্স আয় যদি পরিকল্পিতভাবে উৎপাদনশীল খাতে ব্যবহার করা যেত তাহলে আমাদের অর্থনীতি আরও দ্রুত এগিয়ে যেত। কাজেই আহরিত রেমিট্যান্স বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়ে আসার জন্য উদ্যোগ নিতে হবে। পাশাপাশি প্রবাসী পরিবারগুলো তাদের বেসিক চাহিদা মেটানোর পর হাতে যে উদ্বৃত্ত অর্থ থাকে তা যাতে তারা নিরাপদে ও সহজে বিনিয়োগ করতে পারে, সে লক্ষ্যে আরও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া বাঞ্ছনীয় বলে মনে করি।

বিগত সরকারের সময় রেমিট্যান্সযোদ্ধারা ছিলেন অনেকটাই অবহেলিত। প্রবাসীদের মর্যাদা তো দূরের কথা বিমানবন্দরে তাঁদের নানারকম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হতো। তাঁদের  শ্রম-ঘাম, অর্থে কেনা জিনিসপত্র বিমানবন্দর থেকে প্রায়ই চুরি হয়ে যেত। এ ছাড়াও কোনো প্রবাসী বিদেশে মারা গেলে তাঁদের লাশ দেশে আনতে নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়। অথচ এ রেমিট্যান্সযোদ্ধারাই বছরের পর বছর রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছেন। ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের পর তাই প্রবাসীরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে শ্রম খাত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন। প্রবাসীরা যাতে সত্যি সত্যিই রেমিট্যান্সযোদ্ধার মর্যাদা পান সে প্রত্যাশাই আমরা কামনা করছি।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১
টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা