শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫

সংস্কৃতি ও রাজনীতির ধারাবাহিকতা

সাঈদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কৃতি ও রাজনীতির ধারাবাহিকতা

সংস্কৃতি শব্দটি সংস্কৃত ভাষার সং (সমষ্টি বা একত্রে) এবং কৃ (করা, সৃষ্টি করা, গঠন করা) ধাতু থেকে উদ্ভূত। সং+কৃ+তি মানে সংস্কৃতি, যার অর্থ উন্নত করা, শোধন করা, গঠন করা। প্রাচীন ভারতে সংস্কৃতি শব্দটি মূলত সমাজকে উন্নত করার প্রক্রিয়া বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। 

সংস্কৃতি হলো একটি সমাজজীবনের বহুমাত্রিক প্রবাহ। যেখানে মানুষের চিন্তা, বিশ্বাস, মূল্যবোধ, রীতিনীতি, শিল্প, ভাষা ও ঐতিহ্য একসূত্রে গাঁথা। এটি কেবল আচরণ ও অভ্যাসের সমষ্টি নয়, বরং সমাজের আত্মপরিচয় ও বিকাশের প্রতিচিত্র। সময়, স্থান ও সমাজের প্রেক্ষাপটে সংস্কৃতি পরিবর্তিত ও সমৃদ্ধ হয়, গড়ে তোলে একটি জনগোষ্ঠীর অন্তর্নিহিত কাঠামো ও জীবনধারা।

সংস্কৃতি শব্দের উৎপত্তির সঠিক কাল নির্ধারণ করা কঠিন। তবে এটি সংস্কৃত ভাষা থেকে উূ¢ত এবং প্রাচীন ভারতীয় দর্শন ও বেদ-এর যুগ থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন বৈদিক যুগে (খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০-৫০০) সংস্কৃতি ধারণার ভিত্তি গড়ে ওঠে। বৈদিক সাহিত্যে সংস্কারসংস্কৃতি শব্দ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায়। পাণিনির সময়ে (খ্রিস্টপূর্র্ব ৪০০) তাঁর ব্যাকরণ গ্রন্থ অষ্টাধ্যায়ীতে সংস্কৃতি শব্দের ব্যুৎপত্তিগত ব্যাখ্যা রয়েছে। গুপ্তযুগ (খ্রিস্টীয় চতুর্থ-ষষ্ঠ শতক) সংস্কৃতি শব্দটি তখন আরও বিস্তৃত হয়ে শিল্প, সাহিত্য, ধর্ম, আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়। মধ্যযুগে সংস্কৃতি শব্দটি ধর্মীয় ও নৈতিক উন্নয়ন বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। আধুনিক যুগে এটি সামাজিক ও ঐতিহ্যগত মানে ব্যবহার হতে শুরু করে।

বাংলার সংস্কৃতি সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হয়েছে। প্রাচীনকালে বৌদ্ধ ও হিন্দু সংস্কৃতির গভীর প্রভাব ছিল, যা পাল ও সেন আমলে বিশেষভাবে লক্ষ করা যায়। বৌদ্ধ ও বৈষ্ণব ধর্মের ভাবধারা তখনকার শিল্প, সাহিত্য ও সামাজিক জীবনে সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে মুসলিম শাসনের ফলে বাংলার সংস্কৃতিতে বহুমাত্রিকতা যুক্ত হয়। সুফি-সাধকদের আগমনে ধর্মীয় সহনশীলতা বৃদ্ধি পায় এবং মুসলিম স্থাপত্য, সংগীত ও কৃষ্টির সংযোগ ঘটে।

রাজনৈতিক সংস্কৃতি (Political Culture) শব্দটির ব্যবহার মূলত ১৯৫০-এর দশক থেকে একাডেমিকভাবে জনপ্রিয় হতে শুরু করে। এই ধারণাটি রাজনৈতিক বিজ্ঞানী গ্যাব্রিয়েল আলমন্ড (Gabriel Almond) এবং সিডনি ভারবা (Sidney Verba) তাঁদের বিখ্যাত গবেষণা The Civic Culture: Political Attitudes and Democracy in Five NationsÕ (1963) গ্রন্থে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেন। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির ধারণা এর আগেও বিভিন্নভাবে আলোচিত হয়েছে। অ্যালেক্সিস দ্য তকভিল (Alexis de Tocqueville) ১৯ শতকে তাঁর Democracy in America গ্রন্থে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও নাগরিক অংশগ্রহণের ধারণা তুলে ধরেছিলেন, যা রাজনৈতিক সংস্কৃতির পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আধুনিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণে এটি রাষ্ট্র, সমাজ ও নাগরিক আচরণ বোঝার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, রাজনৈতিক সংস্কৃতি শব্দটির ব্যবহার স্বাধীনতা-পরবর্তী বেশি প্রচলিত হয়, বিশেষত গণতন্ত্র, সামরিক শাসন ও রাজনৈতিক দলীয়করণ নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে।

ব্রিটিশ শাসন বাংলার সংস্কৃতিকে পাশ্চাত্য ধারার সংস্পর্শে নিয়ে আসে। এ সময় শিক্ষার বিস্তার ঘটে, জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটে এবং সাহিত্য ও সংস্কৃতির নতুন ধারা বিকশিত হয়। বিশ্বায়ন, প্রযুক্তির বিকাশ এবং নগরায়ণের ফলে বাংলার ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির অনেক পরিবর্তন এসেছে।

সংস্কৃতির উৎপত্তি ও বিকাশ জীবনযাত্রার মধ্যেই ঘটে। স্থান, কাল ও পরিবেশের ভিন্নতার কারণে এর বৈচিত্র্য দেখা যায়। আবহাওয়া, ভূপ্রকৃতি ও বাস্তুতন্ত্রের পার্থক্যে খাদ্য, পোশাক ও জীবনধারায় ভিন্নতা সৃষ্টি হয়। ভাষা মানুষের ভাব প্রকাশের প্রধান মাধ্যম, যা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সংস্কৃতি শুধু ব্যক্তিগত নয়, বরং পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বিস্তৃত। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও যোগাযোগের উন্নতি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বিশ্বায়নকে ত্বরান্বিত করেছে।

সংস্কৃতির গঠনে ঐতিহ্য, বিচিত্রতা এবং আন্তঃসংস্কৃতির মিথস্ক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পুরোনো রীতিনীতির ধারাবাহিকতা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হয়, আবার সময়ের সঙ্গে নতুন উপাদান যুক্ত হয়। বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে আদানপ্রদান ও প্রভাবের ফলে বৈশ্বিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটেছে। আধুনিক সমাজে সংস্কৃতি শুধু সামাজিক সম্পর্কের মাধ্যম নয়, এটি অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। পর্যটন, শিল্পকর্ম এবং বিপণনে সংস্কৃতির ভূমিকা অপরিসীম। পাশাপাশি, সংস্কৃতি রাজনৈতিক চিন্তাধারা, আদর্শ ও সরকারের ভূমিকা নির্ধারণেও সহায়ক।

বিশ্বায়নের প্রভাবে বাংলা সংস্কৃতির অনেক উপাদান হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে। ইংরেজি ভাষার আধিপত্যে বাংলা ভাষার বিশুদ্ধতা টিকিয়ে রাখা কঠিন হচ্ছে, আর নতুন প্রজন্মের মধ্যে লোকসংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ কমছে। রাজনৈতিক অস্থিরতাও সাংস্কৃতিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি করছে। প্রযুক্তির বিকাশ ও বিশ্বায়নের চাপেও বাংলার সংস্কৃতির মৌলিক বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। জীবনানন্দ দাশের ভাষায়, বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না। আমাদের দায়িত্ব এই রূপকে আগামীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

সংস্কৃতি জনগণের আত্মপরিচয়ের প্রতিফলন, যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হলেও তার শিকড় হারায় না। সমাজে জনসংস্কৃতি ও বিত্তবানদের সংস্কৃতি পরস্পরবিরোধী হয়ে উঠেছে। উচ্চবিত্ত শ্রেণি আধুনিকতার দিকে ঝুঁকে ঐতিহ্য উপেক্ষা করছে, যা সাধারণ মানুষের সাংস্কৃতিক সংকট বাড়াচ্ছে। অন্যদিকে ধনিকশ্রেণি বিশ্বায়নের প্রভাবের সঙ্গে যুক্ত হয়ে স্বার্থসিদ্ধি করছে। ধর্ম একদিকে নিপীড়িতের আশ্রয়স্থল হলেও অন্যদিকে কিছু ক্ষেত্রে শোষকের হাতিয়ারে পরিণত হচ্ছে। রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার জনগণকে বিভক্ত করছে।

বাংলার সংস্কৃতি ও রাজনীতির ইতিহাস হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো। প্রাচীন যুগে (খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০-৩২২) বাংলার সমাজ মূলত স্থানীয় রাজা ও মহারাজাদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে। বৈদিক যুগে আর্য ও অনার্য সংস্কৃতির মিশ্রণে বাংলার সাংস্কৃতিক ভিত্তি স্থাপিত হয়। মৌর্য ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের (খ্রিস্টপূর্ব ৩২২-ষষ্ঠ শতক) শাসনামলে বাংলার রাজনীতি কেন্দ্রীয় প্রশাসনের অধীনে আসে এবং বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রসার ঘটে। পাল (অষ্টম-১২০০ শতক) ও সেন (১২০০ শতক) শাসনামলে বৌদ্ধ ও হিন্দু সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করে, যা বাংলার ঐতিহ্যের ভিত্তি স্থাপন করে।

১২০৪ সালে তুর্কি বিজয়ের মাধ্যমে বাংলায় ইসলামের প্রবেশ ঘটে এবং দিল্লি সালতানাতের অধীনে শাসন পরিচালিত হয়। স্বাধীন সুলতানদের (১৩৪২-১৫৭৬) শাসনামলে বাংলার সাহিত্য, স্থাপত্য ও সংস্কৃতিতে নতুন মাত্রা যোগ হয়। মুঘল যুগে (১৫৭৬-১৭৫৭) প্রশাসনিক কাঠামো সুসংগঠিত হয় এবং সংস্কৃতিতে পারসিয়ান প্রভাব বৃদ্ধি পায়।

১৭৫৭ সালে ব্রিটিশ শাসন শুরু হলে বাংলার রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার নতুন ধারা সৃষ্টি হয়। ইংরেজি শিক্ষা, মুদ্রণ প্রযুক্তি ও সংবাদপত্রের বিকাশের ফলে বাঙালির মধ্যে জাতীয়তাবাদী ভাবধারা গড়ে ওঠে। তবে উনিশ শতকের শেষভাগে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন এবং বিশ শতকের প্রথমার্ধে বঙ্গভঙ্গ, স্বরাজ আন্দোলন, সশস্ত্র বিপ্লববাদী লড়াই ও ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামের মাধ্যমে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পায় এবং গণ-অংশগ্রহণের নতুন ধারা সূচিত হয়।

১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির মাধ্যমে পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের অংশ হয় এবং ভাষা আন্দোলন (১৯৫২) ও স্বাধিকার আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি ও জাতীয়তাবাদ আরও শক্তিশালী হয়। ১৯৫৬ সালে এটি পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিতি পায়। পাকিস্তানি শাসনামলে দমননীতি ও কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণের প্রবণতা দেখা দেয়, যা বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটায়। ফলে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতার পর সাংস্কৃতিক চেতনা নতুন করে বিকশিত হলেও ১৯৭৫ সালে একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা হওয়ার ফলে রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে জনগণের অধিকার উপেক্ষিত হয়।

১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে গণতন্ত্র, রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও সাংস্কৃতিক বিকাশ নতুন মাত্রা পায়। অগণতান্ত্রিক রাজনীতি এবং একদলীয় রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও তার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্র পরিচালনা করে জনগণকেই করেছেন ক্ষমতার উৎস এবং জনগণের কল্যাণের জন্য নিয়েছেন নতুন ধারার কর্মসূচি, যা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে করেছেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ- তিনি আর কেউ নন, তিনিই প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে তিনি কেবল একটি রাজনৈতিক তত্ত্ব হিসেবে নয়, বরং দেশের ভাষা, ধর্ম, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও অর্থনীতির সব দিককে একীভূত করে একটি ঐতিহ্যবাহী ও সংহত জাতীয় পরিচিতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর মতে, ভাষা যদি একটি ফুল হয়, ধর্ম আরেকটি ফুল, সাহিত্য-সংস্কৃতি, ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, মুক্তিযুদ্ধের নানা ফুল নিয়ে যে তোড়া বেঁধেছি- এটাই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। তাঁর এই ধারণা ছিল জাতির সর্বস্তরের মানুষকে একত্র করার শক্তিশালী রসায়ন, যা আজও দেশবাসীকে একসঙ্গে থাকার প্রেরণা জোগায়।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ মূলত সমানাধিকার ও উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শন। দেশের মানুষের জন্য একটি আত্মনির্ভরশীল ভবিষ্যতের চিত্র এঁকেছেন জিয়াউর রহমান। তিনি বিশ্বাস করতেন, কোনো দেশের উন্নতি সম্ভব নয় যদি সে অন্যের ওপর নির্ভরশীল থাকে। আমাদের দেশের প্রতিটি সেক্টরকে আত্মনির্ভরশীল করতে হবে, তবেই আমরা সত্যিকার অর্থে স্বাধীন হতে পারব। সেই ধারাবাহিকতায় বিএনপি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও রাজনীতির বিকাশের পথচলা অব্যাহত রেখেছে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি তারেক রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শনের সঙ্গে অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি যুক্ত করে সবার বাংলাদেশ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন পৃথিবী ও মানবজাতির রক্ষায় একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করতে পারে, কারণ এটি শুধু একটি রাজনৈতিক কাঠামো বা উন্নয়ন মডেল নয়, বরং একটি সামাজিক এবং বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমাধান প্রদান করে- যা নতুন ধারার একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি বা বন্দোবস্তও বটে। বর্তমান পৃথিবীতে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক অস্থিতিশীলতা, বৈষম্য, পরিবেশগত সংকট এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন চলছে, তা মোকাবিলা করতে অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন মৌলিক স্তম্ভ হিসেবে ভূমিকা রাখবে। অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শনের মূল বিষয় হলো- Save World, Save humanity.

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়
গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ
পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল
ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘তাণ্ডব’ এর পূর্বাভাসে শাকিবের চমক
‘তাণ্ডব’ এর পূর্বাভাসে শাকিবের চমক

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?
গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি
আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত
যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল
গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১
মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১
শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা
সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা