শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৫:১৪, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের দেড় দশকের লুটপাট

সভাপতি পদে থেকে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন সাবেক চার আইজিপি ★ সিন্ডিকেটের হোতা পলাতক ডিএমপি কমিশনার হাবিব ★ অধ্যক্ষ ও পরিচালক পদে থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়েছেন সাবেক এডিশনাল আইজিপি মনিরুল ★ অনিয়মের বিরুদ্ধে সরব হয়ে চাকরি হারান ৬ শিক্ষক
মো. মেহেদী হাসান
অনলাইন ভার্সন
শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের দেড় দশকের লুটপাট

রাজধানীর শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে দেড় দশক ধরে চলেছে আর্থিক অনিয়ম, প্রশাসনিক দুর্নীতি এবং দায়িত্বশীল পদের অপব্যবহার। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ধারাবাহিক লুটপাট চালিয়েছে একটি মহল। একাধিকবার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এসব অপকর্মে জড়িতদের নাম। কিন্তু কখনো কিছুই হয়নি তাদের। উল্টো অনিয়মের প্রতিবাদ জানিয়ে চাকরি হারিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন পুলিশের তত্ত্বাবধায়নে পরিচালিত এই কলেজের ৬ জন শিক্ষক।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত শহীদদের স্মৃতি রক্ষা ও তাদের স্মরণে ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজ। মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা  করেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, কলেজটির আর্থিক লুটপাটের মূলে ছিলেন সৈয়দ মনিরুল ইসলাম। ১৯৭৩ সালের বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত এই কর্মকর্তা এডিশনাল ডিআইজি হিসেবে ২০০১ সালে অবসরে যান। এরপরই তিনি শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের অধ্যক্ষ পদে যোগ দেন। বোর্ডের নিয়মানুযায়ী ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় ২০০৯ সালে তিনি অধ্যক্ষ পদ ছাড়তে বাধ্য হন। এ সময় কলেজ থেকে ‘ফেয়ারওয়েল মানি’ নামে ১০ লাখ টাকা পেনশন নেন। কিন্তু কলেজ থেকে বিদায় না হয়ে ‘পরিচালক’ পদ সৃষ্টি করে আরও পোক্ত হয়ে বসেন। নানা কৌশলে কয়েক দফায় তিনি কলেজের প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নেন।

জানা গেছে, নানামুখী অনিয়মের প্রেক্ষিতে কলেজে অসন্তোষ তৈরি হলে ২০১৮ সালে তৎকালীন এডিশনাল আইজিপি (প্রশাসন) মঈন-উর-রহমান চৌধুরীকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে পুলিশ সদর দফতর। তদন্তে আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমান পাওয়ায় ১০ জন কর্মকর্তা, শিক্ষক ও কর্মচারীর শাস্তির সুপারিশ করা হয়।

এরমধ্যে পরিচালক সৈয়দ মনিরুল ইসলাম, পুলিশ কনস্টেবল প্রিয়তোষ চন্দ্র সরকার ও মো. হাবিবুর রহমানকে লঘু শাস্তি দেওয়া হয়। বাকিরা সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। তারা হলেন- শিফট ইনচার্জ (প্রভাতী) কাজী বদরুজ্জামান, শিফট ইনচার্জ (দিবা) মাহমুদুল হাসান, হিসাবরক্ষক এস এম নাজমুস সাকিব, একাডেমিক অফিসার এস এম আব্দুল মান্নান এবং পরিচালকের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কামাল হোসেন।

অন্যদিকে, আর্থিক দুর্নীতির সত্যতা জানতে সাবেক সভাপতি এডিশনাল আইজিপি রুহুল আমিনের নির্দেশে ২০১৯ সালে একটি অডিট ফার্মের মাধ্যমে নিরীক্ষা করা হয়। এতে কলেজের পরিচালক সৈয়দ মনিরুল ইসলাম, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসান, শিফট ইনচার্জ কাজী বদরুজ্জামান, একাউন্টেন্ট নাজমুস সাকিব, একাডেমিক অফিসার আব্দুল মান্নান ও পরিচালকের ব্যক্তিগত সহকারী কামাল হোসেন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ মেলে। এরপরই অডিট কার্যক্রম বন্ধে উঠেপড়ে লাগে এই চক্র। এ সময় একজন কনস্টেবলকে দিয়ে অডিট উপ-কমিটির শিক্ষক সদস্য মোহাম্মদ এয়াছিন চৌধুরীকে লাঞ্ছিত করা হয়। 

এ বিষয়ে এয়াছিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কলেজের অডিট উপ-কমিটির সদস্য হিসেবে পুঙ্খানুপুঙ্খ অডিটের জন্য অডিট ফার্মকে সহায়তা করতে চেয়েছিলাম। এ কারণে অর্থ আত্মসাৎকারী চক্র আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়। তারা অডিট কার্যক্রম বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে পুলিশ কনস্টেবল মকবুলকে দিয়ে আমার উপর শারীরিক লাঞ্ছনা করে। এ বিষয়ে বিচার চাইতে গেলে সাবেক সভাপতি অ্যাডিশনাল আইজিপি রুহুল আমিন আমাকে অন্যায়ভাবে অব্যাহতি দেন।’

জানা গেছে, শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনা তদন্তে ৩ জন পুলিশ কর্মকর্তা এবং একজন শিক্ষকের সমন্বয়ে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তবে এই কমিটির পুলিশ সদস্যরা শুরু থেকেই দুর্নীতিবাজদের পক্ষ নিয়ে সাক্ষীদের হুমকি ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ উঠে। কমিটির শিক্ষক সদস্য সায়ফুর রহমান এই উদ্দেশ্যমূলক কর্মকাণ্ডের বিপক্ষে অবস্থান নেন।

পরে তদন্ত কমিটি একটি একপেশে রিপোর্ট তৈরি করলে তিনি দ্বিমত পোষণ করেন। আর এ কারণে তিনিসহ অনিয়মের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ৬ জন শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তারা হলেন- হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সায়ফুর রহমান, সাচিবিক বিদ্যা ও অফিস ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মুহাম্মদ কামাল হোসেন, বাংলা বিভাগের প্রভাষক উম্মে জান্নাতুন নাহার, কৃষি শিক্ষা বিভাগের সহকারী প্রভাষক মো. নজরুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের প্রভাষক বিজন মিত্র এবং সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী প্রভাষক মোহাম্মদ এয়াছিন চৌধুরী।

শিক্ষক লাঞ্ছনায় গঠিত তদন্ত কমিটির শিক্ষক সদস্য সায়ফুর  রহমান জানান, ‘তদন্ত চলাকালে তদন্ত কমিটির পুলিশ সদস্যরা শিক্ষক কর্মচারীকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদানে বাধ্য করেন। এছাড়া, ২০১৮ সালে মঈন উর রহমান চৌধুরী স্যারের তদন্তের সময় দুর্নীতিপরায়ণ কিছু শিক্ষক-কর্মচারী মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান করেন। আমি এ বানোয়াট তদন্ত রিপোর্টে দ্বিমত পোষণ করে স্বাক্ষর করলে আমাকেও চাকরি হতে অব্যাহতি দেওয়া হয়।’

চাকরি থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত আরেক শিক্ষক বাংলা বিভাগের প্রভাষক উম্মে জান্নাতুন নাহার ছিলেন কলেজের গভর্নিং বডির শিক্ষক সদস্য। শুরু থেকেই তিনি আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। এ কারণে তাকেও অন্যায়ভাবে চাকরি হারাতে হয়। 

এ বিষয়ে উম্মে জান্নাতুন নাহার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুর্নীতিবাজ চক্র তাদের দুর্নীতি ও অনিয়ম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমাকে প্রথমে অন্যায়ভাবে গভর্নিং বডি থেকে অপসারণ করে। এরপর কোন রকম দোষ না পাওয়ার পরও আমাকে চাকুরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আমাকে যারা অন্যায়ভাবে চাকুরিচ্যুত করেছে বর্তমান প্রশাসনের কাছে তাদের উপযুক্ত শাস্তি চাই। চাকরি ফেরত দিয়ে আমাদের সম্মান যেন ফিরিয়ে দেওয়া হয়।’ 

চাকুরিচ্যুত আরেক শিক্ষক প্রতিনিধি মুহাম্মদ কামাল হোসেন জানান, ‘প্রিন্সিপাল (অব.) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল  শেখ শরিফুলসহ দুইজন শিক্ষক প্রতিনিধি গভর্নিং বডির মিটিংয়ে অডিট রিপোর্ট  বাস্তবায়নের দাবি জানালে তৎকালীন সভাপতি এসএম রুহুল আমিন দুই জন শিক্ষক প্রতিনিধিকে গভর্নিং বডি থেকে অপসারণ এবং চাকরি থেকে অব্যাহতির ব্যবস্থা করেন। 

জানা গেছে, অন্যায়ের শিকার শিক্ষকরা চাকরি ফিরে পেতে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন। তাদের  রিটের প্রেক্ষিতে আদালত শিক্ষা বোর্ডকে বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। শিক্ষা বোর্ডের তদন্তে ৬ শিক্ষক নির্দোষ প্রমাণিত  হন। ২০২৩ সালে এই শিক্ষকদের পুনর্বহালের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কলেজের তৎকালীন সভাপতি অতিরিক্ত আইজিপি মো. রুহুল আমিন তাতে কর্ণপাত না করে উল্টো ভুক্তভোগী শিক্ষকদের ‘জঙ্গি’ মামলায় জড়ানোর হুমকি দেন। অন্যদিকে তৎকালীন আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন প্রভাব খাঁটিয়ে শিক্ষা বোর্ডের তৎপরতা থামিয়ে দেন বলে ভুক্তভোগী শিক্ষকদের অভিযোগ।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর বিভিন্ন ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ আমলে অন্যায়ের শিকার অনেকেই তাদের অধিকার ফিরে পেয়েছেন। তবে শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজ থেকে অন্যায়ভাবে চাকরি হারানো শিক্ষকরা এখনো ন্যায়বিচার পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। তারা চাকরি ফিরে পেতে প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন। 

আরও জানা যায়, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষিতে পুলিশ বিভাগে আমূল পরিবর্তন হলেও শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে এখনো বহাল রয়েছে পুরোনো সিন্ডিকেটের লোকজন। এদের মধ্যে আছেন খোদ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জাকির হোসেন। নিয়ম অনুযায়ী কোন ব্যক্তির ছয় মাসের বেশি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু জাকির হোসেন তিন বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন। তার বিরুদ্ধে অনুমোদনহীন ৬ তলা ভবন নির্মাণ ও টেন্ডার ছাড়া ৮ কোটি টাকার কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। এমনকি জালসনদধারী একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জাকির হোসেনকে একাধিকবার ফোন করে ও হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠালেও তার কাছ থেকে কোন সাড়া মেলেনি।

এছাড়া, শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজে দেড় দশকের দুর্নীতির বিষয়ে কলেজটির সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করা সাবেক চার আইজিপি শহিদুল হক, জাবেদ পাটোয়ারী, বেনজীর আহমেদ ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং মো. রুহুল আমিনের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর তাদের মধ্যে কেউ কেউ কারাগারে এবং বাকিরা পলাতক আছেন।

শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজের বর্তমান গভর্নিং বডির সভাপতি বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম। দেড় দশকের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও অন্যায়ের শিকার শিক্ষকদের চাকুরি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে কথা বলার জন্য তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তা সম্ভব হয়নি। তবে নতুন আইজিপি ইতোমধ্যেই কলেজের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন বলে পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
পাঁচ দশকের অবদানে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পেলেন তৌফিক উদ্দিন
পাঁচ দশকের অবদানে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পেলেন তৌফিক উদ্দিন
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
সর্বশেষ খবর
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু
গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস
৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে
সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন