শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২২, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

ইদানীং আমার কী হয়েছে বলতে পারব না। রাতে ঘন ঘন ঘুম ভেঙে যায়। তারপর হালকা একটু তন্দ্রা এবং দুর্বোধ্য সব স্বপ্ন। বেশির ভাগ স্বপ্নই শিশুতোষ এবং ফোক ফ্যান্টাসি প্রকৃতির। শিশুবেলার মতো স্বপ্ন দেখে খিলখিলিয়ে হেসে উঠি। স্ত্রী মহোদয়া ভীষণ বিরক্ত হন। জিজ্ঞাসা করেন কী দেখলে। যখন বলি কিছুই মনে করতে পারছি না, তখন তার বিরক্তি চরমে পৌঁছে। এমনিতেই তিনি সারাদিন হাড়ভাঙা খাটুনি খাটেন। বুয়া কেন এলো না, বাজারে জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়ে- কিন্তু আমি তো সংসার খরচ বাড়াই না। বয়স ষাটের কাছাকাছি পৌঁছায় কিছু শারীরিক জটিলতাও দেখা দিয়েছে। কিন্তু দায়িত্ববান স্বামী হিসেবে আমি ওসবের ধার না ধেরে রাত-বিরাত খিলখিলিয়ে হাসি। ফলে আমাকে নিয়ে তার আতঙ্ক বেড়ে যায়।

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালামঢাকার অদূরে সাভারে জঙ্গলঘেরা আমাদের একটি বাংলোবাড়ি আছে। সেখানে বড় বড় কয়েকটি লেক- তারপর বাঁশঝাড় এবং অন্যান্য বৃক্ষরাজির মধ্যে জিন-ভূতেরা বাস করে বলে আমাদের কেয়ারটেকার আমার স্ত্রী-সন্তানদের সতর্ক করেছে। রাতের বেলায় একাকী সেই বাঁশঝাড়ের কাছে যাওয়ার জন্য আমার বড় ছেলে জিদ ধরল। কিন্তু আমার ডাক্তার পুত্রবধূ কোনো অবস্থাতেই তাকে যেতে দিল না। আমার সাহসিনী মেয়েও যেতে চেয়েছিল। কিন্তু তার বর বারণ করায় সে হয়তো বেঁচে গেছে। আমি বহুবার সেখানে গিয়েছি রাত-বিরাতে। কখনো একাকী আবার কখনো সস্ত্রীক। এটা নিয়ে আমার বাড়ির কেয়ারটেকার ভীষণ বিরক্ত। আমাদের শিশুসুলভ আচরণ তার একেবারে অপছন্দ। তার দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে। একটির বয়স সাত, অপরটির এগারো। উভয়েই স্থানীয় একটি মাদরাসায় কোরআনে হিফজ শিখছে। ওরা আমাকে দাদুভাই ডাকে আর তাদের আব্বা ডাকে বাবা বলে। তো আমার নাতনিরা তাদের আব্বার পরামর্শে মাদরাসার হুজুরের সঙ্গে হয়তো তাবিজ নিয়ে কথাবার্তা বলেছে। হুজুর বুদ্ধি দিয়েছেন, চারটি তাবিজ বাড়ির চার কোনায় পুঁতে রাখতে হবে এবং আমাকে ঝাড়ফুঁক দিতে হবে।

আমার স্ত্রী উল্লিখিত ঘটনা শুনে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন। জিন-ভূত নেই- ওসব কুসংস্কার ইত্যাদি বলে ওদের হাই কোর্ট দেখিয়ে দেন। কিন্তু ইদানীং গভীর রাতে আমার হাসাহাসি দেখে তার সন্দেহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। রাতের বেলায় তেমন কিছু না বললেও সকালে নাশতার টেবিলে যখন জিন-ভূতের গল্প বলে এবং ইন্টারনেটে ওসব নিয়ে কী সব ঘাঁটাঘাঁটি করে তাতে করে আমি বিলক্ষণ টের পাই যে- আমার কিছু একটা হয়েছে।

ইদানীং আমি সময় পেলে বড় ছেলের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলি। তাকে বিদেশ থেকে ফিরে আসতে বলি। আর বলি দ্রুত সন্তান-সন্ততি নেওয়ার জন্য। আমাদের কথায় বউমা যোগ দেয়- বলে বাবা দোয়া করেন আমাদের যেন টুইন বেবি হয়। আমি দোয়া করি এবং সেই কা- দেখে আমার স্ত্রী রাগে গজগজ শুরু করেন। আমার মেয়ের বিয়ে হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। তার ঘরে সন্তান-সন্ততির জন্যও আমি উদগ্রীব হয়ে আছি। আমার খুব ইচ্ছা হয় নাতি-নাতনিদের সঙ্গে খুনসুটি করতে।

তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ওয়া ওয়া চুয়া চুয়া করতে। আমার ইচ্ছা জাগে ওদের সঙ্গে চকলেট ললিপপ-আইসক্রিম ও খেলনা নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি করতে এবং জীবনের সব বেদনা-হতাশা সাগরে নিক্ষেপ করে ওদের হাত ধরে নতুন এক কল্পনার জগতের অভিযাত্রী হয়ে ভবলীলা সাঙ্গ করতে।

২০২৫ সালের জুলাই মাসে আমার যে হালহকিকত তা কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাই মাসে তখন ছিল না। আমার পেশাগত জীবন শুরু হয়েছিল সেই ১৯৮৬ সালে। পেশাগত কারণে তখন থেকেই দেশের প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী-আমলা-কামলা, কবি-সাহিত্যিক সুধীজনসহ আলেম-ওলামাদের সঙ্গে এক টেবিলে বসে খানাপিনা-কথাবার্তা ও ভাব বিনিময়ের সুযোগ হয়েছে। গত ৪০টি বছর শীত নেই- গ্রীষ্ম নেই- দিন নেই, রাত নেই শুধু কাজ আর কাজ করে এসেছি। জীবনযুদ্ধের সফলতা-ব্যর্থতা, জয়-পরাজয় কিংবা পিছু হটা কোনো কিছুই জীবনের গতিকে জিন-ভূত-ললিপপ অথবা তাবিজ-কবজের দরবারে নিতে পারেনি। আমার জীবনের বাস্তবতা এবং ব্যস্ততা এত বেশি ছিল যে- স্বপ্ন দেখার সময় হয়নি। কর্মের চূড়ান্ত সফলতা, জীবনের অভিজ্ঞতা এবং পদে পদে বাস্তব শিক্ষা লাভের সুযোগের কারণে অজানা ভয়-আতঙ্ক-সন্দেহ-দ্বিধা-দ্বন্দ্ব-সিদ্ধান্তহীনতা আমার ডিকশনারিতে ছিল না।

আমি সারাজীবন ঝুঁকি নিয়েছি। বিরূপ পরিস্থিতি সাহস দিয়ে মোকাবিলা করেছি। অসাধ্য বিষয় এড়িয়ে যাওয়ার জন্য কৌশল অবলম্বন করেছি। ফলে ১৯৮৬ থেকে ২০২৪ সাল অবধি কত রাজা গেছেন এবং কত রাজা এলেন তা নিয়ে চিন্তাভাবনার সময়ই হয়নি। বরং নিজের দৈনন্দিন কাজের চাপ-দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং চলার পথের স্বাভাবিক বিপদ-বিপত্তি, প্রতিযোগিতা-চক্রান্ত ইত্যাদি মোকাবিলা করতে গিয়ে শরীর ও মনে এক নতুন প্রাণশক্তি এবং উদ্ভাবনী শক্তির সঞ্চার হতো। শত শত রাজনৈতিক বিরোধী, অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ও পারিবারিক সমস্যাগুলো জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে হতো এবং সেগুলো সমাধানের জন্য একটার পর একটা উপায়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হাজির হতো। আর এভাবেই ২০২৪ সালের জুলাই মাস আমার জীবনে এক নতুন অধ্যায় নিয়ে হাজির হয়।

গত এক বছরে আমার স্মরণশক্তির মহাসর্বনাশ হয়েছে। চারদিক থেকে শুধু একের পর এক বিপর্যয়ের সংবাদ। বন্ধু-বান্ধব বিশেষ করে বড় বড় ব্যবসায়ী, আমলা রাজনীতিবিদদের আহাজারি এবং তাদের জন্য কিছু করতে না পারার বেদনা আমাকে গত এক বছরে ক্রমশ নিস্তেজ ও নিষ্প্রভ করে ফেলেছে। আওয়ামী জমানাতে স্বয়ং শেখ হাসিনা যখন আমার বাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন, গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে আমার গাড়ি ভেঙে চুরমার করেছেন এবং দুদক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দিয়ে হয়রানি করেছেন তখনো আমি একটি মুহূর্তের জন্য হতোদ্যম হইনি। আমার বন্ধু ও শুভাকাক্সক্ষীরা যেভাবে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন তাতে করে বিরূপ সময়েও আমার জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে উন্নয়ন ছিল উল্লেখ করার মতো। কিন্তু গত এক বছরে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো ক্ষতি হয়নি বটে, কিন্তু আমার চারদিকের প্রকৃতি ও পরিবেশের যে সর্বনাশ ঘটেছে এবং মব সন্ত্রাসের নামে জংলি সন্ত্রাসের যে বিস্তার দেখছি তাতে করে আমার চিন্তার ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, স্মরণশক্তি কমে গেছে, কাজ করার ক্ষমতা লোপ পেয়েছে এবং নতুন কিছু শুরু করার উদ্ভাবনী ক্ষমতা, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং বিনিয়োগের ইচ্ছা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। ফলে অখ- অবসরে যে আতঙ্ক অনুভব করছি যা ২০২৪ সালের জুলাই মাসে একদমই ছিল না।

গত বছর জুলাই-আগস্ট মাসে আমি ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম। একটি প্রথম শ্রেণির জাতীয় দৈনিকে প্রতি সপ্তাহে শেখ হাসিনা সরকারকে তুলাধুনা করে যা ইচ্ছা তাই লিখতাম। প্রতিদিন ২-৩টা টকশো, অধিকন্তু নিজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য দৈনিক তিনটা ভিডিও রেকর্ডিং এডিটিং আপলোডসহ যাবতীয় কাজের পাশাপাশি ৩০ বছরের পুরোনো ব্যবসার তদারকি, রাজনীতি, সামাজিক যোগাযোগ এবং সর্বোপরি অবসর বিনোদন কোনো কিছুই বাদ যেত না। প্রতি রাতে বাসায় ফিরতাম একটা দেড়টার দিকে। উত্থাল রাজপথ, সরকারি বাহিনীর সতর্ক প্রহরা, ছাত্রলীগের মহড়া, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর গ্রেপ্তার বাণিজ্য-গুম, খুনের হুমকি ইত্যাদি থাকা সত্ত্বেও ভয়হীন চিত্ত নিয়ে দুর্বার গতিতে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পার করেছি। কিন্তু আগস্ট মাসের ৫ তারিখ থেকে আজ অবধি আমার সেই গতি ধীরে ধীরে উধাও হয়ে কীভাবে আমাকে নির্জীব বানিয়ে ফেলেছে সে কথা বলে আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

স্বাধীনতার পর আমার কোনোদিন মনে হয়নি আমার দেশ বিদেশি কোনো শক্তি দখল করতে আসবে। আমরা রোহিঙ্গা, সিরীয় মুসলমান কিংবা ফিলিস্তিনিদের মতো উদ্বাস্তু হতে পারি এমন দুঃস্বপ্ন কোনোকালে আমাদের তাড়া করেনি। আমাদের দেশে দুর্ভিক্ষ হবে আর ১৯৭৪ সালের দুর্বিষহ স্মৃতি অথবা ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের মতো দুর্ভাগ্য আমাদের দিকে ধেয়ে আসবে এমন আতঙ্ক মস্তিষ্কে স্থান পায়নি। ইসলামিক স্টেটের মতো জঙ্গিবাদ, সমকামিতা, চট্টগ্রাম বন্দর মার্কিনি কোম্পানিকে পরিচালনা, জাতিসংঘকে করিডর দেওয়ার নামে টেকনাফ সীমান্তে অরাজকতা, সেন্ট মার্টিন নিয়ে কলিজা ছিদ্র করা কথাবার্তা শোনার পর আমার শরীর মন মস্তিষ্কের ওপর যে চাপ পড়ছে তা গত এক বছরে আমার জীবন ও কবরকে খুব কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।

আমি সারাজীবন ধনীদের কাঁদতে দেখিনি। সমাজের গুরুজন শ্রদ্ধাভাজন সমাজপতিদের ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে কলা পাতার মতো থরথর করে কাঁপতে দেখিনি। দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ব্যবসায়ীদের দেউলিয়া হওয়ার ভয়ে সমস্বরে আহাজারি করতে দেখিনি। দেশের পুলিশের একদল ভয় পাচ্ছে, সাবেক দল পালিয়ে গেছে, একাংশ জেলে এবং অপর অংশ জেলের ভয়ে কাঁপছে। লোকজনের সেই আগের বিশ্বাস ও আস্থা নেই। মব সন্ত্রাসীরা এখনো রাগ হলে পুলিশ যাত্রাবাড়ী মডেলে পিটিয়ে মেরে টানিয়ে ঝুলিয়ে রাখার হুমকি দিচ্ছে। এমন কেউ নেই যার প্রতি জনগণের আস্থা ও নির্ভরতা রয়েছে। জাতীয় জীবনে এমন প্রিয়মুখ নেই অথবা প্রিয় কণ্ঠস্বর নেই যার জাদুকরি কণ্ঠ ও ব্যক্তিত্বে মুগ্ধ হয়ে আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াব। উল্লিখিত কারণে সমাজের স্বাভাবিক বন্ধন আলগা হয়ে যাচ্ছে। মাত্র এক বছরের মাথায় বিয়েশাদি-সন্তান উৎপাদন, খানাপিনা-আহার নিদ্রা, ব্যবসাবাণিজ্য বিনোদন এবং বেঁচে থাকার আগ্রহ মুখ থুবড়ে পড়েছে। সমাজের হাসি-কান্নার স্বাভাবিক সুর পরিবর্তন হয়ে উগ্র উল্লাস কিংবা অতিচিৎকারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। পাপাচার-অনাচারের শত বছরের ইতিহাসের ধারাবাহিকতা ভেদ করে নতুন এক জঘন্য ভ্রষ্টাচার শুরু হয়েছে, যা ইতিপূর্বে ছিল না। গত কয়েক মাসের ধর্ষণ, বিয়েবাড়িতে হামলা, গভীর রাতে গেরস্থের ঘরে ঢুকে যা ইচ্ছা তা করা এবং সমাজকে জঙ্গল বানানোর যে পরাকাষ্ঠা দেখা দিয়েছে, তা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সবকিছু ভুলে অবোধ শিশু হওয়া ছাড়া আমার মতো অধমের আর কীইবা করার আছে।

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
সর্বশেষ খবর
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরশুরামে আবদ্ধ ঘর থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে আবদ্ধ ঘর থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির ধাওয়ায় নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ৭ জেলে উদ্ধার
আরাকান আর্মির ধাওয়ায় নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ৭ জেলে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপারেশনের ভয়ে হাসপাতালের ৯ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের মৃত্যু
অপারেশনের ভয়ে হাসপাতালের ৯ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশের এডিসিকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
পুলিশের এডিসিকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার বছর পর ভাইকে খুঁজে পেলো ভাইয়েরা
চার বছর পর ভাইকে খুঁজে পেলো ভাইয়েরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজকে হেনস্তার চেষ্টা
নিউইয়র্কে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজকে হেনস্তার চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারির
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারির

দেশগ্রাম

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে পাঁচ শিরোপায় চোখ কিংসের
আর্জেন্টাইন কোচে পাঁচ শিরোপায় চোখ কিংসের

মাঠে ময়দানে

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের চার যাত্রী নিহত
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের চার যাত্রী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

ভৈরবে মাইকে ঘোষণা দিয়ে অগ্নিসংযোগ সংঘর্ষ
ভৈরবে মাইকে ঘোষণা দিয়ে অগ্নিসংযোগ সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

তথাকথিত উন্নয়নের কারণে ইলিশের উৎপাদন কমছে
তথাকথিত উন্নয়নের কারণে ইলিশের উৎপাদন কমছে

নগর জীবন

দেশের জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
দেশের জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন

তিন দফা দাবিতে কুয়েটে মশাল মিছিল
তিন দফা দাবিতে কুয়েটে মশাল মিছিল

নগর জীবন