শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

যাঁর রাজনীতি মানেই দুর্নীতি- পর্ব-৪

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

তাজুল ইসলাম তাঁর মন্ত্রণালয়ে যেমন ব্যাপক লুটপাট এবং স্বেচ্ছাচারিতা করতেন, তাঁর এলাকায়ও দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিল তাঁর মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুটি বিভাগ। যে দুটি বিভাগের প্রাত্যহিক কাজে তাজুল হস্তক্ষেপ করতেন না। তাদের সঙ্গে ছিল অভিনব মাসিক লেনদেনের হিসাব। ওই দুই বিভাগের দুই প্রধান ছিলেন সম্পূর্ণ স্বাধীন। কিন্তু এ দুই বিভাগের প্রধানদের মাসিক ভিত্তিতে খুশি করতে হতো তাজুলকে। একটি হলো স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ বা এলজিইডি, অন্যটি ওয়াসা। এ দুটির যাঁরা প্রধান হতেন তাঁদের সঙ্গে মন্ত্রীর স্থায়ী চুক্তি ছিল। চুক্তি অনুযায়ী তাঁরা অর্থ সরবরাহ করতেন তাজুল ইসলামকে। তাজুল ইসলামের যখন যা প্রয়োজন হতো, তা দিতে তাঁরা বাধ্য। এ শর্তে তাজুল ইসলাম এবং তাঁর মন্ত্রণালয় এ দুটি বিভাগের কাজে কোনো হস্তক্ষেপ করতেন না। এলজিইডি বা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ মূলত দেশজুড়ে সড়ক এবং স্থানীয় সরকার উন্নয়নের কাজ করে থাকে। ড. কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানটির প্রতি দাতাদের বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। সারা দেশে অবকাঠামো ও সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানটির ঐতিহাসিক অবদান আছে। কিন্তু গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে এ প্রতিষ্ঠানটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়। এখানে প্রচুর প্রকল্প থাকে এবং এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে একটা সময়ে এলজিইডির ভূমিকা ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ করে কামরুল ইসলাম সিদ্দিকীর বিদায়ের পর এটি একটি দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়। আর এটির সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটে যখন তাজুল ইসলাম ২০১৮ সালে মন্ত্রী হন। তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম দিকে এলজিইডির বিভিন্ন প্রকল্প এবং কাজকর্মে হস্তক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বিভিন্ন কাজের জন্য তাঁর পিএস এবং এপিএসের মাধ্যমে প্রধান প্রকৌশলীর কাছে তদবিরও করেছিলেন। কিন্তু একটা সময় তৎকালীন প্রধান প্রকৌশলী তাজুল ইসলামের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁর সঙ্গে একটি দুর্নীতির অঘোষিত চুক্তিতে আসেন। তাজুল ইসলামের যখন যেটি দরকার হবে সেটি দেবেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। সে অনুযায়ী এলজিইডি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। এর ফলে দুটি ঘটনা ঘটে। প্রথমত তাজুল ইসলাম এলজিইডিতে কোনোরকম হস্তক্ষেপ বন্ধ করে দেন। বরং তাঁর এলাকায় জনসভা, তাঁর বিদেশ যাওয়ার টাকা, তাঁর বাসাবাড়ি নির্মাণ, সংস্কারসহ তাঁর যাবতীয় খরচ এলজিইডি বহন করত। এ ছাড়া বেতনের মতো তাজুল ইসলাম পেতেন মাসিক ঘুষের টাকা। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাজুল ইসলাম তাঁর পরিবার, আত্মীয়স্বজন এলজিইডি থেকে ১২টি গাড়ি স্থায়ীভাবে ব্যবহার করত। এ গাড়িগুলোর ড্রাইভারসহ যাবতীয় খরচ এলজিইডি থেকে বহন করা হতো। এমনকি তাজুল ইসলামের রান্নার বাবুর্চির জন্যও একটি পাজেরো গাড়ি বরাদ্দ ছিল। বাবুর্চি ওই গাড়িতে বাজার করতেন, বাড়ি যেতেন, এমনকি নিজের গ্রামের বাড়িতে বেড়াতেও যেতেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার পর ২০১৮, ২০১৯ এবং ২০২১ সালে মোট ছয়বার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেছেন। প্রতিবারই চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করে এলজিইডি। মজার ব্যাপার হলো, প্রতিবারই তাজুলের সিঙ্গাপুর যাওয়ার পরদিনই এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীও সিঙ্গাপুর গেছেন। তাজুল ইসলাম এবং তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসার যাবতীয় বিল পুরোটাই তৎকালীন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী পরিশোধ করেছেন। ওই সময় সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের প্রতিটি বিলের বিপরীতে তৎকালীন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর স্বাক্ষর আছে। এভাবে এলজিইডিকে নিজের ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেন তাজুল। শুধু যখন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী নিয়োগ হবে, তখন তাজুল ইসলাম সেখানে হস্তক্ষেপ করতেন এবং তিনি তাঁর পছন্দের ব্যক্তিকে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী পদে বসাতেন। যেন মাসিক চুক্তিতে কোনো ঝামেলা না হয়।

বিভিন্ন দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন, এলজিইডির সর্বশেষ প্রধান প্রকৌশলী হয়েছিলেন আলী আক্তার হোসেন। তাঁকে প্রকৌশলী করার জন্য তাজুল ইসলাম ১০ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বলেও এলজিইডি ভবনে প্রকাশ্য আলোচনা হয়। এ সময় শুধু তাজুল ইসলামের পরিবার নয়, তাঁর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব যাদেরই বিভিন্ন ধরনের বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠান হতো সেখানে এলজিইডির হলগুলো ব্যবহার করা হতো। এ ছাড়া তাজুল ইসলাম এলজিইডিকে ব্যবসায়িক কাজেও ব্যবহার করতেন। তাঁর স্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামে যে বিপুল জমি কিনেছিলেন, সে জমির উন্নয়ন এবং সংলগ্ন রাস্তা নির্মাণ, চট্টগ্রামে বাড়ি নির্মাণের যাবতীয় খরচ এলজিইডি বহন করেছে। চট্টগ্রামে যখন তাজুলের স্ত্রীর বাড়ি নির্মাণ করা হয়, তখন এলজিইডির প্রকৌশলীরা সেখানে থেকে সমস্ত কাজের তদারকি করেছেন। এভাবেই এলজিইডি পরিণত হয়েছিল তাজুল ইসলামের ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে। তাজুল ইসলাম নিজে তাঁর ঘনিষ্ঠজনকে বলতেন, ‘এলজিইডি আছে জন্যই আমার মন্ত্রণালয় এবং বাসার কোনো খরচ নেই। সব খরচ এলজিইডি বহন করে।’ আর এ কারণেই এলজিইডি ছিল তাঁর কাছে একটা ‘সোনার খনি’। আর এ সুযোগে একটি চমৎকার প্রতিষ্ঠান আস্তে আস্তে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। একসময় যে প্রতিষ্ঠানটির প্রশংসা ছিল দাতাদের কাছে, তাজুলের কারণে তা দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়।

তবে একটি সোনার খনিতে সন্তুষ্ট থাকার লোক তাজুল ইসলাম নন। এলজিইডির ঘুষের টাকায় তাজুলের সবকিছু ঠিকঠাকমতো চললেও তাঁর লোভ ছিল ওয়াসার দিকে। ওয়াসার রাজত্ব ছিল তাকসিম এ খানের হাতে। ২০০৯ সালে একক কর্তৃত্ববলে শেখ হাসিনা তাঁকে ওয়াসার এমডি হিসেবে নিয়োগ দেন। এরপর আওয়ামী লীগের মতোই জোর করে টানা ১৫ বছর ওয়াসার এমডি ছিলেন তাকসিম। ইচ্ছামতো লুটপাট করেছেন। তাকসিমের খুঁটির জোর এতই শক্ত ছিল যে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীদেরও তিনি পাত্তা দিতেন না। তাজুল এটা বুঝতে পেরেই তাঁর সঙ্গে ঘুষের সমঝোতা করেন। তাজুল জানতেন, তাকসিমের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে লাভ নেই, বরং যা পাওয়া যায় তা-ই লাভ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব যখন খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে দেওয়া হয়েছিল, তখন তিনি ওয়াসার এমডিকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়ে তিনি সে চিন্তা থেকে সরে আসেন। ফলে তাকসিম খান হয়ে ওঠেন আরও দুর্বিনীত। তাজুল ইসলাম চতুর মানুষ। অতীত মন্ত্রীদের তাকসিমকেন্দ্রিক তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে তিনি শিক্ষা নেন। তিনি জানতেন তাকসিমের খুঁটির জোর কোথায়। আর এ কারণেই যখন তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রী হন, তখন তিনি তাকসিম খানকে ডেকে নিয়ে আসেন এবং তাঁর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসেন। তাকসিমও তাঁর ঝামেলাহীন লুটপাটের জন্য মন্ত্রীর সঙ্গে সমঝোতায় আগ্রহী ছিলেন। ফলে তিনি তাজুলকে আশ্বস্ত করেন, ওয়াসার পক্ষ থেকে মন্ত্রীকে এককালীন উপঢৌকন দেওয়া হবে। যেমন বলা তেমন কাজ। তাকসিম তাজুলকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি বাড়ি উপঢৌকন দেন। তাকসিম খান যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন এবং তাঁর পরিবার সেখানে বসবাস করত, তাজুল ইসলাম তাঁকে অনুরোধ করেন যেন যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর জন্য কিছু সম্পদ কিনে দেওয়া হয়। তাকসিম এ শর্তে রাজি হন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে, ফ্লোরিডায় তিনটি বাড়ি রয়েছে তাজুল ইসলামের। যে বাড়িগুলো কেনা হয়েছে তাকসিম খানের তত্ত্বাবধানে। এ ছাড়া তাজুলের স্ত্রী এবং সন্তানদের কানাডায় বাড়ি কিনে দিয়েছিলেন তাকসিম। এজন্য তিনি ওয়াসা থেকে ঘুষ নিতেন। ওয়াসার ফাইল গেলেই দ্রুত স্বাক্ষর করতেন তাজুল।

তাকসিম খান ছিলেন তাজুলের বিদেশে বিনিয়োগের প্রধান হাতিয়ার। দুবাইসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বাড়ি, সম্পদ কেনা এবং বিনিয়োগ ইত্যাদি তত্ত্বাবধান করতেন তাকসিম খান। যে কারণে তাকসিম খানের বিরুদ্ধে ওয়াসার কেউ কথা বললে বা কোনো সিদ্ধান্ত নিলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতেন তাজুল ইসলাম। তাজুল ইসলাম মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে তাকসিম খান হয়ে উঠেছিলেন সবকিছুর ঊর্ধ্বে। এমনকি ওয়াসার তৎকালীন চেয়ারম্যান যখন তাকসিম খানের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন, তখন তাজুল ইসলাম চেয়ারম্যানকে মুহূর্তের মধ্যে সরিয়ে দিতেও কার্পণ্য করেননি। অনুসন্ধানে দেখা যায়, এলজিইডি এবং ওয়াসার মাধ্যমে তাজুল ইসলাম দুর্নীতির নবরূপ দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে তাজুলের সম্পত্তি জব্দ করা হলেও তাঁর বিদেশে সম্পদ উদ্ধারের জন্য এখন পর্যন্ত সরকার কোনোরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এটি যদি না করা হয় তাহলে তাজুলের দুর্নীতির গভীরতা এবং অবৈধ সম্পদ সম্পর্কে কখনোই জানা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের মিশ্রাবস্থায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্রাবস্থায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পৃথিবীতে বসেই মহাকাশে সেলফি তোলার সুযোগ
পৃথিবীতে বসেই মহাকাশে সেলফি তোলার সুযোগ

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু-কাশ্মীর, ভূমিধসে ৩১ জনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু-কাশ্মীর, ভূমিধসে ৩১ জনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিনশাসার পথে বাংলাদেশ পুলিশের ১৮০ শান্তিরক্ষী
কিনশাসার পথে বাংলাদেশ পুলিশের ১৮০ শান্তিরক্ষী

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রিয়াল ছেড়ে জার্মান ক্লাবে ভাসকেস
রিয়াল ছেড়ে জার্মান ক্লাবে ভাসকেস

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপসিকের হাত ধরে এআই জগতে নতুন সংযোজন
ডিপসিকের হাত ধরে এআই জগতে নতুন সংযোজন

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চলছে রিভিউ শুনানি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চলছে রিভিউ শুনানি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুল্কের চাপের মধ্যেই ১০৩টি বোয়িং কিনবে কোরিয়ান এয়ার
শুল্কের চাপের মধ্যেই ১০৩টি বোয়িং কিনবে কোরিয়ান এয়ার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিম জং–উনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে যা জানা গেল
কিম জং–উনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার্জে থাকা অটোরিকশায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
চার্জে থাকা অটোরিকশায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শহীদ আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচার শুরু
আজ থেকে শহীদ আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচার শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গতিসীমা অতিক্রম করে গাড়ি চালানোয় তুরস্কের পরিবহন মন্ত্রীকে জরিমানা
গতিসীমা অতিক্রম করে গাড়ি চালানোয় তুরস্কের পরিবহন মন্ত্রীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থবার হাবিবের সঙ্গে কণ্ঠ দিলেন আতিয়া
চতুর্থবার হাবিবের সঙ্গে কণ্ঠ দিলেন আতিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেন্যু জটিলতা কাটছে না বার্সেলোনার
ভেন্যু জটিলতা কাটছে না বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাজিরায় তুচ্ছ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা খুন
জাজিরায় তুচ্ছ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির অভিযানে ৪টি অস্ত্র ও ৫০৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
বিজিবির অভিযানে ৪টি অস্ত্র ও ৫০৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ সিএনজি জব্দ, চালক আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ সিএনজি জব্দ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘প্রোপাগান্ডার হাতিয়ার’, রয়টার্সকে বিশ্বাসঘাতক বলে পদত্যাগ সাংবাদিকের
‘প্রোপাগান্ডার হাতিয়ার’, রয়টার্সকে বিশ্বাসঘাতক বলে পদত্যাগ সাংবাদিকের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজী নজরুল গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মূল প্রেরণা : রিজভী
কাজী নজরুল গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মূল প্রেরণা : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ
রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা
চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু
ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ
শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা
মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে