শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

যাঁর রাজনীতি মানেই দুর্নীতি- পর্ব-৪

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

তাজুল ইসলাম তাঁর মন্ত্রণালয়ে যেমন ব্যাপক লুটপাট এবং স্বেচ্ছাচারিতা করতেন, তাঁর এলাকায়ও দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিল তাঁর মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুটি বিভাগ। যে দুটি বিভাগের প্রাত্যহিক কাজে তাজুল হস্তক্ষেপ করতেন না। তাদের সঙ্গে ছিল অভিনব মাসিক লেনদেনের হিসাব। ওই দুই বিভাগের দুই প্রধান ছিলেন সম্পূর্ণ স্বাধীন। কিন্তু এ দুই বিভাগের প্রধানদের মাসিক ভিত্তিতে খুশি করতে হতো তাজুলকে। একটি হলো স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ বা এলজিইডি, অন্যটি ওয়াসা। এ দুটির যাঁরা প্রধান হতেন তাঁদের সঙ্গে মন্ত্রীর স্থায়ী চুক্তি ছিল। চুক্তি অনুযায়ী তাঁরা অর্থ সরবরাহ করতেন তাজুল ইসলামকে। তাজুল ইসলামের যখন যা প্রয়োজন হতো, তা দিতে তাঁরা বাধ্য। এ শর্তে তাজুল ইসলাম এবং তাঁর মন্ত্রণালয় এ দুটি বিভাগের কাজে কোনো হস্তক্ষেপ করতেন না। এলজিইডি বা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ মূলত দেশজুড়ে সড়ক এবং স্থানীয় সরকার উন্নয়নের কাজ করে থাকে। ড. কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানটির প্রতি দাতাদের বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। সারা দেশে অবকাঠামো ও সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানটির ঐতিহাসিক অবদান আছে। কিন্তু গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে এ প্রতিষ্ঠানটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়। এখানে প্রচুর প্রকল্প থাকে এবং এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে একটা সময়ে এলজিইডির ভূমিকা ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ করে কামরুল ইসলাম সিদ্দিকীর বিদায়ের পর এটি একটি দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়। আর এটির সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটে যখন তাজুল ইসলাম ২০১৮ সালে মন্ত্রী হন। তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম দিকে এলজিইডির বিভিন্ন প্রকল্প এবং কাজকর্মে হস্তক্ষেপ করেছিলেন। তিনি বিভিন্ন কাজের জন্য তাঁর পিএস এবং এপিএসের মাধ্যমে প্রধান প্রকৌশলীর কাছে তদবিরও করেছিলেন। কিন্তু একটা সময় তৎকালীন প্রধান প্রকৌশলী তাজুল ইসলামের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁর সঙ্গে একটি দুর্নীতির অঘোষিত চুক্তিতে আসেন। তাজুল ইসলামের যখন যেটি দরকার হবে সেটি দেবেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী। সে অনুযায়ী এলজিইডি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। এর ফলে দুটি ঘটনা ঘটে। প্রথমত তাজুল ইসলাম এলজিইডিতে কোনোরকম হস্তক্ষেপ বন্ধ করে দেন। বরং তাঁর এলাকায় জনসভা, তাঁর বিদেশ যাওয়ার টাকা, তাঁর বাসাবাড়ি নির্মাণ, সংস্কারসহ তাঁর যাবতীয় খরচ এলজিইডি বহন করত। এ ছাড়া বেতনের মতো তাজুল ইসলাম পেতেন মাসিক ঘুষের টাকা। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাজুল ইসলাম তাঁর পরিবার, আত্মীয়স্বজন এলজিইডি থেকে ১২টি গাড়ি স্থায়ীভাবে ব্যবহার করত। এ গাড়িগুলোর ড্রাইভারসহ যাবতীয় খরচ এলজিইডি থেকে বহন করা হতো। এমনকি তাজুল ইসলামের রান্নার বাবুর্চির জন্যও একটি পাজেরো গাড়ি বরাদ্দ ছিল। বাবুর্চি ওই গাড়িতে বাজার করতেন, বাড়ি যেতেন, এমনকি নিজের গ্রামের বাড়িতে বেড়াতেও যেতেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার পর ২০১৮, ২০১৯ এবং ২০২১ সালে মোট ছয়বার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেছেন। প্রতিবারই চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করে এলজিইডি। মজার ব্যাপার হলো, প্রতিবারই তাজুলের সিঙ্গাপুর যাওয়ার পরদিনই এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীও সিঙ্গাপুর গেছেন। তাজুল ইসলাম এবং তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসার যাবতীয় বিল পুরোটাই তৎকালীন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী পরিশোধ করেছেন। ওই সময় সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের প্রতিটি বিলের বিপরীতে তৎকালীন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর স্বাক্ষর আছে। এভাবে এলজিইডিকে নিজের ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেন তাজুল। শুধু যখন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী নিয়োগ হবে, তখন তাজুল ইসলাম সেখানে হস্তক্ষেপ করতেন এবং তিনি তাঁর পছন্দের ব্যক্তিকে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী পদে বসাতেন। যেন মাসিক চুক্তিতে কোনো ঝামেলা না হয়।

বিভিন্ন দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন, এলজিইডির সর্বশেষ প্রধান প্রকৌশলী হয়েছিলেন আলী আক্তার হোসেন। তাঁকে প্রকৌশলী করার জন্য তাজুল ইসলাম ১০ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বলেও এলজিইডি ভবনে প্রকাশ্য আলোচনা হয়। এ সময় শুধু তাজুল ইসলামের পরিবার নয়, তাঁর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব যাদেরই বিভিন্ন ধরনের বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠান হতো সেখানে এলজিইডির হলগুলো ব্যবহার করা হতো। এ ছাড়া তাজুল ইসলাম এলজিইডিকে ব্যবসায়িক কাজেও ব্যবহার করতেন। তাঁর স্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামে যে বিপুল জমি কিনেছিলেন, সে জমির উন্নয়ন এবং সংলগ্ন রাস্তা নির্মাণ, চট্টগ্রামে বাড়ি নির্মাণের যাবতীয় খরচ এলজিইডি বহন করেছে। চট্টগ্রামে যখন তাজুলের স্ত্রীর বাড়ি নির্মাণ করা হয়, তখন এলজিইডির প্রকৌশলীরা সেখানে থেকে সমস্ত কাজের তদারকি করেছেন। এভাবেই এলজিইডি পরিণত হয়েছিল তাজুল ইসলামের ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে। তাজুল ইসলাম নিজে তাঁর ঘনিষ্ঠজনকে বলতেন, ‘এলজিইডি আছে জন্যই আমার মন্ত্রণালয় এবং বাসার কোনো খরচ নেই। সব খরচ এলজিইডি বহন করে।’ আর এ কারণেই এলজিইডি ছিল তাঁর কাছে একটা ‘সোনার খনি’। আর এ সুযোগে একটি চমৎকার প্রতিষ্ঠান আস্তে আস্তে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। একসময় যে প্রতিষ্ঠানটির প্রশংসা ছিল দাতাদের কাছে, তাজুলের কারণে তা দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়।

তবে একটি সোনার খনিতে সন্তুষ্ট থাকার লোক তাজুল ইসলাম নন। এলজিইডির ঘুষের টাকায় তাজুলের সবকিছু ঠিকঠাকমতো চললেও তাঁর লোভ ছিল ওয়াসার দিকে। ওয়াসার রাজত্ব ছিল তাকসিম এ খানের হাতে। ২০০৯ সালে একক কর্তৃত্ববলে শেখ হাসিনা তাঁকে ওয়াসার এমডি হিসেবে নিয়োগ দেন। এরপর আওয়ামী লীগের মতোই জোর করে টানা ১৫ বছর ওয়াসার এমডি ছিলেন তাকসিম। ইচ্ছামতো লুটপাট করেছেন। তাকসিমের খুঁটির জোর এতই শক্ত ছিল যে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীদেরও তিনি পাত্তা দিতেন না। তাজুল এটা বুঝতে পেরেই তাঁর সঙ্গে ঘুষের সমঝোতা করেন। তাজুল জানতেন, তাকসিমের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে লাভ নেই, বরং যা পাওয়া যায় তা-ই লাভ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব যখন খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে দেওয়া হয়েছিল, তখন তিনি ওয়াসার এমডিকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়ে তিনি সে চিন্তা থেকে সরে আসেন। ফলে তাকসিম খান হয়ে ওঠেন আরও দুর্বিনীত। তাজুল ইসলাম চতুর মানুষ। অতীত মন্ত্রীদের তাকসিমকেন্দ্রিক তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে তিনি শিক্ষা নেন। তিনি জানতেন তাকসিমের খুঁটির জোর কোথায়। আর এ কারণেই যখন তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রী হন, তখন তিনি তাকসিম খানকে ডেকে নিয়ে আসেন এবং তাঁর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসেন। তাকসিমও তাঁর ঝামেলাহীন লুটপাটের জন্য মন্ত্রীর সঙ্গে সমঝোতায় আগ্রহী ছিলেন। ফলে তিনি তাজুলকে আশ্বস্ত করেন, ওয়াসার পক্ষ থেকে মন্ত্রীকে এককালীন উপঢৌকন দেওয়া হবে। যেমন বলা তেমন কাজ। তাকসিম তাজুলকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি বাড়ি উপঢৌকন দেন। তাকসিম খান যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন এবং তাঁর পরিবার সেখানে বসবাস করত, তাজুল ইসলাম তাঁকে অনুরোধ করেন যেন যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর জন্য কিছু সম্পদ কিনে দেওয়া হয়। তাকসিম এ শর্তে রাজি হন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে, ফ্লোরিডায় তিনটি বাড়ি রয়েছে তাজুল ইসলামের। যে বাড়িগুলো কেনা হয়েছে তাকসিম খানের তত্ত্বাবধানে। এ ছাড়া তাজুলের স্ত্রী এবং সন্তানদের কানাডায় বাড়ি কিনে দিয়েছিলেন তাকসিম। এজন্য তিনি ওয়াসা থেকে ঘুষ নিতেন। ওয়াসার ফাইল গেলেই দ্রুত স্বাক্ষর করতেন তাজুল।

তাকসিম খান ছিলেন তাজুলের বিদেশে বিনিয়োগের প্রধান হাতিয়ার। দুবাইসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বাড়ি, সম্পদ কেনা এবং বিনিয়োগ ইত্যাদি তত্ত্বাবধান করতেন তাকসিম খান। যে কারণে তাকসিম খানের বিরুদ্ধে ওয়াসার কেউ কথা বললে বা কোনো সিদ্ধান্ত নিলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতেন তাজুল ইসলাম। তাজুল ইসলাম মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে তাকসিম খান হয়ে উঠেছিলেন সবকিছুর ঊর্ধ্বে। এমনকি ওয়াসার তৎকালীন চেয়ারম্যান যখন তাকসিম খানের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন, তখন তাজুল ইসলাম চেয়ারম্যানকে মুহূর্তের মধ্যে সরিয়ে দিতেও কার্পণ্য করেননি। অনুসন্ধানে দেখা যায়, এলজিইডি এবং ওয়াসার মাধ্যমে তাজুল ইসলাম দুর্নীতির নবরূপ দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে তাজুলের সম্পত্তি জব্দ করা হলেও তাঁর বিদেশে সম্পদ উদ্ধারের জন্য এখন পর্যন্ত সরকার কোনোরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এটি যদি না করা হয় তাহলে তাজুলের দুর্নীতির গভীরতা এবং অবৈধ সম্পদ সম্পর্কে কখনোই জানা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম