শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয় গণমাধ্যমকে। স্বাধীন গণমাধ্যম হলো গণতন্ত্রের অন্যতম পূর্ব শর্ত। গণমাধ্যম যতটা স্বাধীন হবে, গণতন্ত্র, জবাবদিহিতা এবং সুশাসন ততটাই সুনিশ্চিত হবে। আর এ কারণেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো গণমাধ্যম সব ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে স্বাধীনভাবে তার মতামত প্রকাশ করতে পারে। সেই মতামত কারও পছন্দ হোক না হোক।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি প্রথম জাতির উদ্দেশে ভাষণে গণমাধ্যমের উদ্দেশে বলেছিলেন, আপনারা মন খুলে সমালোচনা করুন। আমাদের দোষ-ত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিন। শুধু প্রথম ভাষণ নয়, বিভিন্ন সময় তিনি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বারবার উচ্চারণ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন অত্যন্ত যৌক্তিক কারণে। কারণ গণমাধ্যম যতক্ষণ পর্যন্ত স্বাধীন না হবে, নির্ভয়ে সত্য প্রকাশ করতে না পারবে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হবে না। আর সে কারণেই নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা তা অর্জনের জন্য, গণমাধ্যমকে স্বাধীনভাবে ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে কাজ করতে দেওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা লক্ষ্য করছি যে, গণমাধ্যমকে চাপে রাখার, তার কণ্ঠরোধ করার স্বৈরাচারী সংস্কৃতি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি। গত প্রায় এক বছর ধরে গণমাধ্যমের মধ্যে একটা ভীতির সংস্কৃতি চলছে, চলছে সেলফ সেন্সরশিপ। স্বাধীনভাবে, মন খুলে কথা বলার ব্যাপারে গণমাধ্যমকে সাত-পাঁচ ভাবতে হচ্ছে। গণমাধ্যমের কোনো সংবাদ পছন্দ না হলে, মিডিয়াকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মব সন্ত্রাস মুক্ত নয় বাংলাদেশের গণমাধ্যমও।

সাম্প্রতিক সময়ে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক ও জুলাই আন্দোলনের অন্যতম নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ রাজশাহীতে একটি কথা বলেছেন, যা রীতিমতো আঁতকে ওঠার মতো। তিনি মিডিয়াকে হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, খুনি হাসিনার পক্ষে বসুন্ধরার মিডিয়া যে ভূমিকা পালন করেছে, আমরা তা ভুলে যাইনি। বসুন্ধরা গ্রুপের সাংবাদিকরা আবারও নগ্নভাবে অপরাধের বৈধতা দিতে মাঠে নেমেছেন। তারা আরেকটি এক-এগারো ঘটানোর ষড়যন্ত্র করছেন। জনগণ তা কখনো বরদাশত করবে না। তাঁর এই বক্তব্য একদিকে যেমন আবেগপ্রসূত, পাশাপাশি অজ্ঞতাপ্রসূতও বটে।

এ ধরনের মন্তব্য হাসনাত আবদুল্লাহর মতো একজন দায়িত্বশীল তরুণ নেতা যখন দেন তখন গণমাধ্যম শুধু নয়, পুরো দেশবাসী উদ্বিগ্ন হতে বাধ্য। কারণ এ ধরনের বক্তব্য কখনোই একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে পারে না। বরং এ ধরনের হুমকি ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের কথাই মনে করিয়ে দেয়। জুলাই আন্দোলনের বীর যোদ্ধা আবেগে কোনো গণমাধ্যমের প্রতি অসন্তুষ্ট হতে পারেন কিংবা ওই মিডিয়া হাউসের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত ক্ষোভ থাকতে পারে। কিন্তু তাই বলে তিনি প্রকাশ্যে একটি জনসভায় মিডিয়াকে রীতিমতো হুমকি দেবেন, এটি কল্পনা করলেও আঁতকে উঠতে হয়। তাহলে কি এনসিপি বা ছাত্রদের কোনো কাজের গঠনমূলক সমালোচনা করা যাবে না? তাদের শুধু প্রশংসাই করতে হবে? আওয়ামী লীগও গত ১৫ বছর এভাবেই ভয়ভীতি দেখিয়ে, হুমকি দিয়ে গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিল। তার পরিণাম সবাই জানে।

আমরা লক্ষ্য করেছি গত ১১ মাসে দেশজুড়ে মব সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হয়েছে। যে কোনো একজন নেতা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে হুমকি দিচ্ছেন, ফেসবুকে তাকে ধমকাচ্ছেন। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই কিছু লোক জড়ো হয়ে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা করছে। এ ধরনের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। সাম্প্রতিক সময় বিভিন্ন মিডিয়াতে কারও বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশ হলেই ওই মিডিয়া হাউসের বিরুদ্ধে কেউ কেউ উসকানিমূলক অবস্থান নিচ্ছে, হুমকি দেওয়া হচ্ছে। একটি পত্রিকা বা একটি গণমাধ্যমের সম্পাদকীয় নীতি আদর্শের সঙ্গে যে কোনো মানুষের বিরোধ থাকতেই পারে। একটি মিডিয়ার প্রতিবেদন যে সব রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তি পছন্দ করবেন তেমন নয়, কেউ একটি প্রতিবেদন অপছন্দ করতেই পারেন। অপছন্দ করলেই কি মিডিয়াকে হুমকি দিতে হবে? একটি গণমাধ্যম যদি কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দল সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রকাশ না করে, সেক্ষেত্রে প্রতিবাদ জানানোর স্বীকৃত পদ্ধতি আছে। হুমকি কখনো প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। সবাই যদি বিএনপি, এনসিপি কিংবা জামায়াতের প্রশংসা করে, তাদের গঠনমূলক সমালোচনা করতে ভয় পায় তাহলে আর মিডিয়ার দরকার কী? এ ধরনের হুমকি গণতন্ত্রের উত্তরণের পথেও অন্তরায়। এ রকম সংস্কৃতি চালু হলে রাজনৈতিক দলগুলো তার ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো বুঝতে পারবে না। যেমন ধরা যাক জুলাই যোদ্ধাদের দল এনসিপি প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর এ সংগঠনটির মধ্যে অনেক রকম সমস্যা এবং ত্রুটি-বিচ্যুতি মানুষ লক্ষ করেছে। এনসিপির একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার বিরুদ্ধে পাঠ্যপুস্তক কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুর্নীতি দমন কমিশন এখন তদন্ত করছে। এনসিপিও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এবং তাকে দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এনসিপির আরেক নেতা সারোয়ার তুষারের বিরুদ্ধে একজন নারীর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক কথাবার্তা বলার অভিযোগ উঠেছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তাকেও এখন আপাতত দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির একটি ইতিবাচক দিক হলো কোনো সমালোচনাকেই তারা উপেক্ষা করছে না। যখন যার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সম্পূর্ণ নতুন। এ জন্য এনসিপি ধন্যবাদ পেতেই পারে। কিন্তু এনসিপির এই অবস্থানের সম্পূর্ণ বিপরীত হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য। একটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে ভুলত্রুটি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এনসিপি একটি নতুন রাজনৈতিক দল এবং এই রাজনৈতিক দলের সবাই তারুণ্যে ভরপুর, নতুন এবং তাদের সৃষ্টি সুখের উল্লাস আছে। এই তারুণ্যের উচ্ছ্বাস যেন সঠিক পথে, একটি সুষ্ঠু রাজনৈতিক মূলধারায় পরিণত হতে পারে সেজন্য তাদের সমালোচনা করা যেমন জরুরি, তেমনি তাদের এই সমালোচনা গ্রহণ করাও অত্যন্ত জরুরি। সমালোচনা করলেই সেই পত্রিকা ফ্যাসিস্টের দালাল হয়ে যাবে বা সেই পত্রিকার বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হতে হবে, সেই পত্রিকাকে আক্রমণ করতে হবে এ ধরনের মানসিকতা কখনো গণতান্ত্রিক হতে পারে না। এমনিতেই গত ১১ মাসে গণমাধ্যমের অবস্থা ভালো নয়। শুধু ১১ মাস নয়, গত ১৬ বছর ধরেই গণমাধ্যম একটা বন্দি অবস্থায় রয়েছে। আমরা জানি যে আওয়ামী লীগ শাসনামলে মিডিয়া কীভাবে পরিচালিত হতো। হাসনাত আবদুল্লাহ নিজেই একাধিকবার বলেছেন যে মিডিয়া কন্ট্রোল করত গোয়েন্দা সংস্থা এবং আওয়ামী লীগের কিছু ব্যক্তিবর্গ। তারা মিডিয়াতে বিরোধী দলের কোনো সংবাদ প্রকাশ করতে দিতেন না। অনেক ব্যক্তি মিডিয়াতে লিখতে পারতেন না। বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠ একা নয়, কোনো মিডিয়াই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, তাদের দুর্নীতি লুটপাটের কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারত না। ৫ আগস্টের আগেই বসুন্ধরা গ্রুপের একাধিক পত্রিকার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো কালো আইনে বহু মামলা হয়েছে। হয়রানির শিকার হতে হয়েছে বহু সংবাদকর্মীকে। এসব মামলা করেছে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতারা ও প্রশাসন। চাঁদা, মানহানির মামলাসহ বানোয়াট ফৌজদারি মামলা করেও বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়াকে স্তব্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল সেই সময়। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, গত বছর ৩১ মার্চ কালের কণ্ঠ পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীরের দুর্নীতি নিয়ে সিরিজ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই সংবাদটি ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রথম ধাপ। যে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে সারা দেশ কেঁপে উঠেছিল। সারা দেশের মানুষ বুঝতে পেরেছিল যে আওয়ামী লীগের আমলে কী পরিমাণ লুণ্ঠন এবং দুর্নীতি হচ্ছিল। একজন পুলিশের আইজিপি কীভাবে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছিল। এ প্রতিবেদন প্রকাশের পর বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলার পর মামলা হতে থাকে। তৎকালীন প্রশাসন এবং সরকার এই মামলাগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল গণমাধ্যম যেন আওয়ামী দুর্নীতির বিরুদ্ধে কলম না ধরে, কথা না বলে। কাজেই হাসনাত আবদুল্লাহ যখন বলেন যে বসুন্ধরা গ্রুপের পত্রিকাগুলো ফ্যাসিস্টের দালাল তাহলে তিনি হয়তো পুরো ১৫ বছরের গণমাধ্যমের চিত্র সম্পর্কে সঠিকভাবে অবহিত নন। ১৫ বছর মিডিয়া বন্দি ছিল। সেই পরিস্থিতি থেকে মিডিয়াকে মুক্ত করতে হবে এই সরকারকে। এই তরুণদের, তাহলেই আমরা পাব কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ।

গণ অভ্যুত্থানের পর সবাই আশা করেছিল যে মিডিয়া স্বাধীন হবে এবং মিডিয়াতে সবাই মন খুলে কথা বলতে পারবে, সমালোচনা করতে পারবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে ৫ আগস্টের পর আমরা দেখছি যে মিডিয়ার ওপর নানারকম হয়রানি, মব আক্রমণ এবং হুমকি। আগেও মিডিয়াতে আতঙ্ক ছিল, এখনো আতঙ্ক আছে।

পরমত সহিষ্ণুতা হলো গণতন্ত্রের অন্যতম শর্ত। আমরা নিশ্চিতভাবেই বিশ্বাস করি যে হাসনাত আবদুল্লাহ এবং তাঁর দল এনসিপি বাংলাদেশে গণতন্ত্র, জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতার একটা ধারা তৈরি করতে চান। সেই ধারা যদি তৈরি করতে হয়, তাহলে গণমাধ্যমকে স্বাধীনতা দিতেই হবে। গণমাধ্যম যে সমালোচনা করে, সেই সমালোচনাকে উপলব্ধি করতে হবে, ধারণ করতে হবে এবং সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে। যদি সেটি না থাকে তাহলে আওয়ামী লীগ থেকে হাসনাত আবদুল্লাহর পার্থক্য কী? আমরা মনে করি হাসনাত আবদুল্লাহর স্বৈরাচার পতনে বিশাল অবদান রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই তিনি আন্দোলন করেছিলেন একটি মুক্ত বাংলাদেশের জন্য, যে মুক্ত বাংলাদেশে গণমাধ্যম প্রাণ খুলে কথা বলতে পারবে। কাজেই ১৫ বছরে কে কী করেছে, সেই হিসাব যদি নেওয়া যেতে পারে তাহলে কম্বল বাছতে লোম উজাড় হয়ে যাবে। ছাত্রলীগের ভয়ে সেই সময় যারা ছাত্রলীগ সেজেছিলেন তারাও কি তাহলে ফ্যাসিস্টের দালাল? কারণ সে সময় শুধু গণমাধ্যম না সবাই প্রত্যক্ষ, পরোক্ষভাবে তৎকালীন সরকারের কথা শুনতে বাধ্য হয়েছে। না হলে তাদের ওপর খড়গ নেমে এসেছে। এই বাস্তবতা উপলদ্ধি না করে হুটহাট করে গণমাধ্যমকে আক্রমণ করা, গণমাধ্যমকে হুমকি দেওয়াটা একটি খারাপ প্রবণতা। এর ফলে পুরো গণমাধ্যম কুণ্ঠিত থাকবে। সত্য প্রকাশে সাহস পাবে না। যদি সত্য প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এনসিপি এবং হাসনাত আবদুল্লাহই।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
হাসিনার বিচার হতেই হবে
হাসিনার বিচার হতেই হবে
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার
চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি
নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০
ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম