শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয় গণমাধ্যমকে। স্বাধীন গণমাধ্যম হলো গণতন্ত্রের অন্যতম পূর্ব শর্ত। গণমাধ্যম যতটা স্বাধীন হবে, গণতন্ত্র, জবাবদিহিতা এবং সুশাসন ততটাই সুনিশ্চিত হবে। আর এ কারণেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো গণমাধ্যম সব ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে স্বাধীনভাবে তার মতামত প্রকাশ করতে পারে। সেই মতামত কারও পছন্দ হোক না হোক।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি প্রথম জাতির উদ্দেশে ভাষণে গণমাধ্যমের উদ্দেশে বলেছিলেন, আপনারা মন খুলে সমালোচনা করুন। আমাদের দোষ-ত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিন। শুধু প্রথম ভাষণ নয়, বিভিন্ন সময় তিনি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বারবার উচ্চারণ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন অত্যন্ত যৌক্তিক কারণে। কারণ গণমাধ্যম যতক্ষণ পর্যন্ত স্বাধীন না হবে, নির্ভয়ে সত্য প্রকাশ করতে না পারবে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হবে না। আর সে কারণেই নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা তা অর্জনের জন্য, গণমাধ্যমকে স্বাধীনভাবে ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে কাজ করতে দেওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা লক্ষ্য করছি যে, গণমাধ্যমকে চাপে রাখার, তার কণ্ঠরোধ করার স্বৈরাচারী সংস্কৃতি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি। গত প্রায় এক বছর ধরে গণমাধ্যমের মধ্যে একটা ভীতির সংস্কৃতি চলছে, চলছে সেলফ সেন্সরশিপ। স্বাধীনভাবে, মন খুলে কথা বলার ব্যাপারে গণমাধ্যমকে সাত-পাঁচ ভাবতে হচ্ছে। গণমাধ্যমের কোনো সংবাদ পছন্দ না হলে, মিডিয়াকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মব সন্ত্রাস মুক্ত নয় বাংলাদেশের গণমাধ্যমও।

সাম্প্রতিক সময়ে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক ও জুলাই আন্দোলনের অন্যতম নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ রাজশাহীতে একটি কথা বলেছেন, যা রীতিমতো আঁতকে ওঠার মতো। তিনি মিডিয়াকে হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, খুনি হাসিনার পক্ষে বসুন্ধরার মিডিয়া যে ভূমিকা পালন করেছে, আমরা তা ভুলে যাইনি। বসুন্ধরা গ্রুপের সাংবাদিকরা আবারও নগ্নভাবে অপরাধের বৈধতা দিতে মাঠে নেমেছেন। তারা আরেকটি এক-এগারো ঘটানোর ষড়যন্ত্র করছেন। জনগণ তা কখনো বরদাশত করবে না। তাঁর এই বক্তব্য একদিকে যেমন আবেগপ্রসূত, পাশাপাশি অজ্ঞতাপ্রসূতও বটে।

এ ধরনের মন্তব্য হাসনাত আবদুল্লাহর মতো একজন দায়িত্বশীল তরুণ নেতা যখন দেন তখন গণমাধ্যম শুধু নয়, পুরো দেশবাসী উদ্বিগ্ন হতে বাধ্য। কারণ এ ধরনের বক্তব্য কখনোই একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে পারে না। বরং এ ধরনের হুমকি ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের কথাই মনে করিয়ে দেয়। জুলাই আন্দোলনের বীর যোদ্ধা আবেগে কোনো গণমাধ্যমের প্রতি অসন্তুষ্ট হতে পারেন কিংবা ওই মিডিয়া হাউসের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত ক্ষোভ থাকতে পারে। কিন্তু তাই বলে তিনি প্রকাশ্যে একটি জনসভায় মিডিয়াকে রীতিমতো হুমকি দেবেন, এটি কল্পনা করলেও আঁতকে উঠতে হয়। তাহলে কি এনসিপি বা ছাত্রদের কোনো কাজের গঠনমূলক সমালোচনা করা যাবে না? তাদের শুধু প্রশংসাই করতে হবে? আওয়ামী লীগও গত ১৫ বছর এভাবেই ভয়ভীতি দেখিয়ে, হুমকি দিয়ে গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিল। তার পরিণাম সবাই জানে।

আমরা লক্ষ্য করেছি গত ১১ মাসে দেশজুড়ে মব সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হয়েছে। যে কোনো একজন নেতা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে হুমকি দিচ্ছেন, ফেসবুকে তাকে ধমকাচ্ছেন। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই কিছু লোক জড়ো হয়ে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা করছে। এ ধরনের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। সাম্প্রতিক সময় বিভিন্ন মিডিয়াতে কারও বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশ হলেই ওই মিডিয়া হাউসের বিরুদ্ধে কেউ কেউ উসকানিমূলক অবস্থান নিচ্ছে, হুমকি দেওয়া হচ্ছে। একটি পত্রিকা বা একটি গণমাধ্যমের সম্পাদকীয় নীতি আদর্শের সঙ্গে যে কোনো মানুষের বিরোধ থাকতেই পারে। একটি মিডিয়ার প্রতিবেদন যে সব রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তি পছন্দ করবেন তেমন নয়, কেউ একটি প্রতিবেদন অপছন্দ করতেই পারেন। অপছন্দ করলেই কি মিডিয়াকে হুমকি দিতে হবে? একটি গণমাধ্যম যদি কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দল সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রকাশ না করে, সেক্ষেত্রে প্রতিবাদ জানানোর স্বীকৃত পদ্ধতি আছে। হুমকি কখনো প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। সবাই যদি বিএনপি, এনসিপি কিংবা জামায়াতের প্রশংসা করে, তাদের গঠনমূলক সমালোচনা করতে ভয় পায় তাহলে আর মিডিয়ার দরকার কী? এ ধরনের হুমকি গণতন্ত্রের উত্তরণের পথেও অন্তরায়। এ রকম সংস্কৃতি চালু হলে রাজনৈতিক দলগুলো তার ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো বুঝতে পারবে না। যেমন ধরা যাক জুলাই যোদ্ধাদের দল এনসিপি প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর এ সংগঠনটির মধ্যে অনেক রকম সমস্যা এবং ত্রুটি-বিচ্যুতি মানুষ লক্ষ করেছে। এনসিপির একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার বিরুদ্ধে পাঠ্যপুস্তক কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুর্নীতি দমন কমিশন এখন তদন্ত করছে। এনসিপিও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এবং তাকে দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এনসিপির আরেক নেতা সারোয়ার তুষারের বিরুদ্ধে একজন নারীর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক কথাবার্তা বলার অভিযোগ উঠেছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তাকেও এখন আপাতত দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির একটি ইতিবাচক দিক হলো কোনো সমালোচনাকেই তারা উপেক্ষা করছে না। যখন যার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সম্পূর্ণ নতুন। এ জন্য এনসিপি ধন্যবাদ পেতেই পারে। কিন্তু এনসিপির এই অবস্থানের সম্পূর্ণ বিপরীত হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য। একটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে ভুলত্রুটি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এনসিপি একটি নতুন রাজনৈতিক দল এবং এই রাজনৈতিক দলের সবাই তারুণ্যে ভরপুর, নতুন এবং তাদের সৃষ্টি সুখের উল্লাস আছে। এই তারুণ্যের উচ্ছ্বাস যেন সঠিক পথে, একটি সুষ্ঠু রাজনৈতিক মূলধারায় পরিণত হতে পারে সেজন্য তাদের সমালোচনা করা যেমন জরুরি, তেমনি তাদের এই সমালোচনা গ্রহণ করাও অত্যন্ত জরুরি। সমালোচনা করলেই সেই পত্রিকা ফ্যাসিস্টের দালাল হয়ে যাবে বা সেই পত্রিকার বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হতে হবে, সেই পত্রিকাকে আক্রমণ করতে হবে এ ধরনের মানসিকতা কখনো গণতান্ত্রিক হতে পারে না। এমনিতেই গত ১১ মাসে গণমাধ্যমের অবস্থা ভালো নয়। শুধু ১১ মাস নয়, গত ১৬ বছর ধরেই গণমাধ্যম একটা বন্দি অবস্থায় রয়েছে। আমরা জানি যে আওয়ামী লীগ শাসনামলে মিডিয়া কীভাবে পরিচালিত হতো। হাসনাত আবদুল্লাহ নিজেই একাধিকবার বলেছেন যে মিডিয়া কন্ট্রোল করত গোয়েন্দা সংস্থা এবং আওয়ামী লীগের কিছু ব্যক্তিবর্গ। তারা মিডিয়াতে বিরোধী দলের কোনো সংবাদ প্রকাশ করতে দিতেন না। অনেক ব্যক্তি মিডিয়াতে লিখতে পারতেন না। বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠ একা নয়, কোনো মিডিয়াই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, তাদের দুর্নীতি লুটপাটের কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারত না। ৫ আগস্টের আগেই বসুন্ধরা গ্রুপের একাধিক পত্রিকার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো কালো আইনে বহু মামলা হয়েছে। হয়রানির শিকার হতে হয়েছে বহু সংবাদকর্মীকে। এসব মামলা করেছে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতারা ও প্রশাসন। চাঁদা, মানহানির মামলাসহ বানোয়াট ফৌজদারি মামলা করেও বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়াকে স্তব্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল সেই সময়। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, গত বছর ৩১ মার্চ কালের কণ্ঠ পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীরের দুর্নীতি নিয়ে সিরিজ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই সংবাদটি ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রথম ধাপ। যে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে সারা দেশ কেঁপে উঠেছিল। সারা দেশের মানুষ বুঝতে পেরেছিল যে আওয়ামী লীগের আমলে কী পরিমাণ লুণ্ঠন এবং দুর্নীতি হচ্ছিল। একজন পুলিশের আইজিপি কীভাবে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছিল। এ প্রতিবেদন প্রকাশের পর বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলার পর মামলা হতে থাকে। তৎকালীন প্রশাসন এবং সরকার এই মামলাগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল গণমাধ্যম যেন আওয়ামী দুর্নীতির বিরুদ্ধে কলম না ধরে, কথা না বলে। কাজেই হাসনাত আবদুল্লাহ যখন বলেন যে বসুন্ধরা গ্রুপের পত্রিকাগুলো ফ্যাসিস্টের দালাল তাহলে তিনি হয়তো পুরো ১৫ বছরের গণমাধ্যমের চিত্র সম্পর্কে সঠিকভাবে অবহিত নন। ১৫ বছর মিডিয়া বন্দি ছিল। সেই পরিস্থিতি থেকে মিডিয়াকে মুক্ত করতে হবে এই সরকারকে। এই তরুণদের, তাহলেই আমরা পাব কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ।

গণ অভ্যুত্থানের পর সবাই আশা করেছিল যে মিডিয়া স্বাধীন হবে এবং মিডিয়াতে সবাই মন খুলে কথা বলতে পারবে, সমালোচনা করতে পারবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে ৫ আগস্টের পর আমরা দেখছি যে মিডিয়ার ওপর নানারকম হয়রানি, মব আক্রমণ এবং হুমকি। আগেও মিডিয়াতে আতঙ্ক ছিল, এখনো আতঙ্ক আছে।

পরমত সহিষ্ণুতা হলো গণতন্ত্রের অন্যতম শর্ত। আমরা নিশ্চিতভাবেই বিশ্বাস করি যে হাসনাত আবদুল্লাহ এবং তাঁর দল এনসিপি বাংলাদেশে গণতন্ত্র, জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতার একটা ধারা তৈরি করতে চান। সেই ধারা যদি তৈরি করতে হয়, তাহলে গণমাধ্যমকে স্বাধীনতা দিতেই হবে। গণমাধ্যম যে সমালোচনা করে, সেই সমালোচনাকে উপলব্ধি করতে হবে, ধারণ করতে হবে এবং সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে। যদি সেটি না থাকে তাহলে আওয়ামী লীগ থেকে হাসনাত আবদুল্লাহর পার্থক্য কী? আমরা মনে করি হাসনাত আবদুল্লাহর স্বৈরাচার পতনে বিশাল অবদান রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই তিনি আন্দোলন করেছিলেন একটি মুক্ত বাংলাদেশের জন্য, যে মুক্ত বাংলাদেশে গণমাধ্যম প্রাণ খুলে কথা বলতে পারবে। কাজেই ১৫ বছরে কে কী করেছে, সেই হিসাব যদি নেওয়া যেতে পারে তাহলে কম্বল বাছতে লোম উজাড় হয়ে যাবে। ছাত্রলীগের ভয়ে সেই সময় যারা ছাত্রলীগ সেজেছিলেন তারাও কি তাহলে ফ্যাসিস্টের দালাল? কারণ সে সময় শুধু গণমাধ্যম না সবাই প্রত্যক্ষ, পরোক্ষভাবে তৎকালীন সরকারের কথা শুনতে বাধ্য হয়েছে। না হলে তাদের ওপর খড়গ নেমে এসেছে। এই বাস্তবতা উপলদ্ধি না করে হুটহাট করে গণমাধ্যমকে আক্রমণ করা, গণমাধ্যমকে হুমকি দেওয়াটা একটি খারাপ প্রবণতা। এর ফলে পুরো গণমাধ্যম কুণ্ঠিত থাকবে। সত্য প্রকাশে সাহস পাবে না। যদি সত্য প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এনসিপি এবং হাসনাত আবদুল্লাহই।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম