শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৯, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রাম বিভাগের ৬৩.৫ শতাংশ ইটভাটা অবৈধ

উচ্ছেদে কঠোর হচ্ছে প্রশাসন
আজহার মাহমুদ, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
চট্টগ্রাম বিভাগের ৬৩.৫ শতাংশ ইটভাটা অবৈধ

চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলায় ইটভাটা আছে ১ হাজার ৫৩৬টি। এর মধ্যে ৬৩.৫ শতাংশই অবৈধ। অর্থাৎ ৯৭৬টি ইটভাটা অবৈধ বিবেচনা করেছে প্রশাসন। ফলে জেলাগুলোতে বৈধ ইটভাটার তুলনায় অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। এর মধ্যে আবার তিন পার্বত্য জেলায় কোনো ইটভাটার অনুমোদন না থাকলেও সেখানে অনুমোদন ছাড়াই পরিচালিত হচ্ছে ১৪২টি ইটভাটা। চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিভাগের সর্বোচ্চ সংখ্যক ইটভাটা চট্টগ্রাম জেলায়। এই জেলার ৪১৯টি ইটভাটার মধ্যে বৈধ কেবল ৮২টি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইটভাটা কুমিল্লা জেলায়। এখানে ২৭৪টি ইটভাটার মধ্যে ১৬৮টি বৈধ। তবে এই জেলায় তুলনামূলকভাবে বৈধ ইটভাটার সংখ্যা বেশি।

এ ছাড়া কক্সবাজারে ৭৮টির মধ্যে ৪৬টি, ফেনীতে ১০৩টির মধ্যে ৬০টি, নোয়াখালীতে ১১৬টির মধ্যে ৬৬টি, লক্ষীপুরে ১৫৭টির মধ্যে ৯১টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে ১৫১টির মধ্যে ৭৫টি, চাঁদপুরে ৯৬টির মধ্যে ৫৩টি ইটভাটা অবৈধ। তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে রাঙ্গামাটিতে ২৮টি, খাগড়াছড়িতে ৪৪টি ও বান্দরবানে ৭০টি ইটভাটার সবগুলোই অবৈধ।

পরিবেশ বিধ্বংসী এসব অবৈধ ইটভাটা বন্ধে দুই বছর আগে একটি পরিবেশবাদী সংগঠনের রিট মামলায় চট্টগ্রাম বিভাগের সকল অবৈধ ইটভাটা বন্ধের আদেশ দেওয়া হলেও দুই বছরে তা বাস্তবায়ন হয়নি। এ কারণে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে ইটভাটা উচ্ছেদে একটি মনিটরিং টিম গঠন করা হয়। এই কমিটির তত্ত্বাবধানে গত তিন মাসে ২৫০টির অধিক ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে মনিটরিং টিমের সদস্য সচিব ও পরিবেশ অধিদপ্তরের (চট্টগ্রাম অঞ্চল) পরিচালক নুর আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রত্যেক জেলাতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা অবৈধ ইটভাটা বন্ধের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। সবাই কাজ করছেন। এটা জোরদার থাকবে।’

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ করা হলেও কিছু ইটভাটা পুনরায় চালু করা হচ্ছে। ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করার জন্য লজিস্টিক সাপোর্ট যেমন স্কেভেটর, ট্রেলার, শ্রমিক এবং যানবাহনের দরকার হলেও অনেক সময় এই সাপোর্টগুলো পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। এছাড়া পার্বত্য এলাকায় রাস্তাঘাট সরু হওয়ায় লজিস্টিক আনা নেওয়া করা কঠিন হয়।

এ ব্যাপারে মনিটারিং টিমের আহ্বায়ক ও চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) শারমিন জাহান বলেন, অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলার সকল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মনিটরিং টিমে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন ছাড়াও পরিবেশ অধিদপ্তর, বনবিভাগ, কৃষি বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সমন্বয় করে কাজ করছেন। সকল অবৈধ ইটভাটা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এই অভিযান চলবে। অভিযানের পর নতুন করে নির্মাণ হলেও পুনরায় অভিযান হবে।

বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে প্রতিবেদনে বিভাগের প্রতিটি জেলার পূর্ণাঙ্গ ইটভাটার তালিকা তৈরি ও বনজ কাঠের ব্যবহার বন্ধে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং তার বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, তার প্রতিবেদন দুই সপ্তাহ পর পর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের জমা দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া বিভাগীয় মনিটারিং টিম উপজেলা পর্যায়ে সরেজমিন পরির্দশন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
ফ্যাসিবাদ যেন বাংলার মাটিতে আর স্থান না পায়: কাদের গণি চৌধুরী
ফ্যাসিবাদ যেন বাংলার মাটিতে আর স্থান না পায়: কাদের গণি চৌধুরী
ঈদের সকালে চট্টগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে নিহত ৫
ঈদের সকালে চট্টগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে নিহত ৫
চট্টগ্রামে তারেক রহমানের পক্ষে ঈদ উপহার বিতরণ
চট্টগ্রামে তারেক রহমানের পক্ষে ঈদ উপহার বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযানে চসিকের পাশে থাকবে জামায়াত
পরিচ্ছন্নতা অভিযানে চসিকের পাশে থাকবে জামায়াত
গার্মেন্টসকর্মীকে শ্বাসরোধে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
গার্মেন্টসকর্মীকে শ্বাসরোধে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চসিকের তত্ত্বাবধানে ১০ মসজিদে ঈদের জামাত
চট্টগ্রামে চসিকের তত্ত্বাবধানে ১০ মসজিদে ঈদের জামাত
ঈদে দর্শনার্থীদের জন্য প্রস্তুত বিনোদন কেন্দ্র
ঈদে দর্শনার্থীদের জন্য প্রস্তুত বিনোদন কেন্দ্র
বাস উল্টে হেলপার নিহত
বাস উল্টে হেলপার নিহত
চসিকের তত্ত্বাবধানে ঈদের প্রথম জামাত সকাল ৮টায়
চসিকের তত্ত্বাবধানে ঈদের প্রথম জামাত সকাল ৮টায়
কাদা থেকে উদ্ধার করা সেই হাতির মৃত্যু
কাদা থেকে উদ্ধার করা সেই হাতির মৃত্যু
'বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে'
'বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে'
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক