শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি

ড. মোহা : ইয়ামিন হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জুলাই গণ অভ্যুত্থান এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁকবদল। স্বৈরাচারমুক্ত নতুন বাংলাদেশে নাগরিক জীবনে সমঅধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্র সংস্কার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকসহ সব ক্ষেত্রেই সংস্কার প্রয়োজন...

 

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জুলাই গণ অভ্যুত্থান এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁকবদল। কেবল সরকার পতন নয়; রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক সংস্কার দাবিতে পরিচালিত একটি গণ আন্দোলন। দীর্ঘ ১৬ বছর আওয়ামী ফ্যাসিজমের অবসান ঘটিয়ে এ অভ্যুত্থান নতুন রাজনৈতিক চেতনার উত্থান ঘটিয়েছে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ সুগম হয়েছে।

জুলাই অভ্যুত্থান রাষ্ট্রব্যবস্থার পুঙ্খানুপুঙ্খ সংস্কারের সূচনা করেছে; যেখানে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও অর্থনৈতিক সমতার প্রশ্ন জোরালোভাবে উঠে এসেছে। এ সংগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নাগরিক সমাজ ও শ্রমজীবী শ্রেণির সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই ঘোষণাপত্র ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র গঠনে একটি দিকনির্দেশনা হিসেবে কার্যকর হতে পারে।

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের ১৬ বছর ছিল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দমন-পীড়নের যুগ। এই শাসনামলে স্বৈরাচারী দমননীতিতে বিরোধী দল ও সমালোচকদের বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও গুম করা হয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কেবল হরণই নয়, বরং সম্পূর্ণ ধ্বংস করে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে নেয় আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার। স্বাধীন মতপ্রকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। বাকরুদ্ধ হয় জাতির বিবেক!

নির্বাচনে চরম দুর্নীতির মাধ্যমে একাধিক ভুয়া নির্বাচন করে সরকার; যেখানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জালিয়াতিতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করে। নাগরিকের ভোটাধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকার। গোষ্ঠীভিত্তিক সরকারি সুবিধা প্রদানের রীতি চালু করে চরম অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়। এতে ধনী ও দরিদ্রের পার্থক্য তীব্র হয়।

ফ্যাসিবাদী শক্তির এই আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জনমনে ধীরে ধীরে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয় এবং গণ অভ্যুত্থানের পথ সুগম হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থান ঘটে। শিক্ষার্থীরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। স্বৈরাচার হাসিনা সরকার বরাবরের মতোই ফ্যাসিবাদী কায়দায় শিক্ষার্থীদের দমনে তৎপর হয়। শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে সরকারের মদদপুষ্ট ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও পেটোয়া পুলিশ বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে দমন-পীড়নে মেতে ওঠে। ফলে আন্দোলন আরও বেগবান হয়ে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়।

আগস্টের শুরুতে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দেশের সর্বত্র গণবিস্ফোরণ ঘটে। তীব্র গণপ্রতিরোধে স্বৈরাচারের পেটোয়া বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। ছাত্র-জনতার অবস্থান আরও তীব্র ও দৃঢ় হয়। ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ যেন এক দফা দাবিতে পথে নেমে আসে। এদিন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যান। স্বৈরাচারমুক্ত হয় বাংলাদেশ।

জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। ছাত্রী ও নারী সমাজের অংশগ্রহণ আন্দোলনকে আরও বেগবান করে। বিশেষভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক আন্দোলন মধ্যবিত্ত সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। বেসরকারি চাকরিজীবী ও শ্রমিকদের ধর্মঘটও সরকারকে চাপে ফেলেছিল। নাগরিক সমাজের এ প্রতিবাদ জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে আশার সঞ্চার করে।

স্বৈরাচারমুক্ত নতুন বাংলাদেশে নাগরিক জীবনে সমঅধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্র সংস্কার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকসহ সব ক্ষেত্রেই সংস্কার প্রয়োজন।

সংবিধান সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার সংশোধিত হয়েছে; ফলে একদলীয় দুঃশাসনের প্রবণতা বেড়েছে এবং সংসদ ও বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী ক্ষমতার প্রভাব চূড়ান্ত হয়। এ সমস্যার সমাধানে সংবিধানে গণতান্ত্রিক ভারসাম্য পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। সংসদ, বিচার বিভাগ, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার

বিরাজমান নির্বাচনি ব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্নীতিগ্রস্ত। ভোট কারচুপি, প্রশাসনের প্রভাব ও বিরোধী দল দমনের মাধ্যমে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই শোচনীয় অবস্থা থেকে উত্তরণে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। ভোট কারচুপি বন্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ করতে হবে। সব দলের সমান অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

অর্থনৈতিক বৈষম্যের অবসান

ফ্যাসিবাদী শাসনে-শিক্ষা, কৃষি ও শিল্প খাত অবহেলিত এবং ধনী-গরিব বৈষম্য তীব্রতর হয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে অর্থনীতিকে সুষম ও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং শ্রম অধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

বিচার ব্যবস্থার সংস্কার

বর্তমান বিচারব্যবস্থা রাজনৈতিক প্রভাবাধীন। বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত করতে হবে। বিচারকদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিষিদ্ধ করতে হবে।

শিক্ষার সংস্কার

শিক্ষার উন্নয়নে একটি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী অতিবাহিত হলেও দেশের শিক্ষার কোনো মৌলিক উন্নয়ন হয়নি। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা বাজেট বরাদ্দ। এছাড়া রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ও স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে এ খাতে বাজেট বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রযুক্তিনির্ভর নৈতিক ও প্রায়োগিক শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার

ফ্যাসিবাদের দুঃশাসনকালে স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। সেবার পরিবর্তে এ খাত বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে। সরকারি হাসপাতালে আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে হাজারও জনগণ কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রামীণ জনপদে এ সেবার মান আরও ভয়াবহ। জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গ্রামীণ জনপদে আগে সুষ্ঠু চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক রোগ নির্ণয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও আধুনিক চিকিৎসাযন্ত্র সরবরাহ করতে হবে। চিকিৎসকের অর্থোপার্জনই কেবল মুখ্য নয় বরং রোগীর সেবাই দায়িত্ব, এমন শিক্ষায় গড়ে তুলতে হবে। সরকারি অথবা বেসরকারি উদ্যোগে স্বাস্থ্যবিমা চালু করতে হবে এবং এক্ষেত্রে সরকারকে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিতে হবে।

সাংস্কৃতিক সংস্কার

সাংস্কৃতিক আচার-অনুষ্ঠান একটি দেশের সমাজব্যবস্থার ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। এক্ষেত্রে বাঙালি চিরায়ত সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের প্রাধান্য দিতে হবে। মুক্তচিন্তার সুযোগ থাকবে, তবে মুক্তচিন্তার আড়ালে পাশ্চাত্যের অপসংস্কৃতি চর্চা নিয়ন্ত্রণ করে তরুণ প্রজন্মকে রক্ষার রূপরেখা তৈরি করতে হবে।

এ ক্ষেত্রে জুলাই ঘোষণাপত্র গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। কারণ, এ ঘোষণাপত্রের লক্ষ্যই গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা; সংবিধান ও আইন সংস্কার; অর্থনৈতিক সমতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং সংবাদমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান কেবল সরকার পতন নয়; বরং দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতি, স্বার্থসিদ্ধির রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্যের মূলে কুঠারাঘাত। এ আন্দোলন গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং অর্থনৈতিক সাম্যের ভিত্তিতে একটি নতুন রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তাই যথাযথ পরিকল্পনা ও জনঅংশগ্রহণে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জাতির মুক্তির পথ সুগম করতে হবে।

লেখক : অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ
যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি
বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী
ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের
সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা
মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির
এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা