শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল

সঞ্জয় কুমার সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল

অধিকাংশ জায়গায় জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের পরের ঘটনা তেমন আলোচিত হয়নি। এমনকি অনেক স্থানে অনেক নাশকতার খবর ছিল কিন্তু বরিশালে শিক্ষার্থীরা নাশকতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল...

 

বাংলাদেশে দীর্ঘদিনের গণতন্ত্রহীনতার এক অনিবার্য পরিণতি জুলাই-আগস্টের আন্দোলন। একটি স্বৈরতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থাকে এ প্রক্রিয়ায় পতন হঠানো ছাড়া আর ভিন্ন পথ ছিল না বললেই চলে। পৃথিবীর ইতিহাসে যেকোনো আন্দোলন কেবল একটি বিশেষ বৈষম্যের কারণে ঘটে না; বরং তা ঘটে অনেক বৈষম্যের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের কারণে। কেবল কোটা সংস্কার আন্দোলন শেখ হাসিনা সরকার পতনের কারণ নয়; এর পেছনে রয়েছে নানমুখী ঘটনা-প্রেক্ষাপট। বিরোধী মতকে দমন, ভোটবিহীন নির্বাচন ব্যবস্থা, রাষ্ট্রের সর্বস্তরে দুর্নীতির নজিরবিহীন উদাহরণ তৈরি হয়েছিল। অন্যদিকে দীর্ঘ ক্ষমতাভোগের কারণে সরকারপ্রধান হিসেবে নানা সময় শেখ হাসিনার বক্তব্যে চরম দাম্ভিক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন একনায়কের সুর শোনা গেছে। এরই ফলাফল হিসেবে জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের মুখে তাকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। বাংলাদেশের দক্ষিণের এই উপকূলীয় অঞ্চল বরিশাল বেশির ভাগ সময় ঝড়ঝঞ্ঝা দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। ফলে উপকূলীয় মানুষের সংগ্রামের চেতনা অন্যান্য অঞ্চল থেকে অনেকটাই বেশি। যে কারণে বরিশালেও জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের ঢেউ লেগেছিল। শিক্ষার্থীদের হাত ধরে বরিশালে বিশেষ করে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রজমোহন কলেজে এই আন্দোলনের মূল রূপটি দেখা যায়। রাজনৈতিক বিভাজন মাথায় না রেখে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বরিশালেও চলতে থাকে একের পর এক কর্মসূচি। দিনে বিক্ষোভ ও রাতে মশাল মিছিলে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও শহরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্দোলন অব্যাহত থাকে। ভৌগোলিক কারণে বরিশালে আন্দোলন প্রকট আকার ধারণ করে। ব্রজমোহন কলেজের শিক্ষার্থীরা নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নিলে বরিশালের সঙ্গে সারা দেশই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্যদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কুয়াকাটা-বরিশাল সড়ক অবরোধ করলে সব পথই বন্ধ হয়ে যায়।

মূলত ২০১৮ সালের সরকারি পরিপত্র হাই কোর্ট বেআইনি ঘোষণা করলে আগের কোটা ব্যবস্থা পুনর্বহাল হয়। যা ২০২৪ সালে প্রথমে কোটা সংস্কার আন্দোলন ও পরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। এই আন্দোলনের ফলে দীর্ঘ ১৫ বছরের বঞ্চনার সব ক্ষোভ একসঙ্গে উগড়ে দেয় গণমানুষ। এই আন্দোলনের প্রত্যক্ষ সাক্ষী বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। ৯ জুন ২০২৪ হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে প্রথম বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী মিছিল করে। প্রথম দিনেই এরশাদবিরোধী আন্দোলনের মতো কেউ কেউ বুকে ও পিঠে- কোটা প্রথা নিপাত যাক স্লোগান লিখে মিছিলে অংশ নেন। পরে ঈদুল আজহার ছুটির পর প্রত্যয় পেনশন স্কিমের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের কর্মবিরতি চলতে থাকলে কার্যত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে কোটা সংস্কার আন্দোলনও নতুন গতি পায়। জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে, মুক্তিযুদ্ধের বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই- এমন নানা স্লোগানে ২ জুলাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা মিছিল করতে থাকে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ জুলাই প্রথম দীর্ঘ সময় ধরে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হয়। বরিশালে এই অবরোধ আন্দোলনে নতুন গতি আনে। ফলে ধীরে ধীরে শহরের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। ৭ থেকে ১০ জুলাই ঢাকার সঙ্গে যুগপৎ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় দিনব্যাপী বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির অংশ হিসেবে মহাসড়ক অবরোধ করে। পুলিশের অবস্থানের কারণে ১১ জুলাই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হলে, ছাত্র প্রতিরোধের মুখে পুলিশ সরে যায়। রাতে ক্যাম্পাসে প্রদীপ প্রজ্বালন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ১৫ জুলাই শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা বলে গালি দিলে ক্যাম্পাসজুড়ে এই বক্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র ......বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বরিশালের শিক্ষার্থীরা। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হয়তো তখনই বুঝে গিয়েছিল এমন বক্তব্য দেওয়ার পর সরকারের আসলে ক্ষমতায় থাকার আর কোনো নৈতিক অবস্থান নেই। তবুও তারা শেখ হাসিনার প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলেন। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে আলোচিত দিন ১৭ জুলাই। সব বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এক ধরনের তঞ্চকতা করে। তারা শিক্ষার্থীদের পক্ষ ও সরকার পক্ষ উভয়কেই সন্তুষ্ট রাখতে চায়। হল ত্যাগের নির্দেশনা দিয়ে তৎকালীন উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়া, প্রক্টর ও প্রভোস্ট রাতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যারাম খেলে আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দেন। ১৮ জুলাই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সারা দেশের জন্য এই দিনটি একটি মাইলফলক হয়ে রয়েছে। এই দিন কেন্দ্র নির্দেশিত দিনব্যাপী কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে সকালেই শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের গ্রাউন্ড ফ্লোরে একত্রিত হতে থাকে। আবার ক্যাম্পাসের গেটগুলোর বাইরে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও এবিপিএনের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তারা শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসের বাইরে রাস্তায় নামতে দিচ্ছিল না। এই আন্দোলন যে সাধারণ মানুষের আন্দোলনে পরিণত হয়েছিল, সেটি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রত্যক্ষ করা গিয়েছে অন্য যেকোনো জায়গার থেকে বেশি। মসজিদের মাইকে ছাত্ররা এলাকাবাসীর সহযোগিতা চাইলে আশপাশের এলাকাবাসীও রাস্তায় নেমে আসেন। এই কারণে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর কাছে পরাজয় শিকার করে প্রশাসনিক সব বাহিনী হাত উঁচু করে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। একদিকে উপাচার্য হলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যারাম খেলেন অন্যদিকে ছাত্রদের ওপর পুলিশ র‌্যাব ও বিজিবি টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এতে ছাত্রদের কাছে ব্যাপারটি পরিষ্কার হয় যে, এটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মদদে হচ্ছে। এরপর শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত নয় দফা দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে সংবাদ সম্মেলন করে। অন্য সময়ের মতো সরকারি পেটোয়া বাহিনী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মিটিং চলাকালে সেখানে হামলা করে। বেশ কিছু শিক্ষার্থী সেখানে আহত হন। এসময় জানা যায়, পুলিশ প্রশাসন ও তৎকালীন উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও প্রক্টরের নির্দেশে ছাত্রলীগ পরিচয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়েছে। ১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-শিক্ষক সংহতি সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রবল বৃষ্টি ও বৈরী পরিবেশের কারণে অল্প শিক্ষার্থীর উপস্থিতির সুযোগ নিয়ে বন্দর থানার পুলিশ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ জনকে আটক করে নিয়ে যায়। পরে কিছু শিক্ষক তাদের ছাড়িয়ে আনতে বন্দর থানায় গেলে তৎকালীন প্রক্টর মো. আবদুল কাইয়ুম তড়িঘড়ি করে থানায় হাজির হন। অবাক করা বিষয়, সে সময় থানার ওসি তার সঙ্গে ছিলেন এবং তারা উপাচার্যের বাসভবন থেকে বেরিয়ে থানায় হাজির হন।

নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাজের ব্যানারে ৩৫ জন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পক্ষে ও সরকারের দমন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ৪ আগস্ট উপাচার্য সরকারের পক্ষে শিক্ষক ও সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন করার জন্য অনলাইন মিটিংয়ে চাপ প্রয়োগ করেন, ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। সে সময়কার শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও প্রক্টর শিক্ষকদের হুমকি দিতে দ্বিধা করেন না।

সব থেকে আশ্চর্যের কথা যে এতসব ঘটনার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ ব্যক্তি উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়া নানা উপায়ে উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বে থেকে যাওয়ার পাঁয়তারা করেন। শিক্ষার্থীদের নানাভাবে বিভক্ত করে, নানারকম উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে, নিজে আওয়ামী লীগের কোনো রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকবেন না মর্মে লিখিত দিয়ে এবং সর্বোপরি শিক্ষার্থীদের কাছে উপযাচক হয়ে ক্ষমা চেয়ে তিনি তার পদ আগলে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে তিনি স্বৈরাচারী সরকারের মতো পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।

এভাবে বরিশালে নতুন দিনের সূর্যের দেখা মেলে। ধীরে ধীরে ক্যাম্পাস ও শহরে দেয়ালে দেয়ালে গ্রাফিতি আঁকা শুরু হয়। শহিদ আবু সাইদের গ্রাফিতি আঁকা হলে রাতের অন্ধকারে তা মুছে দেওয়া হয়। এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না, রাষ্ট্রযন্ত্র না গণতন্ত্র, একি সভ্যতা নাকি সব ভোঁতা, মাথা উঁচু রাখাই নিয়ম এই স্লোগানগুলো একে একে সব মুছে দেওয়া হয়। শহরের নানা প্রান্তে শিক্ষার্থীরা নানা গ্রাফিতি আঁকে। এর মধ্যে- আদিবাসী, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলমান নিয়ে গাছের গ্রাফিতি আলোচিত হয়। আবার মওলানা ভাসানীর উক্তিতে ভরে যায় শহরের দেয়াল- শোনো রাষ্ট্রের সাথে ধর্ম মিলাইতে যাইও না। ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর বিখ্যাত উক্তিটি অনেকেরই নজর কাড়ে- আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি। গ্রাফিতি মুছে ফেলার প্রতিবাদে ও সরকার কর্তৃক ঘোষিত রাষ্ট্রীয় শোকের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা মাথায় লাল কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। অধিকাংশ জায়গায় জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের পরের ঘটনা তেমন আলোচিত হয়নি। এমনকি অনেক স্থানে অনেক নাশকতার খবর ছিল কিন্তু বরিশালে শিক্ষার্থীরা নাশকতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল।

আন্দোলনের পূর্ণাঙ্গ ফসল ঘরে তুলতে হলে ছাত্র-জনতার এই অভ্যুত্থানের মূল্যবোধকে সামনে রেখে আমাদের দেশ গঠনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। ক্ষমতার দ্বন্দ্বে পড়ে বা দেশবিরোধী পুরনো শক্তির কবলে পুনরায় যেন দেশ বিপৎগামী না হয়, সেদিকে নজর দেওয়া খুব জরুরি। আমাদের ইতিহাসে ৫২, ৭১, ৯০ ও ২৪ একইসূত্রে গাঁথা। এর কোনোটিকে অস্বীকার করার এতটুকু সুযোগ নেই। কিন্তু যে কথাটি আমাদের ভাবিয়ে তোলে সেটি হলো- স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। দিন দিন যেন আমরা কঠিন কাজকে কঠিনতর করে তুলছি। পুরনো রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড-খুন, গুমের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে আমরা যেন দেশকে পুনরায় একই দিকে ধাবিত না করি সেদিকে সবার সতর্ক ও সজাগ দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ
যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি
বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী
ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের
সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা
মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির
এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা