শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য

ড. মো. কামাল উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল চরমভাবে। প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ময়লার ট্রাক থেকে ছাত্র-জনতার লাশ ফেলা হয়েছে...

 

বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে, গত শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে বাংলাদেশের নাগরিকদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে (২০০৯-২০২৪) বাংলাদেশে চরম ও ব্যাপক রাষ্ট্রীয় দমন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি, ভোট ডাকাতি, পুলিশ এবং অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার রাজনীতিকরণ এবং সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করা হয়।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করার জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানোর রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের সংস্কৃতি এ দেশের মানুষের কাছে খুবই পরিচিত। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাপকভাবে রাজনীতিকরণ করেছে। শুধু তাই নয়, তাদের ছাত্র সংগঠনকে তৎকালীন কর্তৃত্ববাদী সরকার যেকোনো সরকারবিরোধী বা সামাজিক আন্দোলন দমন করার জন্য ন্যক্কারজনকভাবে ব্যবহার করেছে। দুর্নীতি, দায়মুক্তির সংস্কৃতি এবং পুলিশের সামরিকীকরণের কারণে বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) দীর্ঘদিন ধরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জোরপূর্বক গুম, অবৈধ গ্রেপ্তার, জোরপূর্বক আটক এবং নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত। ফলস্বরূপ, চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে তিন বছর আগে যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাব এবং এর সাতজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

২০২৪ সালে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে পরিচালিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন এবং ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। পুলিশের বর্বরতায় বেশ কয়েকজন নিরস্ত্র ছাত্রের মৃত্যুর পর এই বিক্ষোভ সারা দেশে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ফ্যাসিবাদী সরকার এই ছাত্র বিক্ষোভ দমন করার জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা এবং আওয়ামী সরকার সমর্থক সশস্ত্র দলীয় ক্যাডারদের নজিরবিহীনভাবে ব্যবহার করে। তারা অহেতুক অহিংস বিক্ষোভকারীদের ওপর মারাত্মক বলপ্রয়োগ করে নিরীহ-নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের হত্যা করে। ২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ আন্দোলনের সময় পুলিশের বলপ্রয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো কাঠামো মানা হয়নি। বরং নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের আক্রমণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে রাবার বুলেট, টিয়ার শেল, সাউন্ড গ্রেনেড, এম-১৬ রাইফেল, শটগান, পিস্তল, চাইনিজ রাইফেল এবং কিছু ক্ষেত্রে একে-৪৭, এসএমজি (সাবমেশিনগান) এবং এলএমজি (হালকা মেশিনগান)। তা ছাড়া, বেশ কয়েকজন নিরস্ত্র বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার পর সরকার আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেয় এবং ছাত্র বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি করা হয়। সম্প্রতি জাতিসংঘের  OCHRC (2025) বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ আন্দোলনের ওপর একটি তথ্য-অনুসন্ধান প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়, যাদের বেশির ভাগই নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবহৃত সামরিক রাইফেল এবং শটগানের মারাত্মক ধাতব গুলি দ্বারা নিহত হয়েছেন। গণহত্যা এবং নৃশংস আক্রমণ থেকে শুরু করে শাস্তিমূলক গণগ্রেপ্তার, হেফাজতে নির্যাতন, জোরপূর্বক গুম, কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধ করে চরম নির্যাতন চালানো হয়। 

দেখা গেছে, শান্তিপূর্ণ ছাত্র বিক্ষোভের ওপর আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সহিংস দমন-নিপীড়নের ফলে ১৬ জুলাই ছয়জন বিক্ষোভকারী নিহত হন। কোটা সংস্কার আন্দোলন দেশব্যাপী গণ অভ্যুত্থানে রূপান্তরিত হয়, যা বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদী হাসিনা শাসনের পরিবর্তনে ভূমিকা রাখে। এখানে বলা যায়, রাষ্ট্রীয় দমন যখন তীব্র হয়, তখন তা যেকোনো শাসন ব্যবস্থার বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে। ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার বারবার উসকানিমূলক বক্তব্য ব্যবহার করে বৈধ ছাত্র-জনতার বিক্ষোভকে নিভৃত করতে চেয়েছিল। তবে মারাত্মক বলপ্রয়োগ এবং অমানবিক আচরণের পাশাপাশি সরকারের ঘন ঘন উসকানিমূলক বক্তব্য জনসাধারণের ক্ষোভকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

এ ছাত্র আন্দোলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা প্রায়শ উচ্চ-মধ্যবিত্ত বা ধনী পরিবার থেকে আশা। আন্দোলন দমন করার জন্য যখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা আন্দোলনকে পুনরুজ্জীবিত করেছিল। এ ঘটনাটি সচরাচর ধারণার চেয়ে ভিন্ন। সাধারণভাবে ধারণা করা হয়, এ ধরনের আন্দোলনগুলো প্রাথমিকভাবে নিম্ন-মধ্যম আয়ের ব্যক্তিদের দ্বারা সংঘটিত এবং প্রসারিত হয়। আর্থ-সামাজিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত জনসংখ্যা দমনমূলক পরিস্থিতিতে কার্যকরভাবে সংগঠিত হতে পারে তা বোঝা যায় বৈষম্যবিরোধী এই আন্দোলন। এতে প্রমাণিত হয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় চরম মাত্রায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনের আর শ্রেণি সীমানা থাকে না। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে তোলে যা আমরা দেখেছি জুলাই ২৪ আন্দোলনে। তবে বিস্তৃত দুর্নীতি, কারসাজিমূলক ও ভুয়া নির্বাচন, কাঠামোগত বৈষম্য, নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন এবং ধারাবাহিক রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের কারণে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সঞ্চিত অসন্তোষ ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য একটি ব্যাপক আন্দোলনে রূপান্তরিত করার আরেকটি শক্তিশালী কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

 

ছাত্র ও যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার আকাক্সক্ষা অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর। সেখানে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ হিসেবে আমরা প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ শাসন করার সময় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করেছিল নানাভাবে। সে অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বারবার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করেছিল এ অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ...

 

২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীকালে বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন গণতান্ত্রিক সংস্কারের সুযোগ তৈরি করলেও একই সঙ্গে টেকসই গণতন্ত্র, কার্যকর শাসন ব্যবস্থা এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা অর্জন কতটুকু সম্ভব হবে তা দেখার বিষয়! ছাত্র ও যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার আকাক্সক্ষা অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর। সেখানে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ হিসেবে আমরা প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ শাসন করার সময় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করেছিল নানাভাবে। সে অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বারবার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করেছিল এ অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এ ক্ষেত্রে ফকির সন্ন্যাসী মুভমেন্ট, সিপাহি বিদ্রোহ, ফরায়েজী আন্দোলন, কৃষক বিদ্রোহ ও নানাবিধ সংস্কার আন্দোলন। যাই হোক আন্দোলনের ফলে অথবা ব্রিটিশের এ অঞ্চলকে শাসন করার প্রয়োজনীয়তা শেষ হওয়ায় ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তানের একটি অংশ হিসেবে স্বাধীন হয়। কিন্তু পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশ অংশের মানুষের অধিকার নিয়ে নানাভাবে ছিনিমিনি খেলা শুরু করে। বিশেষ করে এ অঞ্চলের মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করে। এ অধিকার রক্ষা করার জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলন শুরু করে। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ আন্দোলন এবং সর্বোপরি একটি অধিকারভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে পৃথিবীর দরবারে প্রতিষ্ঠিত হয়। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার কথা বলা হয়।

কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষের অধিকার রক্ষা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্র কাঠামো থেকে বৈষম্য দূর করা সম্ভব হয়নি বা দূর করা হয়নি। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছিল নানাভাবে। মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হয়েছিল স্বাধীনতার পর থেকে।

মানবাধিকার অবস্থা দিন দিন আরও বিপর্যস্ত হয়। এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে গুম, খুন, অপহরণ ও আয়নাঘর নামক স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নিজস্ব জেলখানায় আটকে রেখে বিরোধীদের অমানবিক নির্যাতনের কালচার তৈরি করেছে পতিত শেখ হাসিনা সরকার। রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে চরমভাবে। মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা একেবারেই ছিল না বললেই চলে। মানুষের মৌলিক রাজনৈতিক অধিকার ভোটাধিকারকে কেড়ে নিয়ে ফ্যাসিবাদী কায়দায় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার এক গভীর পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দলীয় গুণ্ডায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। একপর্যায়ে সরকার ও ছাত্র-জনতাকে মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড় করিয়েছিল স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার। আমরা দাবি করছি না, আওয়ামী সরকারের আগের সরকারগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করেনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে সব সরকারের আমলে; কিন্তু পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করে এক নৈরাজ্যকর অবস্থা তৈরি করেছে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর মধ্যে সামরিক আচরণ, বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনগণের বিপক্ষে ব্যবহার করার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হরণ করা হয়েছে। কোনো আন্দোলনই ফ্যাসিবাদী সরকারের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। এমন এক মুহূর্তে যখন কোনো অপশন ফ্যাসিবাদীদের রুখে দাঁড়াতে পারছিল না ঠিক সে মুহূর্তেই বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা জুলাই ২৪ আন্দোলনের মাধ্যমে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রীসহ প্রায় সবাই পালিয়ে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার সুযোগ করে দেয়। এ ধরনের সুযোগ বাংলাদেশে আরও এসেছিল; কিন্তু আমরা সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। আমরা বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে পারিনি।

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল চরমভাবে। প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ময়লার ট্রাক থেকে ছাত্র-জনতার লাশ ফেলা হয়েছে। গুলি করে ছাত্রদের হত্যা করে ভ্যানের ওপর রেখে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে শিক্ষার্থীদের। ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পতনকে বাংলাদেশের নতুন স্বাধীনতা হিসেবে চিহ্নিত করেছে ছাত্র-জনতা। এ স্বাধীনতা আমাদের কোনো ভূগোলিক স্বাধীনতা নয়। এ স্বাধীনতা হচ্ছে একটি অন্যায়-অত্যাচারের চরম শৃঙ্খল থেকে মুক্তির স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতার ভাবার্থ আমাদের বুঝতে হবে এবং এ স্বাধীনতার দাবি আমাদের পূরণ করতে হবে। আর সেই দাবি পূরণের অন্যতম অংশ হচ্ছে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা তৈরি করা। মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি রোধ এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে বন্ধ করে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করাই হচ্ছে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার প্রথম কাজ। ফ্যাসিবাদী সরকারের সময় মানবতাবিরোধী কাজের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারের আওতায় এনে রাষ্ট্রকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে হবে। এ জন্য সংবিধান সংশোধন করে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করা যেতে পারে। পার্লামেন্টকে শক্তিশালী করা, শান্তিপূর্ণ উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা করাসহ অনেক কাজ করতে হবে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার জন্য। দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি! এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য দরকার। না হয় আবারও আমরা ভুল করব!

লেখক : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

এই মাত্র | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক