শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য

ড. মো. কামাল উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল চরমভাবে। প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ময়লার ট্রাক থেকে ছাত্র-জনতার লাশ ফেলা হয়েছে...

 

বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে, গত শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে বাংলাদেশের নাগরিকদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে (২০০৯-২০২৪) বাংলাদেশে চরম ও ব্যাপক রাষ্ট্রীয় দমন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি, ভোট ডাকাতি, পুলিশ এবং অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার রাজনীতিকরণ এবং সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করা হয়।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করার জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানোর রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের সংস্কৃতি এ দেশের মানুষের কাছে খুবই পরিচিত। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাপকভাবে রাজনীতিকরণ করেছে। শুধু তাই নয়, তাদের ছাত্র সংগঠনকে তৎকালীন কর্তৃত্ববাদী সরকার যেকোনো সরকারবিরোধী বা সামাজিক আন্দোলন দমন করার জন্য ন্যক্কারজনকভাবে ব্যবহার করেছে। দুর্নীতি, দায়মুক্তির সংস্কৃতি এবং পুলিশের সামরিকীকরণের কারণে বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) দীর্ঘদিন ধরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জোরপূর্বক গুম, অবৈধ গ্রেপ্তার, জোরপূর্বক আটক এবং নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত। ফলস্বরূপ, চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে তিন বছর আগে যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাব এবং এর সাতজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

২০২৪ সালে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে পরিচালিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন এবং ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। পুলিশের বর্বরতায় বেশ কয়েকজন নিরস্ত্র ছাত্রের মৃত্যুর পর এই বিক্ষোভ সারা দেশে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ফ্যাসিবাদী সরকার এই ছাত্র বিক্ষোভ দমন করার জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা এবং আওয়ামী সরকার সমর্থক সশস্ত্র দলীয় ক্যাডারদের নজিরবিহীনভাবে ব্যবহার করে। তারা অহেতুক অহিংস বিক্ষোভকারীদের ওপর মারাত্মক বলপ্রয়োগ করে নিরীহ-নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের হত্যা করে। ২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ আন্দোলনের সময় পুলিশের বলপ্রয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো কাঠামো মানা হয়নি। বরং নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের আক্রমণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে রাবার বুলেট, টিয়ার শেল, সাউন্ড গ্রেনেড, এম-১৬ রাইফেল, শটগান, পিস্তল, চাইনিজ রাইফেল এবং কিছু ক্ষেত্রে একে-৪৭, এসএমজি (সাবমেশিনগান) এবং এলএমজি (হালকা মেশিনগান)। তা ছাড়া, বেশ কয়েকজন নিরস্ত্র বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার পর সরকার আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেয় এবং ছাত্র বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি করা হয়। সম্প্রতি জাতিসংঘের  OCHRC (2025) বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ আন্দোলনের ওপর একটি তথ্য-অনুসন্ধান প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়, যাদের বেশির ভাগই নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবহৃত সামরিক রাইফেল এবং শটগানের মারাত্মক ধাতব গুলি দ্বারা নিহত হয়েছেন। গণহত্যা এবং নৃশংস আক্রমণ থেকে শুরু করে শাস্তিমূলক গণগ্রেপ্তার, হেফাজতে নির্যাতন, জোরপূর্বক গুম, কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধ করে চরম নির্যাতন চালানো হয়। 

দেখা গেছে, শান্তিপূর্ণ ছাত্র বিক্ষোভের ওপর আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সহিংস দমন-নিপীড়নের ফলে ১৬ জুলাই ছয়জন বিক্ষোভকারী নিহত হন। কোটা সংস্কার আন্দোলন দেশব্যাপী গণ অভ্যুত্থানে রূপান্তরিত হয়, যা বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদী হাসিনা শাসনের পরিবর্তনে ভূমিকা রাখে। এখানে বলা যায়, রাষ্ট্রীয় দমন যখন তীব্র হয়, তখন তা যেকোনো শাসন ব্যবস্থার বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে। ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার বারবার উসকানিমূলক বক্তব্য ব্যবহার করে বৈধ ছাত্র-জনতার বিক্ষোভকে নিভৃত করতে চেয়েছিল। তবে মারাত্মক বলপ্রয়োগ এবং অমানবিক আচরণের পাশাপাশি সরকারের ঘন ঘন উসকানিমূলক বক্তব্য জনসাধারণের ক্ষোভকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

এ ছাত্র আন্দোলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা প্রায়শ উচ্চ-মধ্যবিত্ত বা ধনী পরিবার থেকে আশা। আন্দোলন দমন করার জন্য যখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা আন্দোলনকে পুনরুজ্জীবিত করেছিল। এ ঘটনাটি সচরাচর ধারণার চেয়ে ভিন্ন। সাধারণভাবে ধারণা করা হয়, এ ধরনের আন্দোলনগুলো প্রাথমিকভাবে নিম্ন-মধ্যম আয়ের ব্যক্তিদের দ্বারা সংঘটিত এবং প্রসারিত হয়। আর্থ-সামাজিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত জনসংখ্যা দমনমূলক পরিস্থিতিতে কার্যকরভাবে সংগঠিত হতে পারে তা বোঝা যায় বৈষম্যবিরোধী এই আন্দোলন। এতে প্রমাণিত হয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় চরম মাত্রায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনের আর শ্রেণি সীমানা থাকে না। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে তোলে যা আমরা দেখেছি জুলাই ২৪ আন্দোলনে। তবে বিস্তৃত দুর্নীতি, কারসাজিমূলক ও ভুয়া নির্বাচন, কাঠামোগত বৈষম্য, নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন এবং ধারাবাহিক রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের কারণে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সঞ্চিত অসন্তোষ ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য একটি ব্যাপক আন্দোলনে রূপান্তরিত করার আরেকটি শক্তিশালী কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

 

ছাত্র ও যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার আকাক্সক্ষা অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর। সেখানে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ হিসেবে আমরা প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ শাসন করার সময় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করেছিল নানাভাবে। সে অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বারবার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করেছিল এ অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ...

 

২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীকালে বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন গণতান্ত্রিক সংস্কারের সুযোগ তৈরি করলেও একই সঙ্গে টেকসই গণতন্ত্র, কার্যকর শাসন ব্যবস্থা এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা অর্জন কতটুকু সম্ভব হবে তা দেখার বিষয়! ছাত্র ও যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার আকাক্সক্ষা অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর। সেখানে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ হিসেবে আমরা প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ শাসন করার সময় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করেছিল নানাভাবে। সে অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বারবার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করেছিল এ অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এ ক্ষেত্রে ফকির সন্ন্যাসী মুভমেন্ট, সিপাহি বিদ্রোহ, ফরায়েজী আন্দোলন, কৃষক বিদ্রোহ ও নানাবিধ সংস্কার আন্দোলন। যাই হোক আন্দোলনের ফলে অথবা ব্রিটিশের এ অঞ্চলকে শাসন করার প্রয়োজনীয়তা শেষ হওয়ায় ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তানের একটি অংশ হিসেবে স্বাধীন হয়। কিন্তু পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশ অংশের মানুষের অধিকার নিয়ে নানাভাবে ছিনিমিনি খেলা শুরু করে। বিশেষ করে এ অঞ্চলের মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করে। এ অধিকার রক্ষা করার জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলন শুরু করে। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ আন্দোলন এবং সর্বোপরি একটি অধিকারভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে পৃথিবীর দরবারে প্রতিষ্ঠিত হয়। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার কথা বলা হয়।

কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষের অধিকার রক্ষা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্র কাঠামো থেকে বৈষম্য দূর করা সম্ভব হয়নি বা দূর করা হয়নি। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছিল নানাভাবে। মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হয়েছিল স্বাধীনতার পর থেকে।

মানবাধিকার অবস্থা দিন দিন আরও বিপর্যস্ত হয়। এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে গুম, খুন, অপহরণ ও আয়নাঘর নামক স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নিজস্ব জেলখানায় আটকে রেখে বিরোধীদের অমানবিক নির্যাতনের কালচার তৈরি করেছে পতিত শেখ হাসিনা সরকার। রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে চরমভাবে। মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা একেবারেই ছিল না বললেই চলে। মানুষের মৌলিক রাজনৈতিক অধিকার ভোটাধিকারকে কেড়ে নিয়ে ফ্যাসিবাদী কায়দায় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার এক গভীর পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দলীয় গুণ্ডায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। একপর্যায়ে সরকার ও ছাত্র-জনতাকে মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড় করিয়েছিল স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার। আমরা দাবি করছি না, আওয়ামী সরকারের আগের সরকারগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করেনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে সব সরকারের আমলে; কিন্তু পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করে এক নৈরাজ্যকর অবস্থা তৈরি করেছে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর মধ্যে সামরিক আচরণ, বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনগণের বিপক্ষে ব্যবহার করার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হরণ করা হয়েছে। কোনো আন্দোলনই ফ্যাসিবাদী সরকারের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। এমন এক মুহূর্তে যখন কোনো অপশন ফ্যাসিবাদীদের রুখে দাঁড়াতে পারছিল না ঠিক সে মুহূর্তেই বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা জুলাই ২৪ আন্দোলনের মাধ্যমে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রীসহ প্রায় সবাই পালিয়ে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার সুযোগ করে দেয়। এ ধরনের সুযোগ বাংলাদেশে আরও এসেছিল; কিন্তু আমরা সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। আমরা বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে পারিনি।

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল চরমভাবে। প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ময়লার ট্রাক থেকে ছাত্র-জনতার লাশ ফেলা হয়েছে। গুলি করে ছাত্রদের হত্যা করে ভ্যানের ওপর রেখে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে শিক্ষার্থীদের। ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পতনকে বাংলাদেশের নতুন স্বাধীনতা হিসেবে চিহ্নিত করেছে ছাত্র-জনতা। এ স্বাধীনতা আমাদের কোনো ভূগোলিক স্বাধীনতা নয়। এ স্বাধীনতা হচ্ছে একটি অন্যায়-অত্যাচারের চরম শৃঙ্খল থেকে মুক্তির স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতার ভাবার্থ আমাদের বুঝতে হবে এবং এ স্বাধীনতার দাবি আমাদের পূরণ করতে হবে। আর সেই দাবি পূরণের অন্যতম অংশ হচ্ছে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা তৈরি করা। মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি রোধ এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে বন্ধ করে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করাই হচ্ছে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার প্রথম কাজ। ফ্যাসিবাদী সরকারের সময় মানবতাবিরোধী কাজের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারের আওতায় এনে রাষ্ট্রকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে হবে। এ জন্য সংবিধান সংশোধন করে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করা যেতে পারে। পার্লামেন্টকে শক্তিশালী করা, শান্তিপূর্ণ উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা করাসহ অনেক কাজ করতে হবে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার জন্য। দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি! এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য দরকার। না হয় আবারও আমরা ভুল করব!

লেখক : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ
যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি
বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী
ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের
সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা
মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির
এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জ আদালতের মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র সংস্কার কাজের উদ্বোধন
মুন্সিগঞ্জ আদালতের মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র সংস্কার কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস
ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা